ইউনুস মামা মাঝে মাঝে অনেক সুন্দর কথা বলেন। আমরা অপেক্ষা করছি এরশাদ চাচার মত বক্তব্য শুনতে। এরশাদ চাচা যেমন সকালে বললে রাতে আরেক কথা বলেন, তেমনি ইউনুস মামা ও সাত বছর আগের কথা ভুলে গেছেন।
উনি তখন প্রস্তাব দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া এর অধিনে নির্বাচন এ যেতে। শেষ অবধি অই প্রস্তাব এ ছিলেন। যখন কোন কাজ হল না তখন নিজে দল গথন করলেন, নেতা হলেন ,বাপদের আশীর্বাদ পেলেন ,কিন্তু নাতিদের কাছে পেলেন না। ভেবেছিলেন এই সুযোগ খালি মাঠে গইল দেই। আমি ত শান্তির পায়রা আর আছে মেডেল ।
একটা মজার বেপার হল এই পায়রা অশান্তির সময় দেশ থেকে কয়েক হাজার মাইলের দুরুত্তে থাকে। সময় বুঝে আসবেন। সমকামি তা নিয়ে বক্তৃতা দেন প্রতিবেদন ছাপান। তখন সফি সাহেবের ধর্মের অনভুতি তে লাগে না।
উনাকে মাঝে মাঝে ভাঙ্গা তবলা বাজাতে দেখি বিদেশিদের সামনে এই বলে উনার কারনে ৮৩ লাখ মানুষ স্বাবলম্বী হয়ে আছেন যাদের বেশির ভাগ নারি। নারি উন্নয়নের জন্য উনার গ্রামীন ব্যাংক প্রতিনিয়ত মাথা কুত কুত করে খাচ্ছে , কিন্তু সবসয় দারিদ্রের হার ৪০% থাকে কেমনে ? উনার দুই তিন দশক এর ব্যাংক এমন কি কাজ করেছে যে এই ব্যাংক আর সংখ্যাটা কমাতে পারছে না।
তের দফা দাবির পক্ষে বিপক্ষে কোন মত দিলেন না । ইউনুস মামা কে সফি সাহেবের ১৩ দফা দাবি নিয়ে কোন কথা সুনেছি বলে মনে হয় না । উনি কি জানেন না ১৩ দফা হলে উনার ৮৩ লাখ গ্রাহক মুহূর্তে ০ হয়ে যাবে । এলাকার বড় ভাই দেইখা কি কিছু কইতে চান না । বড় ভাই কিছু মনে করবে। বড় ভাই কে সালাম দিবেন আমার পক্ষ থেকে জনাব মামা।
বঙ্গতাজ , বঙ্গবন্ধু, এবং আর ও অনেক নেতার স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশ হবে সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্রীও দেশ। বঙ্গতাজ এর বিষয়ে জানলে এই তত্ত্ব টা পাওয়া যায় আমার মতে। ৭৫ এর পর পুজিপতিরা জেই ভাবে ধুকেছে তাতে সমাজতন্ত্রের পথ টা বন্ধ করে বিকল্প উপায়ে দেশ কে জিম্মি করা। যেমন বিশ্ব ব্যাংক, আই এম এফ দিএ সরকার কে জিম্মি করে আর গ্রামীন ব্যাংক দিয়া মানুষ কে জিম্মি করে।
আমি ভাই চেতনা বেবসাহি না............