সারা পৃথিবীতে আমেরিকা মানবাধিকারের ওয়াজ করে বেড়ায় । অথচ এই আমেরিকা সর্বদা ফিলিস্তিনের মানবাধিকার লংঘন করে চলে । ইসরায়েল সারা বছর ফিলিস্তিনিদের হত্যা করে এবং ফিলিস্তিনি ভূমি দখল করে নতুন নতুন ইহুদি বসতি নির্মান করে । এমন সময় ইউরোপ আমেরিকা ফিলিস্তিনের জন্য কোনো ভূমিকাই নেয় না । অথচ ইসরায়েলের কোনো ক্ষতি হলেই মানবাধিকার নিয়ে চেচামেচি শুরু করে ইউরোপ আমেরিকা । আসলে ইউরোপ আমেরিকার মানবাধিকারের কথা বলা , ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই না ।
আর বেশিদিন ইউরোপ আমেরিকার মোড়লগিরি থাকবে না ইনশাআল্লাহ । ফিলিস্তিনিদের অভিশাপ আল্লাহ শোনবেন । ইউরোপ আমেরিকা ফিলিস্তিনিদের সাথে যে উপহাস করছে , তার জবাব খুব শীঘ্রই পাবে ইনশাআল্লাহ । পৃথিবীর মানুষ জেগে উঠবে । তখন অনেক দেশের নেতৃবৃন্দ ফিলিস্তিনিদের পক্ষে দাঁড়াতে বাধ্য হবে ইনশাআল্লাহ। ইউরোপ আমেরিকার সাধারণ মানুষের একটা অংশও ধীরে ধীরে জেগে উঠছে , যেটা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক । এটা নিশ্চিত যে , ইউরোপ আমেরিকা ফিলিস্তিনকে দ্রুত স্বাধীনতা না দিলে , দ্রুতই তাদের মোড়লগিরি শেষ হবে ইনশাআল্লাহ ।
হামাসের এই হামলা , অনেক দশকের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে মাত্র । হামাসকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিলেও , নতুন আরেক হামাস তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ । যার ধ্বংস সইতেও পারবে না ইসরায়েল । এজন্য ইসরায়েল , ইউরোপ আমেরিকাকে তাদের কৌশল পাল্টাতে হবে । নচেৎ সত্যি সত্যিই একদিন ইসরায়েল ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
হে আল্লাহ ফিলিস্তিনকে গায়েবি মদদ দাও । ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র করে দাও । ফিলিস্তিনি মানুষকে সর্বোচ্চ সমৃদ্ধি দান করো । নিশ্চয়ই তুমি মহাদয়ালু এবং মহাক্ষমতাবান ।
( জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




