ছবি (১)
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অপেক্ষমান আত্মীয়-স্বজনের ভিড়। পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হলেও ঘরমুখো কিংবা বিদেশগামী মানুষের জন্য চাতক পাখীর মত তারা বিরাজ করছে।
স্থানঃ দক্ষিনখান, ঢাকা উত্তর।
ছবি (২)
বিআইডব্লিউটিএ (BIWTA) ঢাকার প্রধান নদীবন্দরের সুন্দর টার্মিনাল ভবন। যাত্রী পরিবহনের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম বন্দর। বাংলাদেশের অধিকাংশ জেলায় বন্দরটির সেবা রয়েছে। মুঘল শাসন আমল থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত সমুদ্রগামী জাহাজ পরিচালনার জন্য শহর থেকে ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) দূরে একটি কন্টেইনার টার্মিনাল খোলা হয়েছিল। বরিশাল, চাঁদপুর ও নারায়ণগঞ্জের পাশাপাশি; ঢাকা বন্দর ৫৩ মিলিয়ন টন কার্গো এবং ২২ মিলিয়ন যাত্রী বহন করছে।
স্থানঃ কুমারতলি, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (৩)
'জলযাত্রা' অ্যাপের মাধ্যমে এখন ঢাকা নদীবন্দর থেকে দক্ষিনবঙ্গের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চের টিকিট সংগ্রহ করা যায়।
স্থানঃ সদরঘাট লঞ্চ পল্টুন, ঢাকা নদীবন্দর।
ছবি (৪)
দক্ষিণবঙ্গ থেকে ঢাকা নদীবন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পারাবত – ৮ ও রাজদূত – ৭ লঞ্চ।
স্থানঃ শীতলক্ষ্যা নদী, নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা।
ছবি (৫)
বাবুবাজার ব্রিজ থেকে বুড়িগঙ্গা নদী ও সদরঘাটে নোঙ্গর করে থাকা জাহাজ ও লঞ্চের অপরূপ দৃশ্য।
স্থানঃ বাবুবাজার, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (৬)
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে বুড়িগঙ্গা নদীতে নৌকায় মানুষের ভ্রমণ ও পারাপারের জীবন।
স্থানঃ বাবুবাজার, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (৭)
বুড়িগঙ্গা নদীর বাদামতলি ঘাটে নোঙ্গর করে থাকা সমদ্রগামী কার্গো জাহাজ।
স্থানঃ বাদামতলি ঘাট, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (৮)
নদীর মাঝে দৃষ্টিনন্দন নান্দনিক রেস্তোরাঁ। পাশে নৌকার বৃত্তাকার নকশা।
স্থানঃ বাবুবাজার ব্রিজ, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (৯)
২১, আর্মেনিয়ান স্ট্রিট, বাবু বাজার, ঢাকা ১১০০ তে মানুষের জীবনযাত্রার একটি ব্যস্ততম দৃশ্য।
স্থানঃ আর্মেনিয়ান স্ট্রীট, বাবুবাজার, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (১০)
বাবুবাজার ফ্লাইওভার ও এর আশেপাশে মানুষের চলাচলের দৃশ্য।
স্থানঃ বাবুবাজার ফ্লাইওভার, ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (১১)
ঢাকা শহরের উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটে নির্মীয়মাণ উড়াল রেলপথ ও এর নিচে রাস্তায় সুনসান নীরবতা। ছবি সোজা করে দেখুন।
স্থানঃ আগারগাও, ঢাকা উত্তর।
ছবি (১২)
রাজধানী ঢাকা শহরের একটি ফুলের দোকান ও দোকানি।
স্থানঃ মিরপুর, ঢাকা উত্তর।
ছবি (১৩)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডে উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে অবস্থিত স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্য। এটি বাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের ইতিহাসকে ধারণ করে নির্মিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্য। শামীম শিকদার এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফুলার রোডে সলিমুল্লাহ হল, জগন্নাথ হল ও বুয়েট সংলগ্ন সড়ক দ্বীপে স্থাপিত বাংলাদেশের ইতিহাসের ধারক স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটি ভাস্কর শামীম শিকদার ১৯৮৮ সালে ফুলার রোডে অবস্থিত সেকেলে বাংলো স্টাইলের বাড়ির (বর্তমানে প্রোভিসির ভবন) সামনে পরিত্যক্ত জায়গায় ‘অমর একুশে’ নামে একটি বিশাল ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু করেন। সেইটিই এখন স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্য হিসেবে শোভা পাচ্ছে। ছবি সোজা করে দেখুন।
ছবি (১৪)
রাজধানীর মালিবাগের চৌধুরীপাড়ার রাস্তায় যাত্রীর জন্য অপেক্ষমাণ রিকশাচালক।
স্থানঃ শাহজাহানপুর, ঢাকা।
ছবি (১৫)
ডাঃ ফাজলে রাব্বি হলের খেলার মাঠ, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল।
স্থানঃ বকশীবাজার, ঢাকা।
ছবি (১৬)
মহাখালী বাস টার্মিনাল ঢাকার তিনটি প্রধান আন্তঃনগর বাস স্টেশনের মধ্যে একটি (স্থানীয় নাম টাঙ্গাইল বাসস্ট্যান্ড), যা ১৯৮৪ সালে খোলা হয়েছিল। মহাখালীর আশেপাশে অবস্থিত এটি প্রাথমিকভাবে টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, বগুড়া, জামালপুর সহ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের গন্তব্যে বাস পরিষেবা দেয়।
স্থানঃ মহাখালী, ঢাকা।
ছবি (১৭)
মিরপুর ডিওএইচএস’র বৈকালী হ্রদে আলোক বাতি। ফাল্গুন মাসে এখানে বস্ত্র মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া দর্শনার্থীরা ভ্রমণের জন্যও এখানে আসেন।
স্থানঃ মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা উত্তর।
ছবি (১৮)
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালেয়র অধীন একটি অধিদপ্তর। দেশে অবৈধ মাদকের প্রবাহ রোধ, ঔষধ ও অন্যান্য শিল্পে ব্যবহার্য বৈধ মাদকের শুল্ক আদায় সাপেক্ষে আমদানি, পরিবহন ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ, মাদকদ্রব্যের সঠিক পরীক্ষণ, মাদকাসক্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন নিশ্চিতকরণ, মাদকদ্রব্যের কুফল সম্পর্কে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে নিরোধ কার্যক্রমের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন, জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে নিবিড় কর্ম-সম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা অধিদপ্তরের প্রধান দায়িত্ব। এটি গঠিত হয় ১৯৭৬ সালে। সারাদেশে মাদকের অবৈধ প্রবাহ রোধে অধিক্ষেত্র গ্রহন করা হয়। এর লক্ষ্য ও নীতিবাক্য হলঃ মাদকাসক্তি মুক্ত বাংলাদেশ গড়া। এই সংস্থাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন। এর সরকারী ওয়েবসাইট হচ্ছেঃ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর- Department of Narcotics Control Website ।
স্থানঃ কাঠেরপুল মোড়, গেণ্ডারিয়া; ঢাকা দক্ষিন।
ছবি (১৯)
ঢাকা শহরের রাস্তায় রাতে হেডলাইটের আলোয় ঝলসে যাওয়া একটি চিত্র।
স্থানঃ কাজীপাড়া, মিরপুর; ঢাকা উত্তর।
ছবি (২০)
রাষ্ট্রহীন উদ্বাস্তু একজন ছিন্নমূল মানুষ শুয়ে আছে ভবনের নিচে ফুটপাতে। ছবি সোজা করে দেখুন।
স্থানঃ পল্লবী, মিরপুর; ঢাকা উত্তর।
ছবি (২১)
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালে রাজধানীর পরিবাগে স্থপতি মৃণাল হকের নকশায় নির্মিত ‘জননী ও গর্বিত বর্ণমালা’ ভাস্কর্যের উদ্বোধন করা হয়। ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটকে স্মরণীয় করে রাখতে সরকারী ভাবে উদ্যোগ গ্রহন করা হয়।
স্থানঃ পরিবাগ, ঢাকা দক্ষিন। ঠিকানাঃ পি৯ভিডব্লিউ+৩৯সি, ঢাকা- ১২০৫।
২১ কার্তিক, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ; দুপুর ১২.০৩, হেমন্তকাল
রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৫