somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রহস্যান্বেষী সিরিজ (এপিসোড ৫) কাপুস্তিন ইয়ারঃ রাশিয়ার এরিয়া-৫১

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কাপুস্তিন ইয়ার। নামটা উচ্চারণ করলেই কেমন রাশিয়ান রাশিয়ান মনে হয়। হ্যা, এটা রাশিয়ারই এক দুর্ভেদ্য ফ্যাসিলিটি। এমনই আল্ট্রা ক্লাসিফায়েড যে এটাকে বহুশ্রুত আমেরিকার এরিয়া-৫১ এর সাথে তুলনা করা হয়। ধারণা করা হয়, এই দুই ঘাটির কর্মপদ্ধতি আর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা একই। আর এই দুই ঘাটিকে ঘিরে গড়ে উঠেছে অজস্র কন্সপিরেসি থিয়োরি, গবেষণা আর অনুসন্ধান। কি হয় আসলে সেখানে? মানুষ শুধু উর্বর মস্তিষ্ক দিয়ে ধারণাই করতে পেরেছে। দশকের পর দশক পার হয়ে গেলেও ভিতরের রহস্য রয়ে গেছে অধরা।

কাপুস্তিন ইয়ার সম্পর্কে জানার আগে দেখে নিই এরিয়া-৫১ কি চিজ!!

এরিয়া-৫১। এই গোপন মিলিটারি বেসকে ঘিরে যত কন্সপিরেসি থিয়োরি, ডকুমেন্টারি, মুভি এবং একাডেমিক ডিবেট হয়েছে অর্ধ শতাব্দী ধরে, তা বিশ্বের অন্য কোন ফ্যাসিলিটি নিয়ে হয়েছে কিনা কে জানে! গ্রুম লেক নেভাডার দক্ষিন অংশে অবস্থিত, লাস ভেগাস থেকে ৮৩ কিলোমিটার দূরে। ওখানে কি চলেছে বা চলছে তা এখন পর্যন্ত অজানা। বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টাল এয়ারক্রাফট এবং এডভান্স ওয়েপন্স সিস্টেম পরীক্ষা করা হয় বলে জানা যায় ওখানে। কিন্তু অনেক কন্সপিরেসি থিয়োরিষ্ট বলেন যে, এই ফ্যাসিলিটিতে ধ্বংসপ্রাপ্ত এলিয়েন স্পেসশিপ আছে এবং সরকার এখানে কাটিং এজ ইউএফও রিসার্চ চালাচ্ছে(ভাবতে তো আমারই ভাল লাগছে!! থ্রিল বোধ করছি। আমি এলিয়েন অস্তিত্বে বিশ্বাসী)। আমরা হয়ত কোনদিনই কিছু জানতে পারব না এই জায়গা সম্পর্কে। ভাবুন তো, ওখানে বড় মাথা-বাকা চোখের কোন এলিয়েন আমেরিকান আর্মির কোন চার তারকা জেনারেলের সাথে বসে হুইস্কি খাচ্ছে। আর সাথে চলছে নতুন ধরনের অস্ত্র বা ফাইটার বিমান বা উচ্চগতির মহাকাশযান নিয়ে আলোচনা। ইন্টারপ্ল্যানেটরি রিলেশনশিপ আর কি!! ফায়দা লুটছে আমেরিকা, আর কাউকে লুটতে দেবে না তাই এই গোপনীয়তা! মজা না? ভাই, আমরা আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর নিয়ে আমাদের লাভ কি?)

এক বিশ্ব মোড়ল এরকম একটা বেজ বানিয়ে বসে আছে আর মাদার রাশিয়ার ছেলেমেয়েরা(!!!) বসে বসে কি বগল বাজাচ্ছে নাকি!!! তা কি হয়!! না, হয় না। তাদেরও আছে। কাপুস্তিন ইয়ার সে জায়গার নাম।


কাপুস্তিন এয়ার ফ্যাসিলিটি

কাপুস্তিন ইয়ার ((Kapustin Yar (Russian: Капустин Яр)) রাশিয়ার একটি রকেট উৎক্ষেপণ এবং ডেভেলপমেন্ট এলাকা। এটা ভল্গোগ্রাড এবং আস্ত্রাখান এর মধ্যবর্তী আস্থাখান ওব্লাস্ত এ অবস্থিত। স্টালিন এর নির্দেশে এটা সোভিয়েত আমলে ১৩ মে, ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরাজিত জার্মানদের প্রযুক্তি, সরঞ্জাম এবং তাদের সাপোর্ট নিয়ে কাজ শুরু করে। রাশিয়ান মিলিটারির অসংখ্য টেস্ট রকেট, স্যাটেলাইট আর সাউন্ডিং রকেট এই ফ্যাসিলিটির লঞ্চ প্যাড থেকে উৎক্ষেপিত হয়(আমেরিকার কেপ ক্যানাভেরাল এর সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না। গোপনীয়তার তুলনায় গেলে বরং এরিয়া-৫১ এর সাথে তুলনা করুন। রাশিয়া আর আমেরিকার কর্মপদ্ধতি ভিন্ন)।

সোভিয়েত সরকারের এক ডিক্রি অনুযায়ী চতুর্থ মিসাইল টেস্ট রেঞ্জ হিসাবে লেফটেন্যান্ট জেনারেল ভ্যাসিলি ভজনিউক এর তত্ত্বাবধানে আস্থাখান এলাকার উত্তরে মরুভুমিতে এই ফ্যাসিলিটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮ অক্টোবর, ১৯৪৭ সালে এখান থেকে প্রথম রকেট উৎক্ষেপিত হয়। আসলে সেটা ছিল জার্মানদের তৈরি ১১ টা আটককৃত এ-৪এস রকেটের একটা(জার্মানরা আসলেই মাল!!!)। ১৯৫৭ থেকে ১৯৬১ সালের মধ্যে পাঁচটা ১০-৪০ কিলোটন শক্তির নিউক্লিয়ার টেস্ট করা হয় এখান থেকে। নন-সোভিয়েত ধারণা করেছিল যে স্পুটনিক ১ এবং ২ এই ফ্যাসিলিটি থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। কাপুস্তিন ইয়ার থেকে স্পেস লঞ্চের ঘটনা কিন্তু খুবই কম, বছরে সাধারণত ১-২ টা এবং সোভিয়েত আমলে এখানে মাত্র দুইটা খুব ছোট স্পেস লঞ্চ ভেহিকল ছিল(বোঝাই যাচ্ছে অন্য কোন কাজকে প্রায়োরিটি দেয়া হয় এখানে। শকুন চোখা আমেরিকা যে তার চোখ এই ঘাটির দিকে নিবদ্ধ করবে তা তো পাগলেও বোঝে। কিছু একটা তো দেখাতে হবে। আসলে আমেরিকা এই ঘাটির ব্যাপারে মারাত্মক আগ্রহী। লিজেন্ডারি স্পাই প্লেন ইউ-২ এর প্রথম স্পাই ফ্লাইট এর গন্তব্য কোথায় ছিল বলতে পারেন? জ্বি, যা ধারণা করছেন তাই। এই কাপুস্তিন ইয়ার এ)।


ইউ-২ স্পাই প্লেন

কাপুস্তিন ইয়ার এর কাছে যে শহর ছিল তা সরকারি নির্দেশে খালি করে ফেলা হয় এবং সেখানে নতুন আবাসস্থল বানানো হয় ফ্যাসিলিটির পার্সোনেল এবং তাদের পরিবারের জন্য। প্রথম প্রথম নতুন প্রতিষ্ঠিত এই শহরটার অবস্থান কোন ম্যাপে উল্লেখ ছিল না এবং এখানে যেতে হলে খুব উচু মহল থেকে স্পেশাল অফিসিয়াল পারমিট লাগত!!


ঘাটির ভিতরকার ছবি

এই হল গিয়ে কাপুস্তিন ইয়ার এর এক রূপ। আরেক রূপের দেখা এখন আমরা পেতে চলেছি। যেটার কারনে এটার গায়ে এরিয়া-৫১ এর তকমা লেগে গেছে। ৬ দশকের বেশি সময় ধরেই এটা একটা রহস্য যে, এই ফ্যাসিলিটির চার দেয়ালের ভিতরে আসলে কি চলছে।

এখানে সোভিয়েত আমল থেকেই অজস্রবার ইউ এফ ও দেখতে পাবার ঘটনার উল্লেখ আছে(আমেরিকার মত রাশিয়ার সরকারও বলে এগুলো জনগনের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনামাত্র। আসলে তারা আন্ডারডেভেলপড এয়ারক্রাফট দেখে অজ্ঞতাবশত ইউএফও দেখেছে বলে দাবি করে। আর কেউ বেশি চিল্লাচিল্লি করলে কেজিবি তো আছেই। চিরতরে কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে যায় তার)।

১৯৪৮ সালে কাপুস্তিন ইয়ার এ এক অসাধারণ ঘটনা সংঘটিত হয়। ১৯ জুন, ১৯৪৮ এর এক সকালে কাপুস্তিন ইয়ার এর এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলার তার রাডার স্ক্রিনে এক বিস্ময়কার উড়ন্ত বস্তু দেখতে পান এবং ওই একই সময়ে ঘাটি থেকে ১০ মাইল দূরে মিগ-২১ বিমানের এক পাইলট তার কেবলই সামনে এক বিশাল আকৃতির রুপালি উড়ন্ত যান(ইউ এফ ও) দেখতে পান। বেজ এ রেডিও মারফত পাইলট জানান যে, খুবই উজ্জ্বল এক আলো তাকে সাময়িক অন্ধ বানিয়ে দিয়েছে। এরপর সোভিয়েত এয়ারফোর্সের কমান্ডার-ইন-চিফ এর আদেশে সেই অজানা বস্তুটিকে “এনগেজ” করে পাইলট (সহজ কোথায় মিসাইল ছুড়ে)। ইউএফও ও কম যায় না। সেটাও এটাক করে মিগকে। ফলাফল, দুইজনই প্রপাত ধরণীতল।

এরপর ধ্বংসপ্রাপ্ত সেই অজানা উড়ন্ত বস্তুর ঠাই হয় কাপুস্তিন ইয়ার এ। এই এলিয়েন স্পেসশিপ থেকে রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে সোভিয়েত বিজ্ঞানীরা যা পেয়েছিল, তা তাদের আমেরিকার সাথে “স্পেস রেস” এ জিততে সাহায্য করে। এই ঘটনাকে বলা হয় “রাশিয়ার রজওয়েল” [রজওয়েলের ঘটনাটি ঘটেছিলো রজওয়েলের (আমেরিকার নিউ মেক্সিকোর) শহরে, ৮ জুলাই ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে। নিউ মেক্সিকো, রজওয়েলের মরুভূমিতে একটি অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তুর (UFO) ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী এবং সরকার এই ব্যাপারটি সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করে। মার্কিন সামরিক বাহিনী জানায় যে, এগুলো একটি পরীক্ষামূলক বস্তুর ধ্বংসাবশেষ এবং একে উচ্চ সতর্ককারী বেলুনে শ্রেণীকৃত করে, এই প্রোগ্রামটি "মুগুল" নামকরণ করা হয়েছিলো। সেখানে প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছিলো তা নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। অনেক ইউএফও (UFO) বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ জনগণ মনে করেন যে, এটি একটি ভিনগ্রহী মহাশূন্যযান যা এখানে ধ্বংস হবার পরে এর পাইলটের (এলিয়েন) দেহ পুনরুদ্ধার করে সামরিক বাহিনী তা লুকিয়ে ফেলেছে। এবং কোথায় লুকিয়েছিল কেউ বলতে পারলে হাত তোলেন। হুম, এরিয়া-৫১ এ]

ধারণা করা হয়, এরকম আরও অনেক প্রযুক্তি যেমন, সারফের-টু-এয়ার, সারফেস-টু-সারফেস, আইসিবিএম এর পিছনের কিছু গুরুত্বপুর্ন প্রযুক্তি রাশিয়া পেয়েছিল এটা রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং করে(যেমন ধারণা করা হয়, রজওয়েল থেকে আমেরিকা লাভবান হয়েছিল, যা কিনা তাদের ব্লাকবার্ডের মত অত্যাধুনিক বিমান তৈরি করতে সাহায্য করেছিল অত আগেই!! এলিয়েনরাও ব্যালেন্স বোঝে!!)।


এস আর-৭১ ব্লাকবার্ড। অত্যাধুনিক এই বিমানটি ১৯৬৪ সালে উড্ডয়ন করে। এখন পর্যন্ত এর প্রতিদ্বন্দ্বী নেই।

কাপুস্তিন ইয়ারকে ঘিরে আরও একটা ধারণা হল, টাঙ্গুস্কা বিস্ফোরণ (এই সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ Click This Link )এর অনুসন্ধান করে যা পাওয়া গিয়েছিল তাও নিয়ে যাওয়া হয়েছে ওখানে। সরকার কাটিং এজ রিসার্চ চালাচ্ছে স্পেসশিপ নিয়ে, ধ্বংসপ্রাপ্ত এলিয়েন যানের সহায়তায়। কাপুস্তিন ইয়ার এর বিশেষত্ব হল “বেজ উইথিন দ্য বেজ”। মানে এক বেজের মধ্যে আরেকটা বেজ, যাদের কর্মপদ্ধতি এবং উদ্দেশ্য অন্যদের থেকে আলাদা এবং সকলের কাছে এর অবস্থানও অজানা।

এখানে রহস্যময় প্যাটার্নে বেজটা সাজানো, যে প্যাটার্ন কিনা রাশিয়ানরা ধার করেছে রহস্যময় প্রাচীন মিশরীয়, ইনকা, অ্যাজটেক, সুমেরীয় সভ্যতার কাছ থেকে। রিসার্চারদের মতে এটা ইউ এফ ও কে আকৃষ্ট করে (আমরা এমন রহস্যময় জিওগ্লিফ দেখেছি পিরামিড, নাজকা তে)। কাপুস্তিন ইয়ার এর মত অত্যাধুনিক মিলিটারি ফ্যাসিলিটিতে কেন প্রাচীন এই প্যাটার্ন অন্তর্ভুক্ত করা হল? কোন উত্তর নেই।







রাশিয়ান স্পেস প্রোগ্রামের প্রথমদিকের কিছু দুর্ঘটনার (যা কিনা এই বেজ এ সংঘটিত হয়েছিল) জন্য এলিয়েনদের দায়ী করা হয়। রিটায়ার্ড কেজিবি এজেন্ট থেকে শুরু করে নিউক্লিয়ার ফিজিসিস্ট, এয়ারফোর্স পাইলট অনেকে রহস্যময় ব্যাপারে কথা বলেছেন, যারা একসময় এই বেজে কাজ করতেন। (স্টালিন এর সময়ে কেউ মুখ খোলেনি। কে ই বা সেধে পড়ে সাইবেরিয়েতে নির্বাসনে যেতে চাইবে, বলুন? পুতিন ব্যাটায় অনেক কিছু জানে। ব্যাটা কেজিবির উঁচু পর্যায়ের এজেন্ট ছিল। অনেক কিছুই দেখছে।

এতক্ষন যা পড়লেন তা অনেকেই গাঁজাখুরি বলে উড়িয়ে দিতে পারেন। সেটা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। আমার কথা হল, আমি রহস্যে বিশ্বাসী। যা কিছু রটে, তার কিছু তো বটে!!


আরও কিছু রহস্য সম্পর্কে জানতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন নিচের ঠিকানায়ঃ

লিংকঃ Click This Link

লিংকঃ Click This Link

লিংকঃ Click This Link

লিংকঃ Click This Link

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যমদূতের চিঠি তোমার চিঠি!!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০৮

যমদূতের চিঠি আসে ধাপে ধাপে
চোখের আলো ঝাপসাতে
দাঁতের মাড়ি আলগাতে
মানুষের কী তা বুঝে আসে?
চিরকাল থাকার জায়গা
পৃথিবী নয়,
মৃত্যুর আলামত আসতে থাকে
বয়স বাড়ার সাথে সাথে
স্বাভাবিক মৃত্যু যদি নসিব... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×