somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

|-) |-) *** ভূমিকম্প নিয়ে আমাদের নেতা, নেত্রী ও জনগনের ভাবনা *** X(( X((

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভূমিকম্প আমাদের কাছে নতুন কিছু না তবে এই ভুমিকম্প ইতিহাস হয়ে থাকবে।
কারণ এত লম্বা সময়ের ভূমিকম্প আমার দেখা সব ভূমিকম্পের চাইতে রেকর্ডময়।
ভূমিকম্প যখন চলতেছিলো তখন মানুষ এক মুহূর্তের জন্য হলেও সব কিছু ভুলে
কেবল নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছে।
তখন ফেসবুক,ব্লগ কিংবা WHATS UP এ কি লিখে জনপ্রিয় আকর্ষনীয় হবে তা চিন্তা না করলেও
ভূমিকম্প শেষ হতেই শুরু হলো ইন্টারনেটের ভূমিকম্প।
কে কার আগে খবরটা পোষ্ট করবে।মনে হচ্ছে এই স্ট্যাটাস নোভেল পাইয়ে দিবে।
কিছু স্ট্যাটাস ছিলো ওই রকম
সৌরভ ফুরকানঃ ইয়া মাবুদ বুইসাল( ভূমিকম্প),,,,,,,
রাখে আল্লাহ মারে কে
মারে আল্লাহ রাখে কে
মেহরুনঃকি চমৎকার ভূমিকম্প।মনে হচ্ছিলো নাগর দোলায় আছি ।লুল .....
সুইট বয় ইমনঃজীবনে এমন কম্পন অনুভব করিনি।কড়া ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখি বিল্ডিং মচ মচ শব্দ করতেছে।
সত্যি আমি আবেগে আপ্লুত।
দাড়িপাল্লাঃ এই ভূমিকম্পের কারণ এই সরকারের পাপাচার,নষ্টামী,জুলুমের জন্য।
অনুপ দাশঃ কেউ ভয় পাবেন না।আমরা ভূমিকম্পকে হার মানাবোই।
রুপা ইসলামঃআপনারা রাস্তায় নেমে আসুন।সবাই মিলে ভূমিকম্পের মোকাবিলা করবো।
বিপ্লবঃ প্রথমে ভাবলাম বাড়িতে ঢাকাত ডুকলো কিন্তুু পরে বুঝতে বাকি রইলোনা এটা অাল্লাহর অভিশাপ।
সবচেয়ে ভয়ানক প্রাকৃতিক দূর্যোগ ভূমিকম্প
শীপনঃফেসবুক ইউজ করার জন্যই ভূমিকম্প।
এত কিছু দেখার পর সেই পুরোনো নষ্ট রাজনীতির কথা মনে পড়লো।
যেই দেশের জনগণরা এই রকম তাদের নেতারাতো তাদের মতোই হবে।

ভূমিকম্প নিয়ে আমাদের নেতা ও সুশীলদের মতামত কাল্পনিক হলেও সত্য।
খালেদা জিয়াঃ
প্রিয় দেশোবাসি।আপনারা রাস্তায় নেমে আসুন।এই হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে পদ্মা সেতু হবে না বরং ভূমিকম্প হবে।এনশাআল্লাহ আমরা ক্ষমতায় গেলে এমন পদ্মা সেতু বানাবো যা ভূমিকম্প মোকাবিলায় সক্ষম।অ্যাই সরকার ইতিহাস-বিকৃতিকারী সরকার।অ্যাই অবৈধ সরকার বিরোধীদলকে ভূমিকম্পের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে দেয় না।কারণ ভূমিকম্প তাদের সৃষ্টি। আমরা ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক ঈদের পর ভূমিকম্প বিরোধী আন্দোলন করব।আমাদের আমলে ভূমিকম্প ছিলো না।কিন্তু আওয়ামীলীগ ভূমিকম্পকে লালন পালন করে।লক্ষ লক্ষ মানুষ ভূমিকম্পে মারা গেলেও তাদের হিসাব নাই।পুরো দেশটাকেই গোম করেছে হাসিনা।
শেখ হাসিনাঃ
জনগণ ৭৬ থেকে ৯৬, ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত যে সকল ভূমিকম্প দেখেছে তা ছিলো ভয়াবহ কিন্তু এখনকার ভূমিকম্প খুব শান্তিপূর্ণ। মানুষ এখন দশ টাকা সের দুধ দিয়ে সেমাই রাঁধছে। কিন্তু তাঁর সহ্য হচ্ছে না।তিনি ভূমিকম্পকে আমন্ত্রন দিয়ে দেশে এনেছেন। ঐ খালেদা জিয়া জামায়াতকে সাথে নিয়ে ষড়যন্ত্র করে ভূমিকম্প দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।যেভাবে হেফাজতকে জমি দিয়ে আমাদের পক্ষে এনেছি ঠিক তেমনি ভূমিকম্পকে আমাদের পক্ষে আনবোই।আমি পরিবেশ পুরুস্কার পেয়েছি কোন কাজ না করে এখন ভূমিকম্পকে মোকাবিলা করে নোবেল পুরুস্কার ছিনিয়ে আনবো।
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদঃ
হোয়াট ইজ ভূমিকম্প ? কিসের ভূমিকম্প? বাংলাদেশে এই যে ভূমিকম্প হলো এটা আসল ভূমিকম্প না। ভূমিকম্প আসতেছে নিকটে।তাই মানুষ জাতীয় পার্টিকে ক্ষমতায় দেখতে চায়।আপনারা ভূমিকম্প নাটক বন্ধ করুন।নইলে আমার বালিশের নিছে খেলনার পিস্তল গুলিসহ আছে ।আমি আত্মহত্যা করবো। আমি সৈনিক মানুষ। ট্রেনিং জমা দিয়েছি, অস্ত্র জমা দেই নাই। অস্ত্র নিজ হাতে তুলে নিতে আমাকে বাধ্য করবেন না। আমার অস্ত্র হাতে নিলে এর প্রতিক্রিয়া কী হয় তা ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনে দেখেছেন।মানুষ আমায় তু তু ইরশাদ বলে।এইগুলা ঠিক না আমার লজ্জা শরম আছে।
ডক্টর ইউনুসঃ
ভূমিকম্পকে ছোট করে দেখলে হবে না।দারিদ্র দূরীকরণের মত আমরা ভূমিকম্প দূর করবো। দরিদ্রররা যাতে ভূমিকম্প মোকাবিলা করতে পারে তাই তাদেরকে আমরা অগ্রিম-ঋণ দেবো। ঋণ শোধ করতে না পারলে ওদের ঘরের চালা খুলে আনব এবং প্রত্যেককে একটি করে টিকেট দিয়ে মুক্তিযুদ্ধা জাদুঘর দেখাতে পাঠাব। এভাবেই আমরা ভূমিকম্প ও গরীবদের মূর্তি বানিয়ে জাদুঘরে পাঠাব।
হেফাজতে ইসলামঃ
ভূমিকম্প হইলো নাস্তেকের উপর আল্লাহর গজব।আমরা কারো বিরুদ্ধে নই।ভূমিকম্প আমাদের বন্ধু আমাদের ভাই।১৩ দফায় ভূমিকম্পের বিরোদ্ধে কোন ধারাই নাই।তবে ফেসবুকে তেতুলদের ভূমিকম্প নিয়ে লাফালাফি মোমেন ফেসবুকারদের লালা জরায়।তাই ওদের ফাঁসি দিতে হবে নইলে ২৪ ঘন্টা পর দেশের ক্ষমতা চালাবো আমরা।ব্লগ বন্ধ করে দিমু তাহলে কেউ ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে পারবে না।
ইমরান হোসেন সরকারঃ
প্রজন্ম আজ জেগে উঠেছে।স্বাধীনতার পয়তাল্লিশ বছর পর ভূমিকম্পকে মানুষ মেনে নিবে না।তাই আগামীকাল ভূমিকম্পের দূতাবাস ঘেরাও করব।ভূমিকম্পের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের কাছে ই-মেইলে স্মারকলিপি দেবো। আর ভূমিকম্প না হওয়ার জন্য আমরা বেলুন ওড়াব, মোমবাতি জ্বালাব, মশালমিছিল করব, চাপ দিবো তাতেও কাজ না হলে আমরা প্রতীকীভাবে আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হয়ে একাত্তর টিভিতে কাতর কণ্ঠে সাক্ষাৎকার দিয়ে কপালে প্রতীকী ব্যান্ডেজ বেঁধে পরীবাগের বাসায় অবস্থান ধর্মঘট পালন করব। প্রজন্ম আজ জেগে উঠেছে উড়ন্ত বেলুনের উজ্জীবিত চেতনায়, প্রজন্ম আজ গর্জ উঠেছে কপালে-কবজিতে প্রতীকী ব্যান্ডেজ বেঁধে!
আসিফ নজরুলঃ
ভূমিকম্প আসলে আমার আপত্তি নেই। তবে আমি চাই ভূমিকম্প নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ হোক। আমি ছাড়া এই পৃথিবীতে কোনো মানুষই নিরপেক্ষ না; মতি ভাই, মাহফুজ উল্লাহ ভাই,নুরুল কবির ভাই, আমেনা মহসিন ও,দিলারা আপারা অনেকটা নিরপেক্ষ।ভূমিকম্পের উচিত আমাদের পর্যবেক্ষক বানানো। ডাঃ সাদাত ভাই নামক একজন নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক ছিলেন বলে শুনেছি। খোঁজ নিয়ে জেনেছি— উনি নিয়মিত আমার টক-শো শুনতেন, আমার টক-শো শুনেই তিনি কিঞ্চিৎ নিরপেক্ষ হতে পেরেছিলেন। আমি বলছি না— আমাকে পর্যবেক্ষক বানাতেই হবে; আমি চাই ভূমিকম্প নিরপেক্ষ হোক, কেউ অন্তত জিজ্ঞেস না করুক— তোমাদের দেশের ভূমিকম্প এত অস্বচ্ছ কেন?
আমি লিখে দিতে পারি— আমাকে পর্যবেক্ষক বানালে ভূমিকম্প একটি আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠান হবে এবং পৃথিবী অন্তত দশ বছর এগিয়ে যাবে।
তসলিমা নাসরিনঃ
সবার দেখাদেখি ছোটবেলায় ভূমিকম্প বুঝতাম না ইহা কত বর্বর-অমানবিক। অবশ্য ভূমিকম্প একটা ব্যাপার আমার ভালো লাগে— সেটা হলো ঝাকাঝাকি। সবাই জানেই না আমি নিজের অজান্তেই সমকামিতা লালন করে আসছি।বন্ধুরা তোমরা যারা সমকামী, তারা নামাজে গেলে রঙধনু পাঞ্জাবি পরে যেয়ো। মাঠেই হার্ডকোর সমকামিতায় লিপ্ত হয়ে মোল্লাদেরকে দেখিয়ে দাও— তোমরাও পারো!
আনিসুল হকঃ
ভূমিকম্প নিয়ে লিখতে গেলেই রংপুরের ভূমিকম্প কথা মনে পড়ে যায়। প্রতি ভূমিকম্প আমি তিনবার করে কাঁদতাম— প্রথমবার কাঁদতাম ঘুম ভাঙ্গছে বলে দ্বিতীয়বার ভয়ে তৃতীয়বার কাঁদতাম আনন্দে। দাদি ভাত খাইয়ে দেবার সময়ে বলতেন, 'খা রে, মিটুন। বেশি করে খা। না খেলে দেশসেরা ভূমিকম্পমান লেখক হবি কী করে!' ওনার কথা শুনে আমি চতুর্থবার কাঁদতাম। আমি আজো বুঝি না— আজ থেকে ৪০ বছর আগে দাদি কী করে বুঝেছিলেন, আমি এত বড় মাপের একজন ভূমিকম্পমান লেখক হব! কী করে আমি এত ভালো লিখি— এই চিন্তা করে আমি প্রতিদিন দেড় মিনিট করে কাঁদি। বুয়েটে পড়ার সময়ে কয়েকবার একা-একা কাঁদতে-কাঁদতে ভূমিকম্প হয়েছে বুঝতেই পারি নি কখন হলো। তখন আমি 'প্রতি পহেলা শাওয়াল ভোরে আমাদের বুয়েটে ভূমিকম্প আসে' নামে একটা উপন্যাস লিখেছিলাম। গত বছর লিখেছি 'যারা ভূমিকম্প এনেছিল'।
জামাতে ইসলামঃ
সাঈদী সাহেবকে চাঁদে দেখা গেলো বিশ্বাস করো নাই।এখন ভূমিকম্প এসে বুঝিয়ে দিলো আমরা দুধে ধুয়া তুলসীপাতা।আমাদের পক্ষে নিশা দিশাই আছে ।আমাদের পক্ষে ভূমিকম্প।তবে আজ না দিয়ে যদি সাঈদি সাহেবের রায় পাঠের সময় দিতো তাহলে ইতিহাস ভিন্নভাবে লিখা হতো।
সুরন্জিত সেনঃ
সাংবিধানিকভাবে গণতান্ত্রীকভাবে ভূমিকম্পের ভূকম্পনের সুযোগ রয়েছে।তবে ৭২ এর সংবিধানে ফিরে গেলে আর ভূমিকম্প আসবে না।সংবিধানের ৫৭ ধারায় প্রবীর শিকদারের মত ভূমিকম্পকে গ্রেফতার করা যেতে পারো।তাই আসুন আলোচনা করি তালগাছ আমার রেখে।
নাসিমঃ
শুনেছি পাকিস্তানেও নাকি ভূমিকম্প হয়েছে।তাহলে সেই ভূমিকম্প কি করে বাংলাদেশে আসলো? নিশ্চই খালেদা ও তার আদরের দুলাল তারেক ভূমিকম্পকে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে এনেছে।তাই অচিরেই খালেদাকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
জয়ঃ
আমার কাছে তথ্য আছে।এর পিছনে আমেরিকা জড়িত।আইসিটি আইন করে ভূমিকম্পকে রুখতে হবে।
রকিব কমিশনঃ
ভূমিকম্প প্রমাণ করে দিলো আমি মেরুদন্ডহীণ নই।কারণ ভূমিকম্প আসতেই এক দৌঁড়ে নিচে চলে যাই।
মেরুদন্ড না থাকলে দৌঁড় দিলাম কেমন।
মখা আলমগীরঃ
হেফাজত এবং জামাত বাংলাদেশের মানচিত্রে নাড়াচাড়া করায় ভূমিকম্প এসেছে।
বাঁশের কেল্লাঃ
ভূমিকম্পে হাসিনার মসনদ ছাড়খার।বিমান বন্দর পাহারা দিন যাতে কেউ না পালাতে পারে।

এই গুলো লিখতাম না তবে আমাদের নেতারা সেই সুযোগ করে দিলো।
তারপরও কারো অনুভূতিতে আঘাত দিলে ক্ষমা চাই্।
অতঃপর বলতেছি
ভূমিকম্পের জন্য সর্বোচ্চ বিপদজনক একটি দেশ (বাংলাদেশকে) নিয়ে সরকার কিংবা রাষ্ট্রের কোন মাথা ব্যাথা নেই। বরং দেশের ভূগর্ভস্থ কাঠামো এবং প্রাকৃতিক সম্পদের স্বার্থকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়া সেভরনকে দেয়া হয় ত্রিমাত্রিক জরিপের জন্য বিভিন্ন পাহাড়-বন-জঙ্গল বরাদ্দ। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানি তাদের ইচ্ছে মতো মৃত্তিকার বুকে রক্ত ক্ষরণ ঘটিয়ে মুনাফা লুটে। নব্য মধ্যবিত্তের কাছে হুট করে টাকা পয়সা আসায়। তারাও নিয়ম-অনিয়মের তোয়াক্কা না করে একটার পর একটা বিল্ডিং করে যাচ্ছে। নদীগুলোকে মেরে ফেলা হচ্ছে প্রতিনিয়ত।কোন রকম আত্মরক্ষার নূন্যতম পর্যায়ের পদক্ষেপ নেই কারো। এইসব চিন্তা করতে করতে দম বদ্ধ অবস্থা। দলে দলে মরে যাওয়ার জন্য আমরা নিরবে এগিয়ে যাচ্ছি।যেখানে একটি রানা প্লাজার লোকজনকে উদ্ধার করতে ১ মাস সময় লাগে তাও সাধারণ জনগনের শ্রমে এবং দান করা জিনিসে সেখানে পুরো বাংলাদেশের কিছু হলে কি ঘটবে বুঝতে পারতেছেন।হ্যাঁ সরকার,মন্ত্রী,এমপি,মেয়র,চেয়ারম্যান,মেম্বার,প্রসাশনের লাভতো হবেই।
হে দেশবাসী কথা দিচ্ছি মরার পরে সচেতন হবোই হবো!!তোমরাও হইও
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
৬টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×