
আপনি আমি যখন ইউক্রেন আর রাশিয়া নিয়া চিন্তা কইরা কাঁচা মাথার বাল পাকা করার তালে আছি। দুশ্চিন্তায় বি পি বাড়িয়ে চলছি আর বারবার মুত্র করতে করতে বহুমুত্র রোগ বাঁধিয়ে ফেলছি।
ঠিক তখন হ্যাঁ ঠিক তখন আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কামেলা হ্যারিস এক প্রেস কনফারেন্স এ ইউক্রেন রিফুজিদের ব্যাপারে মানে ইউ এস কি ভাবছে এমন প্রশ্ন চলাকালে খাড়াইয়া মুতে দিছেন থুক্কু উনি খাড়াইয়া করতে পারেন না উহা বাইডেন সাহেবের কাজ। বুঝেন নাই মানে উনি তাঁর কৃষ্ণ মাড়ি আর সাদা দাঁত বের করে হাসি দিয়েছেন !
ইহাই এই ইউ এস এর চরিত্র ! অবশ্য এমন আকাম উনি এর আগেও করেছেন সেই আফগান থেকে সৈন্য ফেরত আসার সময় এবং ইউ এস কর্তৃক মেক্সিকো বর্ডারে দেয়াল তোলার আলাপ প্রসংগের সময়। এ নিয়ে বহুজন নানান টুইট করেছেন সমালোচনা করেছেন। অনেকে টুইট করে বলেছেন, রিফুজি ইস্যু কোন হাসির বিষয় না !
আমরা অনেকে ইউক্রেনীদের দুঃখে ইদানীং বহু নাকি কান্না শুরু করছি এর সাথে যোগ হয়েছে বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্ব ! আসলে সবাই হিপোক্রেসি করা খুব ভালো করে শিখে গেছি। আমি ব্যক্তিগত ভাবে কোন যুদ্ধ এবং হত্যাকে সাপোর্ট করি না। জাপান যেমন পার্ল হারবারে এটাক করছে তার যেমন নিন্দা করি তেমনি আমেরিকার এটম বোমের। অবশ্য প্রকৃতি হয়তো ভাবছে ইহার দরকার আছে। শুধু দুনিয়ায় মুসলিমরা কেন একলা রিফুজি হবে ? কিছু ইউরোপীয়ান এবং মার্কিনী ও হওয়া খুব দরকার। দিন সেদিকে এগুচ্ছে। ইহা পুতিন ! নয় সাদ্দাম বা গাদ্দাফি ! দেখি হাসি কয়দিন থাকে ?
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




