somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“ফ্রিম্যাসনারি বা ইলুমিনাতি” কিংবা 'শ্যাটানিজম' ( শয়তানের পূজা )

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বর্তমানে প্রচলিত একটা ট্রেন্ড। ( DAB )
“ইলুমিনাটি” ,হ্যা এটা তাদের উদ্ভাবিত প্রচারনা সাইন। তাদের অনুসরন কারীরা এই সাইন ব্যাবহার করে নিজেদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে। DAB এর ফুল মিনিং Demons are bright.
অনেকেই আমরা ইলুমিনাটি কি জানি না!
ইলুমিনাটি কি জিনিস?
আপনি যে ধর্মেরই হন না কেন, তারা আপনাকে ধর্ম থেকে বের করে এনে শয়তানের পুজারী বানাবে, যাকে তারা “লুসিফার” বলে । অমবস্যার রাতে মোমবাতি নিয়ে প্রেতচক্র বসানোর ট্রেন্ড ওদের থেকেই আসে।
শয়তানের পূজারী এই সংঘ থেকে বরাবরই প্রচারনা মূলক নানান কর্মসূচী নেয়া হয়। ড্যাব মুভমেন্টও এরকমই প্রচারনা সাইন।
শ্যাটানিক তথা দাজ্জালীক ক্ষমতা এটাকে সম্পুর্ন উপেক্ষা করে বর্তমান সারাবিশ্বে ছরিয়ে দিয়েছে।
.
রাসূল (সাঃ) ভবিষ্যৎ বাণী অনুযায়ী দাজ্জালের এক চোখ কানা থাকবে রাইট! (দিস ইজ দ্যা সাইন অফ দাজ্জাল!) লেডি গাগা, জাস্টিন বিবার, বারাক ওবামাকে সফল করেছে গোপন সংগঠন ইলুমিনাতি! আচ্ছা আমাদের সবারই মালালার কথা মনে আছে এবার মিলিয়ে দেখুন তো মালালার হঠাৎ করে নোবেল প্রাইজ পেয়ে যাওয়া ইউ এন এর মত বড় বড় সেমিনারে উপস্থিত থাকা এসব কিছুর পেছনের মাস্টার প্লানার গুপ্ত সংগঠন ফ্রিম্যাসনারি বা ইলুমিনাতিরাই। এমন কি মার্কিন ডলার এর ডিজাইনও এই গুপ্ত সংগঠন এর পরিকল্পনায় করা এখানে দাজ্জালের এক চোখ সাইন সহ ইহুদী এবং ফারাও রাজাদের বেশ কয়েকটা প্রতিকৃতি রয়েছে!
এমিনেম বা লিংকিং পার্ক ব্যান্ড দল যে ত্রিভুজাকৃতির চিহ্নটা ব্যাবহার করে এটাও সিক্রেট সোসাইটি বা ফ্রিম্যাসনারিদেরই সৃষ্ট!
মুভি, পোস্টার, মিউজিক ভিডিও এমন কি পাঠ্য বই এর ভিতরও এই সিম্বলিক চিহ্ন দ্বারা ফ্রিম্যাসনারি অলওয়েজ মেসেজ দিতে থাকে! আর আমরা মুসলিমরা এদেরকে অনুসরণ করে নিজেদেরকে আল্লাহ থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি আফসোস। ইভেন "ক্লাশ অফ ক্লান্সের" কিংবা হেলুয়িন ডে পার্টিতে ত্রিভুজাকৃতির চিহ্নের মধ্যে একটা চোখ মার্কা দৃশ্য দেখা যায় এগুলি মুলত দাজ্জালীক সিম্বল!
বাংলাদেশে সহ সারা বিশ্বে ভেলেন্টাইন ডে এর মত নেক্সট যেই ডে কে প্রমোট করা হবে তা হল হেলুইন ডে ৩১ অক্টবর, এর সাইন বা মনগ্রাম হল ব্লাক ক্যাট বা কালো বিড়াল কুমড়ার মাঝে শ্যাটানিক হাসি, কালো বাদুর, মৃত মানুষের কঙ্কাল এছাড়াও শয়তান কে খুশি করার জন্যে ওপেন সেক্সে লিপ্ত হওয়া! এই দিনে জায়ানবাদীগন নগ্ন হয়ে ওপেন সেক্সে লিপ্ত হয় এবং শ্যাটান তথা দাজ্জালের ওয়ারশিপ কিংবা পূজা করে। শ্যাটান এবং দাজ্জালই তাদের বিভিন্ন মেসেজ প্রদান করে নেক্সট ওয়ার্ল্ড অর্ডার কি হবে!
ফ্রিম্যাসনারি বা ইলুমিনাতিদের কাজ হচ্ছে মানুষকে শয়তানের ও দাজ্জালের অনুসারী করা।
তাদের মূল প্রতীক হলো,'ত্রিভুজের মাঝে একটা চোখ।'
যার মূল তত্ব হচ্ছে বারমুডার ট্রাইএঙ্গেল ও দাজ্জালের এক চোখ। বারমুডার ট্রাইএঙ্গেল সম্পর্কে আমাদের সবারই কমবেশি জানা যে এটা শয়তানি শক্তির প্লাটফর্ম। আর দাজ্জালের এক চোখ থাকবে এটাও জানা আছে অতএব তারা এটাকে ভিত্তি করে মানুষকে বিভিন্নভাবে শয়তানের পুজারি কিংবা শ্যাটানিক ওয়ারশিপার বানাচ্ছে তাদের লক্ষ্য অর্জনে।
১। পতিতারা সমাজকে পবিত্র রাখে
২। জীবন তো মাত্র একটাই
৩। যৌবন তো মাত্র শুরু এখন না হলে কখন?
৪। যৌনতা নিয়ে কৌতুক কিংবা কমেডি শো
৫। সমকামিতা কিংবা লিভটুগেদারকে কৌশলে গ্রহনযোগ্য করে দেখানো
৬। টি-শার্ট ডিজাইনে ‘সেক্স এডিক্ট’ শব্দসহ আরো বিভিন্ন অসামাজিক বাক্য!
সিক্রেট সোসাইটিগুলো নির্দিষ্টভাবে ‘ইলুমিনাতি’ এই Subliminal Advertising খুবই জোর দিয়ে সারা বিশ্বে এর প্রচার এবং প্রসার ঘটাচ্ছে!
টিভি অ্যাড, মুভি, মুভি পোষ্টার, মুভি ট্রিলার, মিউজিক ভিডিও, কর্পোরেট কোম্পানির বিল বোর্ড ইত্যাদি বিভিন্ন অ্যাডে Subliminal Messages লুকিয়ে রাখা হয়। মানুষের অবচেতন মনকে যেন শয়তান প্রভাবিত করে অশ্লীলতা ব্যাভিচারের প্রতি আকৃষ্ট করতে পারে এজন্যেই দাজ্জালীক শক্তি এই Subliminal Advertising সারা বিশ্বে ব্যাবহার করছে।
বোহেমিয়ান ক্লাবঃ শয়তানের পূজারীদের গোপন সংস্থা। (Bohemian Grove)
আমেরিকার উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত প্রাচীন রেডউড ফরেস্টের ২৭০০ একর জুড়ে রয়েছে বোহেইমিয়ান গ্রোভ নামের একটি এলাকা, যা প্রকৃতপক্ষে বোহেইমিয়ানদের (বোহেইমিয়ান ক্লাবের সদস্য) দখলে রয়েছে। কিন্তু এই বোহেইমিয়ানরা কারা ?
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট Richar Nixon এর মুখ থেকে বিশেষ একটি উক্তি–
“Anybody can be President of the United States, but very few can ever have any hope of becoming President of the Bohemian Club.”
১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ক্লাবটি মূলত পুরো বিশ্বের বাছাইকৃত বিশেষ প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত যারা মূলত উচ্চ পর্যায়ের পলিটিক্যাল ও বিজনেস ব্যক্তি ও ইল্যুমিনাটি পরিবারের লোক। বিভিন্ন প্রভাবশালীর সংমিশ্রণে গঠিত এই All male club (কোন নারীকে এই পর্যন্ত সদস্য করা হয়নি) এ রয়েছে হলিউড তারকা, ব্রডওয়ে প্রোডিউসার, বিখ্যাত এন্টারটেইনার, সুরকার ও গায়ক, পেইন্টার, কবি এমন আরও অনেকে যাদেরকে পুরো বিশ্ব “জেন্টেলম্যান” হিসেবে চিনে।
.
এদের মধ্যে কয়েকজন হল:
George H. W. Bush (41st US President), George W. Bush (43rd US President), Ronald Reagan (40th US President), Henry Kissinger (American diplomat and political scientist ), Tom Johnson (President of CNN), Malcolm Forbes (Publisher of Forbes magazine), Helmut Schmidt (Former Chancellor of Germany), James Baker (Former White House Chief of Staff), Walter Cronkite (CBS board of management ), Wally Schirra (Astronaut), Former FBI and CIA directors, International bankers; Heads of big oil companies (ARCO, Mobil, Pennzoil, Texaco), Mark Twain, Charlie Chaplin
এবং এরকম আরও অনেক প্রভাবশালী ফিগার। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা প্রায় ১৫০০।
কিন্তু প্রশ্ন হল,
এত জায়গা থাকতে কেন তারা ঐ দুর্গম স্থানে মিটিং করে এই আধুনিক যুগে, তাও আবার এই এলিট মানুষেরা। তারা সেখানে আসলে করেই বা কি ?
.
সাধারনভাবে মিডিয়াতে যেভাবে তাদের কার্যক্রম প্রচার করা হয় (প্রকৃতপক্ষে এই কার্যক্রম প্রকাশের মাধ্যমে আসল ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়) তা হল এই উচ্চ পর্যায়ের অভিজাত শ্রেণীর লোকেরা জাস্ট দুই সপ্তাহের জন্য সামার ভেকেশনে এসে একত্রে “আনন্দ” করে এবং নিজেদের রিফ্রেশ করতে চায়। এর বাইরে কি তারা কিছুই করে না ? আর করলেও আমরা শয়তানী মিডিয়া থেকে প্রকৃত সত্য আসা করতে পারি না কারন তা করাটা বোকামি।
.
তারা একটি বিশেষ পদ্ধতিতে প্রাচীন এক প্যাঁচা আকৃতির পাথরের মূর্তির (৪৫ ফুট দীর্ঘ) সামনে উপাসনা করে। তবে এই প্যাঁচা আকৃতির মূর্তির নিজস্ব ইতিহাস ও অর্থ আছে, যাকে তারা গড বলে মেনে থাকে। তারা এই মূর্তির সামনের বেদীতে (যাকে তারা গড বলে মেনে থাকে) জীবন্ত মানুষ আগুনে পুড়িয়ে “উৎসর্গ” করে। তারা বিশেষ এক রীতিতে তাদের “ধর্মীয় অনুষ্ঠান” পালন করে যার মধ্যে রয়েছে নারীদের পোশাক পরে বিশেষভাবে প্যারেড করা এমনকি তাদের উপর “স্পিরিট” অবতীর্ণ হলে তারা নগ্নও হয়ে যায় ! শুধু তাই নয়, সেখানে বন্য সমকামীতা থেকে শুরু করে এমন অকথ্য অনেক কিছু হয়, যা কিছু মানুষ মানব চরিত্রের সীমা লঙ্ঘন করে (তাও আবার আধুনিক আমেরিকার এবং পুরো বিশ্বের জেন্টেলম্যান !) এই ধরনের কাজগুলো চালিয়ে যাচ্ছে।
রথ চাইল্ড ফ্যামিলি পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর ধনী পরিবার তথা দাজ্জালের প্রধান সমর্থক__
.
১। দুনিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি কে?
২। পুরো পৃথিবীর অর্থনীতি কে নিয়ন্ত্রন করে?
৩। ইহুদীরা এতো ক্ষমতা পায় কোথা থেকে?
.
এই প্রশ্নগুলো যদি কাউকে করা হয়, নিঃসন্দেহে তিনি উত্তর দিবেন; আমেরিকার প্রেসিডেন্ট । কিন্তু তাই কি?
.
সারা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে একটি পরিবার- রথ চাইল্ড ফ্যামিলি । মেয়ার আমসেল রথ চাইল্ড নামের ইহুদী ও তাঁর পাঁচ ছেলে মিলে এই পরিবার প্রতিষ্ঠা করেন । আমেরিকান ডলার থেকে শুরু করে ব্রিটিশ পাউন্ড-নোট ছাপানো, বিতরণ, বিলি সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ এই পরিবারের হাতেই রয়েছে । এই পরিবারই ১৭৬০ সালে বিশ্বের প্রথম আধুনিক ব্যঙ্কিং ব্যবস্থার প্রবর্তন করে । দুনিয়ার সকল ব্যাংক এই রথ চাইল্ড ব্যাংকের কাছে নির্ভরশীল । কারণ, পৃথিবীর রিজার্ভ স্বর্ণের বেশিরভাগ দখল তাঁদের হাতে । এই জন্য রথ চাইল্ড ব্যাংককে বলা হয় “ব্যাংক অফ দ্য ব্যাংকস, দ্য গভর্নমেন্ট অভ দ্য গভর্নমেন্টস ।”
এঁদের টার্গেট হলো, বিশ্বের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করে ধীরে ধীরে সকল ধর্মকে ধ্বংস করে ইজরাইলকেন্দ্রিক একমাত্র বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তোলা, যার মাধমে প্রতিষ্ঠিত করবে সেই প্রাচীন “কিংডম অব হেভেন” । রথ চাইল্ড পরিবার যে অনেক প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান একটি পরিবার, সেটা গুগলে Rothschild family সার্চ করলেই দেখতে পাবেন । ফ্রেন্স রেভুলেশন, ওয়াটার লু যুদ্ধ, ১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, আইএমএফ তৈরি- সব কিছুর পেছনেই এই পরিবারের হাত রয়েছে। এই ঘৃণ্য পরিবারের হাতেই প্রত্যেক শহীদ মুসলমানের রক্ত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে লেগে রয়েছে।
“হযরত হুযায়ফা (রাঃ) হতে বর্নিত তিনি বলেন, অচিরেই আকাশ থেকে অনিষ্টকর বিষয় হবে এমন কি তা জনশুন্য সুদূর মরুভূমিতে গেয়েও পৌঁছবে!”
(এবং তা হচ্ছে নিঃসন্দেহে স্যাটেলাইট!)
ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন করছে দাজ্জাল, জী ব্রিটনী স্পেয়ার্স, ক্যাটি পেরি, নিকোলাস কেগ, বিয়ন্স নোয়েল, মাইলি সাইরাস, লেডি গাগা, জাস্টিন বিবার, এরিনা গ্রান্ড, সেলেনা গোমেজ, কিয়ানু রিউভস সহ আরো হাজার খানেক সুপার স্টারকে বলা হয় এরা সবাই ফ্রিম্যাসনারি বা ইলুমিনাতির সৃষ্ট।
অর্থাৎ,
ওয়ার্ল্ডের নেক্সট শ্যাটানিক হেয়ার স্টাইল, নেক্সট শ্যাটানিক ট্যাটু ও নেক্সট শ্যাটানিক ড্রেস কোড কি হবে এটা ফ্রিম্যাসনারি বা ইলুমিনাতিরা বা দাজ্জালই নির্নয় করে দেয়! ইয়েস__ ইউ উইল বি বিকাম এ পার্ট অফ দিজ সিস্টেম, এই বার ভেবে দেখুন এটা হচ্ছে সেই বুদ্ধিবৃত্তিক অধঃপতন যা ফলো করে আমরা হয়ে যাচ্ছি ওয়ান আইড দাজ্জালের আই ওয়াসে বাধা পড়া সুপার বলদ সেকুলার ফলোয়ার!
ইলুমিনাতিদের অনেক গুলি সাইন এর মাঝে সবথেকে প্রধান সাইন হল 'মিশরের পিরামিড এর ভেতর এক চোখ।'
মিশরের পিরামিড ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের সপ্তাশ্চর্যের প্রথম স্থানের অধিকারী, কারন এর নির্মান রহস্য এখনো অজানা!
কিভাবে ওই সময় কোন প্রযুক্তি ছাড়াই এই পিরামিডগুলো তৈরি করা হয়েছিল তা বড় রহস্য। এছাড়া যেসব বড় বড় পাথর পিরামিড তৈরিতে ব্যবহার করা হয়, সেগুলো একস্থান থেকে অন্যস্থানে বহন করা ছিল তখনকার সময় প্রায় অসম্ভব! কিন্তু এটা সম্ভব হয়েছে! তখনকার মানুষ এটা জানলো কিভাবে! যিশু খ্রিষষ্টের জন্মের ও প্রায় ৫০০০ বছর আগে মিশরে নীলনদের তীরে পিরামিড এর সভ্যতা গড়ে উঠে। কিন্তু সেই পিরামিড এর কিছু অসাধারণ তথ্য আমাদের এই যুগের বিজ্ঞানীদের কে ও অবাক করে দেয়।
.
মিশরের পিরামিডের রেশনাল স্ট্রাকচারটাই বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্প সহনীয় স্ট্রাকচার। বিগত ৩০০০ বছরে প্রায় ১৫ টি মারাত্মক ভূমিকম্পকে বুড়া আঙুল দেখিয়ে দম্ভ ভরে দাঁড়িয়ে আছে এই পিরামিড গুলো। আপনারা হতাশ হলেও সত্য যে এরুপ দ্বিতীয় কোন নির্মান আজো আমাদের আধুনিক বিজ্ঞানিদের দ্বারা সম্ভব না! সবথেকে অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে পিরামিড গুলো এমন ভাবে তৈরী করা হয়েছে যে, দিনের শুরুতে ফার্স্টটাইমে আই মিন ভোরেই সূর্যের আলো পিরামিড এর চুড়ায় পরে। এবং পরে সব যায়গায় ছড়িয়ে যায়। এতে করে পিরামিডের ক্ষয়রধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে এই নির্মান যুগের পর যুগ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে টিকে রয়েছে! শুধু তাই না, ধারনা করা হয় প্রতিটা পিরামিড এর থিওরি মহাকাশ এর কোননা কোন নক্ষত্র থেকে নেওয়া। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে কে সেই প্রাচিন যুগে ফারাও রাজাদের এমন মহা বিজ্ঞানী বানিয়ে ছারলো!
এমনকি (ফারাওদের) তাদের সভ্যতা থেকেই সর্বপ্রথম বেফোমেট এর মুর্তি পাওয়া যায়। খেয়াল করে দেখেন ফারাওদের যাবতীয় আর্টওয়ার্ক শ্যাটানিক! এন্টি ইলুনিনাতি অনেক গবেষকের মতে ফারাওদের পিরামিড নির্মান প্রযুক্তি ও জ্ঞান দিয়েছিল শ্যাটান আই মিন ইবলিশ! ফারাও রাজারা শয়তান এর পূজা করতো এন্ড দ্যাটস হোয়াই তারা এই প্রযুক্তি ও জ্ঞান পেয়েছিল।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×