somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হারিয়ে যাওয়া নগরি(পর্ব-১): ইরাম অব পিলারস বা মরুভুমির আটলান্টিস

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিষয়টি নিয়ে আলোচনার আগে কিছু ব্যাপার বলে নেই। প্রথমত ধর্মিয় বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা হচ্ছে না। কিন্তু ধর্মগ্রন্থ থেকে রেফারেন্স দেয়ার চেস্টা করা হবে। দ্বিতিয়ত এখানে পুরোটাই কাল্পানিক এবং আমার নিজস্ব ধারনা দিয়ে লিখেছি। তাই এমনই যে কিছু একটা ছিলো বা হয়েছে সেটা ভাবা অবান্তর।

ইরাম অব পিলারস ইতিহাসের ছেরা পাতায় হারিয়ে যাওয়া এক শহরের নাম। এটি এমন ভাবে হারিয়েছে যে এর সত্যিকারের কোন প্রমানাাদি পর্যন্ত নেই বর্তমানে। এমনকি বাস্তবে এধরনের কোন শহর সত্যিকারে ছিলো কিনা সেটাও একটা বড় ধরনের বিতর্কের বিষয়। এই বিতর্ক শুরু করেছে মুসলমানেরা আবার এই শহরের অস্তিত্বের মুল দাবিদারও মুসলমানেরা।

মুলত এটা নিয়ে প্রথম আলোচনা হয় পবিত্র কোরআনে। বেশ কয়েকটা স্থানে এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করেন আল্লাহতায়ালা এবং পরে এগুলো ব্যাখ্যা করতে গিয়ে রাসুল স: বেশ কিছু হাদিস এর অবতারনা করেন।

মুলত সুরা আল ফজরে সবচেয়ে অসাধারন ডিটেইলস দেয়া হয়েছে এই শহর সম্পর্কে। এখান থেকেই এর সম্পর্কে বিতর্কের উৎপত্তি। এখানে আয়াত ৬, ৭ এবং ৮ এর আল্লাহতায়ালা বেশ শক্ত ভাবে পরিস্কার একটা ডিটেইলস ধারনা দিয়েছেন এই শহর সম্পর্কে। এখান থেকেই এই শহরের পুরো স্ট্রাকচার সম্পর্কে আমি অসাধারন একটা ধারনা পেয়েছি। এর পরে এই শহরের খোজে বিংশ শতাব্দিতে বেশ কয়েকটা আর্কিওলজিক্যাল এক্সপিডিশন হয়েছে। যার মধ্যে ১৯৯২ সালেরটা ছিলো সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন। তারা স্যাটেলাইট ইমেজ ব্যাবহার করে এধরনের একটা শহরের অস্তিত্ব সম্পর্কে বেশখানিকটা নিশ্চিত হয়েছিলেন। তবে সৌদি সরকার বেশ নাখোশ হয়ে যায় বার বার এই শহর নিয়ে কেউ ঘাটাঘাটি করলে। এই বিষয় সম্পর্কে পরে বলছি।

কুরআন এর আয়াতগুলো একজন ইঞ্জিনিয়ার এর জন্য এই শহরের মুল স্ট্রাকচার সম্পর্কে এর চেয়ে ভালো ধারনা আর কিছুই হতে পারে না। মুলত ৬ নাম্বার আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেছেন আদ জাতির কথা। এখানে তিনি মানুষকে আদ জাতির কথা স্বরন করিয়ে দিয়েছেন। এই স্বরন করিয়ে দেয়ার সিস্টেমটাতে বেশ চমৎকার একটা ভঙ্গি আছে। তিনি মুলত এখানে আদকে তাদের নাম ধরে সম্বোধন করেছেন। মানে তিনি এই সংশয় দুর করেদিয়েছেন যে তিনি কোন মানুষকে সম্বোধন করেননি তিনি সরাসরি একটা জাতিকে সম্বোধন করেছেন। এর মানে হচ্ছে এর পরে তিনি যা বলবেন তা ওই জাতির বিষয়ে বলবেন। ব্যাক্তিবিষয়ে না।

এর পরের আয়াতে তিনি বলেছেন ইরাম নামক ওই শহরের তাদের অনেক পিলার বা কলাম ছিলো যা অনেক লম্বা ছিলো। এই স্থানে অনেক অনুবাদক এবং তাফসির কারক বেশ ভালো বিতর্ক করে ফেলেছেন। মুলত আগের আয়াতে তারা বক্তব্যের বিষয় হিসাবে ধরে নিয়েছেন আদ এর মানুষ এর শারিরিক সম্পর্কে বলা হচ্ছে। কিন্ত একচুয়ালি এখানে ওই শহরের মুল স্ট্রাকচার এবং আর্কিটেকচার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা এক বিশাল ডিসক্রিপশন দিয়ে ফেলেছেন এই মাত্র তিন থেকে চারটা শব্দের মধ্যে।

তিনি বলেছেন ইরাম এর লম্বা লম্বা সব পিলার ছিলো। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই মরুভুমির মধ্যে মধ্যে ঠিক কি কারনে পিলার করার প্রয়োজন পরলো তাদের?? আমার দ্বিতিয় প্রশ্ন হচ্ছে কেন পিলার গুলো এত লম্বা করতে হল যে সেটা আল্লাহ তাআলা নিজেই লম্বা বলে সম্বোধন করেছেন?? নিশ্চই সেগুলো মেনশন করার মতনই লম্বা ছিলো।

আমার প্রথম প্রশ্নের কারন হচ্ছে পুরো আরব এর আর্কিটেকচার এর ইতিহাস ঘাটলে এমন কোন সুউচ্চ ভবন খুজে পাওয়া যাবে না যেটাতে উচু কোন পিলার ছিলো। কারন মরুভুমির মধ্যে পিলার করা বোকামি ছারা আর কিছুই না। আর সেগুলো এতটা লম্বাকরাটা তো আরো বোকামি এবং অসম্ভব একটা কাজ। এত বালুর মধ্যে বেইজ বা ভিত্তির কাজ করাটাই তো অসম্ভব একটা উচু পিলার এর জন্য।

এখানেই মুলত আমার থিউরিটা এসছে। প্রথমত এ্ই ভয়ানক মরুভুমিতে একটা শহর বানাতে গেলে যেই জিনিষটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তা হচ্ছে পানির আনলিমিটেড রিসোর্স। আর তারা সেটাই পেয়েছিলো। কিন্তু সেটা কোনভাবেই মরুভুমির উপরে ছিলোনা। আপনার হয়ত অনেকেই জানেন বিজ্ঞানিরা গবেষনা করে বলেছেন হাজার বছর আগে আরব মরুভুমির নিচ দিয়ে একধরনের নদি প্রবাহিত হত এবং সেই পানি একেবারে ঝরনার পানির মতন পরিস্কার এবং এর পরিমান ছিলো বিপুল। এই নদিটা ছিলো মুলত একধরনের একুইফার এর মতন।

মুলত ইরম শহর এর ভিত্তিপ্রস্তর কারি লোকজন এই বিশাল পানির রিসোর্স পেয়েছিলো। কিন্তু তাদের সমস্যা ছিলো পানির এই বিশাল রিসোর্স ছিলো বালুর অনেক নিচে। তাই তারা প্রথমে সেই বালু খনন করে পানির উৎস পর্যন্ত পৌছানোর পরিকল্পনা করে। তারা এই খনন কাজ করার সময় অসাধারন একটা কাজ করে। তারা তাদের চার পাশে একটা দেয়াল তুলে দেয় যাতে মরুভুমির উত্তপ্ত বালু এসে তাদের উপরে না পরে এবং তাদের কবর না দিয়ে ফেলে। এখা্নেই মুলত পিলার এর বিষয়টা আসে। কারন এত বড় দেয়াল করতে হলে অসম্ভব শক্তিশালি পিলার তৈরি করার প্রয়োজন ছিলো। এই জন্যই বার বার এই পিলার গুলোর কথা আসে যখনই তাদের শহর এর কথা আসে।

এখন আমার কথা শুনতে হাস্যকর শোনালেও আমার কাছে মনে হয় এই শহর মরুভুমির বালূর উপরি তল থেকে কমপক্ষে কয়েকশ ফিট নিচে ছিলো। সম্ভবত আরো বেশি হতে পারে। হাজার ফিট হলেও অস্বাভাবিক কিছু হবে না। পুরো শহরটা একচুয়লি মরুভুমি থেকে অনেক অনেক নিচে ছিলো। নদির পরিস্কার পানির সরাসরি শহরে এক দিকদিয়ে ঢুকে যেত এবং গ্রাভিটি বাকি কাজটা করতো। তাই শহরে অন্যপাশ পর্যন্ত খুব সহজে পানি পৌছে যেতো।

আর একটা বিষয় হচ্ছে যেহেতু পিলার এর কথা জোর করে বলা হচ্ছে তার আর একটা কারন ছিলো এগুলো শুধু পিলার হিসাবে না অন্যকোন কাজেও ব্যাবহৃত হতো। হয়তো এগুলো শত্রুর আক্রমন থেকে পুরো শহরকে রক্ষা করার জন্য ওয়াচ টাওয়ার এবং সৈন্যদের স্টেশন হিসাবে ব্যাবহৃত হত। এছারাও আমার বেশ শক্ত একটা ধারনা হচ্ছে এই পিলারগুলোকে তারা লিফট হিসাবে ব্যাবহার করতো উপরে নিচে উঠানামা করার জন্য। যেহেতু তৎকালিন সময়ে প্রচুর দাস ছিলো সুতারং এটা অসম্ভব কিছু ছিলো না।

পিলার গুলোর বেইজ মুলত অত্যান্ত শক্ত পাথর এর নিচে কোনধরনের পাইলিং এর মাধ্যমে করা হয়েছিলো। একবার ভেবে দেখেন কিধরনের শক্ত এবং বিশাল কলাম হলে মরুভুমির বিপুল পরিমন বালির পাহার ঠেলে ধরে রাখতে পারে। মুলত এই জন্যই এই পিলার গুলো এতটা গুরুত্বপুর্ন এবং এগুলো নিয়ে সবসময় কথা হয়েছে। আমার ধারনা শহরটির এত সম্পদের মুল কারন হচ্ছে এই অঞ্চল দিয়ে ব্যাবসায়িরা তাদের যাতায়াত করতেন পুরো আরব অঞ্চলে। আর এই অঞ্চলটা ছিলো তাদের জন্য একটা ক্রসপয়েন্ট। একটা চৌরাস্তার মতন। তাই এখানে প্রচুর হোটেল এর মতন ছিলো এবং সম্ভবত ব্যাপক মাত্রায় প্রাস্টিটিউশন ছিলো। সম্ভবত এখানকার মুল ইনকামের একটা সোর্স ছিলো এই ব্যাপকমাত্রার প্রস্টিটিউশন। এই কারনেই এই শহরকে মরুভুমির আটলান্টিস বলা হতো। কারন এখানে পুরো আরবের মানুষেরা আমোদ ফুর্তি করার জন্য আসতো এবং প্রচুর টাকা উরাতো।

আামর এই কথার প্রমান দিয়েছেন আল্লাহতায়ালা এর পরের আয়াতে। তিনি বলেছেন এই ধরনের কোন কিছু এই ভুমিতে দ্বিতিয়বার করা হয়নি। এর মানে হচ্ছে যখন এই আয়াত নাজিল হয় তখন পর্যন্ত এই ধরনের কোন স্ট্রাকচার পুরো পৃথিবীর বুকেই নির্মিত হয়নি। এই কথাটা এতটা জোর দিয়ে বলার ঠিক কি কারন থাকতে পারে একবার ভেবে দেখেছেন?? এর আয়াত এর মুল কারন হচ্ছে এই শহরটা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচারাল দিক দিয়ে একটা অত্যাশ্চর্য ছিলো। যার দেমাগে এবং দাপটে এখানকার মানুষেরা সৃস্টিকর্তাকে ভুলে গিয়েছিলো। আমার ধারনা এই পিলার গুলোর এই অসাধারন শক্তিমত্তার কারনে স্থানিয় বাসিন্দারা এগুলোকে নিয়মিত পুজা দিতো।

এবার আসি ধংস্ব হওয়ার বিষয় নিয়ে। কুরআনের বিভিন্ন স্থানে কনফার্ম করা হয়েছে এই শহরটা ঝরের মাধ্যমে ধংস্ব হয়ে যায়। এখন আপনি যদি আমার উপরের বিষয়ের সােথে একমত হন তবে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ঠিক কিভাবে ধংস্ব হয়েছিলো। শহরটি মুল ভুপৃষ্ঠ থেকে অনেক অনেক নিচে ছিলো যার কারনে এটি একটি কুয়ার মতন ছিলো। যখনই এর পিলার গুলো কোন কারন ধংস্বপ্রাপ্ত হয়(সম্ভবত ছোটখাট ভুমিকম্প হয়েছিলো) তখন খুব সহজেই এর সাথে থাকার দেয়াল ধ্বসে পরে। ফলে চার পাশ থেকে বালি এর পাহার গরাতে গরাতে পুরো শহরটিকে একেবারে সলিল সমাধি দিয়ে দিয়েছিলো। সময়ের আবর্তনে বালির নিচ থাকা পুরো শহরটি আস্তে আস্তে সরতে শুরু করে এবং পুরোপুরি বিলিন হয়ে যায়। এই সরে যাওয়ার বিষয়টা বুঝাতে হলে আলাদা নোট লিখতে হবে।

এখন বলি কেন সৌদিআরব এই বিষয়টা নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে চায় না। আমিযতদুর নেট ঘেটে ঘেটে বের করলাম তাতে খুব্ হাস্যকর একটা বিষয় উঠে এসেছে। মুলত আরবের(সৌদি, ওমান, দুবাই, ইয়েমেন) লোকদের বিশ্বাস ওই শহরের মধ্যে খারাপ জ্বিনদের আটক করে রাখা হয়েছিলো। যখন শহরটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় তখন এর সাথে জ্বিনগুলোও হারিয়ে যায়। এখন এই শহর আবার নতুন করে খুরে বের করলে সেই জ্বিনগুলো আবার ছরিয়ে যাবে এবং পুরো পৃথিবীতে ব্যাপক ধংস্বলিলা চালাবে।

এখন অনেকেই বলতে পারেন আমি আনচার্টেড গেমস থেকে পুরো বিষয়টার আইডিয়াটা নিয়েছি। সত্যি কথা হচ্ছে আমি যখন বিষয়টা নিয়ে স্টাডি শুরু করি তখন ইউটিউবে আনচার্টেড গেমস এর ভিডিওটা আছে। আমি পুরো ভিডিওটা দেখি। পরে কুরআন, হাদিস, আর্কিওলজিস্টদের বক্তব্য এবং আরবদের বক্তব্য পরি। আমার কাছে গেমস এর আইডিয়াটা কিছুটা লজিক্যাল মনে হয় তবে পুরোটা না। তারা কিছুটা বেশি বেশি করবে এটাই স্বাভাবিক।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
৯টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×