সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রের ধ্বংস শুরু হয়ে গেছে । ট্রাম্পের উদ্ভট কথাবার্তা এবং উদ্ভট কাজের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বন্ধুহীন হয়ে পড়ছে । এভাবে চলতে থাকলে আগামী ১ - ২ বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি একেবারে খারাপ অবস্থায় পৌঁছবে । আর সেই সুযোগে চীন সারা বিশ্বের সাথে সুসম্পর্ক করে তাদের অর্থনীতি অসম্ভব শক্তিশালী করে তুলবে ।
ধনী লোক যদি গরিবকে খাবার ও ঔষধ না দিয়ে শুধু নিজেই খায় এবং চিকিৎসা করে, তবে খুব শীঘ্রই গরিব ধনীদেরকে আঘাত করে খাবার ও ঔষধ ছিনিয়ে নিবে , এমনকি ধনীদেরকে হত্যা পর্যন্ত করবে । এটা বুঝার জন্য ধার্মিক হতে হয় না । আবার কেউ যদি ভাবে আমি পৃথিবীর সব দেশ থেকে পৃথক হয়ে চলবো, তাহলে সে দেশ ১০ বছরের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যাবে । এটা বুঝতে পিএইচডি করা লাগে না । ট্রাম্প এবং ইলন মাস্ক নিজেদের এক স্রষ্টায় বিশ্বাসী দাবি করে , অথচ তাদের কাজ অবিশ্বাসীদের মতো । তারা দুর্বলদের খাবার ঔষধ কেরে নিচ্ছে এবং জাতিগত নিধন চালাচ্ছে । যার দ্বারা ইলন মাস্ক তার ব্যবসার বারোটা বাজাচ্ছে, কারণ সারা পৃথিবী তাকে পরিহার করে চলবে । এই সুযোগে চীন রাশিয়া পৃথিবীতে পরিচালক হবে ।
বর্তমান পৃথিবীতে সবচাইতে নিপীড়নের শিকার ফিলিস্তিন জাতি । আপনি নাস্তিক হলেও জেনে রাখেন একজন ফিলিস্তিনের অভিশাপে প্রকৃতি আপনাকে ধ্বংস করবে । এটা কিছু দেরিতে হলেও ঘটবে । আর যদি স্রষ্টায় বিশ্বাসী হন , তাহলে স্রষ্টা আপনাকে নরকে তো দিবেনই , দুনিয়াতেও আপনি শাস্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ ।
ট্রাম্প নির্বাচনের সময় যেমন ডাক্তারদের কথানুযায়ী খাবার ঔষধ খেয়েছেন এবং উদ্ভট আচরণ করেন নাই । এখনো এবং সারাজীবন ট্রম্পের কর্তব্য হলো - ডাক্তারদের কথানুযায়ী চলা, তা না হলে যুক্তরাষ্ট্রের ধ্বংস কেউ ঠেকাতে পারবে না। তাছাড়া ট্রাম্পের মন্ত্রীসভাও সুস্থ চিন্তার মাধ্যমে হয় নাই । যার ফলে যুক্তরাষ্ট্র সকল দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একা হয়ে পড়বে এবং যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি একেবারে দুর্বল হয়ে পড়বে , যেখান থেকে পুনরায় বিশ্বমোড়ল হওয়া একেবারে অসম্ভব । আর এসবকিছুই হবে ফিলিস্তিনিদের অভিশাপে ।
( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



