দিন দিন পরস্ত্রীকাতর হয়ে যাচ্ছিল অনিমেষ।
পাশের বাড়ির রাঙা বৌদির আঁচল চেড়া খাঁজ,
ও পাড়ার হাসি খালার কোমড় গড়ানো স্রোত-
অনিমেষের কাছে দিন দিন নিখুঁত হয়ে যাচ্ছিল।
ঈশ্বর দেখেনি অনিমেষ, কখনো কখনো ঐ বাঁকা চোখ
শরীর কাঁপানো শরীরকে, ঈশ্বর বলে মনে করতো।
বাঁধ সাধল নিজ স্ত্রী-
একই শরীর, একই ঘ্রাণ।
হঠাৎ মনে হতো ঈশ্বর দাসীরূপে প্রত্যাবর্তন করেছে।
সেখানে ঈশ্বর নেই, হঠাৎ দাসী সর্বনাশী অলংকাররূপী।
অল্প ব্যপ্তি নিয়ে সুখ দিতে ব্যর্থ হতো অনিমেষ।
ঈশ্বর নেই, দাসী নেই, অল্প ব্যপ্তি, অসুখী অনিমেষ।
৩১/১২/২০১৬ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮