somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রস্তাবিত শিক্ষানীতি ও ইসলামী শিক্ষা -আবু কায়সার

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

র্বতমান সরকার মতায় আসার পর থেকেই তাদের কিছু বিপ্লবী সিদ্ধান্তের দিকে পা বাড়িয়েছেন, যা জনগনকে চম্কিত করছে। এবারের মতায় আসার পেছনে প্রতিশ্রুতি ছিল কিছু একটা পরিবর্তন দেখানোর। আমি মনে করছি, তারা এ র্পযন্ত যা দেখিয়েছেন তাতে তারা এখনো মনে করছেন, জনগন তাদের উপর খুশি এবং আরো দেখতে চায়, আসলে কি তাই ? এক এক করে বিষয়গুলো বললে সেগুলো হবে, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার’, ‘টিপাইমুখবাঁধ’, ‘বিভিন্ন প্রত্যয়ে আখ্যায়িত করিডোর’, “শিানীতি”, ‘আরো সাড়ে সাত হাজার মে:ও: বিদ্যুত উৎপাদন’...ইত্যাদি। এ সকল বিষয় গুলোর পেছনে সুর্নিদিষ্টভাবে সরকারের উৎসাহ আছে, রাজনীতি আছে, র্স্বাথ আছে, জনগনকে নিয়ে কিছু তামাশা আছে। উপরোক্ত বিষয়গুলো থেকে আমি ‘শিানীতি’ সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় আলোকপাত করতে চাই।

স্বাধীনতা পরর্বতী বাংলাদেশে আজ র্পযন্ত কোন শিানীতি প্রনীত হয়নি, এটা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। এ প্রেক্ষিতে যখন একটি শিানীতি প্রস্তাবিত হয়েছে তখন জাতির আনন্দিতই হবার কথা ছিল, কিন্তু তা পারেনি। তার পরিবর্তে জাতি আশাহত, বিুব্ধ। কারন হিসেবে বলা যায়, বহুপ্রতিতি যে শিানীতিটি জাতির সামনে পেশ করা হয়েছে, তা এ বাংলাদেশীদের কথা চিন্তাকরে র্অথাৎ যাদের জন্য শিা তাদের কথা চিন্তা করে করা হয়নি। এটি প্রণয়ন করা হয়েছে যারা শিানীতি প্রনয়ন করেছেন স্রেফ তাদের আদর্শিক চিন্তার বাস্তবায়ন ও সরকারী দলের আদর্শিক ল্েয পৌঁছানোর জন্য। র্অথাৎ ধর্মে অবিশ্বাসী ও কোন র্ধমেই বিশ্বাসী না, এ দু’শ্রেনীর বহুদিনের স্বপ্ন পূরন করা একটি প্রস্তাবনা হলো এ শিানীতি। আলোচনার এ র্পযায়ে বাংলাদেশের শিানীতিতে কোন বিষয়গুলো প্রাধান্য পাওয়া উচিত এবং কেন, তা উপস্থাপন করছি। একথায় কোন সন্দেহ নেই যে, বৈশ্বিক প্রোপটে বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। যেখানে ৯০ শতাংশ মুসলমানের পাশাপাশি অন্যান্য র্ধমাবলম্বী হিন্দু, খীষ্টান, বৌদ্ধরা, তাদের র্ধম কোন ধরনের প্রতিকুলতা ছাড়া স্বতস্ফর্ূূতভাবে পালন করে যাচ্ছে। শুধু তা-ই নয় স্বল্প সংখ্যক এ ভিন্ন র্ধমাবলম্বীদের র্ধমীয় অনুষ্ঠান সমূহ সম্পাদনের জন্য মুসলিম সমাজ সবসময় প্রয়োজনীয় সহযোগীতা প্রদান করে থাকে। অন্যদিকে ৯০ শতাংশ মানুষ তাদের র্ধমীয় জীবনের আকাংখা গুলো পূরন করতে পারছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা দরকার।

যাকে আমরা আজকে মুল ধারার শিা ব্যবস্থা বলছি, এটি ঔপনিবেশিক শাসক ইংরেজদের ফেলে যাওয়া শিা ব্যবস্থার ঔরস থেকে আসা। এ প্রেেিত র্বতমানে ইংরেজী শিা এতটাই বাধ্যবাধক হয়ে উঠেছে যে, একশ ও দু’শ নম্বরের ইংরেজী শিার ব্যবধানের কারনে মাদ্রাসা শিতি ছাত্ররা তাদের সাবলীল উচ্চ শিায় অংশ নিতে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এ ইংরেজ প্রর্বতিত শিাটি মূলতো তাদের শাসনকে সাবলীল করার জন্য প্রনীত, যেখান থেকে একটি গোলাম শ্রেনী বের হবে। এ কারনে, এধারার শিাটির আমূল পরির্বতন করা ৪৭ পর পরই অত্যাবশ্যকীয় ছিল,্ কিন্তু তা ২০০৯ র্পযন্তও সম্ভব হয়নি। যে কারনে পরির্বতন করা উচিৎ গোলামী মানুষী শিার, পরির্বতন করা উচিৎ বিভক্তি সৃষ্টিকারী মাদ্রাসা শিার, যেখানে তৎকালীন আলেম সমাজকে বিভক্ত করার জন্য অপোকৃত অগুরুত্বর্পূন মাসলা-মাসায়েলকে সিলেবাসে অতি গুরুত্বর্পূন করে সাজানো হয়েছিল।

বাংলাদেশের মুসলমানরা র্সবশক্তিমান আল্লাহর উপর পূর্ন আস্থা ও বিশ্বাস রেখে তা সাধ্যানুসারে মানার চেষ্টা করে। এ প্রেেিত র্বতমান সরকার বিদ্যালয় গুলোতে যেটুকু র্ধমীয় শিার সংযোজন ছিল তার সাথে আরো কিছু মৌলিক বিষয়কে অর্ন্তভুক্ত করে শিার্থীদের র্ধমীয় অনুভুতি জাগ্রত করার মাধ্যমে কিভাবে সৎ ও চরিত্রবান নাগরিক তৈরী করা যায়, সে চেষ্টা না করে ৯০ শতাংশ মুসলমানের আকাংখিত র্ধমীয় শিাকে পুরোপুরি বিতাড়িত করতে চায়। অথচ বাংলাদেশের মুসলমানদের মাঝে ঢাকা শহরের অতি আধুনিক মনসিকতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের বাদ দিলে, সারা দেশের সকল মানুষ এ র্ধমীয় শিাকে আবশ্যক মনে করে। আমি এ ধরনের র্ধমনিরপে ও সমাজতান্ত্রিক বাম মানসিকতা সম্পন্নদের অনুরোধ করতে চাই। আপনারা ঢাকা শহরের বিবেচনায় পুরো দেশকে মাপবেন্না। পশ্চিমা সংস্কৃতির কবলে পড়া ঢাকা একটি বৈশ্বিক স্থান। এর বিবেচনায় দেশের জন্য তৈরী করা শিানীতিতে বাম সমাজতান্ত্রিক বুদ্ধিজীবিরা সুযোগ পেয়ে র্ধমীয় শিার মুন্ডুপাত করতে চান।

ঢাকা শহরের পশ্চিমা সংকৃতির প্রভাব, ইংরেজী মাধ্যমের বিভিন্ন শিা প্রতিষ্ঠান ও বৈশ্বিক ব্যক্তিগনের উপস্থিতিতে, ঢাকা সারা দেশের সংস্কৃতি থেকে একটি পৃথক রুপ পেয়েছে। এ সাংস্কৃতিক পরিপ্রেেিত হয়তো এ শিানীতির প্রস্তাবকারীরা এ প্রস্তাবকে সাবলীল ধরে নিয়েছেন। কিন্তু এ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে জনগন যারা যেখানে সুযোগ পাচ্ছে সেখানেই বিরোধীতা করছে।

এদিকে মাদ্রাসা শিা ব্যবস্থাকে ‘যুগোপযোগী’ নীতি দ্বারা প্রভাবিত করে এর মূল ভিত্তি ঈমান, ইসলাম, আখেরাত থেকে অনেক দূরে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছে। যেখানে শুধুই পুঁজিবাদী সমাজের একজন দ চাকর হিসেবে গড়ে তোলার কথা বিবেচনা করা হয়েছে, ইসলামী আর্দশিক শিা র্অজনের পথকে সুকৌশলে দুরে ঠেলা হয়েছে। উপমহাদেশের মাদ্রাসা শিা নিয়ে ষড়যন্ত্রটি শিখিয়ে গেছেন ইংরেজ শাসকরা কলকাতা আলীয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়ে। প্রথমবার এ ষড়যন্ত্রে, ইংরেজ শাসকরা তাদের আর্থিক সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত এ মাদ্রাসা শিায় এমন সু রাজনীতি করেছিলেন, যা তখনকার অনেক আলেমরা ধরতে পারেননি। ঐতিহাসিকভাবে মাদ্রাসার শর্িাথীদের যে সব বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়ানো হতো সে সব বিষয়গুলোকে বাদ দিয়ে অপোকৃত কম গুরুত্বর্পূন মাসলা-মাসায়েলকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে, এসবকেই ইসলামের মূল ভিত্তি রুপে প্রতিষ্ঠা করার প্রয়াস চালিয়েছেন। মতার পালাবদলে মাদ্রাসা শিা তার সঠিক পিতা আজও খুজে পায়নি, যার দ্বারা এ শিা তার মূলে ফিরে যাবে। যার ফল স্বরুপ উপমহাদেশের মুসলিম আলেমদের মাঝেই সবচাইতে বেশী আর্দশিক মতর্পাথক্য তৈরী হয়েছে, যাকে আমরা ইংরেজদের রাজনৈতিক ফসল হিসেবে বিবেচনা করতে পারি।

এখন র্বতমানে ইংরেজ বির্ধমীদের ধারাবাহিকতায় বাম ও র্ধমনিরপে শক্তির জোট সরকার মাদ্রাসা শিতি ছাত্রদের জন্য মায়া কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে এ বলে যে, মাদ্রাসা শিতিরা সমাজে ধিকৃত, বঞ্চিত, তাই এ শিাকে দ্বিতীয়বারের মত সংস্করন করে একটি আজব মাদ্রাসা শিা ব্যবস্থা চালু করতে চান। যেখানে কোরআন, হাদীস, ফিক্হ এর গুরুত্বর্পূন শিা সমূহ র্অজন করা থেকে মাদ্রাসা ছাত্রদের সমূলে উৎপাটন করার প্রচেষ্টা ল্যনীয়।

মাদ্রাসা সমূহে যে সকল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে তাদের অভিভাবকগন পড়াশোনা করতে পাঠান, তারা জেনেশুনেই পাঠান, যে তাদের সন্তানকে কি বানাতে চান। গ্রামগঞ্জে, শহরে, বন্দরে যেখানে যেখানে এ মাদ্রাসা সমূহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার প্রায় সকল মাদ্রাসাই র্ধমীয় অনুভূতি থেকে জনগনের দানকৃত আর্থিক সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা সকল সময়েই সরকারের অবহেলা ও অযতেœর শিকার হচ্ছে, উপরন্তু র্বতমান মাদ্রাসা শিা বিরোধী সরকার এখন এ শিার উপর অযাচিত হস্তপে করতে চান, যা একেবারেই বেমানান।

মুসলমানদের যে অনুভুতি থেকে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের এখানে পড়তে পাঠান, সে অনুভুতিকে সর্ম্পুন তোয়াক্কা না করেই শুধুমাত্র পুঁিজবাদী সমাজের প্রেেিত যোগ্যতা র্অজনকে মুখ্যত জোর দেয়া হয়েছে এ শিানীতিতে। অন্যদিকে কোন নীতি ছাড়াই হঠাৎ করে মাদ্রসা ছাত্রদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু বিভাগে ভর্তির অযোগ্য ঘোষনা করা হয়, যাতে তারা সবচাইতে বড় বঞ্চনার শিকার হয়। এখানে র্কতৃপ মাদ্রাসা ছাত্রদের ইংরেজীতে র্দূবলতার ছূতা টেনে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বলা হয়, কিন্তু এ বছরই র্ভতি পরীায় কোন এক মাদ্রাসা ছাত্রের প্রথম স্থান র্অজন তাদের উক্ত সম্ভাবনাকে নাকচ করে অযৌক্তিক প্রমানিত করে। এর ধারাবাহিকতায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও কিছু বিভাগে মাদ্রাসার ছাত্রদের দূরে ঠেলা হয়েছে।

শিােেত্র এসকল নীতি কি র্বতমান সরকারের ইসলাম বিরোধী মনোভাবের ফসল নয় ? যদি তা-ই হয় তবে সারা দেশের মাদ্রাসা ছাত্ররা তাদের যৌক্তিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে সহিংস হয়ে উঠলে, এর দায়-দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। একই ভাবে পুরো শিানীতিতে এ বামপন্থী সরকারের ইসলাম র্ধমের প্রতি যে বিষোদগার প্রতিফলিত হয়েছে তাতে ৯০ শতাংশ মুসলমানের এদেশ বাংলাদেশের মানুষদেরকে সরকারের পে দমিয়ে রাখা কতদিন সম্ভব হবে ?
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×