১। পাসপোর্টে আপনার নাম যেভাবে আছে ঠিক সে ভাবেই লিখবেন।
২। আপনার বর্তমান ঠিকানা দিবেন আপনার বিদ্যুত বিলের কাগজে যেভাবে আছে ঠিক ঐভাবে, কোন পরিবর্তন করা যাবে না।
৩। আপনার স্থায়ী ঠিকানা পাসপোর্টে দেয়া আছে যেভাবে ঠিক ঐভাবে পূরণ করবেন।
৪। আপনার পিতা, মাতা এবং স্বামী বা স্ত্রী নাম পাসপোর্টে যেভাবে আছে ঠিক একই ভাবে পূরন করবেন।
৫। আপনি যদি ইতোপূর্বে কখনও ইন্ডিয়া গিয়ে থাকেন তাহলে পূর্বের ভিসা নম্বর এবং ইস্যুর তারিখ এবং ভিসাটি কোথায় ইস্যু হয়েছে ভালমতো চেক করে পূরন করবেন।
৬। আপনার পেশার সঠিক বিবরন দিবেন। আপনি যদি চাকুরীজীবি হন তাহলে যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করেন তার নাম, আপনার পদবী, প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা ঠিকমত দিবেন
আর আপনি যদি ছাত্র বা গৃহকর্মী (মহিলাদের ক্ষেত্রে) তাহলে আপনার পিতা/ স্বামীর পেশার বিবরণ দিবেন
আর আপনি যদি ব্যবসায়ী হন তবে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম (ট্রেড লাইসেন্স এ যেভাবে আছে), আপনার পদবী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা ঠিকমত দিবেন।
৭। আপনি কোন পথে যেতে চান তা ঠিক মত দিন।
৮। ভিজিট ভিসার জন্য ৬ মাস সময় দিন আর মাল্টিপল এন্ট্রি পুরণ করবেন।
৯। আপনি যদি ১০ বছরের মধ্যে কোন দেশ গিয়ে থাকেন তবে সেগুলোর নাম ঠিকমত দিন।
১০। আপনার ভুলেও কেউ ট্রানজিট ভিসা পূরন করবেন না। কারন ট্রানজিট ভিসা দেয় না। আপনি যদি নেপাল যেতে চান তাহলে ভিজিট ভিসা নিয়ে যাবেন। ট্রানজিট ভিসা নিয়ে না।
১১। মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে বড় ধরণের রোগের নাম উল্লেখ করবেন। আর মেডিকেল এটেনডেন্ট ২জনের বেশি দেবেন না। এখানে উল্লেখ্য মেডিকেল ভিসার জন্য যে কোন দিন আপনি এ্যাম্বাসী গিয়ে পাসপোর্ট জমা দিতে পারবেন।
১২। আর এ্যাম্বাসীতে সমস্ত কাগজ ঠিকমত নিয়ে যাবেন।
তাহলে আশা করি আপনি নিশ্চয় ভিসা পাবেন।
এই বিষয়ে আরও তথ্য পেতে ভিজিট করুন ঃ Indian Visa Appointment / E-Token
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



