ছবি - kalerkantho
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন - বাংলাদেশে গত ১৪ বছরে কোটিপতি বেড়েছে ৫ গুণ । দেশে এলিট এ (কোটিপতি) ক্লাবের সদস্য সংখ্যা বর্তমানে এখন ১ লাখ ১০ হাজার ১৯২ জন।
করোনা মহামারী ও পরিবর্তীত আরো কিছু বিশ্ব পরিস্থিতির কারনে গত কয়েক বছর যাবত সারা বিশ্বেই চলছে অর্থনৈতিক মন্দা। তীব্র আর্থিক সংকট চলছে বাংলাদেশেও। তার মধ্যেই সোনার বাংলায় হু হু করে বাড়ছে কোটিপতির সংখ্যা। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসেব বলছে, দেশে অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে কোটিপতির সংখ্যা বিশেষ করে গত ১৪ বছরের (২০০৯ - ২০২২ /২৩ মার্চ ) কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৯২ হাজার, যা শতকরা হিসাবে প্রায় পাঁচগুণ। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার। ২০২২ ডিসেম্বরে এসে এ সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৯৪৭ জন। আর গত তিন মাসে এ সংখ্যা ২৪৫ জন বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ১৯২ জন। তবে কোটিপতির সংখ্যা বাড়লেও ক্ষুদ্র আমানতকারীদের আমানত বাড়েনি, বরং তুলনামূলকভাবে কমে গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩/০৬/২৩) প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ প্রতিবেদনটি প্রতি তিন মাস পরপর প্রকাশ করে থাকে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, ক্ষুদ্র আমানতকারীদের সংখ্যা না বাড়ার অর্থই হলো দেশে অর্থনৈতিক বৈষম্য বেড়ে গেছে। এর ফলে ধনীরা আরো ধনী হচ্ছে। অপর দিকে গরিবরা আরো গরিব হচ্ছে। ক্ষুদ্র আমানতকারীদের আমানতের পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, ক্ষুদ্র আমানতকারীরা তাদের আয়ের সাথে ব্যয় সমন্বয় করতে পারছেন না। সবধরনের পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। সেই সাথে বেড়েছে পরিবহন ব্যয়। এর পাশাপাশি বাসা ভাড়াসহ বিদ্যুতের দাম। সবমিলে জীবন যাত্রার ব্যয় অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। এর ফলে আগে একই আয় দিয়ে যে পরিমাণ পণ্য পাওয়া যেত, এখন তা দিয়ে কম পাওয়া যাচ্ছে। প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো হচ্ছে রেশনিং করে অর্থাৎ কম ব্যয় করে। আয়ের সাথে ব্যয় সমন্বয় করতে না পারায় তারা ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন। এতে গরিব আরো গরিব হয়ে পড়বে বলে তারা আশঙ্কা করেছেন।
বিশ্লেষকদের মতে, ক্ষুদ্র আমানতকারীদের সংখ্যা তুলনামূলক না বাড়ায় বলা যায় দেশে সম্পদের বণ্টন ঠিকভাবে হচ্ছে না। ফলে গরিবরা আরো গরিব হচ্ছে অন্যদিকে এক শ্রেণীর মানুষ দ্রুত সম্পদশালী হচ্ছে। এর ফলে সমাজে ধনী-গরিবের বৈষম্য বেড়েই চলছে। এর কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছেন, বিগত কয়েক বছরে নিত্য ব্যবহার্য ভোগ্যপণ্যের দাম সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। মানুষ আয়ের সাথে ব্যয় মেলাতে পারছে না। যে পরিমাণ আয় করছে সংসারের ব্যয় হচ্ছে তার চেয়ে বেশি। বাড়তি ব্যয় মেটাতে মানুষ তাদের সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েলথ-এক্সের (২০১৯) তথ্য মতে ,অতিধনীর বৃদ্ধির হারের দিক থেকে বাংলাদেশ ছিল বিশ্বে প্রথম। এখন দেখা যাচ্ছে, ধনী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির হারের দিক থেকেও বাংলাদেশ এগিয়ে যার অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। প্রতিবেদনে ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ধনী বৃদ্ধির হারে শীর্ষে থাকবে, এমন ১০টি দেশের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল। সে তালিকায় শীর্ষে ছিল নাইজেরিয়া। এর পরের অবস্থানে মিসরের যেখানে ধনী বাড়বে সাড়ে ১২ শতাংশ হারে। তৃতীয় স্থানে বাংলাদেশের পরে ছিল যথাক্রমে ভিয়েতনাম, পোল্যান্ড, চীন, কেনিয়া, ভারত, ফিলিপাইন ও ইউক্রেন। জ্বালানি তেলসমৃদ্ধ হলেও নাইজেরিয়া দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে পরিচিত এবং মিশর দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও সে দেশের অথনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ এবং সেও দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে পরিচিত।
তবে ওয়েলথ-এক্সের প্রতিবেদনে দেশে ধনী ও অতিধনীর সংখ্যা দ্রুতগতিতে বৃদ্ধির চিত্র উঠে এলেও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রতিবেদনে দরিদ্র মানুষের আয়ে বড় ধরনের বৈষম্য বেড়ে যাওয়ার বিপরীত চিত্রও রয়েছে। আবার অনেকে মনে করছেন, এই ধনীদের বড় অংশের উত্থান ঘটছে স্বজনতোষী পুঁজিবাদ বা ক্রোনি ক্যাপিটালিজম, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ঠিকাদারি কাজ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে।
ছবি - Getty Images
এদিকে বাংলাদেশে শুধু কোটিপতির সংখ্যাই বাড়ছে না তার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণও। বাংলাদেশে গত ১৪ বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ছয়গুণের বেশি। ২০০৯ সালে বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের আকার প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা থাকলেও এখন সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের খেলাপি ঋনের পরিমান ২২ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে এখন ১ লাখ ৩২ হাজার ৬২০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে।
যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে এই পরিমাণ প্রায় তিন লাখ কোটি টাকা। কারণ সন্দেহজনক ঋণ, আদালতের আদেশে খেলাপি স্থগিতাদেশ থাকা ঋণ, পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠন করা ঋণকেও তারা খেলাপি দেখানোর পক্ষে।
খেলাপি ঋণ কি ?
যখন কোনো কারণে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি ফেরত পাওয়া যায় না বা সম্ভব হয় না; তখন ওই ঋণকে খেলাপি ঋণ বলে। বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনীতি তথা ব্যাংক খাতের প্রধান সমস্যা এই খেলাপি ঋণ। অনেক পদ্ধতি, কৌশল ও প্রচেষ্টা অবলম্বনের পরও তা আজও হাতের নাগালের বাইরে। সাম্প্রতিককালে দেখা গেছে, ব্যাংক খাতের ১২-১৩ শতাংশই ঋণ খেলাপি হয়েছে, যা টাকার অঙ্কে লাখো কোটিতে পৌঁছেছে অনেক আগেই। আর এই লাগামহীন খেলাপি ঋণের জন্যই অর্থনীতিতে দেখা দিয়েছে একধরনের বন্ধ্যত্ব ।
খেলাপি ঋণের সমস্যা কি ?
খেলাপি ঋণের জন্য সাধারণত ব্যাংকে যখন টাকার পরিমাণ কমে যায়, আমরা সেটাকে তারল্য সংকট বলি। আর যখন তারল্য সংকট হয় তখন ব্যাংকের ঋণ দেয়ার সক্ষমতাও কমে যায়। তখন যারা বিনিয়োগে যেতে চান তারা ঋণ পান না, তাই বিনিয়োগে যেতে পারেন না। আর বিনিয়োগ কমে গেলে অর্থনীতির ওপর নানা প্রভাব পড়ে,ফলে অর্থনীতির গ্রোথ কমে যায়। কমে যায় কর্মসংস্থানের সুযোগ। এমনকি অবকাঠামোগত উন্নয়নেও পড়ে এর বিরূপ প্রভাব। সামান্য মাত্রায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও পরিবর্তন করতে গেলেও তখন অন্যের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়।
কেন বাংলাদেশে বাড়ছে ঋণখেলাপি -
আমাদের অর্থনীতিতে অভিশপ্ত খেলাপি ঋণ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। কী কারণে সৃষ্টি হয়েছে এই খেলাপি ঋণের; আসুন, সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-
১। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা,রাজনৈতিক নেতা ও ব্যাংকের পরিচালকদের প্রভাব।
২। পর্যাপ্ত জামানতের অভাব।
৩। খরা-বন্যাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
৪। আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব।
৫।মামলা নিষ্পত্তির দীর্ঘসূত্রত।
বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকিং খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং আইনজীবীরা বলছেন, খেলাপি ঋণ আদায়ে বাংলাদেশে কিছু আইন থাকলেও এসব প্রয়োগের অভাব রয়েছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে ব্যাংকিং খাতেও খেলাপিদের বিরুদ্ধে কখনোই খুব কঠোর ব্যবস্থা তো নেয়া হয়নি, বরং তারা বরাবর নানা রকমের সুবিধা পেয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলেন,"যারা বড় বড় অংকের ঋণ খেলাপি হয়েছেন, তাদের কখনো শাস্তি হয়েছে বলে আমি শুনিনি। যেসব ব্যাংক এর সাথে জড়িত থাকে, তাদের বিরুদ্ধেও বাংলাদেশ ব্যাংককে খুব কড়া ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ফলে খেলাপি ঋণ নিয়ে কারও মধ্যে কোন ভয় থাকে না"।
বাংলাদেশে খেলাপি ঋণ কমাতে নানা উদ্যোগের কথা বলা হলেও এটার জন্য যে ধরনের দৃঢ় রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রয়োজন, সেটার ঘাটতি আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াতেও অনেক ধরনের দুর্বলতা আছে বলে বলছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ডিস্টিংগুইশড ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন,"ঋণ খেলাপিদের অনেকেই বেশ শক্তিশালী। তারা এটা করে পালিয়ে যাচ্ছেন, আবার কেউ কোন রকমের বিচারের সম্মুখীন হচ্ছেন না, কেউ আইনের মুখোমুখি হলেও দীর্ঘসূত্রিতার কারণে কোন সমাধান হয় না। বাংলাদেশ ব্যাংকও যেসব উদ্যোগ মাঝে মাঝে নেয়, সেগুলো স্বাধীনভাবে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তারা নানারকম বাধাবিপত্তির সম্মুখীন হন"।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আরো বলছেন, "আইন আছে বেশ কিছু, কিন্তু সেগুলোর অনেক দুর্বলতা আছে। এমনকি টাকা পাচারের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ শাস্তি মাত্র ১২ বছর। কিন্তু সমস্যা হলো, আইন যেটুকু আছে, সেটারও প্রয়োগ নেই। সেই কারণে অনেকে মনে করেন, তারা ব্যাংকের ঋণের টাকা ফেরত না দিলেও কিছু হবে না। অনেকে এভাবে টাকা দেশের বাইরেও নিয়ে যান"।
খেলাপি ঋণ থেকে পরিত্রাণের উপায় কী?
১। নৈতিকতার চর্চা করা।
২। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে রাজনৈতিক নিয়োগ তথা রাজনৈতিক নেতা মুক্ত এবং ব্যাংক পরিচালকদের রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করা।
৩। সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে একসাথে মিলে কাজ করতে হবে।
৪। কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সব ব্যাংককে শুধু খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য আলাদা করে মনিটরিং সেল গঠন করা।
৫। সঠিকভাবে তথ্য যাচাই-বাছাই করে ঋণ প্রদান এবং বিতর্কিত ঋণের যথাযথ নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণ।
৬। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সুশাসন নিশ্চিত করা এবং পেশাদার ও সুদক্ষ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা।
৭। ঋণ প্রদানে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি বন্ধ করা।
৮। অর্থ ঋণ আদালতসহ আইনি প্রক্রিয়া আরও উন্নত ও সংস্কার করা।
৯। খেলাপি ঋণগ্রহীতাদের তালিকা সম্মুখে প্রকাশ এবং ভবিষ্যতে তাদের ঋণ প্রদানে বিরত থাকা।
১০। ঋণের বিপরীতে বন্ধকি সম্পত্তির সঠিক চলতি বাজারমূল্য নিরূপণ করা।
১১। একই খাতে বেশি ঋণ না দিয়ে বিভিন্ন খাতে ঋণ প্রদান করা।
জবাব দিহীতা -
আমার এ লেখার উদ্দেশ্য ব্যক্তি-সরকারের সমালোচনা কিংবা দেশের নীতি নির্ধারনী বিষয় নিয়ে আলোচনাও নয় কিংবা কাউকে দূর্নীতিপরায়ন বলা বা কারো আয় রোজগার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপনও নয়। এ পোস্টে আমি শুধু দেশ-বিদেশের সংবাদপত্রের খবরের শিরোনাম এবং পর্যবেক্ষণ বা অভিমত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আর, তারাও (ব্যাংক/সংবাদপত্র) তাই তুলে ধরতে চেয়েছে যা আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত ঘটছে। রাষ্ট্রের একজন নাগরিক হিসাবে এবং একজন মানুষ হিসাবে দেশকে নিয়ে আর সবার মত আমিও ভাবি তবে তা হয়ত চেতনাধারী কিংবা অন্য পারিবারিক সুবিধাভোগী/উত্তরাধীকারীদের মত করে বলতে যাইনা কিংবা রাষ্ট্র থেকে তাদের মত সুযোগ সুবিধার জন্য আকাংখিতও নই ।যদিও তাদের সবারই মুখে একই কথা দেশ ও জনসেবা (যদিও বাস্তবতা ভিন্ন) এবং তার জন্য দলে দলে কাড়াকাড়ি-কামড়াকামড়ি, যা আমরা করতে পারিনা। কারন , আমরা খুবই সাধারন মানুষ ,যাকে বলে আমজনতা। আর তাই এ লেখার সাথে রাজনীতির কোন সম্পর্ক বা সরকারের কোন নীতির সমালোচনার সংযোগ খুজবেনা না দয়া করে। আর সরকারের বা তার নীতির সমালোচনা আমার মত সাধারন মানুষের সীমার বাইরে। তবে দেশের একজন সচেতন ও সাধারন নাগরিক হিসাবে দেশের ভাল-মন্দ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাই,এতটুকুই।
========
তথ্যসূত্র -
১। ১৪ বছরে কোটিপতি ৫ গুণ বেড়েছে দেশে - https://mybangla24.com/newspapers/naya-diganta
২। দেশে কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে - Click This Link
৩। Bangladesh Economy: তীব্র আর্থিক সংকটের মধ্যেই বাংলাদেশে বাড়ছে কোটিপতির সংখ্যা - Click This Link
৪। দেশে বাড়ছে কোটিপতির সংখ্যা - Click This Link
৫। কোটিপতির সংখ্যা লাখ ছাড়িয়ে - https://www.banglatribune.com/business/
৬। ওয়েলথ-এক্সের প্রতিবেদন - ধনী বৃদ্ধির হারে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ - https://www.prothomalo.com/bangladesh/
৭। করোনার বছরে কোটিপতি বেড়েছে ১১৬৪৭ জন - Click This Link
৮। বাংলাদেশ কেন খেলাপি ঋণ কমাতে পারছে না? - https://www.bbc.com/bengali/articles/
৯। খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১০ বছরে ৩ গুণ বেড়েছে: সিপিডি - Click This Link
১০। লাগামহীন খেলাপি ঋণ পরিত্রাণের উপায় কী - Click This Link
==================================================================
পূর্ববর্তী পোস্ট -
৫। " রংপুর সিটি কর্পোরশন নির্বাচন - লাঙলের জয় ও নৌকা চতুর্থ " - কি বার্তা দেয় আমাদের? - Click This Link
৪। " বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন " - তুমি কার ? -
Click This Link
৩। সামাজিক রীতি-নীতি-শিষ্ঠাচার এখন যাদুঘরে - আপনি কি একমত ? -
Click This Link
২। বর্তমান সময়ে আমরা কি একটি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও দৃষ্টিশক্তি হীন জাতি বা প্রজন্মে পরিণত হচছি বা হতে যাচছি? -
Click This Link
১। আমাদের সমাজের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা কি ভেঙে পড়ছে ? -
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩