এক সময় ছিল পাকিস্তানি দালাল অতঃপর নাম নেয় ছাগু। বর্তমানে তারা অর্থ দিয়ে ছাগু সংখ্যা বাড়াচ্ছে। গরীবদেশ গুলোতেই ছাগুদের কার্যকলাপ বেশি হয় তার প্রধান কারণ দারিদ্রতা। একত্তরে তাদের আসল রূপ দেখেছি অতঃপর বিভিন্ন সময়ে তাদের কার্যকলাপ বেশ দেখার মত ছিল। যেমন- দেশে একটা অঘটন ঘটান, শহীদ মিনার ভাঙ্গা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের “অপরাজয়” বাংলা ভাঙতে চেয়েছিল। বর্তমানে মিয়ানমারে সংঘটিত মুসলিম-বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মধ্যকার দাঙ্গাকে ইস্যু করে জামায়াত-শিবির পন্থী কিছু পেইজ উসকানিমূলক পোস্ট দিয়ে বাংলাদেশে ও সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দেয়ার চেষ্টা করছে। তারই এই ব্যাপরে সচেতন থাকার আহবান জানাচ্ছি; সকল ব্লগার ও ফেসবুক ব্যবহারকারীকে। তারা বিভিন্ন নামে বিভিন্ন ছদ্দবেশে বিভিন্ন পেইজ চালায়। এ ক্ষেত্রে তারা ধর্মকে বেশি ব্যবহার করছে। তারা ইসলাম, দেশপ্রমিক, হাসির পেইজ, মেয়েদের হেয় করা টাইপের পেইজ খুলে বিনোদনের কর্মের সাথে সাথে মানুষের মনে সাম্প্রদায়কতা জাগান ও মৌলবাদ রাষ্ট্র গঠন করতে তৎপর হচ্ছে। তারা সবসময় চায় দেশের সুন্দর স্থাপনা ধ্বংস করতে, চায় শহীদ মিনার মুছে দিতে কারণ শহীদ মিনার দেখলে তাদের কলিজায় ঘা লাগে। পরাজয় আজো হজম করতে পারেনি তাই তারা আবার দেশটাকে পাকিস্তানের দিকে নিয়ে যেতে চায়। তারা দেশ প্রমিক হওয়ার মুখোশ পড়ে সরকারে বিরুদ্ধে যুবসমজাজের সেন্টিমেন্ট কাজে লাগতে চাচ্ছে। তারা সরকারের সমালোচনা নয় বরং বিরোধীতা করছে। সরকার খারাপ কাজ করলে অবশ্যই তার বিরোধীতা করব কিন্তু তার সরকার উৎখাত ও সরকারকে ধ্বংস করার কাজে নেমেছে। দেশের সেরে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ছাগুর সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে মৌলবাদী সংগঠনের সংখ্যা আরো বেড়েছে এবং বিভিন্ন নামে তারা সংগঠন গঠনে তৎপর।
এরাই তারা যারা দেশে জঙ্গি সৃষ্টি করেছে এরাই তারা যারা দেশে ২.২৫ লক্ষ মা-বোনকে ধর্ষণ করেছে এরাই তারা যারা দেশে সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করতে চায়। বিবেকবান যুব সমাজ তাদের বর্জন করুন।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৫:১২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




