somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এই বাদাম?

১৩ ই মে, ২০২০ ভোর ৪:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



১.

‘কেমন লাগছে আমাকে ?’
‘সুন্দর’
‘শুধু সুন্দর ?’
‘না, অনেক সুন্দর’
‘অনেক কষ্টে শাড়িটা পরেছি। কুচিগুলো বারবার আউলিয়ে যাচ্ছিল। হাঁটতেও ঝামেলা হচ্ছিলো খুব’
‘ও’
‘তাছাড়া রাস্তায় যে জ্যাম ! অসহ্য’
‘হুম’
‘কি ব্যাপার ? খালি হু হা করছ যে ! আমি যে তোমার পাশে বসে আছি দেখছই না। তাকাচ্ছও না’
‘কই তাকাচ্ছি তো এই যে। বাদাম খাবে ? এই বাদাম ?’

পাঁচ টাকার বাদাম নিল শামিম। দুজনে বসে চিবুচ্ছে। বাদাম চিবুতে চিবুতে আড়চোখে তাকাচ্ছে সে অরুনার দিকে। সে আজ খুব করে সেজে এসেছে। তবুও যে তার মুখের কালারের সাথে গলার কালারটা যে যাচ্ছে না, তা প্রথমেই লক্ষ্য করেছে শামিম। নিজেকে পরিপূর্ণ ভাবে সাজানোর জন্য সে যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে তা তাকে একবার দেখলেই বুঝে যাবে যে কেউ। তাছাড়া অরুনার জুতো তে যে একটা নতুন রাউণ্ড সেলাই দেয়া হয়েছে তা বুঝি শামিম না থাকলে আর কারও চোখেই পড়ত না। জুতোটা যে ছেঁড়া এমন না। ছিঁড়ে যাবার শঙ্কাতেই হয়তো অরুনা আসার আগেই তা সেলাই করে নিয়েছে।
শামিমের জায়গায় যদি অন্য কোনও ছেলে থাকতো তাহলে জুতোয় সেলাই বিষয়ক এরকম ব্যাপার স্যাপার কারও চোখের পাশ দিয়েও যেত না। কিন্তু শামিম বড় খুতখুতে ছেলে। খুঁটিনাটি বিষয়গুলো খুব ভালো ভাবেই চোখে আটকায় তার। সব ব্যাপারই তার মনের মতো করে চাই। এমনকি শার্টের বোতাম থেকে শুরু করে তার সেলাই পর্যন্তটাও তার মন মতো হতে হবে।

‘কি ব্যাপার শামিম কি হয়েছে তোমার ?’
‘কই কিছু নাতো’
‘তো এরকম মন মরা হয়ে বসে আছো কেন ?’
‘না এমনিতেই। চল উঠি’
‘কেন ? এত তাড়াতাড়ি ! তোমার জন্য আজকে আমি কতো করে সেজে আসলাম আর তুমি এত তাড়াতাড়ি চলে যেতে চাইছ ?’
‘কেন জানি ভাল্লাগছে না। কালকে বের হই ?’
‘আমাকে ভালাগছে না ?’
‘ধুরও কি যে বল না এসব ! তোমাকে কেন খারাপ লাগবে ? তোমাকে আজকে অনেক সুন্দর লাগছে’
‘তাহলে চলে যেতে চাইছ কেন ?’
‘আমার চলে যাওয়ার সাথে তোমার সৌন্দর্যের কি সম্পর্ক বল ? আমার এমনিই শরীরটা ভালো লাগছে না তাই’
‘কই দেখি গায়ে জ্বর এলো কিনা ?’

অরুনা শামিমের কপালে হাত ছুঁয়ে দেখছে। হাতের উল্টো পিঠ দিয়ে। শামিমের যে খারাপ লাগছে তা না। সে অরুনার দিকে তাকিয়ে ভাবতে লাগলো ইশ অরুনা যদি আর একটু সুন্দর হতো। কিংবা আর একটু ফর্সা। তাহলে আর কোন সমস্যাই ছিল না। খুব মানাত তাকে এই শাড়িটায়। সবার মতো সেও তার বন্ধু বান্ধবের কাছে অরুনাকে নিয়ে যেতে পারত। সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারত। কিন্তু সে পারছে না এসব। এমনকি অনেক বন্ধু শুধু অরুনার সম্পর্কে তার নাম ছাড়া আর কিছুই জানে না।

অরুনাকে রিকশায় উঠিয়ে দিয়ে হাঁটতে লাগলো শামিম। সে আজ অনেক গুলো মিথ্যে বলেছে অরুনার সাথে। প্রতিনিয়তই এরকম বলতে হচ্ছে। তাকে সুন্দর লাগছে না বরং আগের চেয়েও খারাপ লাগছে আজকে তবুও তাকে সুন্দর বলে একরকম মিথ্যা বাক্য শুনিয়ে তাকে বিদায় দিতে হল। যা সুন্দর থাকে মেকাপ দিয়ে তাও যেন শেষ করে দেয় ও। আচ্ছা অরুনা কি বুঝতে পারছে যে শামিম মিথ্যা বলছে ?

‘কিরে শামিম কোত্থেকে এলি ?’
‘অরুনাকে রিকশায় উঠিয়ে দিয়ে আসলাম’
‘ও’
‘আচ্ছা কি করি বলত অরুনার ব্যাপারটা ?’
‘দেখ মেয়েটা এমনেই কালো। আসলে কালো তো না শ্যামলা। এদের মনে এমনেই দুঃখ থাকে ব্যাপার গুলো নিয়ে। কষ্ট দিস না মেয়েটাকে। ব্যাপারগুলো গভীরে যাওয়ার আগেই ডিসমিস করে ফেল’
‘আসলে বুঝতে পারছি না কি করব’
‘শোন এখন অরুনা একটু কষ্ট পেয়ে হয়ত ভুলে যাবে একদিন কিন্তু এভাবে কনটিনিউ চলতে থাকলে মেয়েটা একসময় বেশী কষ্ট পাবে’
‘আমি তো ওকে অলরেডি অ্যাভয়েড করা শুরু করেছি’
‘যাই হোক দেখ কি করবি। মুখে না বলতে পারলে ম্যাসেজ দিয়ে দে। তাও না পারলে আমিই গিয়ে বুঝিয়ে বলব নে’
‘আচ্ছা ঠিকাছে। এখন যাস কই ?’
‘বাসায়’
‘আরেহ পরে যা বাসায়। চল চা টা খাই’

রাতে অরুনার ম্যাসেজ। কালকে এগারোটায় বের হতে বলেছে। বারান্দায় বসে হাতে সিগারেট নিয়ে ভাবছে শামিম। কি করা উচিৎ তার ? মোবাইলটা রেখে সে সিগারেটের দিকে মনোযোগ দিল। কি সুন্দর পুড়ে পুড়ে ছাই বেরোচ্ছে। মানুষের হৃৎপিণ্ডও তো মাঝে মাঝে এমন করেই পুড়ে। কিন্তু তা থেকে ছাই বের হয় না, একদম পচে যায় হৃৎপিণ্ড টা...

অরুনা বসে আছে পার্কে। শামিমের জন্য অপেক্ষা। তার কিছু দূরেই একটা ছেলে হাতে একটা জুতো নিয়ে বসে আছে। এক পায়ে জুতো আছে আরেকটা জুতো হাতে। সম্ভবত ছিঁড়ে গেছে। ছেলেটি এক হাতে সিগারেট আর এক হাতে জুতো নিয়ে বসে আছে। অরুনা ছেলেটার কাণ্ড দেখছে। হঠাৎ অরুনার মোবাইলে ম্যাসেজ এলো।

২.

ফুটপাথ থেকে একের পর এক জুতো দেখে যাচ্ছে জাহিদ। কিন্তু এক জোড়াও পছন্দ হচ্ছে না তার। তার মন পড়ে আছে ওই বাটা দোকানের জুতোটার উপর। ছয়শ নব্বই টাকা দাম। সাতশ থেকে দশ টাকা কম। বলতে গেলে সাতশই। টিউশনির এক হাজার টাকা পেল সে আজকে। তা থেকে সাতশ টাকা দিয়ে জুতো কিনলে আর কোন টাকাই থাকবে না তার কাছে। ওদিকে একই ছেঁড়া জুতো পরে অনন্যার সামনে আর যাওয়াই যাচ্ছে না। ওর সাথে দেখা হলেই কেন জানি এখন সে প্রথমেই তার ছেঁড়া জুতোর দিকে তাকায়। তারপর খুব গোপনে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে। লজ্জা লাগে ভীষণ জাহিদের।
জাহিদ আবার সেই বাটা’র দোকানে যায়। জুতো জোড়া ভালো করে দেখছে সে। একটু আগেই পায়ে পরে দেখে নিয়েছিল। যদিও রংজ্বলা জিন্সের সাথে জুতোটি যাচ্ছিল না তবুও নতুন একটা প্যান্টের সাথে তাকে ভালোই মানাবে। হঠাৎই সে বলে উঠল, এটা প্যাক করুন। বলেই সে নিজেই ভাবছে কি বলল সে ! যেন কথাটা তার মুখ ফসকে বেরিয়ে গেছে। সাতশ টাকা দিয়ে জুতো কেনা তার মানায় না। তবুও ক্ষুদ্র ইচ্ছা আর প্রেমিকার দীর্ঘ নিঃশ্বাস একে অপরের পরিপূরক যেন।
জুতো কিনে তার কাছে খুচরা দশ টাকা থাকে। সে তা দিয়ে একটা ব্যানসন কিনে বুক পকেটে রাখল। রাতে ভাত খেয়ে ধোঁয়ার সাথে কষ্ট গুলোও ওড়াবে সে।

‘কিরে জাহিদ কোত্থেকে আসলি ? হাতে কি এটা ?’
‘জুতা’
‘কিরে তুই বাটা’র জুতা পরিস ? আরিব্বাবা ! বেতন পেয়েছিস নাকি ?’
‘হুম। আরে, এই এক ছেঁড়া জুতা পরে অনন্যার সামনে আর যাওয়া যায় ?’
‘তা কতো নিল ?’
‘সাতশ’
‘আজীবন ব্যাটা ফুটপাথ থেকে দেড়শ টাকায় জুতা কিনলাম আর তুমি সাতশ টাকা ফুটাইছ !’
‘আরে ওই জুতা কয়দিন টিকে ? এক মাস পরেই শেষ। দেখবি এই জুতায় কয় মাস নেই’
‘দেখ, ওই প্রেম ট্রেম আমাদের জন্য নারে। তাছাড়া অনন্যা ধনীর দুলালী। বাপের ফ্ল্যাট আছে। ওদের সাথে তাল মেলানো আমাদের সাজে নারে’
‘কি করব বল ? কিভাবে কি হয়ে গেল যেন ওর সাথে। তাছাড়া এই বেকারত্বই তো একদম চুষে মারল আমাদের’
‘পরে কবে দেখবি একদিন টুশ করে বিয়ের অজুহাতে হাত ছেড়ে চলে যাবে’
‘চলে যেতে আবার অজুহাত লাগে নাকি ?’
‘নাও লাগতে পারে। অনেকের অনেককিছু লাগে নারে’
‘বাদ দে যাই হোক সে পরে দেখা যাবে। তরকারী কি ?’
‘ডিম ভাজি’
‘ধুরও প্রতিদিন এক খাবার আর ভাল্লাগে না’
‘ডিম আছে বলেই আমাদের মতো বেকারদের রক্ষা। মুরগীরা যদি ডিম পারা বন্ধ করে দেয় তাহলে আমাদের মত বেকাদের না খেয়ে থাকতে হবে’
‘তা ঠিকই বলেছিস’

উচ্চস্বরে হাসল জাহিদ। সেই হাসির সাথের কষ্ট টা হয়ত কেউ দেখল না। হাসির কষ্ট কেউ দেখে না কখনও।

জাহিদ নতুন জুতা পরে হাঁটছে। উদ্দেশ্য পার্ক। সেখানে অনন্যা আসবে। নতুন জুতো পরে হাঁটতে খুব একটা খারাপ লাগছে না তার। তবে পায়ে মনে হয় খুব শিগগিরি ফোস্কা পড়বে তা ঠিকই বুঝতে পারছে। চুলগুলো হাত দিয়ে একটু খাড়া খাড়া করার চেষ্টা করছে সে। আধুনিক ছেলেপেলের সবারই এখন চুলগুলো উচা উচা থাকে। জাহিদও আধুনিক হওয়ার চেষ্টা করছে। যতো যাই হোক তার প্রেমিকাও একজন আধুনিকা বলে কথা।

জাহিদ বসে আছে বেঞ্চে। পাশে এসে অনন্যাও বসলো। আজ কোন দিক থেকে অনন্যা এলো তা জাহিদ খেয়ালই করেনি। টুপ করে এসে বসে পড়ল।
‘কি ব্যাপার কোন দিক থেকে এলে তুমি ? দেখলামই না !’
‘পিছনের গেট থেকে’
‘ও। তোমাকে কেমন জানি দেখাচ্ছে ! ক্যাম্পাস থেকে এলে ?’
‘হুম। তোমাকে একটা কথা বলার ছিল’
‘হ্যা বল। এতে আবার জিজ্ঞেস করার কি আছে !’
‘আমার পক্ষে তোমার সাথে সম্পর্ক রাখাটা আর সম্ভব না’

৩.

অরুনা ম্যাসেজ টি খুলল। দুই লাইনে লেখা,
‘‘তুমি আর আমাকে ফোন দিও না।
আমি আর রিলেশন কনটিনিউ করতে পারব না’’

অরুনা আকাশের দিকে তাকাল। একটু আগেও যে মেঘটুকু স্বচ্ছ পরিস্কার দেখাচ্ছিল তা যেন মুহূর্তেই ঘোলা হতে শুরু করেছে। পার্কের কলরব যেন নির্জীব হতে লাগল ক্রমশ। ওড়না দিয়ে সে মেঘটাকে আবার স্বচ্ছ করার ব্যর্থ চেষ্টা করতে লাগল।

জাহিদের সামনে থেকে অনন্যা চলে যাচ্ছে। অনন্যার কথাটা বুঝতে এখনও সময় লাগছে জাহিদের। নতুন জুতো জোড়ার দিকে একটু তাকালও না অনন্যা। কোন পাল্টা প্রশ্নও জাহিদ করল না। অনন্যা চলে যাচ্ছে কিন্তু জাহিদ পেছন থেকে তাকে দেখছে না। তাকিয়ে আছে তার পায়ের নতুন জুতো জোড়ার দিকে।
জাহিদ হাঁটা ধরল। ভাবছে, অনেকক্ষণ ধরে পার্কে হাঁটবে আজ। তারপর খুব যখন ক্লান্ত হয়ে যাবে তখন একটু বসবে। সে ক্লান্ত হল। একটু বসলও। তবুও তার খুব হাঁটতে ইচ্ছে করছে। আবার হাঁটা ধরল জাহিদ। হঠাৎ ডান পায়ের জুতোটি ছিঁড়ে গেল। সে জুতোখানা হাতে নিয়েই হাঁটা ধরল। হঠাৎ সামনে গিয়ে এক বেঞ্চের উপর বসে পড়ল। বুক পকেটে খেয়াল করল তার গতকালের ব্যানসনটা রয়ে গেছে। সে সিগারেটটা ধরাল। এক হাতে সিগারেট আর এক হাতে জুতো নিয়েই বসে থাকল।
সে তার কিছু সামনেই শ্যামলা মতন এক মেয়েকে দেখতে পেল। মেয়েটার চেহারায় খুব মায়া। কেমন যেন ভেজা ভেজা চোখ। চেহারায় কাঠিন্যতা কাজ করছে আবার কেমন মায়ায়ও স্থির আছে। এই মায়া অতি সুন্দরীদের থাকে না।

এপাশের বেঞ্চে অরুনা। তার বিপরীত পাশের কিছুটা দূরের বেঞ্চে জাহিদ। মাঝখান দিয়ে কতো মানুষ চলে যাচ্ছে। অরুনা আর জাহিদের কাছ থেকেও প্রিয় মানুষ দুটি চলে গেল। সবার কতো ব্যাস্ততা। যে যার মতো। আজকের দিনটিও ওদের জন্য ব্যাস্ততম হতে পারতো। হতে পারত খুব ভালো লাগার কোন দুপুর। এরকমটাই তো কথা ছিল। এরকমটাই তো হওয়ার ছিল। হয়ত এখন প্রতিদিনের মতো, অন্য সব বেঞ্চের মতো জোড়া জোড়াই থাকতো তারা। লবণযুক্ত অথবা লবণহীন বাদামের প্যাকেট থাকতো তাদের ঠিক মাঝখানটাতেই।

গায়ের রঙের জন্য আজ অরুনার চোখে জল। বেকারত্বের জন্য আজ জাহিদের হাতে ছেঁড়া জুতো। কিন্তু তাদের অনুভবে কি কোন খুত ছিল ? তাদের ভালোবাসায় কি কোন খুত ছিল ? সবাই একটু ভালো থাকতে চায়। একটু স্বপ্নে বাঁচতে চায়। এতে তাদের দোষটা কোথায় ?
পার্কের অসংখ্য প্রেমিক প্রেমিকার মাঝে এরাও ঘাপটি মেরে বসে থাকে। কেউ স্মৃতি হাতড়ায়, কেউবা অনুশোচনায় । কিন্তু এদের খবর কেউ রাখে না । কখনও না ।

এক বাদামওয়ালা চলে যাচ্ছে অরুনা-জাহিদের ঠিক সামনে দিয়েই। দুজনেই যেন একসাথে বাদামওয়ালাকে ডাক দিয়ে বলে উঠল, ‘এই বাদাম ?’
বাদামওয়ালা প্রথমে ডানে ও পরে বামে তাকাল। সে ভাবছে প্রথমে কার কাছে যাবে?

(০২/০১/২০১৫)
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মে, ২০২০ ভোর ৪:৫৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×