এখন থেকে কুইকরেন্টাল পদ্ধাতিতে চলবে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট। বুয়েটের উপাচার্য এসএম নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, শিক্ষকরা তার অপাসারনের দাবিতে যে গণপদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন । তা আসলে তেমন কোন বিষয়-ই না ।
তারা গণপদত্যাগ করলে , আর দশটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় যেমন করে চলে , ঠিক তেমনি, শিক্ষক ভাড়া করে এনে ক্লাস নেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
অতএব যারা আন্দোলন করছেন, কিম্বা উদ্বিগ্ন , তাদের বলছি, নাকে তেল দিয়ে ঘুমান, বুয়েট চলবে, কুইকরেন্টাল অথবা রেন্টাল পদ্ধতিতে ।
রেন্টাল পদ্ধতির ধারণা অবশ্য আমাদের দেশে নতুন কোন বিষয় না । এর আগে-ই এই সরকারের মেয়াদের শুরুতে বিদ্যুত সমস্যা সমাধানের জন্য এই পদ্ধতি গ্রহন করে তা ব্যপকভাবে পরিচিতির ব্যবস্থা করে সরকার ।
তাই ইচ্ছা করলেই রেন্টাল পদ্ধতি উদ্বাবনের কৃতিত্বটা নিতে পারছেন নজরুল স্যার।
বি.দ্র : একটা জরুরি বিষয় মনে থাকা ফরজ, তা হল, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ বিষয়ক উপদেস্টা তৌফিক ই ইলাহী বলেছিলেন, “যারা কুইক রেন্টালের বিরুদ্ধে বলে তারা দেশদ্রহী” তাই সাবধান , বুয়েটের কুইকরেন্টাল পদ্ধতি নিয়ে কেউ ভুলেও প্রশ্ন তুইলেন না । তাইলে আপনাকেও দেশদ্রহী বলা হতে পারে ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




