somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প : সেই দেশের নাম ছিলো " দহন "

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার সাড়ে তিন বছরের মেয়ে ঘুমানোর সময় বায়না ধরলো গল্প শোনার। মিথ্যে মিথ্যে গল্প নয়, সত্যিকারের কোনো গল্প ! কিছুটা রং মিশিয়ে আমিও শুরু করলাম সত্যিকারের মিথ্যে গল্প। গল্পটা ছিলো এমন:

অনেকদিন আগে পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে অদ্ভূত সুন্দর এক দেশ ছিলো। সেই দেশের নাম হওয়া উচিত ছিলো "খেলা" সেটা না হয়ে রাখা হলো "দহন"। দুই রাজতান্তিক পরিবার নিয়ে গড়ে উঠেছিলো সেই দেশের গল্প। মানুষরুপী রাক্ষসের সাথে লড়াই করে, দেশের মানুষকে বাঁচানোর জন্য সেই দুই পরিবারের কিছু না কিছু অবদান ছিলো। আরো বিচিত্র ছিলো, সেই নিয়ে তাদের অহংকারের কথা !! তারা বেমালুম ভুলে গেলো লাখো মানুষের প্রানের আত্মত্যাগ। প্রাচীন রাজাদের ন্যায় তারাও গড়ে তুলেছিলো তাদের নিজস্ব ইতিহাস, যে ইতিহাসে তাদের কোনো ভুল নেই, কেবলই ছিল বিজয়ের গল্প। অদ্ভূত কিছু হৃদয়হীন মানুষ ছিলো তাদের চারিপাশে, পাতালপুরীর গল্পের ন্যায় তাদেরও কাজ ছিলো কেবলি সেই রাজত্বের প্রশংসা করা; বিনিময়ের তারাও পেতো রাজ্যভোগের তীব্র স্বাদ। "গনতন্ত্র আর সংবিধান" এই শব্দ দুটি রাজাদের খুবই পছন্দের ছিলো। নিজেদের মতো করে নানা রঙ্গে সাজাতো শব্দগুলো, তাদের সেই সাজানো অর্থের সাথে বাস্তবের "গনতন্ত্র আর সংবিধান" এর আধো মিল খুঁজে পেতো না সেই দেশের মানুষ।

আরেক শ্রেণীর দেখা মিলতো চুপিসারে !! ওরা পরজীবনের ব্যবসা করতো, কোন পুঁজি ছাড়া বিশাল ব্যবসা। তারা একদিকে ভয় দেখাতো আর অন্যদিকে মুক্তির পথ শেখাতো। খুব সহজেই দেখা মিলতো তাদের। নিজেদের শব্দে সাজানো "কথিত" ধর্মের ভয় দেখিয়ে আদায় করে নিতো তাদের গোপন হিসাব !! মানুষকে ভালোবেসে কাছে টানা নয় বরং তাদেরও অভিষ্ট লক্ষ্য থাকতো ভালোবাসো কেবল কিছু কথিত ব্যক্তিকে। রাজা যেমন ইতিহাস লিখতো মনের রঙ্গে, এরা লিখতো আপন শব্দের নিপুণ কারুকাজে। সেই সুনিপুন শব্দে সাজানো মিথ্যে স্বপ্নের বেড়াজালে আটকা পড়তো অনেকে। আলোর পথ ভেবে আস্তে আস্তে অন্ধকারে নিমজ্জিত হতো তারা। ধর্মকে নিজ অঙ্গে সাজিয়ে অন্যকে ধোঁকা দেয়ার ইতিহাস প্রাচীন হলেও, একই পথে পা বাড়াতো অনেকে।

একটা সময় আসলো, যখন সেই দেশের রাজারা ভুলে যেতে থাকলো তারাও একসময় মানুষ ছিলো, তাদেরও আপনজন ছিলো, ছিলো আনন্দের কিছু সময়। ক্ষমতা, লোভ, ঘৃণা অন্ধ বানিয়ে দিয়েছিলো তাদের। আস্তে আস্তে তাদের হৃদয় হয়ে উঠলো ক্ষমতার লালসার কেন্দ্রবিন্দু। মনে অন্ধত্ব বরণ করে ঘুরে বেড়াতো আর শব্দ শুনে পথ চলত তারা। যেখানেই শব্দ সেখানেই তাদের দেখা মিলতো। নিজ রাজ্যের সমস্যা মেটানোর কোনো ইচ্ছে ছিলো না তাদের, অপেক্ষায় থাকতো অন্য রাজ্যের রাজারা তাদের নিয়ে কি বলছে সেটা শোনার। নিজ গৃহের শব্দের চেয়ে পর গৃহের শব্দের প্রতি তাদের তীব্র আবেগ ছিলো। কিছুদিন পরপরই ক্ষমতার লড়াইয়ে মেতে উঠতো তারা। তীর, ধণুকের যুদ্ধ নয় ! সে এক মজার যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা !! "হরতাল, অবরোধ" আরো কত কি নাম ছিলো সেই যুদ্ধের। রাজা, রাজপরিবারের কেউ, সেনাপতি, এমনকি তাদের পালিত সৈন্যরাও কেউ সেই যুদ্ধে লড়াই করতো না !! কেবল নিজেদের হাতে বানানো কিছু মানুষ-রুপী পশুকে ছেড়ে দিতে লড়াই করতে।

প্রাচীন গল্পে শোনা যেতো, নিষ্ঠুর রাজা তার অবাধ্য প্রজাকে শহরের মাঝে ঝুলিয়ে মারতো। অন্য প্রজাদের জন্য উধাহরণ স্বরূপ ঝুলন্ত লাশ রেখে দাওয়া হতো। ঠিক সেরূপে এই রাজারাও বেছে নিতো কিছু সাধারণ মানুষ। তবে এই রাজাদের ভিন্যতা ছিলো !! ওরা বেছে নিতো কেবলি কিছু সাধারণ মানুষ। সংখ্যা দিয়ে বিচার করা হতো সাফল্য। কোন রাজার মানুষরুপী পশু কতো বেশি মানুষ মারতে পারবে, কতো বেশি দেশের ক্ষতি সাধন করতে হবে সেটাই ছিলো হার-জিতের ফলাফল। বিচিত্র কোনো কারণে সেই দেশের মানুষের প্রতি তাদের ভীষণ ক্ষোভ ছিলো। কিছুদিন পরপরই সাধারণ মানুষকে কিভাবে কষ্ট দিয়ে তিলে তিলে মারা যায় সেই ফন্দি আঁটতো। আর হ্যা, সাধারণ মানুষের তীব্র আর্তনাদ কখনোই তাদের কানে পৌঁছাতো না। একটা সময় সেই দেশের মানুষগুলোও কেন জানি এরই সাথে মানিয়েও নিলো !! প্রাণ দিয়ে স্বাধীন করে, নিজেরাই সবচেয়ে পরাধীন হয়ে বেছে রইলো।

দেখতে দেখতে শুধু সেই দুই পরিবার না, দেশের মানুষও তাদেরই পথ অবলম্বন শুরু করলো। শুধু নিজের পথ নিয়েই সবার ভাবনা। হাজার প্রতিকূলতার ভিড়ে অন্ধরা যেমন নিজের পথ খুঁজে বাড়ি ফেরে, ঠিক তেমনি ছিলো সেই দেশের মানুষের পথচলা। সেই দেশে হঠাৎই এক পাগলের আবির্ভাব হলো। বিচিত্র কারণে মনে হয় কেবল পাগলদের মনটাই অন্ধকারাছন্ন নয়। আগুনের মশাল হাতে নিয়ে মানুষের পাশে এসে দাঁড়াতো সে পাগলটা। অন্ধত্ব বেছে নেওয়া মানুষগুলো, হঠাৎ আলোয় ঝাপসা চোখে দেখতো অনেক দূরে কারো বাড়িতে আগুন জ্বলছে !!! পাগল তাদের ডেকে বলতো, "আয় আয় আগুন নেভাই"... তার কথা শুনে কেউ এগিয়ে আসতো না। কেনই বা আসবে, জ্বলতে থাকা বাড়ি'তো তাদের নয় !! তাদের ঘরে অপেক্ষায় আছে প্রিয় কিছু মুখ, নরম বিছানা, আর কথা বলা যন্ত্র। বিছানায় গা এলিয়ে, সেই কথা বলা যন্ত্রের শব্দ শুনতো তারা। সেই যন্ত্রও ছিলো বিচিত্র, এক নাগাড়ে শুধু কথাই বলে যেতো। স্বপ্নময় কোনো কাহিনী নয়, বাস্তবের অবাস্তব কিছু দৃশ্যপট নিয়ে একজন একজন করে নানা ভাষায় কথা বলতো। কেবলই শুনে যেতো তারা। একসময় ভুলে যেতে থাকলো, তার প্রতিবেশীর ঘর আজ আগুনে পুড়ছে, সেই না নেভা আগুনের ঝলক তার ঘরেও যে আসবে না তার কোনো নিশ্চয়তাও ছিলো না। এরপরও মনের মাঝে স্বপ্ন নিয়ে তারা ঘুমোতে যেতো। সুন্দর একটা স্বপ্ন, ঘুম ভেঙ্গে দেখবে দেশের সবঠিক গেছে অদ্ভূত কোনো উপায়ে !! বাস্তবে সেই স্বপ্ন আক্ষরিকভাবে পূর্ণ করার জন্য একফোঁটা ছাড় দিতে রাজি ছিলো না কেউ। ওরা কেবল স্বপ্নই দেখে যেতো সুন্দর একটা দেশের, চমৎকার কিছু সময়ের, আপনকে শুধু নয় অপরকে ভালবাসার সময়ের !

২.

রাজপুরীর গল্পের ন্যায় সেই দেশের মানুষকে বাঁচাতে পঙ্খিরাজে চড়ে কোনো রাজকন্যা/রাজকুমারের দেখা পাওয়া গেলো না। সাধারণের মাঝে যারাই রাজাদের বিরুদ্বে কথা বলতে যেতো, তাদেরকে আস্তে আস্তে নিঃশেষ করা হতো। একটা সময় সেই দেশের মানুষরা বুঝতে শিখলো, এই দুই রাজপরিবার ছেড়ে খুব শিগ্রই তাদের মুক্তি নেই। তবে, যেহেতু তারাই রাজার সৃষ্টিকারী, তারাই পারে কেবল রাজাকে শোধরাতে।

অনেকদিন পর এলো সেই মহেন্দ্রক্ষণ, দেশের সবাই একসাথে কাজে যাওয়া বন্ধ করে দিলো। কোনো ঘোষণা ছাড়া, কোনো মিছিল-মিটিং ছাড়া, কোনো নেতার নির্দেশ ছাড়া সবাই একইসাথে কাজে যাওয়া থেকে বিরত থাকলো। রাস্তায় ট্রাফিক নেই, কোনো গাড়ি নেই, অফিস-আদালত জনমানব শূন্য, আকাশে যন্ত্রচালিত পাখা নেই, সবদিকে কি অপূর্ব নিঃশব্দতা। অদ্ভূত ছিলো সেই সময়টা !! শুধুমাত্র মানুষের সেবা-শুস্রুষা করার ঘর ছাড়া সবখানেই নিঃশব্দতা। ঝড় উঠলো কথা বলা যন্ত্রে, কেনো এই মিছে নিজকে কষ্ট দিয়ে না খেয়ে মরা !! প্রত্যুত্তরে শোনা যেতো, আগুনে পুড়ে নয়, মানব শিকলে বন্দি হয়ে নয়, দহনে যন্ত্রনাকাতর মৃত্যু নয়, আমি বেছে নিলাম নিজের স্বাধীনতা।

শাসক রাজা অবাক তাকিয়ে রয় !! পুরাতণ রাজা খুশি মনে দিন গুনে আবার রাজ্য ভোগের !! প্রথমে ভয় দেখালো, যারা কাজে আসবে না তাদের চাকরি চলে যাবে !! এরপর বলা হলো, কাজে গেলে তার ধণ বেড়ে যাবে হাজারগুন !! লোভী কিছু অন্ধ সেই পথেই পা বাড়ালো। এরপর শুরু হলো সমঝোতার নানা প্রয়াস !! শাসক রাজার নতুন স্লোগান "কাজে যাও, দেশ বাঁচাও"। নাহ, কারো মাঝে সেই পরিবারতন্ত্র শাসিত "দেশ" বাঁচানোর কোনো ইচ্ছে দেখা গেলো না। একটা সময় থমকে দাঁড়ালো গোটা দেশ।

রাস্তায় বেরুলে আগুনে পুড়ে, নয়তো বন্দী শিকলে, এর চেয়ে আপন ঘরে নীরব প্রতিবাদ। কালবৈশাখীর ঝড়ো বাতাসের ন্যায় শব্দের আলোড়ন শুরু হলো। আগুনে পুড়িয়ে, মানব খাঁচায় আটকে রেখে, অস্ত্রে সজ্জিত রক্ষক দিয়ে মানুষ মারা বন্ধ করার এই এক নীরব প্রতিবাদ। ঝড় উঠলো নিয়ম মানার !! মানুষের শ্রমে গড়ে তোলা দেশের সম্পদ ধ্বংস না করার প্রতিবাদ। প্রথমে শহরে, এরপর গ্রামে, এরপর সমস্ত দেশ জুড়ে শুরু হলো নীরব প্রতিবাদ। দুই রাজাই বুঝতে পারলো, তারা মানুষের ভাগ্য দেবতা নয়, বরং মানুষই তাদের সৃষ্টি করেছিলো ভালোবেসে। যে শব্দগুলো সমূস্বরে শোনা যেতে থাকলো, তার মাঝে ছিলো :

প্রথমত, সাধারণ মানুষের নিত্য কাজে কোন রকমের বাঁধা দেওয়া যাবে না। হরতাল, অবরোধ নামক শব্দগুলো যা কি না সাধারণ মানুষকে নানা ভাবে দহনে পোড়ায়, সেই ধরনের প্রতিবাদের ভাষা সম্পূর্ণরূপে মুছে ফেলতে হবে।

দ্বিতীয়ত, দুই রাজার কোনো কর্মসূচিতে রাষ্টীয় কোনো সম্পদের ক্ষতি হলে, সেই সম্পদের বর্তমান মূল্যের চেয়ে হাজারগুন ক্ষতিপূরণ দুই রাজার ভান্ডার ( পারিবারিক / নিজস্ব / দলীয় ) থেকে নেয়া হবে। ক্ষতিপূরণ আদায় করবে স্পেশাল আদালত, যেহেতু দুই রাজাই তাদের অপরাধ অস্বীকার করবে, তাই দুই দল থেকেই সমপরিমান ক্ষতিপূরণ আদায় করা হবে। তৃতীয় অথবা চতূর্থ পক্ষ জড়িত থাকলে তাদের কাছ থেকেও সমমূল্য আদায় করা হবে। এই ক্ষতিপূরণ কেবলমাত্র রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহৃত হবে।

তৃতীয়ত, রাজাদের নিজেদের রাগ-অনুযোগ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সমাধান করা লাগবে। সেটা কিভাবে সম্ভব, সেটা তারাই ভালো জানে !! যে সব বিষয়ে নিজেরা সীদ্বান্ত নিতে অক্ষম, সেক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের মতামত সরাসরি নেয়া হবে।

চতূর্থত, পুরো দেশকেই একটা পরিবার হিসেবে দেখতে হবে।

বাচ্চা ঘুমিয়ে পড়েছে অনেক আগেই, এরপরও আমার কাল্পনিক গল্প চলতে লাগলো। এই যেনো নিজকে শোনানোর জন্য বলে চলা। গল্প শেষ করে নরম বালিশটা টেনে নিয়ে ভাবতে লাগলাম, এবার বেতন পেলে বড় সাইজের একটা ইলিশ কিনবো। অনেকদিন ইলিশ ভাজা খাওয়া হচ্ছে না। সাদা ভাতের সাথে ইলিশ ভাজা, সাথে কাচা মরিচ পোড়া, ভাবতেই জিভে জল এনে দিচ্ছে। চোখ দুটো হাতের মাঝে নিয়ে আবার সরিয়ে রাখলাম পাশে থাকা টেবিলের উপর। খুব ইচ্ছে হচ্ছে ঘুমন্ত বাচ্চার মুখটা দেখতে, নাহ দেখার সময় নেই আমার। ভোর হতে ঘুব একটা দেরী নেই, অন্ধ সেজে হাঁটার সময় হচ্ছে।
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×