খবরে বলা হয়, "আসামিদের মধ্যে তিনজন ওই অনুষ্ঠানে থাকলেও নিজামী ও মুজাহিদ ছিলেন না।"
শিরোনাম হয়, "নিজামী-মুজাহিদের বিরুদ্ধে মামলা"
যে অনুষ্ঠানের বক্তব্য নিয়ে মামলা সে অনুষ্ঠানে প্রধান আসামীরা নেই। মনে রাখতে হবে যে,-সুযোগ পেয়েছি তাই ভেবে মেরে দেখি না একটা ঢিল-এমন চিন্তা প্রসুত প্রতিবাদ-প্রতিরোধ তাদেরকে আরো আলোচিত করে তুলবে। এদেশে আলোচিতরা জনপ্রিয় হয়ে উঠে খুব সহজে।
তাছাড়া মামলার মূল বিষয়টিও যে ঠুনকো ও একটি কৌশল মাত্র সেটা সহজ বুদ্ধিরও যে কোন লোক বুঝতে পারবে। অবশ্য স্বাধীনতার একক পক্ষশক্তির দাবীদার বর্তমান সরকার যদি নিজস্ব বিচারক দিয়ে বিষয়টির নিষ্পত্তি করতে পারে তাহলে লোকের কথাকে অগ্রাহ্য করে নিজামী-মুজাহিদদের দমন করা যেতে পারে।
কিন্তু মোটের হিসাবে হাস্যকরই লাগে এবং কৌতুক মনে হয় এসব আয়োজনকে। অস্বস্তি এখানে যে আমি/আমরাও এমন একটি কৌতুকময় ও হাস্যকর কর্মকাণ্ড ঘটা দেশের বাসিন্দা, এক একজন নিরব অংশীদার।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




