somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রকৃতির কান্না

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের নদীগুলো দখল হয়ে যাচ্ছে, দিন দিন সঙ্কুচিত হচ্ছে অনেক নদী। নদী নিজে নিজে সঙ্কুচিত হয় না; করা হয়। নদীর পানি রঙিয়ে দেয়া হচ্ছে; নির্বিচারে দূষিত করে ফেলা হচ্ছে টলটলে নদীর পানি। একশ্রেণীর নদী হনত্মারক প্রতিনিয়তই তা করে যাচ্ছে। গণমাধ্যমের খবর, স্থানীয় লোকজনের প্রতিবাদ, পরিবেশবাদীদের আহ্বান এবং প্রকৃতির কান্না কি সরকার শুনছে? নাকি ব্যবসা, দস্যুতা আর রাজনীতির ত্রিভুজ ক্ষমতার কাছে জনস্বার্থ ক্রমাগত মার খেয়ে যাবে? প্রশ্ন একটাই। নদীর অজাতশত্রম্নরা কি সরকারের ক্ষমতার উর্ধে? তা না হলে তাদের কেন রোধ করা হচ্ছে না? দেখা গেছে প্রতিক্ষেত্রেই ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাকর্মী জড়িত এবং সাধারণ মানুষ ও নদী ক্ষতির শিকার। ক্ষমতা বদলের পালায় বরাবরই ক্ষমতাসীনদের যাঁতাকলে নদীগুলো নিষ্পেশিত হচ্ছে। বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগসহ সারাদেশের নদী ভরাট, স্থাপনা তৈরি এবং নদীর তীরে বা অংশে ইট, বালু, পাথর, বাঁশ প্রভৃতি ব্যবসার ওপর উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তার পরোয়া করছেন না ব্যবসায়ীরা। আদালতের কাজ আদালত করছে, দখলদার করছে দখলের কাজ।
সোনারগাঁওয়ের নুনেরটেক, চারদিকে মেঘনা নদীবেষ্টিত একটি চর। গ্রামের লোকসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। গুচ্ছগ্রাম, রগুনার চর, সবুজবাগড়_ এই কয়টি মহলস্না মিলে নুনেরটেকের একাংশ মায়াদ্বীপ নামেও পরিচিত। মায়াদ্বীপে প্রায় সাড়ে ৪শ' পরিবারের বসবাস। এই মায়াদ্বীপের পাশ থেকে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় চর নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। বালু-সন্ত্রাসের কারণে বিপন্ন হয়ে পড়ছে চরের ভূগঠন ও জনজীবন। চরের যে অংশে বালু তোলা হচ্ছে সেদিকে তৈরি হয়েছে বিশাল গর্ত। আবাদি জমি দেবে-ভেঙে নদীতে হারিয়ে যাচ্ছে। গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি, এভাবে চলতে থাকলে বসতবাড়িগুলোও নদীগর্ভে চলে যাবে। নুনেরটেকে গত ছয় মাস আগে অবৈধভাবে চরের বালু কাটা শুরম্ন হয়। রাত ১২টার পর ৩০-৪০টি ড্রেজার একযোগে বালু কেটে নিয়ে যায়। যে জমিতে তাঁরা চাষবাস করতেন, সেই জমি এখন নদীর পেটে চলে। অনত্মত ১০টি ড্রেজার এখানে বালু তুলছে। দিনে এগুলো নদী থেকে এবং রাতে চরের পাশ থেকে বালু তুলে থাকে। রাতে যে জায়গা দেখে গ্রামবাসী ঘুমাতে যায়, সকালে উঠে তার অনেকটাই আর খুঁজে পায় না বলে জানান কয়েক গ্রামবাসী। স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতাসহ কয়েক প্রভাবশালী ব্যক্তি মেঘনা নদীতে জেগে ওঠা নুনেরটেক চর কার্যত কেটে নিয়ে যাচ্ছে। ছয় মাস ধরে তারা রাতেরবেলায় চরসংলগ্ন নদীর তীর থেকে ড্রেজার দিয়ে বালু তুলছে আর চর দেবে নদীতে হারিয়ে যাচ্ছে। চরের বাসিন্দারা বসতবাড়িসহ নিজেদের অসত্মিত্ব রক্ষায় বাধা দিতে গেলে তাদের বিরম্নদ্ধে মামলা ঠুকে দিয়েছে বালু উত্তোলনকারীরা। পত্রিকার সংবাদে জানা যায়, বালুমহাল থেকে বালু উত্তোলনে বেশি খরচ পড়ে এবং বালুও ওঠে কম। কিন্তু চর থেকে বালু তুলতে খরচ কম এবং বালুও পাওয়া যায় বেশি। এ জন্য সবাই চরগুলোকে লক্ষ্যবসত্মু করে থাকে।
আরও একটি উদাহরণ টানা যাক। আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা আশুগঞ্জ সার কারখানার রাসত্মা ধরে যাওয়ার সময় পশ্চিমে চোখে পড়ে বিশাল বালুর মাঠ। কিন্তু কাছে গেলেই ভুল ভাঙে। বালু দিয়ে নদীর একটা বিশাল অংশ ভরাট করে ফেলা হয়েছে। নদীর তীর থেকে পশ্চিম দিকে প্রায় ৪শ' ফুট জায়গায় এ ভরাটের কাজ করা হয়েছে। পত্রিকানত্মরে জানা গেল, এখানে একটি পস্নাস্টিক কারখানা করা হবে। তাই নদী ভরাট করা হয়েছে। একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য এখানে বালু দিয়ে জমি ভরাট করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি সরকারী খাসজমির সঙ্গে নদীও ভরাট করে ফেলেছে। প্রতিষ্ঠানের মালিক ৰমতার জোরেই নদী ভরাট করে। ৰমতার দাপটেই স্রোতস্বিনী এ নদী ভরাট করলেও কেউ বাধা দিতে পারেনি। এএফসিসিএল কতর্ৃপৰ বাধা দিয়েছিল। তাদের কথায় পাত্তা না দিয়ে নদী ভরাটের কাজ চালিয়ে যায় তারা। নদী ভরাট শেষ হলে জেলা প্রশাসনের জরিপে নদী ভরাটের বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ার পর সেখান থেকে বালু অপসারণের জন্য চিঠি দেয় জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদফতর থেকেও বালু অপসারণের জন্য নোটিস দেয়া হয়েছে। কিন্তু বেঁধে দেয়া সময় পার হলেও বালু অপসারণ করা হচ্ছে না।
রাজধানীর উত্তরের তুরাগ নদ আর পূর্বের শীতলক্ষ্যা নদীর কিছু অংশ উত্তোলিত বালু মজুদ করায় ভরাট হয়ে গেছে। বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগসহ ঢাকার চারপাশের নদী ভরাট, স্থাপনা তৈরি এবং নদীর তীরে বা অংশে ইট, বালু, পাথর, বাঁশ প্রভৃতি ব্যবসার ওপর উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তার পরোয়া করছেন না ব্যবসায়ীরা। আদালতের কাজ আদালত করেছে, দখলদার করছে দখলের কাজ। উভয়ক্ষেত্রেই ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাকর্মী জড়িত এবং সাধারণ মানুষ ও নদী ক্ষতির শিকার। গাবতলী বাস টার্মিনালসংলগ্ন তুরাগ নদের দুই তীরে বালু ও পাথরের ব্যবসায়ীরা নদী দখল করে বালু-পাথরের মজুদ বানিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে। একই কাজ হয়ে আসছে ডেমরার সুলতানা কামাল সেতুর নিচের নদীবক্ষেও।
ঢাকার চারপাশের চার নদী বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলৰ্যার দূষণ ও নদীর ভেতরে স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ ও দখলদারদের উচ্ছেদে উচ্চ আদালতে একটি জনস্বার্থমূলক রিট দায়ের করে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস এ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ। এর রায়ে ঢাকার চার নদী রৰায় নয়টি নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এগুলো_ সিএস ও আরএস মানচিত্র অনুসারে ঢাকার চারটি নদীর সীমানা জরিপের কাজ করতে হবে। একই সময়ের মধ্যে নদীগুলো প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করতে হবে এবং তার পরের ছয় মাসের মধ্যে নদীগুলো রৰায় দরকারি নির্দেশিকা তৈরি করতে হবে। নদীর সীমানা সত্মম্ভ বসাতে হবে এবং নদী-সীমানায় পায়ে চলা পথ নির্মাণ ও বৃৰ লাগাতে হবে। একই সময়ের মধ্যে নদীর ভেতরে থাকা সব ধরনের স্থাপনা সরাতে হবে। 'জাতীয় নদী রৰা কমিশন' গঠন করতে হবে। ঢাকা মহানগরের চারপাশের চারটি নদী খনন ও পলিথিন থলেসহ অন্যান্য বর্জ্য ও পলি অপসারণ করতে হবে। আদালতে পরিবেশসংক্রানত্ম বিচারাধীন মোকদ্দমা দ্রম্নত নিষ্পত্তির জন্য সংশিস্নষ্ট কর্তৃপৰের উদ্যোগ নিতে হবে। পুরনো ঢাকার বাকল্যান্ড বাঁধসহ নদীর তীরের সব সরকারী ভূমি থেকে দোকানপাট ও অন্যান্য স্থাপনা সরাতে হবে। যমুনা-ধলেশ্বরী, ধলেশ্বরী-বুড়িগঙ্গা, পুরনো ব্রহ্মপুত্র-বংশী, বংশী-তুরাগ, যমুনা-পুংলীখাল, তুরাগ ও টঙ্গী খাল খনন করতে হবে। এ রায়ের বাসত্মবায়িত হয়েছে যৎসামান্যই। এখন পর্যনত্ম 'জাতীয় নদী রৰা কমিশন' গঠিত হয়নি। এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা আছে, নদী রৰা কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী দেশের সব নদীর উন্নতি করার জন্য স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে। তবে নদী রৰা কমিশন না হওয়ায় এটি এখনও থমকে আছে।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে ঢাকা ঘিরে থাকা বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলৰ্যা নদী এবং এগুলোর তীরের আশপাশের এলাকাকে প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনে উলেস্নখ ছিল, গেজেট আকারে প্রকাশ পাওয়ার পর এটি কার্যকর ধরা হবে। প্রজ্ঞাপনটি গেজেট আকারে এসেছে। কিন্তু প্রজ্ঞাপনে উলিস্নখিত পরিবেশদূষণকারী নিষিদ্ধ কাজগুলো এখনও চলছে ঢাকার চারপাশের চার নদীতে। ঢাকা মহানগরের চার নদী ও এগুলোর তীরবর্তী এলাকার পরিবেশ সংরৰণ, উন্নয়ন, দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রশমন এবং টেকসই পরিবেশ ব্যবস্থাপনার লৰ্যে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন তৈরি করেছে। এর মূল লৰ্য হচ্ছে, নগরের চার নদীর নাব্য রৰা ও এগুলোর বুক থেকে দখলদারদের উৎখাত করা। তা বাসত্মবায়নে কাজ করবে পরিবেশ অধিদতর।
মানুষের অসচেতনতা ও অপরিকল্পিত কার্যকলাপের কারণে নগরের চারপাশে থাকা বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলৰ্যা নদীর প্রতিবেশ ব্যবস্থা সঙ্কটে পড়েছে। ভবিষ্যতে এই সঙ্কট আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। নগরের চারপাশের নদীগুলোয় বর্জ্য আসছে একাধিক উৎস থেকে। নদীতে বা তীরে আবর্জনা ফেলা, নর্দমা দিয়ে নদীতে বর্জ্য যাওয়ার কারণে নগরের নদীগুলো দূষিত হচ্ছে। ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ও ঢাকা ওয়াসার ৪২টি নর্দমা দিয়ে বুড়িগঙ্গায় বর্জ্য যাচ্ছে। নগরের ৭০ ভাগ পয়োবর্জ্য চারপাশের চার নদীতে যাচ্ছে। এসব নদীতীরের দুই হাজারেরও বেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বর্জ্য নদীতে যাচ্ছে। পরিবেশ অধিদফতের মতে বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলৰ্যা নদীর পানিদূষণের অন্যতম কারণ হচ্ছে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বর্জ্য। হাজারীবাগের প্রায় ১৮৫টি চামড়াশিল্প কারখানা প্রতিদিন গড়ে ২১ হাজার ৬০০ ঘনমিটার অপরিশোধিত বর্জ্য নির্গত করছে। এই বর্জ্য মূলত বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষিত করছে। বেশির ভাগ শিল্পপ্রতিষ্ঠানের অপরিশোধিত তরল বর্জ্য বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু, শীতলৰ্যা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও বংশী নদীতে অপসারিত হচ্ছে । উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, নদ-নদী ও অন্যান্য দূষণ বন্ধে শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ইটিপি বসাতে হবে। আবার ঢাকা মহানগরের হাজারীবাগ থেকে চামড়া পাকা করার কারখানাগুলো সরিয়ে নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে উচ্চ আদালত। এসব কার্যক্রমে কোন গতি নেই বলে অভিযোগ রয়েছে। এদিকে বুড়িগঙ্গা নদীতে আবর্জনা ফেলা বন্ধ করতে পুরনো ঢাকার আশপাশে বুড়িগঙ্গা তীরে পুলিশ প্রহরা বসানোর কথা বলেছে আদালত। কিন্তু এখন পর্যনত্ম তা করা হচ্ছে না। ফলে আগের মতোই বুড়িগঙ্গা তীর ও এর ভেতরে ফেলা হচ্ছে আবর্জনা। বুড়িগঙ্গার তলদেশ থেকে পলিথিন ওঠানোর সরকারের কার্যক্রমও যথাযথ পরিকল্পনার অভাবে ব্যর্থতার মুখে পড়েছে। দূষণে দূষণে ভারি এই নদীর পানিতে এখন দুর্গন্ধের মাত্রাও থাকে বেশি। জলে, মলে ও শিল্পবর্জ্যে একাকার বুড়িগঙ্গায় গোসল করাও দায়! ভরা বর্ষায় বুড়িগঙ্গার গতি কিছুটা বাড়লেও এর দূষণ আর কমে না। মৃতবৎ বুড়িগঙ্গা থেকে পানি সংগ্রহ করে তা আর সুপেয় করার সুযোগ পাচ্ছে না ঢাকা ওয়াসা। সেই সুযোগ তৈরিতে এবার যমুনা নদী থেকে পানি এনে বুড়িগঙ্গাকে দূষণমুক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ জন্য ১৬৩ কিলোমিটার নদীপথ খনন করা হবে। যমুনা থেকে ধলেশ্বরী-পুংলী-বংশী-তুরাগ হয়ে বুড়িগঙ্গায় আসবে পানি। এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৯৮ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাসত্মবায়িত হলে পানি দূষণমুক্ত হওয়ার পাশাপাশি ঢাকার নৌপথ সচল হবে। তবে খরস্রোতা ও টলটলে পানির বুড়িগঙ্গা দেখতে আরও বছর তিনেক অপেৰা করতে হবে নগরবাসীকে। এটি খুবই আশার কথা। কেবল রাজধানী ঢাকার পাশের নদী রক্ষা নয়; এ মুহুতে সারা দেশের নদীগুলোকে নদী হনত্মারকদের হাত থেকে রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ এখনই নিতে হবে। নইলে নদীগুলো দূষণ-দখলের কবলে পড়ে কাঁদতেই থাকবে। আর নদীর এ কান্না দেশবাসীর জন্য মোটেও সুখকর হবে না। তাই সময় থাকতে আমাদের নদীগুলে রক্ষায় সবাই এগিয়ে আসি আর তাতেই পরিবেশ বিপর্যয়ের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রোড জ্যাম ইন ভিয়েতনাম

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



আমার ধারনা ছিল জটিল জ্যাম শুধু বাংলাদেশেই লাগে । কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল । ভিয়েতনামে এরকম জটিলতর জ্যাম নিত্য দিনের ঘটনা । ছবিটি খেয়াল করলে দেখবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×