somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হায়রে ভারত !

২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আপনি একটা রাষ্ট্রের অধীনে থেকে তখনই অন্য একটা রাষ্ট্রকে হেয় করার সাহস দেখাতে পারেন যখন সে রাষ্ট্রের সাথে আপনার রাষ্ট্রের পার্থক্য হয় আকাশ-পাতাল। অর্থাৎ আপনি যতই বকা, উস্কানি দিন না কেন আপনার রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সে কোন কথা বলতে পারে না কারণ আপনি আকাশে আর আপনার অপজিশনের অবস্থান মাটিতে। (যদিও এজন্য আপনাকে প্রমান করতে হবে যে আপনি সেই স্তরের লোক যে স্তরের লোকদেরকে কাকেও বর্ণবাদী,নিন্দুক,কুরুচীপূর্ণ লোক বলে তিরস্কার করে)।

কিন্তু আপনি যখন দেখবেন আপনার রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে সে রাষ্ট্রব্যবস্থা অনেক ভাল?নাগরিকের মৌলিক চাহিদা পুরনে আপনার রাষ্ট্রের চেয়ে অধিক সফল ? মানব উন্নয়ন সুচকে আপনার রাষ্ট্রটি সে রাষ্ট্রের বেশ পেছনে পড়ে আছে? এবংকি সে রাষ্ট্রের কাছে আপনার রাষ্ট্রের অনেক কিছু শেখার আছে, যেটা আপনার রাষ্ট্রের মানুষই বলে? তখন আপনার এই হেয় করাকে কি বলে সঙ্গায়িত করা যায় ? চাটুকারিতা ? প্রতিহিংসাপরায়ণতা? নাকি আফসোস? আমার মনে হয় শেষেরটাই হবে । কারণ ক্লাসের ফাস্টবয়কে দেখে ক্লাসের লাস্টবয়ের বাবা- মায়ের একটু আফসোসই হয় বৈকি। ইশ .. আমার ছেলেটাও যদি…….

বলছি ভারতের কথা । ভারতের নাগরিকেরা স্বঘোষিতভাবে পৃথিবীর সেরা জাত। কারও সাথেই তাদের তুলনা চলে না বলে তারা আজ মঙ্গলের বাসিন্ধাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে চেষ্টা চালাচ্ছে । তাদের ব্যবহারে এটাই মনে হয়। তবে, মনে রাখা ভাল এ দেশে প্রতি বছর অন্তত ১০ লক্ষ শিশু (পাঁচ বছরের নিচে) শুধুমাত্র না খেতে পেয়ে মারা যায়। শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্র বটে! কল্যান রাষ্ট্রও বলা যেতে পারে!!!

কদিন ধরে ভারতের বাংলাদেশ বন্দনার (**) শো চলছে। শেষ হওয়ার নাম গন্ধ নেই। আমার কাছে অবশ্য খারাপ লাগছে না বিষয়টা। বেশ মজা আছে এতে । কারণ, আমেরিকার প্রধান শত্রু রাশিয়া , ঘানা নয়। শত্রুতা সুত্রে,আমেরিকা রাশিয়াকে হেয় করতে নানান চেষ্টা চালাবে এটাই স্বাভাবিক। তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হল, এখানে ভয়ের বিষয়টাই সবচেয়ে বেশি। অন্ধকারে চলার সময় ভয় কাটানোর জন্য যেমন উল্টাপাল্টা গান গাওয়া হয় তেমনি।

ভারতের, ইতিহাস অজ্ঞ নাগরিকদের ( কিছু ব্যতিক্রম বাদে, অনেককে আমি মন থেকেই ভালা পাই) কিছু বলা ভদ্র সমাজের লোকদের শোভা পাওয়ার কথা না। এদিকে, যেহেতু আমরা বাংলাদেশী সেহেতু ভদ্র দাবিই করতে পারি । তাই তাদের নিয়ে নিন্দা করতে পারি না। বিষয়টা আমাদের জন্য মানানসই না।

তবে তাদেরকে কিছু বিষয় মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যাতে করে বাংলাদেশ সম্পর্কে মূর্খের মত কিছু বলার আগে একটু ভেবে নেয়। তারা যে বলার আগে কিছু ভেবে বলবে না এ বিষয়ে আমি সিউর যদিও ! তবে একজন স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের গর্বিত নাগরিক হিসেবে একজন ভারতীয়কে বলতে চাই, আপনি এমন একটা রাষ্ট্রে অবস্থান করে বাংলাদেশকে হেয় করার চেষ্টা চালাচ্ছেন সে রাষ্ট্রটি প্রায় সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে!!

যেমন?

তাহলে মিলিয়ে নিন .…

সামাজিক সূচক, মানব উন্নয়ন সূচক:

নোবেলজয়ী বাঙালী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন ৫.১.২০১৩ তারিখে বিবিসিকে সাক্ষাতকার দেওয়ার সময় বলেন, লৈঙ্গিক সমতাসহ সব সামাজিক সূচকে ভারতের চেয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। সব সামাজিক সূচকে ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। ‘খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, যখন সব সূচকেই বাংলাদেশ ভারতের চেয়ে পিছিয়ে ছিল। এখন মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৯তম অন্যদিকে ভারতের অবস্থান ১০২ !!

লিঙ্গবৈষম্য ও সমাজে নারীদের অবস্থান + শিক্ষা : বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যেখানে বিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরাই বেশি। বাংলাদেশে নারীদের বিশাল অংশ স্বাস্থ্যকর্মী এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। ( এটাও কিন্তু তিনিই বলেছেন ) । বাংলাদেশের ৭৮ শতাংশ নারী শিক্ষার সুযোগ পায়। আর আপনাদের দেশে ? হ্যা, মানে ভারতে ! ভারতের ৪১ শতাংশ নারী তাদের স্বামীর দ্বারা শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন। প্রতি ঘণ্টায় যৌতুকের কারণে একজন নারীর মৃত্যু হয়। ভারতে ৭৪ শতাংশ নারী শিক্ষার সুযোগ পায়। ২০০১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩৪ লাখ নারী নিখোঁজ হয়েছে। মেয়েশিশুর ভ্রূণ হত্যার সঠিক হিসেবই নেই। আর জন্ম নেওয়ার পরও অনেক মেয়েশিশুকে হত্যা করা হয় !! ২০১১ সালে থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনের বিশ্বব্যাপী করা একটি জরিপে নারীদের জন্য বিপজ্জনক রাষ্ট্র হিসেবে ভারতকে চতুর্থ অবস্থানে দেখা যায় ।আহ ! এতো আরবের আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগকেও হার মানিয়েছেন আপনারা ! কি নিয়ে এত হেডম দেখান দাদা!!! ?

খাদ্য: ভারতে প্রতি বছর অন্তত ১০ লক্ষ শিশু (পাঁচ বছরের নিচে) শুধুমাত্র না খেতে পেয়ে মারা যায়। আর বাংলাদেশে ?যদি বাংলাদেশের একটা মানুষকেও দেখাতে পারেন যে না খেয়ে মারা গেছে, তবে সারাজীবন ভারতের গোলামী খাটবো ।


চিকিত্সা: বাংলাদেশের ৯৬ শতাংশ শিশু সংক্রামক ব্যাধির চিকিত্সা লাভ করে অন্যদিকে ভারতের মাত্র ৭২ শতাংশ শিশু চিকিত্সা সেবা পায়। ভারতের ঝাড়খণ্ডে অনেকে ম্যালেরিয়ার ডায়ালাইসিস করার কোনো ডাক্তার পায় না। তবে আপনাদের এলিট শ্রেণীর জন্য চিকিত্সার সুযোগটা বেশি। সংক্রামক ব্যাধি থেকে রক্ষায় ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের উদ্যোগ ও সাফল্য অনেক বেশি। ( অমর্ত্য সেন )


শিশুমৃত্যু: আপনাদের ‘ইন্ডিয়া টুডে’ সাময়িকীতেই বলা হয়েছে শিশুমৃত্যুর হার নিয়ন্ত্রণেও এগিয়ে আছে বাংলাদেশ , জানেন তো ?। যেখানে বাংলাদেশের প্রতি হাজারে শিশু মৃত্যুর গড় ৩৭ সেখানে ভারতে ৪৭! বিভিন্ন পরিকল্পনা ও কর্মসূচির কারণে জন্মহারও কমিয়ে আনতে সফল হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের জন্মহার ২ দশমিক ২। ভারতের ক্ষেত্রে তা ২ দশমিক ৬। ।আর একটা কথা, বাংলাদেশে মেয়ে শিশুকে জন্মের সময়ই মেরে ফেলা হয় না । এটা মনে রাখবেন ।

গড় আয়ু: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে গড় আয়ুষ্কাল ছিল মাত্র ৩৯ বছর, একই সময়ে ভারতের ছিল ৫০ বছর। আর এখন বাংলাদেশের মানুষ গড়ে বেঁচে থাকে ৬৯ বছর, ভারতে ৬৫ বছর। (‘অ্যান আনসার্টন গ্লোরি: ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইটস কনট্রাডিকশনস’ বাই অমর্ত্য সেন ও জ্যঁ দ্রজ) এখানে কিছু বলার নাই ! সব উপরওয়ালার লীলা wink emoticon !

স্যানিটেশন: এবার অন্যতম সেন্সেটিভ যায়গায় একটু হাত দেওয়া যাক। বলিউডের চকচকে কক্ষে যতই উজ্জল চামড়ার ভিড় দেখান না কেন , আপনার ১৩০ কোটি জনসংখ্যার দেশ ভারতে মাত্র ৩৪ শতাংশ মানুষ স্যানিটেশনের আওতায় আছে। সেখানে বাংলাদেশের ৫৬ শতাংশ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন ব্যবহার করে।

দরিদ্রের হার : অক্সফোর্ড ইউনিভাসিটি স্টাডি প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ভারতের মোট জনগোষ্ঠীর ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠী দারিদ্রসীমার নীচে বাস করে। এদিকে বাংলাদেশের গড় দারিদ্রের হার ২৪.৭ শতাংশ । বাংলাদেশে যে গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে আগামী ১০ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে দারিদ্র্যের হার অর্ধেক কমে আসবে। আর ২০ বছরে সম্পূর্ণ দারিদ্র্যমুক্ত হবে। অন্যদিকে বর্তমান ধারা অব্যাহত রাখলেও ভারত ৪১ বছরের আগে তাদের দেশ থেকে দারিদ্র দূর করতে পারবে না।
তারপরেও হেডম দেখাবেন?

অর্থনীতির জনক অ্যাডাম স্মিথ অষ্টাদশ শতকেই বাংলাকে সমৃদ্ধিশীল দেশ বলেছিলেন।ইবনে সিনা,হিউয়েঙের কথা নাই বল্লাম। সারা জীবন বাংলা চুষে খাওয়ার পরও আপনাদের এই দুর্দশা দেখে বড় কষ্ট হয়।


ধর্ষণ: দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম রাষ্ট্র ভারত ধর্ষণের জন্য সারা বিশ্বেই বেশ সমালোচিত।রীতিমত “ভারতধর্ষণ” নামক প্রবাদ বের হওয়ার যোগার।!!! ভারতীয় ন্যাশনাল ক্রাইম ব্যুরোর প্রতিবেদন অনুযায়ী , ভারতে প্রতি ২০ মিনিটে একজন নারী ধর্ষিত হয়। অন্যদিকে, জাতীয় অপরাধ রেকর্ড ব্যুরোর তথ্যানুযায়ী, ভারতে প্রতিদিন গড়ে ৯৬ জন নারী ধর্ষণের শিকার হন। ভারতের রাজধানীর ১১টি থানায় ২০১৩ সালের আট মাসে দুই হাজার ৮০০ শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটে, যা ২০১২ বছরের ওই সময়ের তুলনায় ছয় গুণ বেশি! ধর্ষণের ঘটনা ঘটে এক হাজারের বেশি, যা আগের বছরের ওই সময়ের তুলনায় প্রায় আড়াই গুণ বেশি। তাহলে চিন্তা করুন সারা ভারতের অবস্থা কি হতে পারে ? ২০১৫ তে এসে সেটা মহামারির আকার ধারণ করেছে। রাস্তা, বাসস,ট্রেন যেন ভ্রাম্যমান ধর্ষণখানা! ভারতই মনে হয় একমাত্র রাষ্ট্র যেখানে বিদেশী পর্যটকেরাও বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার হন। আর দিল্লিকে বলা হয় ধর্ষণের রাজধানী। আর বাংলাদেশে এমন ঘটনা হাতে গোনা। রুবেলকে মনে পড়ছে এখন? আগেই খুশি হবেন না, কারণ রুবেল ধর্ষক হিসেবে এখনো প্রমানিত হননি।

.......
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পাঁচ বছর পর ১৯৭৬ সালে নরওয়ের অর্থনীতিবিদ জাস্ট ফ্যালান্ড এবং ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ জেআর পারকিনশন ‘বাংলাদেশ : দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ নামের একটি গবেষণামূলক বইয়ে লিখেছিলেন, ‘বাংলাদেশের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে, যদি এই দেশটি উন্নতি করতে পারে, তা হলে নিঃসন্দেহে বলা যায় পৃথিবীর যে কোনও দেশ উন্নতি করতে পারবে।’ ২০০৭ সালে এ দুজনই আবার ‘বাংলাদেশ : দ্য টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট রিভিজিটেড’ নামের আরেক নিবন্ধে লিখেন, সেখানে বলেন ‘এ মুহূর্তে তিন দশক ও তার বেশি সময়ের সীমিত ও বর্ণাঢ্য অগ্রগতির ভিত্তিতে মনে হয় বাংলাদেশে টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব। !!!

এমন অনেকেই বাংলাদেশকে অনেককিছুই বলেছিলেন। এমনকি তলা বিহীন ঝুড়ির অপবাদও শুনতে হয়েছে আমার বাংলাকে। কিন্তু এখন ? তারাই তাদের পুর্ব বক্তব্য প্রত্যাহার করে বাংলাদেশকে অমিত সম্ভাবনার দেশ বলে মাথা নিচু করে সোজা হাটা ধরেন।

বলি কি দাদা, বাংলাদেশটা আপনার ভারতমাতার মত রেডিমেট না । ত্রিশ লক্ষ প্রাণ আর দু লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জন করা। কোন রক্ত ছাড়াই ৬৮ বছর আগে স্বাধীন হয়েও আপনাদের এই অবস্থা ! তাহলে চিন্তা করুন, ৭১এ সম্পূর্ণ ধ্বংসস্তুপ থেকে জেগে ওঠাএকটি রাষ্ট্র আপনাদের চেয়ে সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে! কতটা সফল আমরা ভেবেছেন কখনো? যে ক্রিকেট নিয়ে এত কটুক্তি করেন, সে ক্রিকেটের ইতিহাসের দিকে তাকান তো ! আপনাদের তুলনায় ক্রিকেটে আমরা কতটা নবীন জানেন সেটা?। সে তুলনায় আমাদের সাফল্য আপনাদের চেয়ে ঢ়ের বেশী। মনে রাখবেন , শুন্য থেকে শুরু করা আমার বাংলাদেশই আজ আপনাদের চেয়ে এগিয়ে । যদি পুজি হাতে থাকতো আপনাদের মত ? তাহলে? তাহলে, বাংলাদেশের পায়ে ফুল দিতে বাধ্য হতেন । বাধ্য করাতাম। তবে বাধ্য একদিন করাবই। আমরাই করাবো। কারণ আমরাই বাংলাদেশ।

ফেলানিদেরকে যতই গুলি করুন, তিস্তার গলায় যতই ফাসির দড়ি ঝুলান,বাংলাদেশকে আটকে রাখতে পারবেন না। কেউ পারেওনি।

ভারতমাতা... আপনাকে স্রেফ ঘৃণা করি।
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×