somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জীবন নামের এই কিতাব আমাদের অনেক কিছু শিখায় !

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের সকলের জীবন কাহীনির মতন না। কিন্তু প্রতিটা মানুষের জীবন কোন না কন সময়, কোন না কোন কারনে, যে কোন পরিস্থিতিতে আপনা-আপনি একটি কাহীনি তৈরি হয়ে যায়। স্বপ্ন নদীর ঢেউ এর মতন সময়ের সমুদ্রে প্রভাহিত হতে থাকে। আমরা কখনো ভুলিনা জীবনের এই স্রতে আমরা কত কূল গিরে প্রভাহিত হয়ে থাকি। সেই মুহূর্ত গুলো মৃত্যুর শেষ পর্যন্ত সৃতি হয়ে থাকে।

আমার সাথে একি ঘটণা ঘটেছিল যা থ্রী ইডিয়ট মুভির “ফারহান” আর রিশির সাথে হয়েছিল। ঘরের দ্বিতীয় আর সবার ছোট ছেলে আমি। এই রহস্যময় পৃথিবীতে আসার সাথে সাথে আমাকে যাবত জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত আসামির রায় দিয়ে দিলেন। এই শহরের ব্যাস্ততার রোষানলে সভ্যতা যখন আপন মনে গড়ছিলো নাগরিক, তখন আমার অলস মস্তিস্ক হতে চেয়েছিল মনের রাজ্যের একনিষ্ঠ শ্রমিক। জীবনের এক প্রান্তে এসে দেখা মিললো এক আজব ত্রিরাস্তা, কোন রাস্তা দিয়ে হাঁটতে শুরু করবো ঠিক বুঝে ওঠতে পাড়ছিলাম না। পরিবারের দেওয়া যাবত জীবন কারাদন্ডের রায় বলে science এর রাস্তায় হাঁটা শুরু করও। আমার অলস মস্তিস্ক তখন বলে নিজ মনে হাঁট ............

ভালোই কাটছিল জীবন, জীবনের নিয়মে। তখন মনে হচ্ছিল জীবন অনেক সুন্দর রঙিন, কিছু বন্ধু নিয়ে ভালই কাটছিল জীবন রেখা, তখন হাওয়ায় উড়তে ছিলাম কোন এক পাখির মতন “No Direction No Responsibility” এক মুহূর্তের জন্য মনে হয়েছিল এটার নামি জীবন। “সামসুল হক খান হাই স্কুল” যেখান থেকে শুরু হয়েছিল আমার শিক্ষা জীবন, কলেজের সিড়ি পাড় করি ‘ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ” থেকে। তখন জিবনটার মজা ছিল অন্য রকম খোলা আকাশে মুক্ত পাখির মতন উড়ে বেরানো, কিন্তু আমি একটু বেশীই উড়তে ছিলাম কথাটা বুঝতে আমার বেশী না এক বছর ৭ মাস সময় লেগেছিল। না ছিল জীবনের চিন্তা না ছিল ভবিষৎ এর, তখন বাকি সকলের লক্ষ্য নিশ্চিত।


তখন অনেকের মুখে একতাই প্রশ্ন তর জীবনের লক্ষ্য কী ?
প্রশ্ন করা যতটা সহজ উত্তর দেওয়া ততটাই কঠিন। আমাকে প্রশ্ন করও আমার লক্ষ্য কি ? যেখানে প্রতিটা শব্দ ছুটে চলতে থাকে একটা বাচ্চার দিকে। প্রতিটা কথা জমিনে পুতে রাখা এক একটা বীজের মতন, থমকে দিয়ে চারদিক চিন্তা করতে বাধ্য করে।

আল্লাহ শ্বাস দিয়েছে, মা ধরেছে গর্ভে, প্রকৃতির নিয়মে হয়েছে জম্ম, এই শব্দ মিলে হয়েছে জীবন। প্রতিটা শব্দ নেশার মতন দুনিয়া ভুলিয়ে দেয়। রক্তে দৌড়াতে থাকে প্রতিটা সেকেন্ড শব্দের ধ্বনি। প্রতিটা শব্দ চিৎকার করে একটা কথাই বলে “মনের স্বাধীনতা”। যতই দূরে যাই এই শব্দের বন্ধন থেকে ততই যেন আকড়ে ধরে। আর তোমরা প্রশ্ন করও........................

তোমরা অনেকেই আমাকে পাগল ভাব ! হ্যাঁ আমি পাগল !
যদি পাগল তাকে বলে, যে বেঁচে থাকতে চায় নিজের মনের ইচ্ছায়, তাহলে আমি পাগল। আমি মৃত্যুর আগে প্রান খুলে শ্বাস নেয়ার স্বাদ বুঝতে চায়। নিজের লখ্য নিজে নির্ধারণ করে জীবন গড়তে চাই, কাউকে বলে নয় ! আমি আমাকে খুযে পেতে চাই, জীবন নামের কিতাব থেকে।

একাকিত্ব, কী করি, কোথায় যাই, একাকীত্বের এই সমুদ্রে সাঁতার না জানা। কারও সাহায্য ছাড়া এখন থেকে বেঁচে ওঠাটা সহজ নয়।

জীবন নামের এই কিতাব আমাদের অনেক কিছু শিখায় হাসতে, কাঁদতে আবার হাসাতে যুদ্ধ করে টিকে থাকতে। আমিও অনেক কিছু শিখেছি।
আমাদের সকলের জীবন কাহীনির মতন না। কিন্তু প্রতিটা মানুষের জীবন কোন না কন সময়, কোন না কোন কারনে, যে কোন পরিস্থিতিতে আপনা-আপনি একটি কাহীনি তৈরি হয়ে যায়। স্বপ্ন নদীর ঢেউ এর মতন সময়ের সমুদ্রে প্রভাহিত হতে থাকে। আমরা কখনো ভুলিনা জীবনের এই স্রতে আমরা কত কূল গিরে প্রভাহিত হয়ে থাকি। সেই মুহূর্ত গুলো মৃত্যুর শেষ পর্যন্ত সৃতি হয়ে থাকে।

আমার সাথে একি ঘটণা ঘটেছিল যা থ্রী ইডিয়ট মুভির “ফারহান” আর রিশির সাথে হয়েছিল। ঘরের দ্বিতীয় আর সবার ছোট ছেলে আমি। এই রহস্যময় পৃথিবীতে আসার সাথে সাথে আমাকে যাবত জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত আসামির রায় দিয়ে দিলেন। এই শহরের ব্যাস্ততার রোষানলে সভ্যতা যখন আপন মনে গড়ছিলো নাগরিক, তখন আমার অলস মস্তিস্ক হতে চেয়েছিল মনের রাজ্যের একনিষ্ঠ শ্রমিক। জীবনের এক প্রান্তে এসে দেখা মিললো এক আজব ত্রিরাস্তা, কোন রাস্তা দিয়ে হাঁটতে শুরু করবো ঠিক বুঝে ওঠতে পাড়ছিলাম না। পরিবারের দেওয়া যাবত জীবন কারাদন্ডের রায় বলে science এর রাস্তায় হাঁটা শুরু করও। আমার অলস মস্তিস্ক তখন বলে নিজ মনে হাঁট ............

ভালোই কাটছিল জীবন, জীবনের নিয়মে। তখন মনে হচ্ছিল জীবন অনেক সুন্দর রঙিন, কিছু বন্ধু নিয়ে ভালই কাটছিল জীবন রেখা, তখন হাওয়ায় উড়তে ছিলাম কোন এক পাখির মতন “No Direction No Responsibility” এক মুহূর্তের জন্য মনে হয়েছিল এটার নামি জীবন। “সামসুল হক খান হাই স্কুল” যেখান থেকে শুরু হয়েছিল আমার শিক্ষা জীবন, কলেজের সিড়ি পাড় করি ‘ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ” থেকে। তখন জিবনটার মজা ছিল অন্য রকম খোলা আকাশে মুক্ত পাখির মতন উড়ে বেরানো, কিন্তু আমি একটু বেশীই উড়তে ছিলাম কথাটা বুঝতে আমার বেশী না এক বছর ৭ মাস সময় লেগেছিল। না ছিল জীবনের চিন্তা না ছিল ভবিষৎ এর, তখন বাকি সকলের লক্ষ্য নিশ্চিত।


তখন অনেকের মুখে একতাই প্রশ্ন তর জীবনের লক্ষ্য কী ?
প্রশ্ন করা যতটা সহজ উত্তর দেওয়া ততটাই কঠিন। আমাকে প্রশ্ন করও আমার লক্ষ্য কি ? যেখানে প্রতিটা শব্দ ছুটে চলতে থাকে একটা বাচ্চার দিকে। প্রতিটা কথা জমিনে পুতে রাখা এক একটা বীজের মতন, থমকে দিয়ে চারদিক চিন্তা করতে বাধ্য করে।

আল্লাহ শ্বাস দিয়েছে, মা ধরেছে গর্ভে, প্রকৃতির নিয়মে হয়েছে জম্ম, এই শব্দ মিলে হয়েছে জীবন। প্রতিটা শব্দ নেশার মতন দুনিয়া ভুলিয়ে দেয়। রক্তে দৌড়াতে থাকে প্রতিটা সেকেন্ড শব্দের ধ্বনি। প্রতিটা শব্দ চিৎকার করে একটা কথাই বলে “মনের স্বাধীনতা”। যতই দূরে যাই এই শব্দের বন্ধন থেকে ততই যেন আকড়ে ধরে। আর তোমরা প্রশ্ন করও........................

তোমরা অনেকেই আমাকে পাগল ভাব ! হ্যাঁ আমি পাগল !
যদি পাগল তাকে বলে, যে বেঁচে থাকতে চায় নিজের মনের ইচ্ছায়, তাহলে আমি পাগল। আমি মৃত্যুর আগে প্রান খুলে শ্বাস নেয়ার স্বাদ বুঝতে চায়। নিজের লখ্য নিজে নির্ধারণ করে জীবন গড়তে চাই, কাউকে বলে নয় ! আমি আমাকে খুযে পেতে চাই, জীবন নামের কিতাব থেকে।

একাকিত্ব, কী করি, কোথায় যাই, একাকীত্বের এই সমুদ্রে সাঁতার না জানা। কারও সাহায্য ছাড়া এখন থেকে বেঁচে ওঠাটা সহজ নয়।

জীবন নামের এই কিতাব আমাদের অনেক কিছু শিখায় হাসতে, কাঁদতে আবার হাসাতে যুদ্ধ করে টিকে থাকতে। আমিও অনেক কিছু শিখেছি।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×