শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন "প্রশ্নপত্র ফাস
রোধে আগামীতে প্রয়োজনে পরীক্ষার সময় ফেইসবুক
বন্ধকরে দেয়াহবে"!!!
হাহাহা!!
আসলে যতো দোষ ঐ নন্দঘোষ। তাইনা??
এখানে ফেসবুক হচ্ছে নন্দঘোষ।
আচ্ছা যারা ফেসবুকে প্রশ্নপত্র ফাস
করতেছে তারা প্রশ্ন কোথায় পাচ্ছে??শিক্ষাম
ন্ত্রীর কাছে আমার প্রশ্ন
আসলে গন্ডগোলটা গোড়াতেই। শুধু
আগাছা কেটে গোড়া রেখে দিলে যে লাউ সেই কদুই
থাকবে মশাই।
পাশের বাসার মেয়েটা psc দিচ্ছে।বিজ্ঞান
পরীক্ষার আগেরদিন রাতে গ্রাম থেকে ওর এক
আত্মীয় নাকি ওকে ফোন
করে কি কি আসবে তা বলে দিয়েছে! !আজকেও ফোনদিয়ে অংকে কি আসবে বলেছে।
সম্ভবত ওর কাকা হবে। উনি নাকি আবার
প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক! !
তাইলে ঘটনা কি দাড়ালো? ?
মানে সর্ষের মধ্যেই ভূত!!!তাইলে আর ভূত
তাড়িয়ে লাভটা কি??
বলি এইভাবে আর কতোদিন??
জনাব নাহিদ স্যার শাক দিয়ে কি আর মাছ
ঢাকা যায়??
প্রশ্নপত্র ফাসের সাথে যদি বলি ঐ রুট লেভেলের
লোকরাই জড়িত ভুল হবেনা।
অলরেডি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
আমিও একদা এর ফল ভোগ করবো
স্যার
দয়াকরে আগাছা না কেটে মূলটাকে উপ্রে ফেলুন
তাহলে অন্তত আমরা বাচবো
আ.ন.ম এহসানুল কবির নিজেকে গর্বের
সাথে আমি নকল মুক্ত এহসানুল করিম আখ্যায়িত
করেছিলেন। উনি যথার্থই নিজের মূল্যায়ন করেছিলেন
সফলও ছিলেন শতভাগ
এখন আপনার পালা। সফল
না হতে পারলে ইতিহাসের পাতায় আপনার
নামটি হয়তো উঠবে #প্রশ্ন_মামা_নাহিদ হিসেবে