যারা বিকৃত যৌনাচারী তাদের কাছে হিজাব কি আর দেড় বছরের শিশু বা তের চৌদ্দ বছরের সুঠাম বালিকা কোনটাই নিরাপদ নয়।
মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে গেলে লোহার পিঞ্জর দিয়ে আটকে রাখলেও নারীকে ধর্ষণই করা হবে। যা কিছু হক সব দোষ হিজাবের।
নগ্নতাকে এখন আমরা ভয় করিনা। ভয় করি পর্দা, হিজাব কে। হিজাব কখনো কারও ধর্ষণের কারনও না, আবার প্রতিরোধের বস্তুও নয়। এই বিষয় নিয়ে আলোচনা বা তর্কে না জড়িয়ে আমাদের উচিত মানুষের মূল্যবোধ জাগিয়ে তোলা।
শরীর সম্পূর্ণ ঢাকা হোক, অর্ধ ঢাকা হোক আর নগ্ন হোক............ সেটা তো বিষয় নয়!
নারী শরীরই নারির জন্য এক মস্ত বড় অপরাধ পুরুষের দৃষ্টিতে। মনে হয় যেন নারির শরীর পুরো একটা আস্তো যৌনি তাই পুরু শরীরটাই তার লজ্জা স্থান হিসেবে ঢেকে রাখে। পর্দা এই সব কিছু নয়, সুযোগটাই হলো সবকিছু। দেখন না, সুযোগ পেলে অনেক ভালো মানুষ ও চুরি করে ফেলে !!
পুরুষ জাতি যদি সব দিক দিয়ে শ্রেষ্ট হয় তাহলে ধৈয্যের দিক দিয়েও তাদের শ্রেষ্ট হওয়া উচিত।
মানব জাতির সীমা রেখা নেই। তারা সুযোগ সন্ধানী। কুকুর নামের এই প্রানীটিকে গ্রীষ্মের সময় দেখবেন পড়ন্ত দুপুরে তাহার লম্বা জিহ্বাটাকে যথা সম্ভব বাহির করিয়া লালা ঝরাবে, সাথে হাপানি রোগীর মত হা-হা করিয়া হাঁপাইতে থাকে। কুকুরের এই হাপানির সমাপ্তি তখনি ঘটে যখন তাহার বিপরীত লিঙ্গের সহিত নির্লজ্জ মিলন ঘটে।
বছরের ১২ মাস আরেক প্রানী আছে যাদের লালা ঝাড়াইতে দেখা যায় গার্লস স্কুলের সামনে। তাহাদের লালা যারা টিস্যু দিয়ে মুছিয়া দিয়াছে আর যারা মুছিবার জন্য সিক্ত হইয়াছে তাদের দাবড়াদাবড়ি বর্তমান কুকুরের নির্লজ্জতাকে হার মানাইছে।
তখন ধর্ষণ হয় না। ভালোবাসায় ভালোবাসা-বাসি বিলিন করা হয়।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০১