Protocols of the Elders of Zion
উপধারা 8/ যখন কোন রাষ্ট্র তার নিজস্ব বিশৃঙ্খলা ও সঙঘাতে ধ্বংস হবে, তখন বাইরের শক্তির (শত্রুর) অধীনস্থ হয়ে যাবে। এটা আমাদের শক্তির মাধ্যমেই হবে।পুজিবাদের মহাশক্তি, যা সম্পূনই আমাদের হাতে যা এমন পর্যায়ে পৌছবে তাতে রাষ্ট্র ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক আমাদে;র নিয়ন্ত্রনে আসবে।যদি না হয় তবে তা ধ্বংস হবে। (রথচাইল্ড ব্যাংক না থাকায় 1917 সালে সমাজতন্ত্রের মাধ্যমে রাশিয়াকে, এবং বর্তমান সময়ে আফগানিস্থান, ইরাক, ও লিবিয়াকে ধ্বংস করছে। এখনও কিউবা, উ. কোরিয়া এবং ইরানে তাদের ব্যাংকিং সিস্টেম নাই)
9/ যদি প্রতিটি রষ্ট্রের দুটি শত্রু থাকে তখন যদি বাহিরের শত্রুর বিরুদ্ধে, যে কোন প্রকার যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারকে অনৈতিক বলা হবে? যেমন: শত্রুকে আক্রমনের প্লান ও প্রতিরক্খা সম্পর্কে অজ্ঞ রাখা, তাকে রাত্রে বা অস্বাভাবিক উপায়ে অক্রমন করা। যে কোন উপায়ে শত্রকে ধ্বংস করাকে কি অনৈতিক বলা হবে? (তেমনি যারা আমদের সিস্টেমের বাইরে যাবে তারা আামাদের শত্রু)
10/ জনগণকে কাজে লাগানোর জন্য তাদেরকে সংকীর্নতা, তুচ্ছ ও অবজ্ঞার বিশ্বাস এবং সেনিটমেন্টাল তত্ব শিক্ষা দেয় হবে।
11/ রাজনীতিতে নৈতিকতা বলতে কিছু নাই। যারা নৈতিকতার দ্বারা শাসন করে তারা দক্ষ শাসক না। যিনি শাসন পরিচালনা করবেন তাকে ধুর্ততা ও বিশ্বাস উভয়ই অবলম্বন করতে হবে। (জায়োনিস্ট কর্তিক গইম বা অন্যদের শাসন করার ক্ষেত্রে) অমায়িক , উদার ও সততা রাজনীতিতে অশুভ বা অকল্যানকর। এই জাতিয় গুনাবলি প্রয়োগ করা হবে গইম/অ-ইহুদিদের রাজ্য শাসন করার ক্ষেত্রে কিন্তু আমারা তাদের দ্বারা পরিচালিত হব না।
জোর যা মুল্লুক তার
12/ আমাদের শক্তির উৎস হল বল প্রয়োগ।অধিকার/রাইট শব্দটি হল বিমুরত/ভাবমুলক চিন্তা যা বাস্তবে কিছুই বুঝায় না। এই শব্দ দ্বারা ‘ আমি যা চাই তাই আমাকে দাও যাতে আমি প্রমান করতে পারি আমি তোমার চেয়ে বেশি শক্তিশালী’ ছাড়া বিশী কিছু বুঝায় না।
13/ রাইট/অধিকার এর উতিপত্তি কোথায়? এবং এর শেষ কোথায়?
সোর্স: The Protocols of the Elders of Zion
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৬