এদিকে একই দিন মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষে জাতিসংঘের মহাসচিব উ থান্টের কাছে এক তারবার্তা পাঠান। সে তারবার্তায় ছিল আত্দ্মসমার্পণের প্রস্তাব। আরো ছিল পাকিস্তানি সৈন্য ও বেসামরিক অবাঙালি নাগরিকদের নিরাপত্তার অনুরোধ। রাও ফরমান আলী প্রকৃত অবস্থাটি বুঝতে পারলেও বুঝতে চেষটা করেননি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান। তিনি পালটা তারে উ থান্টকে অনুরোধ করেন ফরমান আলীর অনুরোধ যেন রক্ষিত না হয়। এছাড়া জাতিসংঘে পাকিস্টস্নানি প্রতিনিধি দলের নেতা জুলফিকার আলীকেও এর প্রতিবাদের নির্দেশ দেন। এদিকে জেনারেল মানেক'শ তার মারফত রাও ফরমান আলীকে জানিয়েছেন, পালিয়ে যাওয়ার যে কোনো প্রচেষদ্বার পরিণাম হবে ভয়াবহ।
বিভিল্পম্ন পর্যায়ে এসব চিঠি চালাচালি যখন চলছিল, সেই রাতেই হিলি ও খাদিমনগরে ভয়াবহ যুদব্দের পর রাহুমুক্ত হয় বগুড়া ও ময়মনসিংহ। এ যুদব্দে শহীদ হন অসংখ্য ভারতীয় সৈন্য। এদিন আরো মুক্ত হয় কুষদ্বিয়া ও নোয়াখালী।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



