বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের গানের সংগ্রহ শালা (লিরিক্স ও ভিডিওসহ)
আধ্যাত্মিক গান - শাহ আব্দুল করিম - গাড়ি চলে না চলে না
গাড়ি চলে না চলে না,
চলে না রে, গাড়ি চলে না।
চড়িয়া মানব গাড়ি
যাইতেছিলাম বন্ধুর বাড়ি
মধ্য পথে ঠেকলো গাড়ি
উপায়-বুদ্ধি মেলে না।।
মহাজনে যতন করে
তেল দিয়াছে টাংকি ভরে
গাড়ি চালায় মন ড্রাইভারে
ভালো-মন্দ বোঝে না।।
ইঞ্জিনে ময়লা জমেছে
পার্টসগুলো ক্ষয় হয়েছে
ডাইনামো বিকল হয়েছে
হেডলাইট দুইটা জ্বলে না।।
ইঞ্জিনে ব্যতিক্রম করে
কন্ডিশন ভালো নয় রে
কখন জানি ব্রেক ফেল করে
ঘটায় কোন্ দুর্ঘটনা।।
আবুল করিম ভাবছে এইবার
কোন্ দিন গাড়ি কি করবে আর
সামনে বিষম অন্ধকার
করতেছে তাই ভাবনা।।
কোন মেস্তরি নাও বানাইছে/ঝিলমিল ঝিলমিল করেরে ময়ূরপঙ্খী নাও (দোহার)
কোন মেস্তরি নাও বানাইলো এমন দেখা যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
চন্দ্র-সূর্য বান্ধা আছে নাওয়েরই আগায়
দূরবীনে দেখিয়া পথ মাঝি-মাল্লায় বায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
রঙ-বেরঙের যতো নৌকা ভবের তলায় আয়
রঙ-বেরঙের সারি গাইয়া ভাটি বাইয়া যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
জারি গায়ে ভাটি বায়ে করতাল বাজায়
মদন মাঝি বড়ই পাজি কতো নাও ডুবায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
হারা-জিতা-ছুবের বেলা কার পানে কে চায়
পাছের মাঝি হাল ধরিয়ো ঈমানের বৈঠায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
বাউল আব্দুল করিম বলে বুঝে উঠা দায়
কোথা হইতে আসে নৌকা কোথায় চলে যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
শাহ আব্দুল করিম - আমি গান গাইতে পারি না
গানে মিলে প্রাণের সন্ধান, সেই গান গাওয়া হলনা
আমি গান গাইতে পারি না
জানিনা ভাব-ক্রান্তি গাইতে পারিনা সেই গান
যেই গান গাইলে মিলে আঁধারে আলোর সন্ধান
গাইলেন লালন, রাধা রমণ, হাসন রাজা দেওয়ানা
আমি গান গাইতে পারি না
বাউল মুকুন্দ দাস গেয়েছেন দেশেরই গান
বিদ্রোহী নজরুলের গানে পাইলেন মুক্তির সন্ধান
ভাবের গান গাইতে গেলে অভাবে ভাব জাগেনা
আমি গান গাইতে পারি না
আরকুম শাহ্, সিতালং ফকির বলেছেন 'মারফতি গাও'
সৈয়দ শাহ্ নূরের গানে শুকনাতে দৌড়াইলেন নাও
করিম বলে প্রাণ খুলে গাও গাইতে যাদের বাসনা
আমি গান গাইতে পারি না
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো, আজ আমার প্রাণনাথ আসিতেও পারে
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো
আজ আমার প্রাণনাথ আসিতে পারে
বসন্ত সময়ে কুকিল ডাকে কুহু সুরে
যৌবন বসন্তে মন থাকতে চায়না ঘরে
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো
আজ আমার প্রাণনাথ আসিতে পারে
আতর গোলাপ সোয়া-চন্দন আনো যতন করে
সাজাও গো ফুলের বিছানা পবিত্র অন্তরে
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো
আজ আমার প্রাণনাথ আসিতে পারে
নয়ন যদি ভুলে সইগো মন ভুলেনা তারে
এগো প্রেমের আগুন হইয়া দ্বিগুণ দিনে-দিনে বাড়ে
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো
আজ আমার প্রাণনাথ আসিতে পারে
আসে যদি প্রাণবন্ধু দুঃখ যাবে দূরে
আমারে যেন ছেড়ে যায় না প্রভুক দিও তারে
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো
আজ আমার প্রাণনাথ আসিতে পারে
আসিবে আসিবে বলে ভরসা অন্তরে
এ করিম কয় পাই যদি আর ছাড়িবো না তারে
তোমরা কুঞ্জ সাজাও গো
আজ আমার প্রাণনাথ আসিতে পারে ...
মন মিলে মানুষ মিলে সময় মিলে না...
পিরিতে শান্তি মিলে না।
পিরিত করে মন উল্লাসে,
ঠেকলো যে জন ভালোবেসে
কালনাগে দংশিলে বিষে
মন্ত্র মানে না...
ভাবিলে কি হবে গো, যা হইবার তা হইয়া গেছে
ভাবিলে কি হবে গো
যা হইবার তা হইয়া গেছে
জাতি কুল যৌবন দিয়াছি
প্রাণ যাবে তার কাছে গো
যা হইবার তা হইয়া গেছে
কালার সনে প্রেম করিয়া
কাল-নাগে দংশিছে
ঝাইড়া বিষ নামাইতে পারে
এমন কি কেউ আছে গো
যা হইবার তা হইয়া গেছে
পিরিত পিরিত সবাই বলে
পিরিত যে কইরাছে
পিরিত কইরা জ্বইলা-পুইড়া
কতজন যে মরছে গো
যা হইবার তা হইয়া গেছে
আগুনের তুলনা হয়না
প্রেম আগুনের কাছে
নিভাইলে নিভেনা আগুন
কি কইরা প্রাণ বাঁচে গো
যা হইবার তা হইয়া গেছে
বলে বলুক লোকে মন্দ
কুলের ভয় কি আছে
আব্দুল করিম জিতে-মরা
বন্ধু পাইলে বাঁচে গো
আসি বলে গেল বন্ধু আইল না
আসি বলে গেল বন্ধু আইল না
যাইবার কালে সোনা বন্ধ
নয়ন তুলে চাইলো না
আসবে বলে আসায় রইলাম
আশাতে নিরাশা হইলাম
বাটাতে পান সাজাই থুইলাম
বন্ধু এসে খাইলো না
আসি বলে গেলো বন্ধু আইল না
ভব সাগরের নাইয়া
ভব সাগরের নাইয়া
মিছা গৌরব করো রে পরার ধন লইয়া
একদিন তুমি যাইতে হবে এই সমস্থ থইয়া রে
পরার ধন লইয়া
ভব সাগরের নাইয়া
মিছা গৌরব করো রে পরার ধন লইয়া
পরার ঘরে বসত করো পরার অধীন হইয়া
আপনি মরিয়া যাইবায় এই ভব ছাড়িয়া রে
পরার ধন লইয়া
ভব সাগরের নাইয়া
মিছা গৌরব করো রে পরার ধন লইয়া
কি ধন লইয়া আইলায় ভবে?
কি ধন যাইবায় লইয়া?
ভবে এসে ভুলে গেলায় ভবের মায়া পাইয়া রে
পরার ধন লইয়া
ভব সাগরের নাইয়া
মিছা গৌরব করো রে পরার ধন লইয়া
বাউল আব্দুল করিম বলে মনেতে ভাবিয়া
কালসাপিনী ধরতে গেলাম মন্ত্র না জানিয়া রে
পরার ধন লইয়া
ভব সাগরের নাইয়া
মিছা গৌরব করো রে পরার ধন লইয়া ...
কেমনে ভুলিব আমি, বাঁচি না তারে ছাড়া, আমি ফুল, বন্ধু ফুলের ভ্রমরা
আমি ফুল বন্ধু ফুলের ভ্রমরা
কেমনে ভুলিব আমি বাঁচি না তারে ছাড়া
না আসিলে কালো ভ্রমর
কে হবে যৌবনের দোসর?
সে বিনে মোর শূন্য বাসর আমি জিয়ন্তে মরা
কুল-মানের আশা ছেড়ে
মন-প্রাণ দিয়াছি যারে
এখন সে কাঁদায় আমারে, এই কী তার প্রেমধারা ?
শুইলে স্বপনে দেখি
ঘুম ভাঙ্গিলে সবই ফাঁকি
কত ভাবে তারে ডাকি তবু সে দেয় না সাড়া
আশা পথে চেয়ে থাকি
তারে পাইলে হব সুখি
এ করিমের মরণ বাকী, রইলো সে যে অধরা
আমার বন্ধুরে কই পাবো সখিগো
বন্ধুরে কই পাবো সখি গো
সখি আমারে বলো না?
আমার বন্ধু বিনে পাগল মনে বুঝাইলে বুঝেনা
সাধে সাধে ঠেকছি ফাঁদে গো
সখি দিলাম ষোল আনা
আমার প্রাণ-পাখি উড়ে যেতে চায় আর ধৈর্য মানে না
আমার বন্ধু বিনে পাগল মনে বুঝাইলে বুঝেনা
কী আগুন জ্বালাইলো বন্ধে গো
সখি নিভাইলে নিভে না
জল ঢালিলে দ্বিগুণ জ্বলে উপায় কি বলো না?
আমার বন্ধু বিনে পাগল মনে বুঝাইলে বুঝেনা
বাউল আব্দুল করিম বলে সখি
অন্তরের বেদনা
সোনার বরণ রূপের কিরণ
না দেখলে বাঁচিনা
বন্ধুরে কই পাবো সখি গো
সখি আমারে বলো না?
আমার বন্ধু বিনে পাগল মনে বুঝাইলে বুঝেনা ...
আমি তোমার কলের গাড়ি, তুমি হও ড্রাইভার
তোমার ইচ্ছায় চলে গাড়ি, দোষ কেন পড়ে আমার
চলে গাড়ি হাওয়ারই ভারে, আজব কল গাড়ির ভিতরে
নিচ দিকেতে চাকা ঘুরে, সামনে বাতি জ্বলে না
আমি তোমার কলের গাড়ি, তুমি হও ড্রাইভা
কেন পিরিতি বাড়াইলারে বন্ধু
কেন পিরিতি বাড়াইলারে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
কেমনে রাখবি তোর মন
কেমনে রাখবি তোর মন
আমার আপন ঘরে বাধিরে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
পাড়া পড়শী বাদী আমার
বাদী কালনী নদী
মরম জ্বালা সইতে নারি
দিবা নিশি কাঁদিরে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
কারে কী বলিব আমি
নিজেই অপরাধী
কেঁদে কেঁদে চোখের জলে
বহাইলাম নদী রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
পাগল আব্দুল করিম বলে
হলো এ কী ব্যাধি
তুমি বিনে এ ভুবনে
কে আছে ঔষধি রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
আমি কুলহারা কলঙ্কিনী / আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
প্রেম করে প্রাণবন্ধুর সনে
যে দুঃখ পেয়েছি মনে
আমার কেঁদে যায় দিন-রজনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
প্রেম করা যে স্বর্গের খেলা
বিচ্ছেদে হয় নরক জ্বালা
আমার মন জানে, আমি জানি
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
সখি আমায় উপায় বলনা?
এ জীবনে দূর হলনা
বাউল করিমের পেরেশানি
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
কোন মেস্তরি নাও বানাইছে/ঝিলমিল ঝিলমিল করেরে ময়ূরপঙ্খী নাও (দলছুট)
কোন মেস্তরি নাও বানাইলো এমন দেখা যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
চন্দ্র-সূর্য বান্ধা আছে নাওয়েরই আগায়
দূরবীনে দেখিয়া পথ মাঝি-মাল্লায় বায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
রঙ-বেরঙের যতো নৌকা ভবের তলায় আয়
রঙ-বেরঙের সারি গাইয়া ভাটি বাইয়া যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
জারি গায়ে ভাটি বায়ে করতাল বাজায়
মদন মাঝি বড়ই পাজি কতো নাও ডুবায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
হারা-জিতা-ছুবের বেলা কার পানে কে চায়
পাছের মাঝি হাল ধরিয়ো ঈমানের বৈঠায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
বাউল আব্দুল করিম বলে বুঝে উঠা দায়
কোথা হইতে আসে নৌকা কোথায় চলে যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
মুর্শিদ ধন হে কেমনে
দেখা দেওনা কাছে নেওনা আর কতো থাকি দূরে
কেমনে চিনিব তোমারে মুর্শিদ ধন হে
কেমনে চিনিব তোমারে।
মায়ার জালে বন্দি হইয়া আর কত দিন থাকিব
মনে ভাবি সব ছাড়িয়া তোমাকে খুজে নেব।।
আশা করি আলো পাবো ডুবে যাই অন্ধকারে
কেমনে চিনিব তোমারে মুর্শিদ ধন হে কেমনে চিনিব তেমোরে
তন্ত্র মন্ত্র করে দেখি তার ভেতরে তুমি নাই
শাস্ত্র গ্রন্থ পড়ি যতো আরো দূরে সরে যাই
কোন সাগরে খেলতেছো লাই ভাবতেছি তাই অন্তরে
কেমনে চিনিব তোমারে মুর্শিদ ধন হে
কেমনে চিনিব তোমারে।
পাগল আব্দুল করিম বলে দয়া করো আমারে
নতশিরে করজোড়ে আছি তোমার দরবারে
ভক্তের অধীন হও চিরদিন থাকো ভক্তের অন্তরে
কেমনে চিনিব তোমারে মুর্শিদ ধনহে
কেমনে চিনিব তোমারে।
কোন মেস্তরি নাও বানাইছে/ঝিলমিল ঝিলমিল করেরে ময়ূরপঙ্খী নাও (দোহার)
কোন মেস্তরি নাও বানাইলো এমন দেখা যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
চন্দ্র-সূর্য বান্ধা আছে নাওয়েরই আগায়
দূরবীনে দেখিয়া পথ মাঝি-মাল্লায় বায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
রঙ-বেরঙের যতো নৌকা ভবের তলায় আয়
রঙ-বেরঙের সারি গাইয়া ভাটি বাইয়া যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
জারি গায়ে ভাটি বায়ে করতাল বাজায়
মদন মাঝি বড়ই পাজি কতো নাও ডুবায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
হারা-জিতা-ছুবের বেলা কার পানে কে চায়
পাছের মাঝি হাল ধরিয়ো ঈমানের বৈঠায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
বাউল আব্দুল করিম বলে বুঝে উঠা দায়
কোথা হইতে আসে নৌকা কোথায় চলে যায়
ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নায় ।।
কেন পিরিতি বাড়াইলারে বন্ধু
কেন পিরিতি বাড়াইলারে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
কেমনে রাখবি তোর মন
কেমনে রাখবি তোর মন
আমার আপন ঘরে বাধিরে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
পাড়া পড়শী বাদী আমার
বাদী কালনী নদী
মরম জ্বালা সইতে নারি
দিবা নিশি কাঁদিরে বন্ধু
—- ছেড়ে যাইবা যদি
কারে কী বলিব আমি
নিজেই অপরাধী
কেঁদে কেঁদে চোখের জলে
কেঁদে কেঁদে চোখের জলে
বহাইলাম নদী রে বন্ধু
— ছেড়ে যাইবা যদি
পাগল আব্দুল করিম বলে
হলো এ কী ব্যাধি
তুমি বিনে এ ভুবনে
তুমি বিনে এ ভুবনে
কে আছে আছে ঔষধি রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি
মিনতি করি রে সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
তুমি বিনে আকুল পরাণ
থাকতে চায় না ঘরে রে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
আমি এই মিনতি করি রে
...এই মিনতি করি রে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
সাগরে ভাসাইয়া কুল-মান
তোমারে সঁপিয়া দিলাম আমার
দেহ-মন-প্রাণ
সর্বস্ব ধন করিলাম দান
তোমার চরণের তরে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
আমারে ছাড়িয়া যদি যাও
প্রতিজ্ঞা করিয়া বলো
আমার মাথা খাও
তুমি যদি আমায় কান্দাও
...তুমি যদি আমায় কান্দাও
তোমার কান্দন পরে রে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
আমি এই মিনতি করি রে
এই মিনতি করি রে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
কুল-মান গেলে ক্ষতি নাই আমার
তুমি বিনে প্রাণ বাঁচেনা
কি করিব আর?
তোমার প্রেম-সাগরে
প্রেম-সাগরে তোমার করিম যেন ডুবে মরে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
আমি এই মিনতি করি রে
এই মিনতি করি রে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে
সূত্রঃ ইউটিউব, কয়েকটি লিরিক্স সাইট
বিশেষ কৃতজ্ঞতাঃ তাহসিন আহমেদ ভাই
আপনার কোনো পছন্দের গানের নাম বললে যোগ করে দেয়ার চেষ্টা থাকবে।সবার সহযোগিতা কাম্য।
(চলবে)
সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো
রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন
যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে
ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন