
পিঞ্জরে যে গাড়িয়াছে আসন, ঢালিছে আগুন ; দিতেছে তপ্ত ছ্যাঁকা
জানিনা কেন তারেই তবু ভালোবাসি , ঢেকে মুছে শত যে ব্যথা ...
জানিনা কত আরো খুজব উহারে , ক্ষয়ে ক্ষয়ে বিলায়ে হারায়ে দিয়ে নিজেরে
জানিনা পথ কত যে আরো হাঁটবো আধারে ,
সন্ধ্যা নামায়ে এ আপন অরুনের দীপ্ত সকাল বেলাটায়
জানিনা কেন হাঁটব যদিও না সে আদৌ জালবে প্রদীপ দিতে সে পথের দেখা
জানিনা কেন হাঁটব নিজেকে করে আড়াল সীমাহীন সীমানায় একা একা ...
তবু হাঁটব, তবু হেটে যাবো না দেয় না দিক সে আলোর সে আমারে দেখা ...
ছিলাম না তার সস্তা খেলনা, ছিলাম না কল্প তুলিতে শুধু আঁকা ...
ছিলনা কথাগুলি সব শুধু পলকে মুছে ফেলার জন্যই যে লিখা ...
ছিলনা এতটুকু ভুল , ছিলনা শুধুই কল্পনা...
ছিলনা প্রানহীন মোহ, মিছে মায়াজাল অলীক জল্পনা...
ছিলে যে মারমেইড হয়ে কল্পতান করে সব একাকার প্রণয় সুর লয়ে
মন-মহুয়ার প্রিয়তায় ঘেড়া নিশির হিম বাতাসে আলতো করে মুখপাশটা শুধু ছুঁয়ে
ছিলে হয়ে স্বপ্নিল প্রান-প্রতিমা মোর; পুষ্প সুরভী ছোঁয়ানো জল রঙেতে আঁকা ...
উঠতে ফুটে প্রতিটা রজনী এলো করে প্রেমসায়র মোর উষ্ণ প্রেম-কামেতে মাখা ...
ছিলে এ মন মাধবীর সব রং মাখা অপসরা হয়ে কিংবা ফোঁটা পুষ্প সুষমা জড়ানো কোন রক্ত-করবীতে যেন হয়ে অধরা অদেখা...
ছিলনা শুধুই জল রঙ তুলিতে কর্পূর ক্যানভাসেতে মিত্থের গালিচা আঁকা ...
ছিল সজ্ঞানে , ছিল অস্তিত্ব হাঁতড়ে খোঁজা প্রতিটা পলক জুড়ে একমাত্র স্বপ্নটা দেখা ...
তুমি চাইলেই তাই ফেলে দেবোনা আমি ওই অস্তিত্বের সীমারেখা করে ফাঁকা ...
জানিনা কেন হাঁটব নিজেকে করে আড়াল সীমাহীন সীমানায় একা একা ...
তবু হাঁটব তবু হেটে যাবো না দেবে না দাও সে আলোর এতোটুকু মোরে দেখা ...

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




