প্রতি বছর আমাদের পাবলিক পরীক্ষায় পাশের হার বারছে, এটা আমাদের জন্য সুসংবাদ!!!
কিন্তু এতে করে আমাদের শিক্ষিত বেকারের সংখাও বাড়ছে, এটা আমরা ভেবেছি কি কখনও???
দেশে সৃষ্টি হচ্ছে না প্রয়োজনীয় চাকরীর বাজার এবং বারছে না এর পরিধিও। তাই দেশের শিক্ষীত বেকার যুব সমাজকে বেকারত্তের ভয়াল থাবা থেকে রক্ষার জন্য আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে।
২০২১ সালের মধ্যে "ডিজিটাল বাংলাদেশ" প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে বেকার মুক্ত স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে, "মীমইয়া আইটি লিঃ" চালু করেছে "অনলাইন আর্নিং কোর্স"। প্রযুক্তির কাধে ভর করে এগিয়ে যাচ্ছে পৃথিবী আর এই গতির সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য চলছে নানা রকম প্রক্রিয়া৷ তারই ধারাবাহিকতায় "মীমইয়া আইটি লিঃ" দীর্ঘ দিনের নিরলস শ্রমের মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে বেকার সমস্যা দুর করার বাস্তব সম্মত প্রকল্প তৈরি করেছে। বর্তমানে অনলাইন থেকে আয় একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। আমরা অনেক মূল্যবান সময় অযথাই ব্যায় করি; অনলাইনে এই সময়টাকে যদি অর্থপূর্ন উদ্দেশ্যে কাজে লাগাতে পারি তাহলে নিজেদের যেমন একটি ভাল অংকের অর্থের সংস্থান হয় তেমনি দেশের অর্থনীতিতেও আমরা অবদান রাখতে পারি৷ দিনে যদি আমরা নিয়মিত ভাবে ৫-৬ ঘন্টা অনলাইনে সময় দিতে পারি তাহলে খব সহজেই ৩০০-৪০০ ডলার আয় করা সম্ভব৷ অনলাইন থেকে এই আয়ের মূল মাধ্যম গুলোঃ- পিপিসি(এ্যাডসেন্স, এ্যাডব্রাইট, বিডভার্টাইজার), এফিলিয়েট মার্কেটিং, ব্লগিং, পিটিসি(পেইড টু ক্লিক), ফ্রিল্যান্স জব, ডাটা এন্ট্রি, সার্ভে, রেফারেল ইত্যাদি। "মীমইয়া আইটি লিঃ" এর আনলাইন আর্নিং প্রোগ্রাম ২০২১ সাল নাগাদ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং বাংলাদেশের বেকার সমস্যা সম্পূর্ণ দুরীকরণসহ বিশ্ব তথ্য প্রযুক্তি ও শ্রম বাজারে মজবুত ভিত্তি তৈরি করবে বলে আমাদের বিশ্বাস৷
যারা নূন্যতম এইচ,এস,সি লেভেলে রয়েছেন বা তদোর্ধ আছেন এবং ইন্টারনেটের ভাল দক্ষতা রয়েছে, তারা সহজেই এই প্রোগ্রামের জন্য চলে আসতে পারেন "মীমইয়া আইটি লিঃ" এ
কল করুন: ০১৯১১৩০২৮১১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




