somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে প্রচারিত নাটকের রিভিউ

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচারিত হয়েছে নাটক। চলুন দেখে নেওয়া যাক নির্বাচিত কিছু নাটকের রিভিউ।
১) ক্লোজআপ কাছে আসার সাহসী গল্পঃ প্রতিবারের মত এবারও বাংলা ভিশনের পর্দায় প্রচারিত হয়েছে ক্লোজআপ কাছে আসার গল্প সিরিজের তিনটি নাটক। বরাবরের মত এবারও নাটকগুলো নির্মিত হয়েছে দর্শকের পাঠানো গল্প থেকে নির্বাচিত তিনটি গল্প থেকে। দেখে নেওয়া যাক কেমন ছিল নাটক তিনটি।

ক) শত ডানার প্রজাপতিঃ


শিহাব আর রাসাদের লেখা গল্প “শত ডানার প্রজাপতি’ কে নাটকে রূপ দিয়েছেন পরিচালক মাবরুর রশিদ বান্নাহ। নাটকের কাহিনী আবর্তিত হয় প্রেমিক পুরুষ মামনুনকে ঘিরে যে কিনা সুকন্যাকে পছন্দ করে। শুধু পছন্দ নয়, বার বার প্রেমের প্রস্তাব দিতে গিয়ে চড়ও খায়। একদিন সুকন্যার চাচা বিষয়টা দেখতে পেয়ে নিজের লোকবল নিয়ে মামনুনকে পিটিয়ে আহত করে। সেদিন সুকন্যা বুঝতে পারে সেও মামনুনের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। এক সময় প্রেম হলেও সেই প্রেমকে পরিপূর্ণ রূপ দিতে ঘর পালায় ওরা। ঘটনা মোড় নেয় অন্য দিকে। নাটকের প্রথম দিকটা ভালো লাগলেও শেষের দিকে এসে গোঁজা মিল দেখা গেছে, যেন কোন ভাবে হ্যাপি এন্ডিং দেখাতে পারলেই হল। নাটকের দৃশ্যায়ন ভাল ছিল। অভিনয়ের কথা যদি বলি তবে বলবো সুকন্যার চাচার চরিত্রে অভিনয় করা মিশু সাব্বির ভালো করেছেন। সুকন্যা চরিত্রে অভিনয় করা সাবিলা নূরের অভিনয়ও চোখে পড়ার মত। তবে মামনুনের চরিত্রে অভিনয় করা জোভানকে অভিনয়ে আরেকটু মনোযোগী হতে হবে। তার চরিত্রের কিছু কিছু দৃশে ওভার অ্যাকটিং লক্ষ করা গেছে। আরাফাত মহসিনের গাওয়া নাটকের টাইটেল গানটা ছিল অসাধারণ, সেই সাথে রঙ নিয়ে খেলার দৃশ্যগুলোও।

খ) পেন্সিলে আঁকা ভালোবাসাঃ


রুবায়েত মাহমুদের পরিচালনায় ‘পেন্সিলে আঁকা ভালোবাসা’ নাটকের গল্পটি লিখেছে শাকিল আহমেদ রিসান। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছে সদ্য বিবাহিত দম্পতি শখ এবং নিলয়। বিয়ের পর বোধ হয় এটাই তাদের প্রথম কাজ। ভার্সিটি পড়ুয়া হিমাদ্দ্র সাইকোলজির একটা অ্যাসাইনমেনট করার জন্য পুরাণ ঢাকায় সার্ভের জন্য যায়। সেখানেই তার দেখা হয় তরুর সাথে। এরপর কয়েক বার দেখা সাক্ষাৎ হলেও হাবাগোবা স্বভাবের হিমাদ্দ্র তার মনের কথা বলতে পারে না তরুকে। আর যখন বলে ফেললো এক সময় তখন জানা গেল তরু আসলে হিন্দু মেয়ে। কাহিনী এরপর মোড় নেয় অন্য দিকে। এই নাটকটিতে কিছু কিছু অসংগতি দেখা গেছে। হিমাদ্দ্রিকে ভার্সিটির ম্যাডাম গ্রুপ টাস্ক দেবার পর সে গ্রুপ বানাতে না পেরে যখন ম্যাডামকে ব্যাপারটা অবহিত করে তখন ম্যাডাম অবাক হয়ে বলে, ‘তোমার মত এত হ্যান্ডসাম ছেলের সাথে কেউ গ্রুপ করলো না ?’ ভাবখানা এমন যেন পড়ালেখায় মেধা কতটুকু আছে সেটা মুখ্য নয়, কে কত সুন্দর সেটাই মুখ্য ব্যাপার। নাটকের এক পর্যায়ে দেখা যায় তরুর পরিবার হিমাদ্দ্রকে মেনে না নিয়ে অন্য এক হিন্দু ছেলের সাথে বিয়ে দেয়। বিয়ের আসরে তরু বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করতে যায়। এখন ব্যাপার হল, নাটকের থিম যেহেতু কাছে আসার সাহসী গল্প সেখানে আত্মহত্যার মত নীচ ব্যাপার কেন দেখাল আর এখানে সাহসিকতার কি হল তা আমার বোধগম্য হলনা।

গ) হাতটা দাওনা বাড়িয়েঃ


ক্লোজআপ কাছে আসার সাহসী গল্পের এই নাটকটাই সবচেয়ে ভাল ছিল এবং প্রকৃত অর্থেই সাহসী গল্প ছিল। গল্পটি লিখেছেন আফসানা কাশেম মিমি। পরিচালনায় ছিলেন শাফায়েত মনসুর রানা। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছিলেন মেহজাবিন, তাহসান এবং জন। নাটকে দেখা যায় আনিশা(মেহজাবিন) কিছুটা মানসিক বিকারগ্রস্থ যে কিনা একাকি থাকতে পছন্দ করে। কিন্তু পাশের বাসার নতুন ভাড়াটিয়া বিপত্নীক সাকিবের ছেলে তিন বছর বয়সী জোহানকে পেয়ে আনিশা আবার প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অতীতের কালো অধ্যায় ভুলে আনিশা নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। সাকিবকে কাছে পেতে চায়, জোহানের মা হতে চায়। কিন্তু আনিশার মা এই সম্পর্ক মেনে নেয়না। সাকিবও আনিশার মায়ের অনুরোধে আনিশার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দেয়। কিন্তু এক সময় সাকিবের কাছে তার জীবনের এক খারাপ সময়ের কথা শেয়ার করে যা সে আগে কখনো কারো সাথে শেয়ার করেনি। আনিশা বলে, কেন সে জোহানকে দেখলে মাতৃত্ববোধ অনুভব করে। নাটকের প্রতিটা চরিত্রের অভিনয় ছিল অসাধারণ। মেহজাবিনের ন্যাকা ন্যাকা টাইপের অভিনয় আমার কখনো ভাল লাগতো না। কিন্তু এই নাটকে ন্যাকা ভাবটা একদম ছিল না। নিজেকে উজার করে দিয়ে অভিনয় করেছে সে।

২) বাকবাকুম ভালোবাসাঃ


রুবায়েত মাহমুদের চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নির্মিত ‘বাকবাকুম ভালোবাসা’ নাটকে অভিনয় করেছে আফরান নিশো, সানজিদা প্রীতি, ইয়ারিশা। নাটকের কাহিনী পটে দেখা যায় আফরান নিশো গ্রামের এক বেকার যুবক যে কিনা সারাদিন পায়রা পুষে। কাজ কর্মের কোন ইচ্ছা তার নেই। কারণ তার বাবার রেখে যাওয়া অঢেল সম্পদের জন্য কাজ করে উপার্জন করার কথা সে চিন্তাই করতে পারেনা । এদিকে সে ভালোবাসে ইয়ারিশাকে কিন্তু ইয়ারিশার বাবা মেনে নেয় না এই সম্পর্ক। অন্যদিকে ইয়ারিশার বিয়ে এক ডাক্তার ছেলের সাথে ঠিক করায় সেও ঝুঁকে পড়ে ডাক্তার ছেলের দিকে। ছ্যাকা খাওয়া আফরান ইয়ারিশাকে পেতে অনেক কিছু করে কিন্তু প্রেমিকাকে আর কাছে পায়না। এদিকে ইয়ারিশার বিয়ে উপলক্ষে ইয়ারিশার চাচাতো বোন আসে আমেরিকা থেকে। আফরানের সাথে তার পরিচয়ের এক পর্যায়ে দুইজন দুজনের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি সেই ভালবাসা পূর্ণতা পায়? সেটা জানতে হলে দেখতে হবে ‘বাকবাকুম ভালোবাসা’ নাটকটি। নাটকটি সব মিলিয়ে ভাল ছিল। সবার অভিনয়ও ভালো লেগেছে। তবে কাহিনীর কথায় যদি আসি তবে গ্রামের এক অশিক্ষিত বেকার ছেলের প্রেমে আমেরিকার এক শিক্ষিত মেয়ে পড়বে এটা কি একটু বেশী বেশী হয়ে গেলো না?

৩) তোমায় ভেবে লেখাঃ


পরিচালক ইমরাউল রাফাতের পরিচালনায় নির্মিত নাটক “তোমায় ভেবে লেখা”। পরিচালক যদিও গল্প ও চিত্রনাট্য নিজের বলে দাবী করছে তবে নাটকের ভেতর হলিউডের মুভি “মিউজিক এন্ড লিরিক’’ এর ছায়া পাওয়া গেছে। যাই হোক, এখন আসি কাহিনী সংক্ষেপে। নাটকে তাহসান একজন সংগীত শিল্পী থাকে, যে কিনা ইতোমধ্যে একজন সুপারস্টার। কিন্তু তার সর্বশেষ অ্যালবামটা সুপার ফ্লপ করায় মুষড়ে পড়ে তাহসান। এমনকি এ কারণে তার গার্লফ্রেন্ড সাফা তাকে ছেড়ে চলে যায়। নিজেকে অন্য ভাবে তৈরি করতে তাহসান শরণাপন্ন হয় আরেক নারী সংগীত শিল্পীর যে কিনা রক ধাঁচের গান করে। তাহসানকে সে পরামর্শ দেয় রক আর মেলোডিয়াসের মিশেলে কিছু করতে। কিন্তু সব সময় মেলোডিয়াস গান করা তাহসান চায় না গানে এরকম জগাখিচুড়ি। এর মধ্যে তাহসানের পরিচয় হয় তিশার সাথে, যে কিনা ম্যাগাজিনের ফিচার লেখক। তাহসানকে নিয়ে ফিচার করার উদ্দেশে সে তাহসানের ইন্টারভিউ নিতে যায়। কিন্তু কোন ভাবে তিশার লেখার প্রতিভা উপলব্ধি করে তাহসান তিশাকে শর্ত দেয় তার গানের লিরিক লিখে দিলে সে ইন্টারভিউ দিবে। কিন্তু এর মধ্যে তাহসান তার মন পরিবর্তন করে রক আর মেলোডিয়াস গানের মিশেলে কিছু করতে উদ্যোগী হয় যেটা তিশার পছন্দ হয় না, সেটা নিয়ে শুরু হয় টানাপোড়েন। নাটকের চিত্রায়ন ভালো ছিল। প্রত্যেকের অভিনয়ও ছিল অসাধারণ। যদিও কাহিনীটা চুরি করা কিন্তু তবুও সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে নাটকটা।

৪) নো অ্যানসারঃ


আফরান নিশো এবং ঊর্মিলা অভিনীত ‘নো অ্যানসার’ নাটকটি পরিচালনা করেছে কাজল আরেফিন অমি। এই নাটকের থিমটা ভাল লেগেছে। খুব সাধারণ জীবনের ব্যাপারগুলো অসাধারণ ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। নাটকে দেখা যায় নিশো একজন নাট্য পরিচালক থাকে, ভালবাসে ঊর্মিলাকে। ঊর্মিলা নিশোকে খুব সাধারণ ব্যাপার যেমন ফেসবুকে কোন মেয়ের ছবিতে লাইক দেওয়া, দিনে তিনটার বেশী সিগারেট খাওয়া এই সব তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে ঝগড়া করত। আর এই ঝগড়া এক সময় ব্রেক আপ এর পর্যায়ে চলে যায়। কিন্তু বিচ্ছেদের পরও তাদের মন পড়ে থাকে ভালবাসার মানুষের দিকে। আবার ঠিক করে ফেলে সব কিছু। কিন্তু আবার হয় তাদের ব্রেক আপ ঊর্মিলার ফোন বিজি দেখায় আর কথার এক পর্যায়ে বিয়ের দেন মোহর নির্ধারণ নিয়ে। এরপর কি? তারা কি আবার এক হয়, নাকি বিচ্ছেদই তাদের শেষ গন্তব্য? জানতে হলে দেখতে হবে ‘নো অ্যানসার’ নাটকটি।

৫) ব্রেক আপ ব্রেক ডাউন আফটার ম্যারেজঃ


পরিচালক রূপক বিন রউফের নাটক ‘ব্রেক আপ ব্রেক ডাউন আফটার ম্যারেজ’। বিবাহিত জীবনের ভালবাসার এই নাটকটিতে অভিনয় করেছে আফরান নিশো এবং মেহেজাবিন। খুব সাধারণ কাহিনী নাটকের। বিবাহিত জীবনে টুকটাক ঝামেলা হবেই তবে সেখান থেকে যেন সম্পর্কে টানাপড়েন না হয় সেটাই নাটকের প্রধান থিম। নাটকটা শুরু হয় ঝগড়া দিয়ে। দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে কেক আনে নিশো। তবে কেকে ভুলবশত দ্বিতীয়র স্থলে তৃতীয় লেখা থাকে যেটা নিয়ে ঐদিন প্রথম দফা ঝগড়া হয়। আবার বউয়ের রান্না বনাম মায়ের রান্না বনাম রেস্টুরেন্টের রান্না নিয়ে হয় আরেক দফা ঝগড়া। তবে নাটকের শেষ পরিণতি হয় সুন্দর এক মধুর মিলন দিয়ে। বিবাহিতদের জন্য নাটকটি দেখা ফরজ বোধ করি। নিজেরদের জীবনের সাথে মিলিয়ে নিতে পারবেন।


টেলিভিশনে আরও কিছু নাটক প্রচারিত হয়েছে। আশা করি সেগুলো নিয়ে অন্য কোন ব্লগার পোস্ট দিবেন। সেই প্রত্যাশায় রইলাম।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
৭টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×