somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিয়া - সুন্নি মতভেদ কেন

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শিয়া-সুন্নীর মধ্যে আসল বিভেদটা কোথায় একজন মুসলমান হিসেবে অনুসন্ধিৎসু মণের খোঁড়াক জোগাতে বেশ কিছুদিন ঘাটাঘাটি করার পরে মনে হল শিয়া শম্প্রদায়ের অঘোষিত রাজধানি ইরানের ধর্মিয় চিন্তাবিদরা কি বলেন। সেটা জানাই সব থেকে বেশী জরুরী।
শিয়া-সুন্নির পার্থক্য কি এই প্রশ্নটি বিশ্বজুড়েই শান্তিপ্রিয় মুসলমানদের মধ্যে অনেক আগে থেকেই। তবে বিশ্ব মুসলিমের বর্তমান যুদ্ধংদেহী অবস্থায় প্রশ্নটি আবার নতুন করে উত্থাপিত হয়েছে।
শিয়া-সুন্নির মতভেদকে পুজি করে মুসলমানদের উপর বার বার আঘাত এসেছে। দীর্ঘ কাল ধরে যুদ্ধও চলেছে। বেশ কিছুদিন এই দ্বন্দ স্থিমিত থাকলেও নতুন করে আবার তা উস্কে দেয়া হচ্ছে।

শিয়া-সুন্নি দ্বন্দটি উস্কে দেয়া হচ্ছে যাতে শিয়া-সুন্নির মাঝে একটি বড় ধরনের দাঙ্গা বাধানো যায়। এই অবস্থা থেকে পরিত্রান পেতে হলে, সঙ্গত কারনেই শিয়া-সুন্নির আদর্শগত পার্থক্যটি শিয়া-সুন্নি নির্বিশেষে সকল মুসলমানেরই জেনে রাখা উচিৎ। যা উভয় সম্পদ্রায়ের মধ্যে বিদ্বেস দূর করতেও সহায়তা করবে বলেই আমার ধারনা।

এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে গিয়েই রেডিও তেহরান থেকে দেয়া একটি প্রশ্ন উত্তর চোখে পড়ল। যা পড়ে শিয়াদের আদর্শ এবং মহানবী (সঃ) সম্পর্কে তাদের ধারনা সর্বপরী ইসলামের মূলনীতির সাথে তাদের আদর্শিক সাংঘর্ষ আছে কিনা তা সহজেই অনিমিত হয়। পাঠকদের সুবিদার্থে নিম্নে আলোচ্য প্রশ্ন ও উত্তরটি হুবুহু তুলে ধরা হল।

প্রশ্ন : শিয়া ও সুন্নী মাজহাবের মধ্যে মৌলিক পার্থক্যগুলো কি কি? এছাড়া উভয় মাজহাবের মধ্যে কোন কোন ক্ষেত্রে মিল আছে তাও জানতে চাই।
উত্তর : শিয়া মাজহাব মুসলিম মাজহাবগুলো থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো মাজহাব নয়।
মুসলিম মাযহাবগুলোর মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে মতানৈক্য রয়েছে। যদিও সেগুলোর বেশিরভাগই কালাম শাস্ত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং বেশিরভাগ সাধারণ মুসলমানই সেগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখেন না। বিভিন্ন বিষয়ে মতানৈক্য থাকা সত্ত্বেও বহু অভিন্ন বিষয় খুঁজে পাওয়া যায় যা এই মাযহাবগুলোর ঐক্যের বন্ধন হিসেবে কাজ করতে পারে। এসব অভিন্ন বিষয়ের সংখ্যা বিভেদ সৃষ্টিকারী বিষয়গুলোর তুলনায় অনেক বেশি। দুঃখের বিষয় হলো মতানৈক্য সৃষ্টিকারীরা যৌথ বা অভিন্ন বিষয়গুলো যেন তুলে না ধরারই পণ করেছেন।
বিভিন্ন মাযহাবের ফিকাহগত বিষয় যেমন, বিয়ে, তালাক,হজ্ব, উত্তরাধিকার আইন ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনেক মিল রয়েছে। শিয়া ফেকাহতেও উপরোক্ত বিষয়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আহলে সুন্নাতের অপর ৪ মাযহাবের সঙ্গে মিল রয়েছে। মাসলা-মাসায়েলের মত শাখাগত বিষয় এমনকি কোনো কোনো বিষয়ের ফরজ হওয়া বা ফরজ না হওয়া নিয়ে সুন্নিদের মাজহাবগুলোর মধ্যেই অনেক মতপার্থক্য দেখা যায়, শিয়া মাজহাবও এর ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোতে শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে অমিলের চেয়ে মিলের সংখ্যাই বেশি। যেমন,
শিয়া ও সুন্নি উভয় মাজহাবই এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহতে বিশ্বাসী। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-কে শেষ নবী ও রাসূল মনে করে। কোরআনকেও অবিকৃত মনে করে উভয় মাজহাবই। উভয় মাজহাবই বিশুদ্ধ হাদীসকে মান্য করতে বলে। উভয় মাজহাবই রোজা রাখা, নামাজ কায়েম করা, যাকাত দেয়া, হজ্ব পালন, অতীতের নবী-রাসূলদের স্বীকৃতি দেয়া, কিয়ামত বা পুনরুত্থাণে বিশ্বাস ইত্যাদিকে ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের অংশ মনে করে।
যাই হোক, শিয়া-সুন্নি পার্থক্যের কয়েকটি দিক হল:
শিয়াদের প্রধান ধারা বা ১২ ইমামি শিয়া মুসলমানরা মনে করেন রাসূল (সা.)'র পর কে মুসলমানদের নেতা বা খলিফা হবেন তা "তানসিসি" বিষয়। অর্থাৎ মহান আল্লাহর নির্দেশে ও রাসূল (সা.)'র ব্যাখ্যার মাধ্যমে খলিফা বা ইমাম নির্বাচিত হবেন।
অন্যদিকে সুন্নি মুসলমানরা মনে করেন এই পদে কে বসবেন তা নির্বাচন বা বেছে নেয়াম মাধ্যমে নির্ধারণযোগ্য বিষয়। শিয়া মুসলমানরা মনে করেন রাসূল (সা.)'র পবিত্র আহলে বাইত থেকেই মুসলমানদের রাসূল (সা.) পরবর্তী ইমাম বা নেতা কিংবা কোরআনের ভাষায় "উলিল আমর" মনোনীত হয়েছেন। আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.) ও তাঁর বংশে জন্ম নেয়া আরো ১১ জন ইমাম মুসলমানদের জন্য আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের মনোনীত নেতা। হযরত ইমাম মাহদী (আ.) এই ১২ জন ইমামের মধ্যে সর্বশেষ ইমাম। শিয়া মুসলমানরা এই ১২ ইমামকে নিষ্পাপ মনে করেন এবং তারা কখনও ভুলও করেন না। কোনো সুস্থ ও বিবেক-সম্পন্ন মানুষের পক্ষে বিষ-পান যেমন অসম্ভব বিষয়, তাঁদের জন্যও পাপ ও ভুল করা অসম্ভব বিষয়। পবিত্র কোরআনে সুরা আহজাবের ৩৩ নম্বর আয়াতে বিশ্বনবী (সা.)-এর আহলে বাইত সম্পর্কে বলা হয়েছে:
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
এর অর্থ: হে নবীর আহলে বাইত। আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র রাখতে।
সুন্নি মুসলমানরাও শিয়া মুসলমানদের সব ইমামকেই শ্রদ্ধা করেন এবং তাঁদেরকে উচ্চ মর্যাদা-সম্পন্ন মুসলমান বলে মনে করেন, তাঁরা সবাই আল্লাহর মনোনীত খলিফা বা ইমাম ছিলেন বলে সুন্নি ভাইরা মনে করেন না। সুন্নি মুসলমানরা হযরত আলী (আ.)-কে চতুর্থ খলিফা হিসেবে সম্মান করেন। শিয়াদের দৃষ্টিতে আহলে বাইতের সদস্য বলে বিবেচিত হযরত ফাতিমা (সা.)-কে সুন্নিরাও বেহেশতী নারীদের সর্দার মনে করেন। তাঁর দুই পুত্র হযরত ইমাম হাসান ও হোসাইন (আ.)কেও বেহেশতী যুবকদের সর্দার মনে করেন সুন্নি ভাইরা। শিয়া ভাইদের ১২ জন ইমামের সবার নামই পবিত্র মদীনার মসজিদুন্নবীর ছাদ-সংলগ্ন বিভিন্ন বিম বা পিলারে এখনও খচিত রয়েছে। সুন্নি ভাইরাও ইমাম মাহদী (আ.)-কে মুসলমানদের শেষ ইমাম মনে করেন।
তবে তাঁর জন্মকাল ও আবির্ভাব নিয়ে এ দুই মাজহাবের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
শিয়া ভাইরা মনে করেন আল্লাহ মুসলমানদের জন্য সব সময়ই নেতা বা ইমামের ব্যবস্থা করেছেন। এখনও ইমাম মাহদী (আ.) মুসলমানদের নেতা, তবে তিনি জন্মের কিছুকাল পর অদৃশ্য অবস্থায় রয়েছেন এবং শ্রেষ্ঠ ইসলামী আইনবিদ বা ওলীয়ে ফকিহ ইমাম মাহদী (আ.)'র প্রতিনিধি হিসেবে মুসলমানদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার পিতা ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ছিলেন মুসলমানদের ১১ তম ইমাম। উপযুক্ত সময়ে ও পরিবেশে ইমাম মাহদী (আ.) আবারও আবির্ভূত হবেন এবং হযরত ঈসা (আ.) হবেন তাঁর সহকারী বা সহযোগী। ইমাম মাহদী (আ.) সারা বিশ্বে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবেন।
সুন্নী মুসলমানরাও মনে করেন ইমাম মাহদী (আ.) সারা বিশ্বে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবেন এবং হযরত ঈসা (আ.) হবেন তাঁর সহকারী বা সহযোগী। তবে সুন্নি মুসলমানদের অনেকেই তাঁর জন্ম এখনও হয়নি বলে মনে করেন না।
সুন্নি মাজহাবের অন্যতম প্রধান ইমাম আবু হানিফা (র.) ও মালিকি মাজহাবের প্রধান মালিক ইবনে আনাস ছিলেন শিয়া মুসলমানদের ষষ্ঠ ইমাম হযরত জাফর সাদিক (আ.)'র ছাত্র।
শিয়া ভাইদের সম্পর্কে একটা মারাত্মক ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে অনেকের মধ্যে। এ ভুল ধারণাটি হল, শিয়ারা হযরত আলী (আ.)-কে মর্যাদার দিক থেকে রাসূল (সা.)'র সমতুল্য মনে করে। কিন্তু এ অভিযোগ মোটেই সত্য নয়। শিয়া মুসলমানরা এবং তাঁদের ইমামরাই হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-কে সব দিক থেকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মনে করেন।

উপরোক্ত স্পষ্ট জবাবের পরে নিশ্চয়ই সুন্নি মুসলমানদের বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাববার অবকাশ রয়েছে। তাছাড়াও আমিরুল মু'মিনিন আলী (আ.)'র ভাষণ ও বক্তৃতামালার সংস্করণ 'নাহজুল বালাগ্বা' শিয়াদের জন্য শীর্ষস্থানীয় প্রামাণ্য বই। আল্লাহ ও বিশ্বনবী (সা.)'র বাণীর পরই শিয়ারা এ বইকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেন। আবার সুন্নি মুসলমানের কাছেও এটি একটি নির্ভরযোগ্য প্রামাণ্য বই। এ বইয়ে স্বয়ং আলী (আ.) থেকে বার বার বলা হয়েছে যে রাসূল (সা.) ছিলেন সর্বশেষ নবী। তাই শিয়ারা রাসূল (সা.)-কে নবী ও রাসূল বলে মানেন না- এমন দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ইসলামের শত্রুদের পক্ষ থেকে প্রচারিত একটি অপবাদ।
শিয়া মুসলমানরা যে কোনো সমাবেশে কিংবা একা থাকলেও বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র নাম শোনার সঙ্গে সঙ্গে মহানবী(সঃ)'র প্রতি দরুদ পাঠ করে সম্মান প্রদর্শন করেন ও এমনকি তাঁর আহলে বাইতকেও।
এ ছাড়াও শিয়া মুসলমানরা বিশ্বনবী (সা.)'র নবুওত প্রাপ্তির দিবসকে উৎসব হিসেবে পালন করে থাকেন।

মুলত শিয়া ও সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে কোনো কোনো বিষয়ে যে মতভেদ রয়েছে তা বড়জোর জ্ঞানগত। যে কারনে যুগে যুগে তাদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক বা যুক্তি বিনিময় হতো। অথচ ইদানীং এই মতভেদকে চরম বিদ্বেষপূর্ন অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অলা যায় ইসলামের শত্রুরাই মুসলমানদের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টির জন্য শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে সহিংস দাঙ্গা বাধানোর জন্য সুন্নি নামধারী একটি দলকে উস্কে দিয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে।

ভারত বর্ষে মোঘল শাসকদের অনেকেই ছিলেন শিয়া মুসলমান। নবাব সিরাজউদদৌলাও ছিলেন শিয়া মুসলমান। দানবীর ও ভারত বর্ষে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের জন্য সবচেয়ে বেশি সম্পদ ওয়াকফকারী মহান ব্যক্তিত্ব হাজি মুহাম্মাদ মুহসিন ছিলেন একজন শিয়া মুসলমান। ভারতবর্ষ ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে কি এক সময় শিয়া ও সুন্নি মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধভাবে সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটেনসহ উপনিবেশবাদী শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করেনি?

কাজেই এটা সহজেই বোঝা যায় যে মুসলমানদের মধ্যে অনৈক্য ও বিভেদ উস্কে দিয়ে তাদেরকে সহজে শোষণ করার জন্যই আজ দেশে দেশে শিয়া-সুন্নি বিভেদ উস্কে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
আলকায়দা বা আইএসআইএল-কে কাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করছে? কেন করছে? তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছে নাকি ইসলামের বিরুদ্ধে সারা বিশ্বকে এক জোট করার চেষ্টা করছে?
বর্তমান সময়টা বিভেদ সৃষ্টির নয় বরং শিয়া ও সুন্নি আলেমগণকে আজ ঐক্যবদ্ধভাবে ইসলাম বিরোধী শক্তিকে মোকাবেলার সময়।

ইরানের ইসলামী বিপ্লবের রূপকার ইমাম খোমেনী বলেছিলেন, যারা মুসলমানদের মধ্যে শিয়া-সুন্নির নামে অনৈক্য সৃষ্টি করে তারা শিয়াও নয়, সুন্নিও নয়, বরং সাম্রাজ্যবাদীদের দালাল। হয়ত সেটাই ঠিক।

সূত্র: রেডিও তেহরান
(রেফারেন্স : 'শিয়ে পাসোখ মিদাহাদ'- সাইয়েদ রেজা হুসেইনী নাসাব)

bangla.irib
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
১০টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ওরা দেশের শত্রু; শত্রু দেশের মানুষেরও...

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৮

ওরা দেশের শত্রু; শত্রু দেশের মানুষেরও...

অন্তর্জাল থেকে নেওয়া সূর্যোদয়ের ছবিটি এআই দ্বারা উন্নত করা হয়েছে।

ইসলামের পবিত্র আলো ওদের চোখে যেন চিরন্তন গাত্রদাহের কারণ। এই মাটি আর মানুষের উন্নয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তারেক রহমানের হঠাৎ ‘জামায়াত-বিরোধী’ উচ্চারণ: রাজনীতির মাঠে নতুন সংকেত, নাকি পুরোনো সমস্যার মুখোশ?

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৯

তারেক রহমানের হঠাৎ ‘জামায়াত-বিরোধী’ উচ্চারণ: রাজনীতির মাঠে নতুন সংকেত, নাকি পুরোনো সমস্যার মুখোশ?

বিএনপি রাজনীতিতে এক অদ্ভুত মোড়—অনেক বছর পর হঠাৎ করেই তারেক রহমান সরাসরি জামায়াতকে ঘিরে কিছু সমালোচনামূলক কথা বললেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামী নির্বাচনে বিএনপি কি ২৭৮ আসন পেতে যাচ্ছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১০



একটি বিজ্ঞাপন দেখতে পাচ্ছি। আগামী নির্বাচনে বিএনপি ইতিহাসের সর্বোচ্চ আসন পেতে যাচ্ছে। জাতীয় সংসদে একদলের সর্বোচ্চ প্রাপ্ত আসন ২৭৮ টি। এটি বিএনপি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারীর জাতীয় সংসদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

এডমিন সাহেব আমাকে নিয়ে অনেক বক্তব্য দিতেন এক সময়।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৯



আমার "চাঁদগাজী" নিকটাকে উনি কি জন্য ব্যান করেছিলেন, সেটা উনি জানেন; আসল ব্যাপার কখনো আমি বুঝতে পারিনি; আমার ধারণা, তিনি হয়তো নিজের দুর্বলতাগুলো নিয়ে ভয়ে ভয়ে থাকতেন; মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেঁয়াজ ছাড়া রান্নার পরামর্শ এখন আর কেউ দেয় না !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৫


ছোটবেলায় আব্বার সাথে বাজারে যাওয়াটা আমার কাছে একটা অদ্ভুত খেলা ছিল। দোকানদার ক্যালকুলেটর হাতে নেওয়ার আগেই আমি মুখে মুখে হিসাব কষে ফেলতাম। পাঁচশো টাকা দিলে কত ফেরত আসবে, তিনশো আশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×