somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক চলচ্চিত্র দেখা যাবে একই সময়ে দেশের ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক চলচ্চিত্র দেখা যাবে একই সময়ে দেশের ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে! ভালোবাসার রঙ চলচ্চিত্রটি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে একই সময়ে চলার কথা।


নির্দিষ্ট একটি সার্ভার থেকে চলবে চলচ্চিত্র আর তা দেখা যাবে বিভিন্ন স্থানের আলাদা আলাদা প্রেক্ষাগৃহে! বিষয়টি আমাদের দেশে নতুন হলেও ভারত, নেপাল, হংকং, মালয়েশিয়া, বেলজিয়ামসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই চলছে। আর এ ই-সিনেমা আজ থেকে দেখবে বাংলাদেশ। এই প্রযুক্তিতে ছবি দেখানোর ব্যবস্থা করছেজাজ মাল্টিমিডিয়া।প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী শীষ মনোয়ার বলেন, ‘আমরা চলচ্চিত্র দেখার এ প্রযুক্তি চালু করেছি, যা প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখা দর্শকদের নতুন এক আনন্দ দেবে।’ তিনি জানান, এ জন্য প্রেক্ষাগৃহের প্রক্ষেপণ (প্রজেকশন) কক্ষকে নতুনভাবে তৈরি করা হয়েছে আর ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক বারকো প্রজেক্টর। প্রায় ৪৫ কেজি ওজনের এ প্রজেক্টরের মাধ্যমে ছবি দেখা যাবে দারুণভাবে। আর ছবি দেখানো হবে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ থেকে এবং ব্যবহার করা হবে বিশেষ সফটওয়্যার। তবে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে ভিডিও নেওয়ার জন্য প্রয়োজন হবে মাস্টারিং প্যানেলের।যে সার্ভারে চলচ্চিত্রটি চলবে, ভিডিওকে তার উপযোগী করা হবে এই প্যানেলের মাধ্যমে। এতে নির্মাতাদের অনেক টাকা খরচ করে যেমন নেগেটিভ কিনতে হবে না, তেমনি দর্শকেরা নিখুঁত ও সুন্দর ছবি দেখতে পারবেন।’
৩৫ মিলিমিটার ক্যামেরায় চিত্রধারণ করা ছবিগুলোকেও এই প্রযুক্তিতে রূপান্তর করা যাবে।চিত্র ধারণের পর সেটি রূপান্তর করে নিতে ডিজিটাল ফরম্যাটে। এ মাধ্যমে ছবি পাইরেসির হাত থেকেও মুক্তি পাবে বলে জানান শীষ মনোয়ার। তিনি বলেন, ‘নির্মাতাদের ছবি আমরা ডিজিটাল ফরম্যাটে করে দেব, যা নির্মাতারা হার্ডড্রাইভে নিয়ে প্রেক্ষাগৃহে চালাতে পারবেন। এ হার্ডড্রাইভ থেকে কোনো কিছু কপি করা যাবে না আর প্রতিটি প্রজেকশনেই থাকবে বিশেষ কিছু চিহ্ন। এ ছাড়া চলচ্চিত্রটি থাকবে বিশেষ ফরম্যাটে, যা যেকোনো প্লেয়ারে চলবে না। আর এ ফরম্যাটে চলে, এমন প্লে-ব্যাক সফটওয়্যার আমরা আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠান ইনফোনেট বিডির তরুণ সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের দিয়ে করিয়েছি।’
ছবি চলার পদ্ধতি বিষয়ে শীষ মনোয়ার বলেন, ‘পদ্ধতিটি সহজ। মূলত কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সার্ভার থেকে এটি চালানো হবে। আর একই সময়ে সারা দেশের ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে এটি চলবে। এ জন্য প্রেক্ষাগৃহগুলোকে যুক্ত করা হয়েছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সার্ভারের সঙ্গে। এটা এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হলেও আমরা পরবর্তী সময়ে এটাকে ইন্ট্রানেট-পদ্ধতিতে করে নেব। প্রাথমিকভাবে প্রতিটি প্রেক্ষাগৃহে আমরা লোক পাঠিয়েছি, যা পরবর্তী সময়ে আর লাগবে না। আর শুরুতে ৫০টি প্রেক্ষাগৃহ দিয়ে শুরু হলেও সারা দেশের সব প্রেক্ষাগৃহ এ সুবিধার আওতায় নিয়ে আসার কাজও চলছে। আর বিদ্যুৎ চলে গেলে হয়তো প্রেক্ষাগৃহের ফ্যান বন্ধ হয়ে যাবে, কিন্তু ছবি চলবে।’ এভাবেই চলবে ছবি আর একই সময়ে তা দেখতে পাবে সারা দেশের দর্শক এবং তা আজ থেকেই।

এক চলচ্চিত্র দেখা যাবে একই সময়ে দেশের ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে! এ ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে আজ থেকে। ভালোবাসার রঙ চলচ্চিত্রটি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে একই সময়ে চলার কথা।
নির্দিষ্ট একটি সার্ভার থেকে চলবে চলচ্চিত্র আর তা দেখা যাবে বিভিন্ন স্থানের আলাদা আলাদা প্রেক্ষাগৃহে! বিষয়টি আমাদের দেশে নতুন হলেও ভারত, নেপাল, হংকং, মালয়েশিয়া, বেলজিয়ামসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই চলছে। আর এ ই-সিনেমা আজ থেকে দেখবে বাংলাদেশ। এই প্রযুক্তিতে ছবি দেখানোর ব্যবস্থা করছেজাজ মাল্টিমিডিয়া।প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী শীষ মনোয়ার বলেন, ‘আমরা চলচ্চিত্র দেখার এ প্রযুক্তি চালু করেছি, যা প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখা দর্শকদের নতুন এক আনন্দ দেবে।’ তিনি জানান, এ জন্য প্রেক্ষাগৃহের প্রক্ষেপণ (প্রজেকশন) কক্ষকে নতুনভাবে তৈরি করা হয়েছে আর ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক বারকো প্রজেক্টর। প্রায় ৪৫ কেজি ওজনের এ প্রজেক্টরের মাধ্যমে ছবি দেখা যাবে দারুণভাবে। আর ছবি দেখানো হবে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ থেকে এবং ব্যবহার করা হবে বিশেষ সফটওয়্যার। তবে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে ভিডিও নেওয়ার জন্য প্রয়োজন হবে মাস্টারিং প্যানেলের।যে সার্ভারে চলচ্চিত্রটি চলবে, ভিডিওকে তার উপযোগী করা হবে এই প্যানেলের মাধ্যমে। এতে নির্মাতাদের অনেক টাকা খরচ করে যেমন নেগেটিভ কিনতে হবে না, তেমনি দর্শকেরা নিখুঁত ও সুন্দর ছবি দেখতে পারবেন।’
৩৫ মিলিমিটার ক্যামেরায় চিত্রধারণ করা ছবিগুলোকেও এই প্রযুক্তিতে রূপান্তর করা যাবে।চিত্র ধারণের পর সেটি রূপান্তর করে নিতে ডিজিটাল ফরম্যাটে। এ মাধ্যমে ছবি পাইরেসির হাত থেকেও মুক্তি পাবে বলে জানান শীষ মনোয়ার। তিনি বলেন, ‘নির্মাতাদের ছবি আমরা ডিজিটাল ফরম্যাটে করে দেব, যা নির্মাতারা হার্ডড্রাইভে নিয়ে প্রেক্ষাগৃহে চালাতে পারবেন। এ হার্ডড্রাইভ থেকে কোনো কিছু কপি করা যাবে না আর প্রতিটি প্রজেকশনেই থাকবে বিশেষ কিছু চিহ্ন। এ ছাড়া চলচ্চিত্রটি থাকবে বিশেষ ফরম্যাটে, যা যেকোনো প্লেয়ারে চলবে না। আর এ ফরম্যাটে চলে, এমন প্লে-ব্যাক সফটওয়্যার আমরা আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠান ইনফোনেট বিডির তরুণ সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের দিয়ে করিয়েছি।’
ছবি চলার পদ্ধতি বিষয়ে শীষ মনোয়ার বলেন, ‘পদ্ধতিটি সহজ। মূলত কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সার্ভার থেকে এটি চালানো হবে। আর একই সময়ে সারা দেশের ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে এটি চলবে। এ জন্য প্রেক্ষাগৃহগুলোকে যুক্ত করা হয়েছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সার্ভারের সঙ্গে। এটা এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হলেও আমরা পরবর্তী সময়ে এটাকে ইন্ট্রানেট-পদ্ধতিতে করে নেব। প্রাথমিকভাবে প্রতিটি প্রেক্ষাগৃহে আমরা লোক পাঠিয়েছি, যা পরবর্তী সময়ে আর লাগবে না। আর শুরুতে ৫০টি প্রেক্ষাগৃহ দিয়ে শুরু হলেও সারা দেশের সব প্রেক্ষাগৃহ এ সুবিধার আওতায় নিয়ে আসার কাজও চলছে। আর বিদ্যুৎ চলে গেলে হয়তো প্রেক্ষাগৃহের ফ্যান বন্ধ হয়ে যাবে, কিন্তু ছবি চলবে।’ এভাবেই চলবে ছবি আর একই সময়ে তা দেখতে পাবে সারা দেশের দর্শক এবং তা আজ থেকেই।
তারিখ: ০৫-১০-২০১২
প্রথম আলো
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব রাজ্যে উত্তেজনা: হাদির মৃত্যুতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

রোম যখন পুড়ছিল নিরো নাকি তখন বাঁশি বাজাচ্ছিল; গতরাতের ঘটনায় ইউনুস কে কি বাংলার নিরো বলা যায়?



বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদটি সবসময় ছিল চ্যালেঞ্জিং।‌ "আল্লাহর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্টেরিম সরকারের শেষদিন : গঠিত হতে যাচ্ছে বিপ্লবী সরকার ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২২


ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়াকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার আন্তঃদেশীয় প্রকল্পটা সফল হতে অনেক দিন লেগে গিয়েছিল। বাংলাদেশে সে তুলনায় সংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহের সফলতা স্বল্প সময়ে অনেক ভালো। এটা বিস্ময়কর ব্যাপার, ‘রাষ্ট্র’... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব সন্ত্রাস, আগুন ও ব্লাসফেমি: হেরে যাচ্ছে বাংলাদেশ?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫২


ময়মনসিংহে হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন মানুষকে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। মধ্যযুগীয় এই ঘটনা এই বার্তা দেয় যে, জঙ্গিরা মবতন্ত্রের মাধ্যমে ব্লাসফেমি ও শরিয়া কার্যকর করে ফেলেছে। এখন তারই... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×