somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তিন দিক থেকে সিনেমা দেখা

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মুভি রিভিউ তিনটা দিক থেকে লেখা যেতে পারে
১। লিটারারি ( গল্প , প্লট , সেটং , চরিত্র , পয়েন্ট অফ ভিউ , সিম্বল , মুড , থিম )
২।ড্রামাটিক ( পরিচালকের নিজস্ব ছাপ , চরিত্র রূপায়ণ , আলোর ব্যবহার , মেক আপ , প্রপ )
৩। সিনেমাটিক ( ক্যমেরা এঙ্গেল ,শব্দের ব্যবহার , Special effect ,এডিটিং কি ছাপ ফেলছে , কোনো একটা শট কেনো দৈর্ঘ্য বড় বা ছোট করা হয়েছে



যখন ই একটা ছবি দেখি , যদি খুব ভালো লাগে , তাহলে সবাইকে বলতে ইচ্ছে করে অধিকাংশের ই , সবাই হয়তো লিখে না , কিন্তু বলে যে , ভাই আজকে “মাটির ময়না” দেখলাম , অসাধারণ হয়েছে , কত কিছু যে আছে , এই কতকিছু কত রকমভাবে গল্প বলছে সেইটাই আরেকজন যে বলাটাই হচ্ছে মুভি রিভিউ ; আর একেক জনের দেখার ক্ষমতা একেক রকম, কেউ শুধু ডিরেকটর যা দেখাতে চায় তাই দেখে, কেউ কেউ এর চেয়ে বেশি কিছু দেখে , আবার কখনো কখনো ডিরেকটর চায়, দর্শক নিজেই ঠিক করুক সে কি দেখতে চায়, আমি ফ্রেমটা তে সব দিয়ে দেই, দর্শক দেখুক তার মতো করে ; সহজ নয় যদিও ব্যপারটা কিন্তু তাও হতে পারে ।
পরিচালক তো ছবি বানালেন হয়তো উনি অসাধারণ গল্প বলতে চাচ্ছেন , কিন্তু উনি তো আর বলবেন না , বলবেন সিনেমার ভাষায় , চরিত্র দিয়ে, স্ক্রীপ্ট এর ভিত্তিতে , ক্যমেরা , ডায়লগ আর সেট এর মাধ্যমে , তাই গল্প যতই ভালো হউক সেইটা প্রকাশ করতে না পারলে , সবই মাটি হয়ে যাবে ; সবাই গল্প জানে , কিন্তু গল্প বলতে জানে না; তেমনি একই গল্প কিন্তু ১০ পরিচালক কে দিলে ১০ রকম হয়ে যাবে , তাদের গল্প বলার ক্ষমতার কারণে , এটা যোগাযোগের দক্ষতা , দর্শকের সাথে ক্যমেরার ভাষায়, সিনেমার ভাষায়।
ধরেন , একটা ছবিতে আদালতের কক্ষে জেরা হচ্ছে, এখন আসামি আর কোর্ট দেখানো হচ্ছে, এখন এক ছবিতে দেখলাম বার বার নেতাজি সুভাষ এর ছবি আসছে, কারণ আদালতের কক্ষে কাঠগড়ার পেছনে তার একটা ছবি টাঙ্গানো আছে, পরিচালক তাকে বার বার দেখাতে চাচ্ছেন, এতে ছবির কাহিনীতে কোনো প্রভাব নেই হয়তো কিন্তু কোনো একভাবে উনি উনার পছন্দের একটা মানুষকে দেখাতে চেয়েছেন, প্রতিবাদের প্রতীক হিসাবে, যাকে অনেক ভারতীয় রাজনীতিবিদ সবসময় কৌশলে আড়ালে রাখতে চেয়েছেন , কিন্তু ছবিটা এমনভাবে করা হলো , যে কিছুতেই নেতাজি কে সরানো যাচ্ছে না , সেন্সর বোর্ড ও পারবে না ( হা হা ) ; ( অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরির পিঙ্ক ছবি তেই এটা হয়েছে )
এক মাটির ময়না ছবিটা যতবার দেখবেন , ততবার নতুন কিছু আপনার কাছে ধরা দিবে, এই গুলো সেই জন্যই হয়তো কালজয়ী ছবি , যেমন , টম হ্যংকস অভিনীত ফরেস্ট গাম্প , ১০ বছর আগে যখন দেখেছি তখন থেকে এবার আরো বেশি অনেক কিছু ধরা দিয়েছে আমার চোখে

আসলে ভালো রিভিউ আমাদের দেখাটাকে আরো উন্নত , গভীর এবং পরিচালকের সাথে যোগাযোগকে আরো শাণিত করে ; আবার পরিচালক বা গল্পকার বা অভিনয়ের বা ক্যমেরার দৃষ্টি ভঙ্গিতে দেখলে ব্যপারটা আবার ভিন্ন হয় , মাথায় আসে , এই জায়গায় কেনো লং শট হলে, ক্লোজ দিলে ভালো হতো কি ? অভিনেতা ঠিকমতো ভাবটা ফুটিয়ে তুললো কিনা , সেটটাতে এল ই ডি টিভি যায় না, কারণ ১৯৮০ সালের আশেপাশে এটা ছিলো না , আর ফিতাওয়ালা ক্যসেট প্লেয়ার দেখানোই তখন যুক্তিযুক্ত মধ্যবিত্তের বাসায়


পরিপূর্ণ রিভিউ লিখতে হলে প্রথমে ছবিটার প্লট লিখা যেতে পারে , কাহিনী সারমর্ম, ছবিটা যদি কোনো পুরস্কার পেয়ে থাকে সেইটা বলা, অভিনেতাদের কথা, কাহিনী কিসের উপর, এই ছবিটা কেনো অনেকের থেকে আলাদা ইত্যাদি ইত্যাদি
তারপর সাহিত্যের দৃষ্টি কোন থেকে ;তারপর ড্রামাটিক , সবশেষে সিনেমার ভাষায় কিভাবে সেইটা বলা হলো বা আরেকটু বেশি ভালো করে চিত্রায়ণ করা হয়েছে কিনা বা করা যেতো কিনা বা করা গেছে কিনা
 মুভি রিভিউঃঃ লিটারারি দিক থেকেঃঃ
লিটারারি ভিউ টা হচ্ছে সাহিত্য এর দৃষ্টিকোণ থেকে একটা ছবির বিশ্লেষণ
স্ক্রীপ্ট এর উপর ভিত্তি করে ছবিতে কিভাবে বলবো কাহিনী, চরিত্রগুলো কিভাবে ফুটাবো, কোথায় শুটিং হবে সব সিদ্ধান্ত হবে যেমন ঃ চরিত্রগুলো কিভাবে এসেছে , প্রভাব ফেলেছে ছবিতে, মূল চরিত্র কোনটা , তাকে ঘিরে অন্য চরিত্রগুলো কিভাবে চিত্রিত হচ্ছে
গল্পের বুনন , কিসের উপর ভিত্তি করে
পুরো দৃশ্যায়নের জন্য বেছে নেয়া জায়গা, পরিবেশ যেমন কিছু ছবির ক্ষেত্রে গাছ থাকতে পারে, নদী হতে হবে আশেপাশে , বন ইত্যাদি অথবা কোনো ছবির ক্ষেত্রে একটা গোছানো ড্রয়িং রুম, এল ই ডি টিভি ( ১৯৮০ সালের ঘটনা হলে থাকবে সি আর টি টিভি , আর ক্যসেট প্লেয়ার ইত্যাদি)
কোন কোন দৃশ্য কি সিম্বলে ভালো করে কথা ব্যক্ত করতে পারে সেইটাও এই লিটারারি অংশে বর্ননা করা যায় যেমন ঃ কোনো বাসায় প্রথমে জায়নামাজ এর একটা স্থির ছবি দেখালে , বা দেয়ালে মক্কা এর একটা ছবি দেখালে , ওই বাসায় ধর্মীয় ভাব সম্পর্কে একটা ধারণা দর্শককে দেয়া যায়;
যেমন ঃ An occurrence at Own Creek Bridge ছবিতে চরিত্রের মধ্যে আছে সৈন্যরা, একজন স্ত্রী , তার ছেলে-মেয়ে এবং মূল চরিত্র নায়ক নিজে যার দৃশ্যায়ন হয়েছে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে এবং প্রতিটা চরিত্রই দরকার ছিলো গল্পের বুননে আর তাকে ঘিরে কাহিনীটা আগাচ্ছে

প্রথমে নোটিশ টা দেখানো হলো আর সৈন্যদের পোশাক দেখে এটা আমেরিকার সিভিল ওয়ার এর সময় এর কাহিনী আন্দাজ করা যেতে পারে , যদি কেউ আগে এই ধরণের ছবি দেখে থাকেন তবে আরো সহজে গল্পে ব্রিজ, তার নিচ দিয়ে প্রবাহিত নদী, এর উপর বিশাল আকাশ , গাছ, তারপর জমি খুজে পাওয়া কাহিনীর জন্যই দরকার ছিলো পুরো পুরি আর পারিবারিক দৃশ্য বুঝাতে ছিমছাম ঘর , আর সেইখানে সুন্দর পোশাক পরা নারী , তার দুই বাচ্চা সহ

কখন কোন দৃশ্য কার পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে দেখানো হচ্ছে , নায়কের, ডিরেক্টর এর নাকি স্রষ্টার । এটার কারণে দেখানোর বিষয়টাই ভিন্ন হয়ে যায়, যেমন ঃ লং শট এ একবার নায়ক কে দেখিয়ে তার প্অরের শট এ গাছ দেখালে , মনে হবে কেউ একজন প্রথমে নায়ককে দেখলো তার পর তার আশেপাশে কি আছে তা দেখলো

আর যদি ক্লোজ শট এ প্রথমে নায়ক, তারপর তার চোখ, তার পর গাছ দেখানো হয়, তা বুঝাবে , নায়ক নিজে চারিপাশ দেখছে; শট এর কারণে পয়েন্ট অফ ভিউ পরিবর্তন হয় বা করা যায়
 মুভি রিভিউঃঃ ড্রামাটিক দিক থেকেঃঃ
আমরা মঞ্চ নাটকে যেমন দেখি, সেই দৃষ্টীকোণ থেকে সিনেমা রিভিউ করলে , সেইটা ড্রামাটিক ভার্সণ;
ডায়লগ , চরিত্রগুলোর পোশাক , কথা বলার টোন, ঢং , মেকাপ এই জিনিসগুলো
অভিনয় কতো ভালো ভাবে চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলেছে , বা কতটূকু জরুরি ছিলো; তার ভাব প্রকাশের পর্যায় গুলো ;
পুরো সেটটা কিভাবে কাহনীটা পুরোপুরি অনুধাবণ করতে সাহায্য করলো দর্শককে
পোশাক গুলো কি প্রাসংগিক , কাহিনীর সাথে যায় কিনা, বা কথা বলে কিনা , যেমন আমেরিকান সিভিল ওয়ারের সৈন্য এর পোশাক একরকম আর জার্মান সৈন্য এর আরেক রকম হবে

সেট বা লোকেশন কিভাবে গল্পকে ভালোভাবে বলতে সাহায্য করলো,
পরিচালকের কিছু নিজস্বতা


 মুভি রিভিউঃঃ সিনেমাটিক দিক থেকেঃঃ

সিনেমাটিক, একেবারে সিনেমার নিজস্ব ভাষা , এমন কিছু বিষয় , টেকনিক্যলি , যা সিনেমাটিকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে
 কোন জায়গাটাতে আপনার মনে হলো যে ক্যমেরা এঙ্গেল্টা ইচ্ছে করে ব্যবহার করা হয়েছে গল্পের প্রয়োজনে বিশেষ কিছু বুঝানোর জন্য ? বা ফ্রেমিং, বা শট কম্পোজিশন বা বিশেষ কোনো মনতাজ?এটা গল্পের প্লট , চরিত্র বা থিম এর সাথে কিভাবে যায় বা কেনো যায়?
 এডিটিং কিভাবে ফিল্মটাকে আরেকটু ভালো করেছে বলে মনে করেন? যেমনঃ কোথাও একটু ধীর করে দিলো , বা কোনো একটা দৃশ্য একটু বেশি সময় নিয়ে দেখালো ?
 শব্দ এর ব্যবহার বা এফেক্ট কিছু পেয়েছেন ? কোনো মিউজিক কি ব্যবহার করা হয়েছে ? এতে কি কোনো আলাদা ভাবের সৃষ্টী হয়েছে বলে মনে করেন?কোনো একটা বিশেষ দৃশ্যে শব্দের ব্যবহারটার কারণ ব্যখ্যা করুন।

রবার্ট এনরিকো এর কালজয়ী ছবি “An occurrence at Own Creek Bridge ”, ,এমব্রোস বিয়েরস এর মূল গল্প অনুসরণে . ছবিটি ১৯৬৩ সালে অস্কারে সেরা স্বল্প দৈর্ঘ্য ছবি হিসাবে পুরস্কৃত হয়েছিলো এবং ১৯৬২ তে কান ফিল্ম ফেস্টিভাল এ সেরা শর্ট সাবজেক্ট হিসাবে পুরস্কার পেয়েছে। এই ছবির ভিত্তিতে কিছু রিভিউ দিচ্ছি ।
প্রথমে এক্সট্রিম লং শটে পুরো পরিবেশটাকে দেখানো হয়, সেট এর মাধ্যমে পুরো জায়গাটার আর সময়ের একটা ধারণা দেয়া হয় ; বন-জংগলের একটা জায়গা , দূরে সৈন্য দেখা যাচ্ছে ,এর মধ্যে দুই জন সৈন্য একটা ব্রিজকে পাহারা দিচ্ছে ।
কাট ইন লং শটে দেখায় ব্রিজ, সৈন্য দল আর এর নীচ দিয়ে একটা নদী বয়ে যাচ্ছে
সেটার একটা বর্ণনা ছবির মাধ্যমে দর্শকের কাছে পরিষ্কার করা হয়
যখন গলাতে দড়িটা পরানো হচ্ছিল , তখন পিছনে নদীর দৃশ্যটাকে নেয়াটা খুব ই চাতুর্যের কাজ ছিলো , কারণ পরবর্তিতে এই টা দিয়েই অনেক গুলো শট , ঘটনা , তাই নদীটা পথ হিসাবে শুরু থেকেই গুরুত্ব দিয়ে দেখানো হলো গল্পের প্রয়োজনেই ; যা জলপ্রপাতের মধ্য দিয়ে নায়ককে একটা পাড়ে নিয়ে যায় , যেখানে থেকে দৌড়াতে দৌড়াতে স্ত্রীর কাছে পৌছে যাবার আকুতি চরমভাবে , লং শট , পায়ের ক্লোজ শট , মুখের ক্লোজ শটে বুঝানো হয়, দর্শক ও তার সাথে উতসাহিত হতে থাকে মুক্তির আনন্দে , যেটা পরের দৃশ্যের জন্য অনেক জরুরি ছিলো , যেখানে তার স্বপ্ন ভংগ হয়

প্রথমে সব যখন প্রস্তুত ফাসি দেবার জন্য , সেই সময় একটা ভাসমান মোটা ডাল ( গাছের ) পানিতে ভেসে যাচ্ছিলো এবং নায়ক সেইটাকে দেখলো , যেনো সেইটাই তাকে পথ দেখালো, এভাবে চলে যাওয়া যেতে পারে
হাতের দড়ি বাধা অবস্থায় , সেইটা নিয়ে টানাটানির একটা ক্লোজ শট , ভালো ভাবেই তার বেচে থাকার আকুতি, প্রবল ইচ্ছাকে প্রকাশ করে ।খুবই অর্থপূর্ণ একটা ক্লোজ শট
পড়ার সময়ে টপ রানিং শট টা নায়কের পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে , তাতে দর্শক এর ও মনে হবে পানিতে পড়ে গেলো , সিনেমার একদম নিজস্ব ভাষা , আর কিছু দিয়ে এটা প্রকাশ করা যাবে না এতো বাস্তব ভাবে
পানির লেভেলে একটা ক্লোজ শট নেয়া হয়েছে , যার কারণে বুঝা যাচ্ছে সহজে যে নায়কের পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে সব দেখছে ; এইতা যদি লং শট এ একবার নায়ককে দেখাতো , এরপর গাছ দেখাতো তাহলে , অন্য কারো , POV ( Point of View ) হইতো বা কোনো সৈন্যের POV হইতো
সেই শিশির বিন্দু, পোকা সব জুম ইন ,জুম আউট করে দেখানোর মধ্যে বুঝানো হচ্ছে , নায়ক দেখার চেষ্টা করছে, একবারে তো আর দেখা যায় না, তাই একবার স্পষ্ট দেখে ,আবার অস্পষ্ট হ্ইয়ে যায় , আবার দেখার চেষ্টা করে।
ছবিটার একেবারে শুরুতেই একটা ইমেজ দেখানো হয় যার শুরু “ORDER” হেডলাইন দিয়ে ( কিছুক্ষণ স্থির করে দেখানো ), যেখানে বলা হয় ব্রীজ, রাস্তা ইত্যাদি যারা ধ্বংসের চেষ্টা করবে , তাদের ফাসি দেয়া হবে ,একটু পরেই দেখতে পাই আমাদের মূল চরিত্র কে ফাসিতে ঝুলানো হচ্ছে এবং এখানে থেকেই শুরু ছবিটার , পোশাক দেখেও অনুমান করা যাবে কিছুটা যে এটা আমেরিকান সিভিল ওয়ার এর সময়কার কাহিনী এবং এদের ভাষা ইংরেজি;
ফাসির আগ মূহুর্তে , যখন স্মৃতির পাতায় তার বউ আর বাচ্চাদের দোল খাওয়া দেখাচ্চিলো এটা আসলে বুঝাচ্ছিলো তার ফাসির গলাতে ঝুলানো অবস্থায় যেই দোল সেইটা আর বাস্তব –কল্পণা সব এক হয়ে গিয়েছিলো; এইটা একদম শেষে এসে আরো স্পষ্ট হলো যখন সে তার স্ত্রীর একদম কাছে আসার পর পেছনের দিকে একটা টান খেলো, যেটা বাস্তবে তার ফাসিটার দড়ির টান; প্রথম বার যে দেখবে , সে এই দৃশ্যের পর নিশ্চিত আবার পর, আবার দেখা শুরু করবে দ্বিতীয়বার নিশ্চিত ;
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×