মেয়েটাকে কেন জানি খুব বেশীই ভালো লাগে পথিকের্। যেদিন থেকে মিশতে শুরু করেছিলো মেয়েটার সাথে সেদিন থেকেই পথিক কেমন যেনো বদলে যেতে শুরু করলো। তার সংস্পর্শে এসে পথিক কেমন যেনো নিজের মধ্যে নতুন করে আমার আমিকে খুজেঁ পেতে শুরু করলো।
দিন বাড়ার সাথে সাথে পথিকের মনের ঘরে আস্তে আস্তে মেয়েটি উকি দিতে শুরু করলো। অনেকটা ভোরের শিশিরের মতোই পথিকের জীবনে মেয়েটির আগমন ঘটলো। প্রতিদিন একটু একটু করে পথিকের পাথুরে মনে সেই মেয়েটি একটু একটু করে বরফ গলা নদীর মতো জায়গা করে নিলো।
হঠাৎ করেই মনের অজান্তে মেয়েটিকে ভালোবেসে ফেলে পথিক ……… কিন্তু ভোরের শিশিরের মতো জীবনে আসা মেয়েটি যদি ভোরের শিশিরের মতোই হারিয়ে যায়! এইভয়েই বলতে পারেনা পথিক।
মেয়েটার জীবনেও একসময় প্রেম এসেছিলো. ভালোবাসার মানুষটাকে নিয়ে একটু বেশিই স্বপ্ন দেখে ফেলেছিলো মেয়েটি। কিন্তু ছেলেটি একদিন মেয়েটিকে একলা করে নতুন পথের উদ্দেশ্য যাত্রা করে। ধোকা দেয় মেয়েটিকে। তবুও এখনও মেয়েটি সেই ধোকাবাজ কেই ভালোবাসে ………
.
মেয়েটির ব্যাপারে সবই জানে পথিক। তাইতো সবি জেনেও চুপিচুপি ভালোবেসে যায় মেয়েটিকে। পথিকের জীবনে প্রথম ভালোবাসার আলো তো সেই মেয়েটিই জ্বালিয়েছে। তাইতো পথিক নীরবেই ভালোবেসে যায় মেয়েটিকে। হয়তো এভাবেই প্রতিদিন চোখের সামনে হাতের কাছে ভালোবাসার মানুষটিকে পেয়েও নীরবেই ভালোবেসে যাবে পথিক।
ভালোবেসে যাবে অনন্তকাল মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আর তাই পথিকের কাছে
"তুমি রবে নীরবে"