somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হায়রে ছিঃটিসেল

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৬ রাত ১১:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দেশে মোট ৫টা মোবাইল অপারেটার আছে এদের মধ্যে সবচেয়ে চুতিয়া হলো সিটিসেল। মনে কিছু নিবেন না, এই ব্যটারা আমাদের জীনা হারাম করে দিয়েছে। এদের সাথে ব্যবসা করলেও সমস্যা আবার না করলেও সমস্যা। ব্যবসা করলে পাবলিকের ঝাটা খেতে হয়, আবার ব্যবসা না করলে সিকিউরিটির লক্ষ টাকা পানিতে। এরা ক্রেতা বিক্রেতা সবাইকে নিজেদের বাবার চাকর মনে করে। সিটিসেল মোবাইল বাজারে এনে মনে হয় আমাদের বিরাট উপকার করে ফেলেছে, ব্যবহার দেখলে মনে হয় এদের কষে চড় মারি। আমরা অন্য আপারেটরের সাথেও ব্যবসা করি, কিন্তু এত খারাপ ব্যবহার পুলিশ ও সরকারি আফিসের কর্মচারী ছাড়া অন্য কারও কাছ থেকে পাওয়া যায় না। এদের সবচেয়ে খারাপ দিক হলো কারও কাছ থেকে কোন সমস্যার সঠিক সমাধান পাওয়া যায় না। এরা কেউ কোন সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। ব্যাটাদের আফিসে গেলে মনেহয় সচিবালয়ে ঢুকে পড়েছি, কি সিকিউরিটি, কি ভাব, আর কি দেমাগ ভাবটা এমন যেন এরা এক এক জন এক একটা মন্ত্রী মিনিষ্টার। সিটিসেল গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের জবাব নাই। ১৪/১৫টা সুন্দর সুন্দর ছেলে মেয়ে বেকার সারাদিন বসে বসে গ্রাহক খেদাচ্ছে আর বিক্রেতাদের বদনাম করছে। গ্রাহকরা বাহিরের দোকান থেকে সিটিসেল কিনেই যেন বিরাট পাপ করে ফেলেছে, ওটা গ্রাহক ব্যটার শুধু মাত্র ১৪ মহাখালির ঢাকা অফিস থেকে খরিদ করা উচিৎ ছিল। এরা গ্রাহকের সঙ্গে এমন ব্যবহার করে, আর বিক্রেতা সম্পর্কে এত বাজে মন্তব্য করে যে মাঝে মধ্যে গ্রাহকের সামনে আমরা প্রচন্ড লজ্জায় পড়ে যাই, কিছুই করার থাকে না। এক জন গ্রাহক কত আশা নিয়ে কত দুর দুরান্ত থেকে ওই সেবা কেন্দ্রে যায় কিন্তু তাদের ব্যবহার দেখে ও কথা শুনে খুব হতাশ হয়ে প্রথমে আমাদের কাছে এসে অভিযোগ করে এবং পরে মোবাইলটা ফেলে দেয়। কে, কোন ব্যাটা, কোন গ্রামের লোক, কোথায় একটা মোবাইল ফেলে দিল তাতে সিটিসেল গ্রাহক সেবার সুন্দর ছেলে বা মেয়েটার কি আসে যায়, এরা তো মাস গেলেই একটা মোটা টাকা সেলারি পাচ্ছে। আমরা বিক্রেতারা যে কি কষ্ট করে একটা গ্রাহকের কাছে সিটিসেল গছাই সেটা শুধু আমরাই জানি। এর পর সেই গ্রাহকের সাথে সিটিসেল খারাপ ব্যবহার করলে, আমরা কি করে শহরে সিটিসেল বিক্রী করি। পাঠকরা যদি মনেকরেন আমি একটা আহাম্মক কারন আমি উপরে অভিযোগ করিনা, তাহলে ভুল করবেন, জানিয়ে লাভ হয়নি। অভিযোগটা আসলে কার কাছে করলে কাজ হবে তা আমাকে কেউ পরিস্কার করে জানাতে পারেননি। যাকেই ফোন করে অভিযোগটা দেই, সেই আরেক জনের নাম্বার দিয়ে ওখানে আমার অভিযোগটা জানাতে বলে, এভাবে ১০/১২ জনের কাছ থেকে একই জবাব পেয়ে শেষে নিজেই বিরক্ত হয়ে যাই। কতবার আর নিজের মোবাইলের টাকা নষ্ট করা যায়। মাঝে মাঝে আবার স্যারেরা প্রচন্ড রেগে যান, উনাদের নাম্বার কার কাছ থেকে পেলাম ঝাঝের সাথে প্রশ্ন করেন? ভয়ে কিছু বলি না কারন আমার জন্য কেউ বকা খেলে আমার সমস্যা হতে পারে আমাকে এদের সাথে ব্যাবসা করতে হবে। একজন অসন্তুষ্ট গ্রাহকের জন্য কত জন গ্রাহক নষ্ট হচ্ছে তা কি সিটিসেল কোন দিন হিসাব করছে? সিটিসেল বলে তারা এই দেশের প্রথম মোবাইল কম্পানি কিন্তু এদের ব্যবহার ও ভাবসাবের কারনে এরা এখনও সবচেয়ে পেছনে পড়ে আছে।

এ তো গেল শুধু কাষ্টমার কেয়ারের কথা, এখানেই আমাদের সমস্যার শেষ না আরও আছে। আনেকে মনে করেন সুন্দর করে সাজানো এসি দোকানে বসে আমরা লক্ষ লক্ষ টাকা কামাচ্ছি! তাহলে আবারও ভুল করছেন। বর্তমানে একটা সংযোগ বা সিম বিক্রী করে মাত্র ১০০ থেকে ১১০ টাকা পর্যন্ত লাভ করা যায় যদি গ্রাহক নিজের আত্মীয় না হন। এখন শহর ভর্তি ৪০/৫০ টা মবাইলের দোকান, দিনে ৩টা মবাইল বিক্রী করাও খুব কষ্টোকর হয়ে পড়ে তাও আবার সিটিসেল। আমাদের শুধু চলে যাচ্ছে গ্রামীনফোন এবং বাংলালিংকের সিম ও সেট বিক্রী করে। যেখানে এক একটি সিম বেচে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা লাভ হয়, সেখানে এখন একটা সিটিসেল প্যাকেজ বিক্রী করলে মাত্র ৯০ টাকা দিচ্ছে মামুরা। এদের তো আবার কিছু বলা যাবেনা, বললে সিকিউরিটির সব টাকা গেল। আর সব অপারেটারের মত সিটিসেলের ও একটা কমিটি আছে এরা প্রতি বছর একটা করে নতুন মামু কর্মকর্তা ধরে নিয়ে আসে, যাতে করে নতুন নতুন ফন্দি বের করা যায়। গত ২০০৫ থেকে ২০০৬ সালের এখন পর্যন্ত এই নতুন মামুদের উৎপাতে আমাদের মাথা খারাপ হওয়ার অবস্থা। এরা প্রতি মাসে একটা করে নতুন নিয়ম বাহির করে, সিটিসেলের সাথে ব্যবসা করতে হলে বা ব্যবসা করতে চাইলে এই সব নিয়ম মেনে চলতেই হবে। টাইলস বিছান টিপ টপ সাজান এসি দোকান তাদের মধ্যে একটা। আমাদের ইলেট্রিক বিল যতই হক না কেন ব্যবসা হোক বা না হোক দোকানে দশ পনেরটা সাদা লাইট এবং এসি চালাতেই হবে। ২০০৫ সালের মাঝখানে এরা বিক্রেতাদের ধ্বংস করার জন্য দেশের সবচেয়ে বড় নাসকতা মূলক ফর্মুলা বাহির করে কমিশনের টাকা পরে দেওয়ার। বুদ্ধিটা কার মাথা থেকে এসেছে তা বলতে পারব না, কারন ঐ বছরে সিটিসেল মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টে তিন চার জন নতুন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়। নিয়োমটা ছিল ু বিক্রেতা নির্ধারিত দামের চেয়ে ১৯০ টাকা কমে কম্পানির কাছ থেকে মোবাইল কিনবে, মোবাইল বিক্রীর পর গ্রাহকের ফর্ম ঠিক মত পূরন করে সিটিসেলে জমা দেওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে সিটিসেল সেই বিক্রেতাকে ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত কমিশন দিয়ে দিবে। এই কমিশনের টাকার পরিমানটা নির্ভর করবে বিক্রেতার বিক্রীত মোবাইলের পরিমানের উপর, যত বেশী বিক্রী ততো বেশী লাভ চ্। এই কমিশনের টাকার অংকটা নেহায়েত কম বলেনি মামুরা, এই বাজারে একটা মোবাইল বিক্রী করে এত টাকা লাভ করা কোনভবে সম্ভব হয় না। আমরা বিক্রেতারা লাফাতে লাফাতে অনেক লাভের আশায় গত অক্টোবর, নভেম্বর, ডিসেম্বর ২০০৫ পর্যন্ত সিটিসেলের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি মবাইল বিক্রী করেছিলাম, কর্মকর্তা মামুদের কথা মত গ্রাহক ফর্ম গুলো প্রতি মাসের শেষে এক সাথে পাঠানো শুরু করলাম যেন কমিশনের টাকা গুলো একসাথে পাই। কপাল খারাপ হলে যা হয়, এরকম কত ৪৫ দিন যে এভাবে পার হয়ে গেল কিন্তু আজ পর্যন্ত সম্পূর্ন কমিশোনের চেহারা দেখলাম না। ঐ তিন মাসে মাট ১০৬৭ টা মোবাইল বিক্রী হয়েছিল শুধু আমার দোকান থেকে আর পাইকারি বিক্রী করেছিলাম ৩৯০টার মত, সব মিলিয়ে মোট ১৪৫৭ টা মোবাইল। সিটিসেল গত অক্টোবর নভেম্বর বিক্রীত মোবাইলের মধ্যে মাত্র ১৬৭ টা মোবাইলের ১৮৫ টাকা করে কমিশোন দেয় এবং বাকি ৩৬৫ টাকা কিছু দিন পরে দিবে বলে জানায়। আগষ্টে সিটিসেল সেই ১৬৭ টা মোবাইলের বকেয়া পাওনা ২০০ টাকা দেয় এবং এটাই শেষ বলে জানায়। বাকি ১২৯০ টা মোবাইলের কমিশোন এভাবেই কখনও ৭০০০ টাকা আবার কখনও ১২০০০ টাকা করে আসতে থাকে যা আমাদের ব্যবসার কোন কাজে আসেনি। এরপর সিটিসেল গত মে মাসে শুরু করে ুহ্যালো ০১২৩চ্ নামের একটা নতুন প্যাকেজ যার দাম ছিল ১৭০০ টাকা এবং ৩০০ টাকার কার্ড ছিল ফ্রি। সিটিসেল মামুদের অনুরোধে কমিশোনের টাকা এবার তাড়াতাড়ি পাওয়ার প্রতিশ্রতি পেয়ে আমরা ৩০০ টাকার কার্ড এবং কমিশোন কিছু টাকা যোগ বিয়োগ করে ১৩০০ টাকায় এই প্যাকেজ বিক্রী করা শুরু করি। দাম প্রচন্ড কম হওয়ায় শহর ও গ্রাম পর্যায়ে সিটিসেলের এই প্যাকেজ প্রচুর পরিমানে বিক্রী হয়। কুলি, মুচি, লেবার, রিক্সাওয়ালা, ড্রাইভার সহ নিম্নো আয়ের লোকেরা সবচেয়ে বেশী এই প্যাকেজ কেনে। এত বিক্রী আমরা কোন কম্পানির অফারে কোনদিনও করিনি, প্রচন্ড ব্যস্ত থাকার কারনে আগের কমিশনের পাওনা টাকার কথা মাথাতে আসেনি। প্যাকেজ শেষে হিসাব করে দেখলাম আমি নিজে সব মিলিয়ে ুহ্যালো ০১২৩চ্ প্যাকেজে মোট ৯৮০২ টা মোবাইল ফোন বিক্রী করে ফেলেছি। আবার নতুন করে দেখা দিলো কমিশন সমস্যা দেখতে দেখতে আবার অক্টোবর ঘুরে এলো ৩৬৫ টাকা পেতে ৩৬৫ দিন অপেক্ষা করেও কোন ফল পেলাম না। তার উপর এই ১৩০০ টাকায় প্যাকেজ বিক্রী করার ফলে আমাদের অনেক টাকা ব্যবসায় ঢুকে গেছে। কর্মকর্তা ব্যাটারা প্রতিবারই বলে এ মাসেই টাকা দিয়ে দিব কিন্তু শুধু কথা পর্যন্ত আজও কোন কাজ হয়নি। দিনের পরদিন এভাবেই পার হয়ে যাচ্ছে, কমিশোন সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু জানতে চাইলেই মামুদের মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে। আর এদের মেজাজের কথা তো আগেই বলেছি।

গ্রামীন ফোন, বাংলালিংক, এবং একটেল জেলায় জেলায় তাদের কাষ্টমার পয়েন্ট স্থাপন করেছে। এদের মধ্যে শুধু গ্রামীনফোন নিজ উদ্দোগে জেলা শহরে আর থানা পর্যয়ে স্থানীয় ডিলারের মাধ্যমে এ সব পয়েন্ট নিয়ন্ত্রন করছে। বাকিরা স্থানীয় ডিলারের মাধ্যমে প্রতিটি জেলায় কাষ্টমার পয়েন্ট স্থাপন করেছে। বর্তমানে একজন গ্রাহক সিটিসেলের চেয়ে একটেল বা বাংলালিংক কিনতেই বেশী পছন্দ করে যদি না গ্রামীন ফোনের সাথে তার কোন সমস্যা থাকে, কারন ঘরের পাশেই সেবা পাওয়া যাচ্ছে। সিটিসেলের মত বিভাগীয় অফিস গুলোতে কুকুরের মত ধরনা দিয়ে বেড়াতে হয় না, সিটিসেলের কল সেন্টারের নাম্বার হচ্ছে *১২১ সারাদিন সারারাত চেষ্টা করেও সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়না নাম্বারটা সবসময় ব্যাস্ত থাকে। যদিও বা কখনও সংযোগ পাওয়া যায় সমস্যা সংক্রান্ত বিষয়ে আভিযোগ করলে মজার মজার কান্ড ঘটে। একবার আমার এক গ্রাহককে তারা সিলেটে যেতে বলেছিল যদিও বা তার জোন খুলনা। গ্রাহক রাগ করে জানতে চেয়েছিল উনার মানচিত্র সম্পর্কে কি কোন ধারনা নাই? কল সেন্টারের সেই ভদ্রলোক তাকে মুখ সামলিয়ে কথা বলতে বলেছিল, নহলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার হুমকিও দেয়। সেই গ্রাহক আর কখনও কল সেন্টারে ফোন করেনি, প্রায় তিন মাস পর সে আমার সামনে মোবাইলটা বিক্রী করে দেয়। আমি বেঁচে গেছি আমাকে ফোনটা ফেরৎ নিতে না বলায়। এ ধরনের ঘটনা প্রতি নিয়োত ঘটছে সিটিসেলের গ্রাহক ও বিক্রেতাদের সাথে। একটি হারানো সেটের নাম্বার বা নষ্ট হয়ে যাওয়া রিমের নাম্বার সিটিসেল থেকে উঠাতে এক জন গ্রাহকে যে পরিমানের হয়রানির শিকার হতে হয়, গ্রামীন ফোন, বাংলালিংক, বা একটেল এ রকম কোন সমস্যা হয়না। সিটিসেলের মত সবাই কাগজ পত্র চায়, যদি না থাকে তাহলে সাক্ষর মেলায় তাতে সমস্যা মনে হলে ইউ এন্ড আই বা এফ এন এফ নম্বর যাচাই করে সমস্যার সমাধান করে। কিন্তু সিটিসেলের বেলায় প্রকৃত গ্রাহক এবং তার প্রকৃত কাগজ থাকা সত্বেও থানা থেকে জিডি করে নিয়ে আসতে হয়। সিটিসেল পারলে গ্রাহকের জন্ম, মৃত্যু, আল্লাহ, ভগবান, স্কুল, কলেজ, জাতিয়তা, পাসপোর্ট সহ আর যা যা সনদ পত্রের ফোটকপি নেওয়া যায় সব নেয়। এটা ১৯৯৪ সাল না যে ভি আই পি -রা লক্ষ টাকার দামের সিটিসেল মোবাইল কিনেছে, এদের সাথে কথা বলার জন্য সেরকম ভাবসাবের প্রয়োজন। এখন সিটিসেল সামান্য রিক্সাওয়ালারা চালায় এদের সামনে এত ফুটানি দেখানোর প্রয়োজন নাই। মামুরা সাধারন মানুষের সাথে সাধারন ভাবে মিশতে শেখো, এরাই আমাদের ব্যবসা দেয়। সিটিসেলের কাছে আমরা কমিশন বাবদ লক্ষ লক্ষ টাকা পাব, এগুলো মামুরা যত তাড়াতাড়ী পার শোধ করে ফেলো নাহলে একটেলকে যে রকম করে ঘর-সংসার ছাড়া করেছি তোমাদের ও করব। মামুরা ভাওতাবাজি বন্ধ কর। আগামি ২০শে জানুয়ারি ২০০৭ এর মধ্যে আমাদের পাওনা মিটিয়ে দেও, টেরিটরি প্রথা বন্ধকরো, পূর্বের মত নগদ কমিশনের ব্যবস্থা করো, নাহলে ২২শে জানুয়ারি থেকে সিটিসেলের ছোট বড় দোষ ত্রটি সারা দেশবাসি জানবে এবং আমরা আইনের সাহায্য নিতে বাধ্য হবো। তোমাদের ঠেকানোর মত প্রচুর প্রমানাদি আমাদের হাতে আছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৬ রাত ১১:৩১
১১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×