ইন্টারনেটে বাংলা ভাষার কন্টেন্ট এর পরিমান কত ? ০.০০৫%
আজকালকার ভন্ড বাঙ্গালীর ভন্ডামী দেখেন। বাংলা বাংলা করে চিৎকার করছে অথচ পৃথিবীর অষ্টম ভাষা বাংলাকে ইন্টারনেটে কন্টেন্টের ক্ষেত্রে আজও ০.০০৫% রেখেছে। এই ডাটা ডা মেলার গেইটে আগে বড় করে লিখে রাখ। বেহুস ভন্ড টাউট বাঙ্গাল
বইমেলার মূর্খ পন্ডিত বাংলাএকাডেমীর মাদারভাষাচোদ, মেলা উদ্ভোদনকারী ও ঢাবির গরুছাগলদের পাছায় লাথ্থী দিয়া একটা কথা জিগাইতে চাই। তোদের ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর কোন অধিকার আছে কি ? কয়ডা বই ডিজিটাল করছছ ? এদিকে সামু স্টিকি করে রাখছে রক্ত ও ভালবাসা দিয়ে খোদাই করা বর্ণমালা। আরে বেটা আসল তথ্যদে ভন্ডামী থইয়া।
পন্ডিতগুলি ছাড়াও এর পেছনে প্রথমত দায়ী সরকার ও সরকারের ডিজিটাল নীতিনির্ধারক মহল যেমন সজিব ওয়াজেদ জয় । কি ভাবে ?
বাংলাদেশে মোবাইল ব্যবহারকারী মোট জনসংখ্যার ৪২.২% হলেও ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ০.৪% কেন ?
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীঃ মিশর ২১%, তিউনিশিয়া ৩৪%, আফগানিস্তান ৪%, নেপাল ২.২%, ভারত ৬.৯%, ভিয়েতনাম ২৭.১%, ফিলিপিনস ২৯.৭%, মালদ্বীপ ২২.২%, পাকিস্তান ১০.৪%, ভুটান ৭.২%, বাংলাদেশ ০.৪%
মোবাইলফোন ইউজারঃ মিশর ৭৬.৮%, পাকিস্তান ৬৬.১০%, ফিলিপিনস ৭৩.৬%, ভিয়েতনাম ৩৮.১%, বাংলাদেশ ৪২.২%
যেমন বাংলাদেশের ব্রডব্যান্ডর একমাত্র সমাধান থ্রীজি যা ২০১০ সালের মধ্যে ১৪৩টি দেশ থ্রীজি অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ ১৪৩ দেশের মধ্যেও নেই।
ডিজিটাল মানে জনগণের স্বাধীনতা। এই সকল রাজতন্ত্র, পরিবারতন্ত্র দিয়ে জনগণের মুক্তি সম্ভব না রাজতন্ত্রের চেয়ে পরিবারতন্ত্র অনেক অনেকগুন জঘন্য। এখানে ফকিন্নীর পুলাপান দেশের রাজা হয়ে ১৫ কোটি জনগণকে দুনিয়ার সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে শাসন করে। মাঝে মধ্যে এক চিমটি অনুমতি দিয়ে বলে নে দিলাম ! আর নিজের বাপদাদার নামে দেশের নামকরন করে।
যেমন গত দুই বছরে ৫০০ প্রতিষ্ঠান রাজা শেখ আর রানী ফজিলার নামে নামকরন করেছে। যেমনঃ গাজীপুরে একটা সাফারীপার্ক হইছে তিন কিলোমিটারের এই পার্কের নাম রাখা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক। কারন গাজীপুরে মানুষ ও অঞ্চল গত কয়েকশ বছরে বালফালাইছে তাই তাদের নাম পাওয়া গেল না।
এই সমস্ত ফকিন্নীর পুত শেখ, জিয়া দিয়া দেশের আর চলবে না। কুত্তার বাইচ্চা দিয়া আর দেশ চালানো যাবে না। এরাশুধু ভাষা না ১৫ কোটি জনগণকে সকাল বিকাল পাছা ....

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




