somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আসুন আরব বর্বরদের ঘৃণ্য থাবা হতে বাকীদের মাথা বাঁচাতে তিনটি দাবীতে সোচ্চার হই

১১ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(এই পোস্টে সৌদি রাজ পরিবারের অনেক অপকর্ম প্রকাশ করা হয়েছে। যাঁরা সৌদি বক ধার্মিক রাজপরিবারের অন্ধভক্ত বা বেতনভোগী, তারা আহত হবার সম্ভাবনা মনে করলে এই পোস্ট না পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।)

পৃথিবীর সবচেয়ে বর্বর এলাকাটির নাম আরব উপদ্বীপ। এদের বর্বরতা ঐতিহাসিকভাবেই এতটা মাত্রাছাড়া যে বারবার নবী-রসূলের আগমনের পরও এরা নিজেদের সংশোধন করতে পারে নি। ধর্মের নামে এরা সবচেয়ে বেশী অধর্ম করে। মুহম্মদ (দঃ) নিজে সে দেশে শান্তিতে বসবাস করতে পারেন নি। কুরআনের সংকলক তৃতীয় খলিফা ওসমান (রাঃ) ওরা কুরআন পাঠরত অবস্থায় হত্যা করে তিনদিন লাশ ফেলে রেখেছিল। বাড়ীর চারপাশে পাহারা বসিয়েছিলো যাতে তাঁর জানাজা জান্নাতুল বাকীতে দাফন করা না যায়। পরিবারের সদস্যরা বাধ্য হয়ে রাতের আঁধারে বিনা গোসলে তার জানাজা পার্শ্ববর্তী ইহুদীদের কবরস্থানে দাফন করেছিলেন।

১৯৬৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর The Washington Post এর সাথে এক সাক্ষাৎকারে ইসরাইলের বিপক্ষে ফিলিস্তিনীদের সমর্থন না করার কারণ বর্ননা করতে গিয়ে তৎকালীন সৌদি রাজা ফয়সল বলেন, “We, the Saudi family are cousins of the Jews. We entirely disagree with any Arab or Muslim Authority which shows any antagonism to the Jews; but we must live together with them in peace. Our country (Arabia) is the Fountain head from where the first Jew sprang, and his descendants spread out all over the world.”


আসুন এবার দেখি ‘মক্কা ও মদিনার দুই পবিত্র মসজিদ’ এর জিম্মাদার সৌদী রাজা ও রাজ পরিবারের কীর্তিঃ
১। ইসলামে মধ্যপান হারাম। এই ভিডিওতে দেখুন বর্তমান সৌদি রাজা আবদুল্লাহ আমেরিকান প্রেসিডেণ্ট জর্জ বুশের সাথে মদ্যপান করছেন।

২। বেপর্দা নারীদের শাস্তি কি ? এই ভিডিওতে দেখুন বর্তমান সৌদি রাজা আবদুল্লাহ বেপর্দা তরুনীদের সাথে নৃত্য করছেন। এক তরুনী আবার নাচার সময় কলেমা তাইয়্যেবা লিখা পতাকা পিছনে টাঙ্গিয়ে রেখেছে।

৩। তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্র মানুষ যখন না খেয়ে মরছে তখন সৌদী ধনকুবেররা এই ভিডিওতে সিরিয়ার নাইটক্লাবে অর্ধনগ্ন নর্তকীর গায়ে লক্ষ লক্ষ ডলার উড়ানোয় দৃশ্যমান হচ্ছেন। বিস্তারিত এখানে

৪। এই ভিডিওতে দেখুন জেদ্দার সৌদী রাজপ্রাসাদে গে-নৃত্য।

৫। এই ভিডিওতে দেখুন বর্তমান সৌদি রাজার নাতী সাউদ আব্দুল আযিয বিন নাসের লণ্ডনে তার গে-সেবককে হত্যা করেছে। বিস্তারিত এখানে এবং এখানে

৬। এই ভিডিওতে দেখুন সৌদী রাজ পরিবারের দূর্নীতি, ড্রাগ কেলেংকারী, ব্যাভিচার আর অজাচারের আরো প্রমান। খেয়াল করে দেখুন এই বর্বররা দেশে বিদেশে যত অপরাধ করছে তার কোন বিচারই হচ্ছে না। এমন কি বিদেশের মাটিতে ঘটা অপরাধের বিচারের জন্য তাদের সে দেশের আদালতে পর্যন্ত হাজির হতে হচ্ছে না।

৭। এই ভিডিওতে দেখুন বুশ প্রশাসনের সাথে মিলে সৌদী যুবরাজ বন্দরের দূর্নীতির প্রমান। ওই বর্বরের দেশে রাজ পরিবারের কোন একজন সদস্যকে ঘুষ না দিয়ে কোন বড় ব্যবসা করা যায় না।

এইসব অর্ধমের চর্চা হঠাৎ করেই শুরু হয় নি। এরা এসব পেয়েছে বংশানুক্রমে-
৮। রাজা ফাহাদ বিন আবদুল আযিয স্পেনের ‘কোস্টা ডেল সোল’ এ মার্বেল পাথরের এক প্রাসাদ তৈরী করেছিলেন যেখানে তিনি বছরের একটি মাস স্প্যানিশ বারবনিতাদের সাথে কাটাতেন। তাদের আরেক ভাই প্রিন্স তুর্কি যুক্তরাষ্টের মায়ামিতে একটি বিলাসবহুল গণিকালয়ে (penthouse) এক মিশরীয় যৌনদাসীকে অটকে রেখে ধর্ষনের অভিযোগে আটক হয়েছিলেন যদিও রাজ পরিবার তাকে কুটনৈতিক নিরাপত্তায় মূক্ত করে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যায় (এখানে ক্লিক করুন) । মডেল ও সিনে তারকাদের নিয়ে রাজ পরিবারের সদস্যদের আরো অনেক কেলেঙ্কারীর খবর পাবেন এখানে

৯। প্রিন্স নওফেল বিন ফাওওয়াজ আল সালান কলাম্বিয়া হতে প্যারিসে দুই টন কোকেন চোরাচালান করতে গিয়ে ধরা পড়ে। যথারীতি আরব রাজা তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায় এবং তার অনুপস্থিতিতেই আদালতে মামলা চলে। এই বর্বরের শাস্তি হলেও তা কার্যকর হবে না। (এখানে ক্লিক করুন )

১০। অভিজাত আরবদের বিকৃত যৌনচর্চার মাত্রাছাড়া রূপ প্রকাশ পেয়েছে ২০০৫ সালে প্রকাশিত বিশ্ব শিশু ও নারী পাচার প্রতিবেদনে। এই প্রতিবেদনে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে ‘টায়ার-৩’ এ থাকা দেশগুলো শীর্ষে আছে ‘সৌদি আরব’ (এখানে ক্লিক করুন )।

এই বর্বরদের এমন ধার্মিক কর্মকাণ্ডের বিবরণ সারাদিন লিখেও শেষ করা যাবে না।

কোন কোন সৌদি প্রেমী (ব্লগে যেমন ‘ভারত প্রেমী’ ও ‘পাকী প্রেমী’ আছে তেমনি এবার দেখতে পেলাম ‘সৌদি প্রেমী’) দাবী করছে, আরবে শরীয়াহ আইন প্রচলিত তাই আরবে কোন অপরাধ অনাচার হয় না। সেই হাজার বছর ধরে ওই বর্বর দেশে যে হারে প্রকাশ্যে মুণ্ডু কর্তন চলছে, তাতে তো সব মানুষের পীর-ফকির ওলি-আউলিয়া হয়ে যাবার কথা ছিলো। তা হলো না কেন?

প্রতিবছর শতাধিক করে প্রকাশ্য মুণ্ডু কর্তনের পরও কেন পাপ কমছে না? কেন মানুষ ভয় পেয়ে পাপচার বন্ধ করছে না?

এর সঠিক ও একমাত্র উত্তর হচ্ছে-সাধারণ মানুষের মধ্যে ভয় ঢুকিয়ে রাজতন্ত্র দীর্ঘজীবী করার জন্যই এই প্রকাশ্য মুণ্ডু কর্তন। এখানে ধর্মের ‘কিসাস’ এর দোহাই নিতান্তই একটা অযুহাত। ‘কিসাস’ মানে ‘শাস্তি’। সূরা বাকারার ১৭৮ নম্বর আয়াতে এই কিসাসের বর্ণনা দেয়া আছে। কিন্তু কোরআনের কোথাও এই কিসাস প্রকাশ্য শিরোচ্ছেদের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে এবং লাশ পরিবারের নিকট ফেরত দেয়া যাবে না এমন কথা লেখা নেই।


সৌদি অভিজাতদের জন্য যে এই ‘কিসাস’ মোটেই প্রযোজ্য নয় তা আগেই দেখিয়েছি। তাহলে কি সকল বিদেশীদের জন্যও এটা প্রযোজ্য? মোটেই না।


২০০০ সালের ডিসেম্বরে উইলিয়াম সিম্পসন নামে একজন ব্রিটিশ-কানাডিয়ান নাগরিককে সৌদি সরকার সন্ত্রাসবাদ, গোয়েন্দাবৃত্তি ও খুনের দায়ে গ্রেফতার করে। ২০০১ সালে কিসাসের আলোকে তার প্রকাশ্য মুণ্ডুচ্ছেদের আদেশ হয়। কিন্তু ২০০৩ সালের আগস্ট মাসে কোরানের আইনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সৌদী সরকার তাকে কোনরকম বিচার ছাড়াই ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় (এখানে ক্লিক করুন) । এরকম অসংখ্য উদাহরণ আমি দিতে পারি যেখানে ঐ সব পশ্চিমা দেশের চাপে তাদের পোষা পুতুল সৌদি বাদশা মুণ্ডুচ্ছেদের রায় কার্যকর না করে লঘুদণ্ড কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে মুক্তি দিয়েছে।


দেখা যাচ্ছে অভিযুক্ত ব্যক্তি ‘আম্রিকি’ বা ‘বারতানী'র (অশিক্ষিত বর্বরগুলো আমেরিকা বৃটেনকে এভাবেই ডাকে) হলে 'পবিত্র কুরআনে বর্ণিত আইন' প্রয়োগ করার হিম্মত হয় না। আল্লাহ তাদের সেই তৌফিক দেননি, নাকি আল্লাহর কোরআনের বিধান দুই রকম? শক্তিবানদের জন্য এক রকম আর তাদেরই মত অগণতান্ত্রিক, ধড়িবাজ, ভণ্ড ও দুর্বৃত্ত-শাসিত দেশের হতদরিদ্র নাগরিকদের জন্য অন্য রকম? এছাড়া, আল্লাহর কোরানিক বিধান কি এতই 'ত্রুটিহীন' যে ধনবান খুনি নিহতদের 'ব্লাডমানি' নামক ঘুষ দিলে আর কল্লা কাটার দরকার হয় না?


বিশ্বাসীর পরিচয়ে যারা এসব আরব বর্বরদের সমর্থন করার জন্য কোরানের ভুল ব্যখ্যা করে তারা নিজেরাও বর্বর। ১৯৭১ এই বর্বরাই কোরান সুন্নাহর বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের মা-বোনদের 'গণিমতের মাল' ঘোষনা করেছিলো। আজো পর্যন্ত সেই খুন ধর্ষনের পক্ষেই এরা সাফাই গায়। কাজেই বর্বর সৌদি সরকারের টাকায় লালিত পালিত এই দু’পায়ে হাটা আজব প্রানীগুলো যে ১৯৭১ এর মতই নিজ দেশের নাগরিকের মৃত্যুতে ইসলাম ধর্ম রক্ষা পেয়েছে বলে উল্লাস করবে এ আর বিচিত্র কি?


ঐ সৌদী রাজ পরিবারের মতই বাংলাদেশের আরেক লম্পট কামাল উদ্দীন জাফরী। এই লম্পটের এক ছাত্র সৌদি আরবে উচ্চ শিক্ষার্থে যাবার সময় নিজের স্ত্রীকে জাফরীর অভিভাবকত্বে রেখে গিয়েছিলেন। কিছুদিন পর জাফরী আমানতের খিয়ানত করে তাকে নিজের ছোট বেগম করে ফেললেন। নরসিংদীর গাবতলী মাদ্রাসার সাবেক এই প্রিন্সিপাল এখন সৌদি ফাণ্ডে একটি বেসরকারী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দিয়েছে। নিজের অন্ধকাচ্ছন্য ব্যক্তিজীবন লুকিয়ে এখন সে সৌদী ইহুদীদের পক্ষে কোরানের বিকৃত ব্যাখ্যা দেবে আর তার শিষ্যরা তা প্রচার করে বেড়াবে এটাই স্বাভাবিক।


এরা এখন আবার ইরাক-আফগানিস্তানে আমেরিকান হামলার জন্য মায়াকান্না শুরু করেছে! বটে, সমগ্র বিশ্ব জানে ঐ আক্রমণ করার জন্য আমেরিকা-বৃটেনকে মধ্যপ্রাচ্যে ডেকে এনে নিজ দেশ ব্যবহার করতে দিয়েছিলো এই সৌদি আরব। আমরা সেইসব আরবী চুম্বন ভুলে যাই নি।



উইকিলিকসের লিক হওয়া কেবল থেকে জানা যায় সৌদী আরব তাঁদের 'আম্রিকী' ভাইকে ইরান আক্রমণের আহবান জানিয়েছিলেন । অমন একটা আক্রমণ যদি হয়েই যায় তবে কি এই সৌদি প্রেমী বাংলাদেশীরা আমেরিকানদের সমর্থন দিবেন?


এই অতি মুসলমানরা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন, মুসলমান দেশ আরবের বিরুদ্ধে কথা বললে আমাদের দাঁত খসে পড়বে। বটে! সৌদী বাদশার বাংলাদেশের মত মুসলমান দেশে আসার সময় হয় না অথচ ভারতের জাতীয় দিবসে এসে সপ্তাহ পার করা যায়।



যে কোন হত্যাকাণ্ডের বিচার আমরাও চাই। তবে সেটা ন্যায় বিচার হতে হবে। অভিযুক্তের পক্ষে আইনজীবী থাকতে হবে। অভিযুক্তকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। হত্যার সর্বোচ্য শাস্তি আমাদের দেশেও মৃত্যুদণ্ড। তবে সেটা সরকারীভাবে অমন বর্বরতার সাথে প্রকাশ্যে কল্লা কেটে বাস্তবায়ন করা হয় না। মৃতদেহটি পরিবারের কাছে ফেরত দেয়া হয়।

স্বচ্ছ বিচার, আমাদের দেশের প্রচলিত বিধানে শাস্তির বাস্তবায়ন এবং মৃতদেহটি তার স্বজনদের নিকট ফিরিয়ে দেয়া এই তিনটি ন্যায্য দাবীকে সামনে রেখে আমরা কি একটি ঐক্যবদ্ধ চিৎকার করতে পারি না? নাকি সৌদি তেলের পয়সায় লালিত কিছু ভণ্ড বক ধার্মিকের বিরুদ্ধাচরনের কারনে আমরা থেমে যাব?


ইন্দোনেশিয়া পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মুসলিম দেশ। ২০১১ এর ১৮ জুন সৌদী আরবে এক ইন্দোনেশিয় নারী গৃহকর্মীকে প্রকাশ্যে শিরোচ্ছেদ করা হয়। ৫৪ বছর বয়ষ্ক এই বৃদ্ধাকে তার মালিক নিয়মিত ধর্ষণ করতো। সইতে না পেরে একদিন রান্না ঘরের চাকু দিয়ে ওই বৃদ্ধা তার মালিক কে হত্যা করেন। আদালতে ধর্ষনের কথা প্রমানিত হয়। তারপরেও ‘কিসাস’ আইনে প্রকাশ্য শিরোচ্ছেদ! আমাদের দেশের সৌদি বেতনভুক বলিবর্দগুলো হলে হয়তো এর পক্ষে বিবৃতি দিয়ে বসতো। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ান শরিয়া কাউন্সিল তা করেনি। ওরা সংঘবদ্ধ প্রতিবাদ করেছে। ইন্দোনেশিয়ান সরকার শক্ত কুটনৈতিক অবস্থান নেয়ার কারনে সৌদি রাজতন্ত্র ক্ষমা প্রার্থনা করতে বাধ্য হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা আর না ঘটার আশ্বাস দিয়েছে।


এমনটা আমরাও করতে পারতাম। পারলাম না প্রথমত: বড় বড় ভাটের বুলি আওড়ানো বাংলাদেশ সরকার কোন পদক্ষেপ না নেয়ায়। দ্বিতীয়ত: সৌদি অর্থে লালিত পালিত কিছু ঘরের শত্রু বিভীষণের কারণে। আসল কথা হল যে সরকার স্বদেশেই নিজের নাগরিকদের প্রায় প্রতিদিন বিনা বিচারে হত্যা করে তারা অন্যদেশের সরকার কর্তৃক তাদের নাগরিকদের এ ধরণের বর্বরোচিত গণহত্যার বিরুদ্ধে মুখ খুলবে কি করে? আর কোরানের অপব্যাখ্যাকারীর দল তো ধর্মের নামে এইসব খুন করে পুলকানন্দ পায়।


তা হলে যা করার করতে হবে আপনাকে, আমাকে, সবাইকে; দেশের সাধারণ মানুষকে।

আগামী শুক্রবার আরো তিন বাংলাদেশীর প্রকাশ্য শিরচ্ছেদ করার জন্য প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে মর্মে ফেসবুকে দেখতে পেলাম। আসুন তার আগেই সবাই মিলে তিনটি দাবীতে সোচ্চার হই:
(১) বিদেশি নাগরিকের বিচার হতে হবে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে স্বচ্ছ পদ্ধতিতে;
(২) শাস্তির বাস্তবায়ন হতে হবে নিজ নিজ দেশে প্রচলিত বিধানে;
(৩) মৃতদেহটি তার স্বজনদের নিকট স্ব-সম্মানে ফেরত দিতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৫৯
৯৩টি মন্তব্য ৯০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×