অসুন্দর নারীর জন্মের পরই তার পিতামাতা টাকা জমাতে থাকবেন । তারপর উচ্চ শিক্ষিত বানানোর চেষ্টা করবেন । উচ্চ শিক্ষিত হলে , পরে চাকরিজীবী বানানোর চেষ্টা করবেন । তাহলে সে মেয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে যাবে এবং বিয়ে না হলেও , সে মেয়ে বাকি জীবন একাই কাটিয়ে দিতে পারবে ইনশাআল্লাহ । যদি মুসলিম মেয়ে হয় , তাহলে তাকে উপরোক্ত সবকিছুই পর্দা মেইনটেইন করে করতে হবে , তবে শতভাগ এমনকি চোখ পর্যন্ত ঢেকে রাখতে হবে না ।
আর অসুন্দরী মেয়ের বিয়ের ক্ষেত্রে বরকে টাকা বা সম্পদ দেওয়ার চেষ্টা করবেন । বিয়ের কিছুদিন পর স্বামীকে সুন্দরী দেখে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি প্রদান করবেন । তবে স্বামী যদি এক স্ত্রী নিয়ে সন্তুষ্ট থাকে তাহলে এটাই উত্তম । এ নিয়ম হালকা বা মোটামুটি প্রতিবন্ধী মেয়ের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য । বেশি প্রতিবন্ধী মেয়েরা অন্যের অছিলায় বা সরকারী সাহায্যে জীবন পার করবেন ইনশাআল্লাহ ।
আর সুন্দরী নারীরা তো উচ্চ শিক্ষিত হতেও পারেন না , উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার পূর্বেই বিয়ে হয়ে যায় । তবে সুন্দরী নারীর ক্ষেত্রে , বর এবং কনে কোনো পক্ষই যৌতুক নেওয়া বা দেওয়া করতে পারবেন না , করলে তাদের স্থান জাহান্নামে হবে ।
হে অসুন্দরী নারীরা , তোমরা রাবেয়া বসরী হওয়ার চেষ্টা করো । কারণ রাবেয়া বসরী অসুন্দর ছিলেন । তবে এ চেষ্টা অতি কঠিন । এজন্য প্রথমে বর্ণিত সমাধানই বেছে নাও । অনেক তার্কিকরা বলবে ইসলামে তো যৌতুক জায়েজ নাই । আমি এর উত্তরে বলবো - প্রয়োজন হারামকেও ফরজ করে দেয় । যেমন - বাঁচার জন্য মৃত পশুর গোশত খাওয়া ।
উপরোক্ত বর্ণিত সব সমাধানই হলো বর্তমানের ইসলামি নিয়ম । আমার বর্ণিত সবকিছুই ইসলাম । আমি নিজ থেকে কিছুই বলি না , ব্যাতীত আল্লাহ ।
( জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




