নির্বাচন যেকোনো দেশের পরিবর্তন এর দ্বার উন্মোচন করে দেয়। সঠিক সময়ে নির্বাচন না হওয়াতে অনেক সময় দেখেছি সামরিক শাসন এর আসা যাওয়া।আমাদের আছে ৫০০০ এর ও বেশি ইউনিয়ন যার নির্বাচন এক সাথে করা সম্ভব নয় বলে চার ধাপে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এবার ই প্রথম দলীয় প্রতিকে হবে চেয়ারম্যান নির্বাচন। আর তাই নৌকা আর ধানের শীষ পাওয়ার জন্য নেমেছে প্রার্থীরা।বিষয় অনেক টা এমন যে দলীয় প্রতিক পাওয়া মানে নির্বাচন এর আগেই পাশ হয়ে যাওয়া।আর ঠিক এই সুযোগ ই নিচ্ছেন হাইব্রিড মার্কা কিছু অর্থলুভি ব্যাবসায়ি।যায়া কখনো BNP বা AL এর জন্য মাঠেও নামে নাই একদিন। স্থানীয় নেতাদের টাকার বিনিময়ে কিনে নিয়ে হেড অফিসে পাঠাচ্ছে মনোনয়ন পাওয়ার জন্য নিজের নাম।অথচ যোগ্য মাঠ কর্মি যারা দিন এর পর দিন দলের জন্য কি না করেছেন,তারা হারিয়ে যাচ্ছেন টাকা ওয়ালাদের ভিড়ে। যেদিন থেকে শুনলাম নির্বাচন হবে দলীয় প্রতীকে তখন থেকে হাইব্রীড রাজনীতি ওয়ালারা পথেঘাটে যাকে পায় খালি ছালাম দেয়,আর সামাজিক অনুস্টান গুলাতে টাকার বিনিময়ে হচ্ছে প্রধান অতিথি। এমনকি রাজনৈতিক প্রোগ্রাম গুলাতে টাকা দিয়ে লোক ভাড়া করে মিছিল নিয়ে যাচ্ছে ব্যাবসারুপি রাজনৈতিকরা। এমন নির্বাচন ২-৩ বছর পর পর হলে শহর পর্যায়ের দলীয় নেতারা টিকিট বিক্রি করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হতে খুব বেশি দেরি হবে না।সেদিন কবে আসবে যেদিন যোগ্যতার সঠিক মুল্যায়ন হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৮