somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সময় কী ?

২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


La persistencia de la memoria (1931)






সময় কী ?

অত্যন্ত সহজ এই প্রশ্নটার সঠিক উত্তর আমরা এখনও জানিনা| আশ্চর্যের বিষয়, তাই না?

নিউটন চেষ্টা করেছিল, পারেনি । তারপরেও গতির(motion) তিনটি সূত্র তৈরি করে গেছিলেন। আর সাথে gravity রও।সেখানে তিনি সময়কে মহাবিশ্বের বাইরে থাকা একটা ইউনিভার্সাল ডাইমেনশন হিসেবে দেখিয়ে এই সূত্রগুলো তৈরি করেছিলেন। পদার্থবিজ্ঞানীদের সাথে কথা বললে মনে হয়, এই সূত্র গুলো আবিস্কার না হলে কোনও আপেল এখন আর মাটিতে পড়তোনা! আর ঘোড়াও হাজার চেষ্টা করে কোনও গাড়ি টানতে পারতো না!:P


আইনস্টাইন চেষ্টা করেছিল, শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থে যা লেখা আছে সেটাকেই গণিতের ভুজুং-ভাজুং দিয়ে প্রমান করে গেছেন। আপনি যদি Atheist হন এবং তারপরও general theory of relativity তে বিশ্বাস করেন, আপনি তাহলে আসলে Atheist নন । :D
আইনস্টাইনের তত্ব অনুযায়ী, অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত সব একসাথে একই space-time অবস্থান করে। তার মানে আপনার কপালে যা লেখা আছে, তা পরিবর্তন করার উপায় নায়।:|

যাই হোক, গত ৭-৮দিন ধরে লেখাপড়া করেও সময়ের কোনও সংজ্ঞা খুঁজে পাইনি। এমনকি গতির(motion) সংজ্ঞা নিয়েও অনেক ঝামেলা আছে। ফিজিক্সের কোনও বইয়ে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয় না। সব বইয়েই দেখলাম বেসিক কিছু অ্যাজাম্পশন্ করে তত্ব মুখস্থ করতে বলে। অবাক হবার মত ব্যাপার!

আর Quantum Physics এ সময়ের যে সংজ্ঞা দিচ্ছে Planck Time এর আইডিয়া কে ব্যবহার করে ওখানেও আছে হাজারটা গোঁজামিল। Quantum Field Theory র নাম দিয়ে আরেক ধরণের গোবর খাওয়ানো হচ্ছে গ্রআজুয়েট স্টুডেন্টদেরকে।

এই বিষয়ে আমার পড়া টা এখনও শেষ হয়নি, দেখি আরও নতুন কি খুঁজে পাই!

Quantum Entanglement এর ব্যাখ্যা এখনও কেউ দিতে পারেনি। এর ব্যাখ্যা মনে হচ্ছে শুধু তখনই দেয়া সম্ভব যদি Space বলে কিছু না থাকে!!! কারণ, আলোর চেয়ে দ্রুত গতিতে কোনও তথ্য আদান-প্রদান করা সম্ভব না। অথচ এখানে সেটা প্রতিদিন ঘটছে। তার মানে, Space বলে যদি কিছু না থাকে তাহলে ট্রাভেল করার প্রশ্ন আসে না এবং সাথে সাথে আলোর চেয়ে দ্রুত গতিতে যাবারও ।এটার ব্যাখ্যাটা লাইবনিৎজের নিচের কথা গুলো দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়, "space is nothing else but an order of the existence of things, observed as existing together; and therefore the fiction of a material universe, moving forward in an empty space cannot be admitted."

Special Theory of Relativity যেহেতু সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে তাহলে Quantum Entanglement তখনই সম্ভব যদি general theory of relativity ভুল হয়।

মাথা পুরা আউলা হয়ে গেছে , এই বিষয় টা নিয়ে পড়তে যেয়ে। এর আগে যখন ফিজিক্স নিয়ে পড়েছি, এই ধরণের প্রশ্ন করিনি কখনও, শুধু ভাল এক্সপেরিমেন্ট কিভাবে করবো তা নিয়েই ব্যস্ত থাকতাম।

পরে অন্যকোন দিন সময় ও গতি নিয়ে গুছিয়ে লিখবো।


ইউটিউবে What is Time নামে একটা ডকুমেন্টারি ফিল্ম খুঁজে পেলাম, এটা দেখলে মোটামুটি একটা আইডিয়া পাবেন।

১ম পর্ব
http://www.youtube.com/watch?v=vYmdgHyCF_Q
২য় পর্ব
http://www.youtube.com/watch?v=S5UuxaPu-a0
৩য় পর্ব
http://www.youtube.com/watch?v=nPJLChaSB_c
৪র্থ পর্ব
http://www.youtube.com/watch?v=bAxx65phJJ4
৫ম ও শেষ পর্ব
http://www.youtube.com/watch?v=iU90FeFSn2I

আরো কিছু লিংক :
Philosophy of space and time

What is Time.html

http://www.timephysics.com/

Time-is-running-out---literally-says-scientist.html

মনির হাসান ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তর দিতে যেয়ে নীচের অংশটুকু লিখে ফেলেছি। :)

আমিতো কোনও বর্ণনায় দিইনি। শুধু আমার কয়েকটা অপিনিয়নের কথা বলতে চেয়েছি প্রচলিত তত্বগুলোকে নিয়ে।

আপনি ৫নং ভিডিওটি দেখেন, মজা পাবেন। এটাতে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের তত্ব অনুযায়ী সময়ের সংজ্ঞাটা কম্পিউটার গ্রাফিক্সের মাধ্যমে সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।এবং পুরো অনুষ্ঠানটির একটি সারমর্ম দেয়া হয়েছে।

সময় নিখুঁতভাবে পরিমাপ করাটা অন্য একটা বিষয়। বেশিরভাগ মানুষ সময় বলতে সময়কে মাপার ইউনিটগুলোকেই বুঝে।

কিন্তু প্রশ্নটা এখানে আসলে, সময় নিজে কি জিনিস সেটা নিয়ে। সময় কি একটা ইল্যিউশ্ঝন না এটা সত্যি সত্যি পদার্থের একটা বৈশিষ্ঠ্য, সেটা নিয়ে হচ্ছে আসল বিতর্ক ।

চিন্তা করুন, কাকে আমরা সময় বলি? বা কখন সময় নামের মায়াটা তৈরি হয়?

যখন একটা কিছুর পরিবর্তন হয়, সেই পরিবর্তনের হার(Rate of Change বা Speed of Change ) টাকে অন্য আরেকটা বস্তু বা জিনিসের সাপেক্ষে পরিমাপ করাটাকেই আমরা সময় বলি।

এখন কল্পনা করুন, এমন একটা জগতের যেখানে কোনও কিছুর পরিবর্তন হয়না। সেখানে কিন্তু সময় বলে কোনও Concept থাকবে না। কারণ এমন একটা জগতের না আছে শুরু না আছে শেষ। এই আইডিয়াটা কিন্তু অনেক পুরোনো। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে এইধরণের একটা সিস্টেমকেই সৃষ্টিকর্তার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় ।

সময় বলে জিনিসটা তখনই সম্ভব যখন একটা জগতের বৈশিষ্ঠ্যগুলো বিভিন্ন হারে একে ওপরের প্রেক্ষিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন মনে করুন, পৃথিবী একটি বিন্দু থেকে যাত্রা শুরু করে
সূর্যকে ঘুরে এসে আবার সেই বিন্দুতে পৌঁছালে আমরা তাকে এক সৌরবর্ষ বলছি। বা সিজিয়াম নামক মৌলিক পদার্থটির অনু যদি, তার পরিবেশের সাপেক্ষে ৯০০ কোটিবার তরঙ্গ স্পন্দন তৈরি করতে যে "সময়" নিচ্ছে বা সিজিয়াম অনুটির মধ্যে থাকা ইলেকট্রন গুলো যখন তাদের মনের আনন্দে কক্ষপথ পরিবর্তন করছে এবং ৯০০ কোটি মাইক্রোওয়েভ সিগনাল ছাড়ছে, সেই "সময়"টাকে আমরা এখন ১ সেকেন্ড বলছি।

সময়ের শুরু কখন? এই প্রশ্নটাকে নিয়েও অনেক ঝামেলা আছে।

এখন বিজ্ঞানীরা(!!) বলছে বিগ ব্যাংগের পরপরই সময়ের শুরু । এখানে পরপরই মানে সেকেন্ডের কয়েকশ কোটি ভাগের একভাগের পরের কথা বলা হচ্ছে।যখন বিশুদ্ধ শক্তি খোদার হুকুম শুনে(!!) নিজেদের মধ্যে মিথস্ক্রিয়ায় লিপ্ত হলো এবং শক্তি থেকে পদার্থে রুপান্তরিত হওয়া শুরু করলো। আপনি মনে হয় একজনও তত্বীয় পদার্থবিদ বা অ্যাস্ট্রোনোমার পাবেন না যারা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেনা। এরা অনেকেই পবিত্র গ্রন্থ, নবী, ধর্ম, বেহেশত্-দোযখ এগুলোকে অবিশ্বাস করে কিন্তু সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে!!!

যাইহোক, আমাদের এখনকার বৈজ্ঞানিক(!!) তত্ব এবং পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, আমরা যে মহাবিশ্বে অবস্থিত সেখানে সময়ের শুরু বিগ-ব্যাংগের পর থেকেই হয়েছে। এটা কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যে তৈরি হওয়া সব ধর্মে দেয়া বর্ণনার সাথে মিলে যাচ্ছে, শুধু টাইম-ফ্রেমটা একটু আলাদা।আক্ষরিকভাবে বাইবেল, কুর'আন, তোরাহ র ব্যাখ্যা করলে মহাবিশ্বের বয়স হয় কয়েক হাজার বছর। তবে মহাবিশ্বের শুরুটা তারা খুব ভালভাবে বর্ণনা করে গেছে। শুরুতে ছিল শুধু শব্দ, বাইবেলে বলা হয়েছে। কুর'আনে আছে, সৃষ্টিকর্তা বলল। হও। ওমনি মহাবিশ্ব তার অস্তিত্ব পেল। আধুনিক মহাকাশ বিজ্ঞানেও এটাই বলা হচ্ছে।

(অফ টপিক: সৃষ্টিকর্তার পরে ৬ দিন ধরে এই বিশ্বটাকে নিয়ে গুঁতোগুঁতির করার কোনও প্রয়োজন ছিলনা। আমার ধারণা, সৃষ্টিকর্তা একজন খুঁতখুঁতে শিল্পী, ভাল একটা শিল্পকর্মকে আরও ভাল করতে যেয়ে নষ্ট করে ফেলে, দিয়ে পরে শিল্পকর্মটার উপর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। নাহলে দুনিয়াতে যা হচ্ছে এবং পূর্বে হয়েছে তার অন্যকোনো ভাল ব্যাখ্যা নায়। পরে এই ভাবনাটা নিয়ে একটা পোস্ট দিব। )

এই মতবাদের বিপরীত মতবাদও আছে। সেখানে বলা হচ্ছে বিগ-ব্যাঙ্গ নিজেই একটা চক্রাকার প্রক্রিয়া, যেমন হিন্দু ধর্মে ব্যাখ্যা করা আছে।আইডিয়াটা বেশ স্মার্ট। হাজার হলেও দেখতে হবে তো কোন এলাকায় চিন্তাধারাটা তৈরি হয়েছে।

এখন দেখা যাক, মহাবিশ্বের ভবিষ্যতবাণী, মধ্যপ্রাচ্য না ভারতীয় উপমহাদেশ, কারা সবচেয়ে সঠিকভাবে করতে পারে! সমস্যা একটায়, ফলাফল জানতে হলে কয়েক লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি বছর অপেক্ষা করতে হবে। আমার ধারণা, দুই পক্ষই আংশিকভাবে সফল হবে এই ভবিষ্যতবাণীটা নিয়ে।

ধুরঃ এক প্যাঁচালের মধ্যে আরেক প্যাচাঁল ঢুকিয়ে দিলাম।

যাই হোক, সময়কে কেন মায়া বলা হচ্ছে সেটার আলোচনাটা করে নিয়ে মূল প্রশ্নে ফেরত যাব আবার।

এখন কথা হচ্ছে, সময় শুধু তখনই সম্ভব যখন কিছু ঘটছে। অন্তঃত মানুষ এর চেয়ে গভীরে এখনও ঢুকতে পারেনি। কোনও কিছু না ঘটলে আমাদের পক্ষে সময় বলে কিছুর অস্তিত্ব প্রমান করার উপায় নায়।

সময়ের এই সংজ্ঞাটা মেনে নিলে একে একটা "মায়া" বলেও দাবী করা যায়। কেন মায়া?

(সবাই যেটা জানে সেটা নিয়ে কথা বললে অনেকেই বিরক্ত হয়, তারপরও উদাহরণটা দেয়ার জন্য, এইটুকু লেখার প্রয়োজন আছে।)

মনে করুন, আপনি কম্পিউটারে গেম খেলছেন। কম্পিউটার গেমের চরিত্রগুলোর কাছে, তার জগৎটায় আসল জগৎ, তাই না। এই জগতে আছে হাজারটা জটিল জটিল নিয়ম কানুন, যেগুলোকে সবসময় মেনে চলতে হচ্ছে সবাইকে। এই জটিল নিয়ম-কানুন গুলো কিন্তু তৈরি করা যাচ্ছে শুধু ২টা মাত্র ফ্রিকোয়েন্সিকে ম্যানিপুলেট করে। প্রথম জটিলতার স্টেপগুলো মাইক্রোপ্রসেসরের মধ্যেই আছে। পরে যুক্ত হচ্ছে গ্রাফিক্স প্রসেসরের নিয়ম কানুন গুলো। তারপরে আসছে অপারেটিং সিস্টেম, যে মোটামুটি এটাকে সমন্বয় করছে।তার নিজেও উৎপত্তিকেও জটিল থেকে সরল পর্যন্ত ভাঙ্গা যাবে।

এর উপর এসেছে গেমটার জটিল সফটওয়্যার, যে গেমটার মধ্যে একটা চরিত্র কয়টা গুলি খেয়েও বেঁচে থাকতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ করছে। এখন যদি আপনি কয়টা গুলি খেলে গেমের একটা চরিত্র মারা যায় জানতে চান, সেই তথ্য সরাসরি মাইক্রোপ্রসেসরের কাছ থেকে পাবেন না। অর্থাৎ অত্যন্ত জটিল এই সিস্টেমটিকে আপনি ভাঙ্গতে চাইলে(deductive logic ব্যবহার করে), ভাঙ্গনের প্রতিটি ধাপে অনেক তথ্য হারিয়ে যাবে।

এখানে আসলে যেটা বোঝাতে চাইছি, তাহল, খুব সহজ একটা প্রক্রিয়াও সুযোগ পেলে অনেক জটিল প্রক্রিয়ার জন্ম দিতে পারে। আর জটিলতার প্রতিটি স্তরে তৈরি হয় তখন নতুন নতুন আইন-কানুন সেটা শুধু সেই স্তরের জন্য এবং তার উপরে তৈরি হওয়া স্তরগুলোর জন্য প্রযোজ্য।


সময় কি তাহলে তেমন কোনও একটা আইন যেটা শুধু জটিল সিস্টেমগুলোর জন্য প্রযোজ্য ?
আপাতত তাই মনে হচ্ছে।
এবং এই কারণে টাইম ট্রাভেল নামের জিনিসটা সম্ভব না।

সমস্যা হচ্ছে , পদার্থবিজ্ঞানের রথী-মহারথীরা আবার বেশ মিন মিন গলায় বলছেন, টাইম ট্রাভেল সম্ভব। এই লোকগুলোর কাছে যেয়ে প্রথমে সময়ের সংজ্ঞা জানতে চাইবেন, তারপর জানতে চাইবেন টাইম ট্রাভেল নামের জিনিসটা কিভাবে সম্ভব । স্টিফেন হকিন্স, মিচিও কাকু, কিপ থর্ন, আইনস্টাইন যাকেই জিজ্ঞেস করেন না কেন, প্রশ্ন করার সময় বলবেন আগে সময়ের একটা সংজ্ঞা দিতে যেটা ক্লাসিকাল মেকানিক্স এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স এই দুই জগতের জন্য সত্য।

এই লোকগুলো বিজ্ঞানকে অনেক কিছুই দিয়েছে, কিন্তু সাথে সাথে দিয়েছে এইসব টাইম ট্রাভেল নামক অখ্যাদ্য-কুখাদ্য। সমস্যা হচ্ছে, এরা যেটাই বলে পাবলিক সেটাই খায়। এবং এইজন্যই এই লোকগুলোর আরও সাবধান হওয়া উচিৎ ।



সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২৪
১৪টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

সম্পর্ক

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২


আমারা সম্পর্কে বাঁচি সম্পর্কে জড়িয়ে জীবন কে সুখ বা দুঃখে বিলীন করি । সম্পর্ক আছে বলে জীবনে এত গল্প সৃষ্টি হয় । কিন্তু
কিছু সম্পর্কে আপনি থাকতে চাইলেও থাকতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×