somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিছু এলোমেলো ভাবনা ও ফান্দে পরা এক ইঁদুরের গল্প

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি গরুর গোস্ত খুব পছন্দ করি, ইনফ্যাক্ট গরুর গোস্তই আমার সব চেয়ে প্রিয় গোস্ত। এমনকি গরুর গোস্ত দিয়ে পেট ভড়ে খিচুরি খেয়েই পোস্টটি লিখতে বসলাম। তারপরও সত্য হলো আমি গরু জবাই করতে দেখতে পারি না। বিলিভ করতে পারবেন না হয়তো যে, আমি এখন পর্যন্ত সরাসরি কিংবা ভিডিওতে গরুর গলায় ছুড়ি চালানোর দৃশ্য দেখিনি। ছোট বেলায় এক ঈদে আম্মাকে এটা শেয়ার করছিলাম, আম্মা বলেছিলেন কুরবানি দেখতে ভয় পেলে পাপ হয়। এরপর পাপ থেকে বাঁচার জন্য গরু জবাই দেখতে গিয়েছিলাম। শরীর অনেক শক্ত করে দাড়িয়ে ছিলাম জবাই দেখতে, কিন্তু যখন গরু ভয়ানক আওয়াজে চিৎকার দিলো দৌড়ে পালিয়ে গিয়েছিলাম আড়ালে, অনেক্ষণ কাপছিলাম, হৃৎপিন্ড দ্রুত উঠা নামা করেছিলো দীর্ঘক্ষন। এরপর আর কোনদিন গরু জবাই দেখতে সাহস করি নি। আমি বুঝতে পারছি যে এটা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হয়ে গেলো, কারণ গরুর গোস্ত খাই কিন্তু জবাই দেখতে পারি না। গরু কোথাও না কোথাও জবাই হলেই তারপর গোস্ত খেতে পারবো, বিষয়টা নিয়ে আমি এখনো কোন সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছতে পারি নি। একবার মনে হয়, যারা জবাই করছে তারা যদি স্বাভাবিক ভাবে জবাই করতে পারে এবং এতে যদি তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয় তাহলে জবাই করা না দেখে গরুর গোস্ত খাওয়াতে তেমন অপরাধবোধ আসার কথা না। নিজেকে এমন এক্টা গোঁজামিল মার্কা বুঝ দিয়ে পেট ভড়ে গরুর গোস্ত খেয়ে ফেলি। তবে, এতে মন সম্পুর্ণ শান্ত হয় না। তাই ভবিষ্যতে মন কি বলবে বলতে পারছি না। বুঝ পরিবর্তন হলে হয়তো গোস্ত খাওয়াই একেবারে বাদ দিয়ে দিতে পারি। তখন শুধু গরু বাদ না, সব ধরনের প্রাণীর গোস্তই হয়তো বাদ দিয়ে দেবো। মাঝে মাঝে মনে হয় চাইনিজরা যদি প্লাস্টিকের মত কোন পদার্থ দিয়ে গরুর গোস্ত বানাতে পারতো তাহলে এই জ্যান্ত গরুর গোস্ত আর খেতাম না, এখনি বাদ দিয়ে দিতাম।

২) আমার এই রক্ত দেখার ভয় কেবল গরুর ক্ষেত্রে না, সকল প্রাণীর ক্ষেত্রে। আমি যেই ভিডিও সবচেয়ে বেশি দেখার চেষ্টা করেও দেখতে পারি নি সেটা হলো লগি বইঠার ঘটনার ভিডিও। জ্যন্ত মানুষগুলোকে কিভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হলো সেই দৃশ্য বার বার দেখার চেষ্টা করেও দেখতে পারি নি। তেমনি অভিজিৎ হত্যার ভিডিও দেখতেও অনেকদিন সময় লেগেছে। ইদানীং কালের রোহিঙ্গাদের নির্মম ভাবে হত্যা করার দৃশ্যগুলোর কারণে খুব সাবধানে আমি ফেসবুক ব্যবহার করি। কিছু কিছু দৃশ্য চোখে পরার সাথে সাথে স্ক্রল করে নিচে চলে যাই। এমনকি কিছু আইডি থেকে নিয়মিত শুধু রক্ত মাখা ছবি আপলোড করার কারণে তার আইডি আন ফলো করে দিয়েছি, যদিও তার বক্তব্যের সাথে আমি একমত ছিলাম।

৩) প্রত্যেক প্রাণীরই মৃত্যু যন্ত্রণা আছে। আম্রা মশা মারি তারও যন্ত্রণা আছে, তেলাপোকারও যন্ত্রণা আছে। তেমনি ভাবে মাছ, সাপ, ব্যাঙ, গরু, খাশি, মুরগি সবারই মৃত্যুকালে যন্ত্রণা হয়। আমি যেটা বুঝি সেটা হলো যেই প্রাণীর দেহ যত বড় তার মৃত্যু যন্ত্রণা তত বেশি। সেই হিসেবে মশার চেয়ে তেলাপোকা, তেলাপোকার চেয়ে টিকটিকি, টিকটিকি চেয়ে মুরগী, মুরগীর চেয়ে বিড়াল, বিড়ালের চেয়ে ছাগল, ছাগলের চেয়ে, কুকুর, কুকুরের চেয়ে, গরু, গরুর চেয়ে হাতির মৃত্যু যন্ত্রণা বেশি। তেমনি সমুদ্রের মাছ ও বিভিন্ন প্রাণীরও মৃত্যু কষ্ট রয়েছে। গাছ পালার যেহেতু প্রাণ আছে সেহেতু তাদেরও মৃত্যু কষ্ট রয়েছে। কিন্তু গাছ কাটলে যেহেতু চিৎকার করে না, রক্ত বের হয় না দৌড়ে অন্য কোথাও চলে যায় না, লাথ্থি দিয়ে হত্যাকারীকে সরিয়ে দিতে চায় না সেহেতু গাছের বেলায় হিসেবটা এক্টু ভিন্ন, বা ভিন্ন ভাবে দেখাই যায়। তবে বিশেষ প্রয়োজন ব্যাতিত গাছ না কাটার ব্যাপারে সবাই একমত।

৪) একজন বৃদ্ধ রিক্সাওয়ালার পিছনে বসতে আমার খারাপ লাগে। তবুও বসতে হয়। বৃদ্ধ দেখে যদি তার রিক্সায় না উঠি তাহলে সেই লোক খাবে কি? তার পরিবার বাচবে কিভাবে? সেই হিসেব করে বৃদ্ধের রিক্সায় বেশি বেশি বসতে হয়। গন্তব্য পৌছে তার ন্যাহ্য ভাড়ার সাথে ১০ টাকা বাড়ায় দিলেও লোকটির জন্য কষ্ট হয়। তেমনি ভাবে গরু জবাই করা বা না করা এক বিষয়, কিন্তু গরুর যে কষ্ট হয় এটা অস্বিকার করার কোন অপশন নেই, খুউব কষ্ট হয়। কিন্তু ধর্মীয় রীতি মেনে যদি কেহ কোরবাণী করতে চায় সে করতেই পারে, তাই বলে পশুটির কষ্ট নিয়ে ফান করার কিছুই নেই। রক্ত যে খুব ভাল জিনিস না সেটা সবারই জানা থাকার কথা। আমি কোরবাণীটাকে দেখছি ঐ বৃদ্ধ লোকের রিক্সায় চড়ার মতো। চড়তে খুব কষ্ট হয়, তবুও চড়তে হয়....

৫)এবার ফান্দে পরা এক ইঁদুরের গল্প:

- দুই বছর আগেও আমি মিশরে একা এক বাসায় থাকতাম। একবার ইঁদুর খুব ডিস্টার্ব শুরু করলো। এক খাচা এনে খাবার দিয়ে পেতে রাখলাম। বড় এক ইঁদুর ধরা পরলো। দৌড়ে খাঁচার কাছে ছুটে আসলাম। আমাকে দেখে ইঁদুর চিচির মিচির করে চিৎকার শুরু করলো। খাঁচার ভিতরে দৌড়াদৌড়ি করতে করতে শরীর রক্তাক্ত করে ফেললো। এক্টুখানি ফাঁকা দিয়ে মাথে ঢুকিয়ে দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করতে করতে মাথা ছুলে ফেললো। আমি অনেক্ষন দাড়িয়ে দাড়িয়ে দৃশ্য দেখলাম। এরপর এক্টা শক্ত কাঠি নিয়ে খুচা দিতে গিয়ে অনুভব করলাম তার মৃত্যু ভয়। তার শরীর কাপছিলো। তারপরও আরো অনেক্ষণ তার জীবনের কষ্ট অনুভব করলাম। তারপর তাকে ছেড়ে দিয়েছিলাম। খুব ভালো লাগছিলো, যদিও নিজেকে বোকা বোকা লাগছিলো। তারপর এই ঘটনাটি নিয়ে নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করলাম তাহলে এই ক্ষতিকারক ইঁদুরের সমাধান কি হবে? পরে সিদ্ধান্তে পৌঁছলাম যে, বেটার ওয়ে হলো নিজের বাসা পরিস্কার রাখা যাতে এমন ক্ষতিকারক প্রাণী না আসতে পারে এবং তাকে কষ্ট দিয়ে মারতে না হয়।) আমি গরুর গোস্ত খুব পছন্দ করি, ইনফ্যাক্ট গরুর গোস্তই আমার সব চেয়ে প্রিয় গোস্ত। এমনকি গরুর গোস্ত দিয়ে পেট ভড়ে খিচুরি খেয়েই পোস্টটি লিখতে বসলাম। তারপরও সত্য হলো আমি গরু জবাই করতে দেখতে পারি না। বিলিভ করতে পারবেন না হয়তো যে, আমি এখন পর্যন্ত সরাসরি কিংবা ভিডিওতে গরুর গলায় ছুড়ি চালানোর দৃশ্য দেখিনি। ছোট বেলায় এক ঈদে আম্মাকে এটা শেয়ার করছিলাম, আম্মা বলেছিলেন কুরবানি দেখতে ভয় পেলে পাপ হয়। এরপর পাপ থেকে বাঁচার জন্য গরু জবাই দেখতে গিয়েছিলাম। শরীর অনেক শক্ত করে দাড়িয়ে ছিলাম জবাই দেখতে, কিন্তু যখন গরু ভয়ানক আওয়াজে চিৎকার দিলো দৌড়ে পালিয়ে গিয়েছিলাম আড়ালে, অনেক্ষণ কাপছিলাম, হৃৎপিন্ড দ্রুত উঠা নামা করেছিলো দীর্ঘক্ষন। এরপর আর কোনদিন গরু জবাই দেখতে সাহস করি নি। আমি বুঝতে পারছি যে এটা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হয়ে গেলো, কারণ গরুর গোস্ত খাই কিন্তু জবাই দেখতে পারি না। গরু কোথাও না কোথাও জবাই হলেই তারপর গোস্ত খেতে পারবো, বিষয়টা নিয়ে আমি এখনো কোন সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছতে পারি নি। একবার মনে হয়, যারা জবাই করছে তারা যদি স্বাভাবিক ভাবে জবাই করতে পারে এবং এতে যদি তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয় তাহলে জবাই করা না দেখে গরুর গোস্ত খাওয়াতে তেমন অপরাধবোধ আসার কথা না। নিজেকে এমন এক্টা গোঁজামিল মার্কা বুঝ দিয়ে পেট ভড়ে গরুর গোস্ত খেয়ে ফেলি। তবে, এতে মন সম্পুর্ণ শান্ত হয় না। তাই ভবিষ্যতে মন কি বলবে বলতে পারছি না। বুঝ পরিবর্তন হলে হয়তো গোস্ত খাওয়াই একেবারে বাদ দিয়ে দিতে পারি। তখন শুধু গরু বাদ না, সব ধরনের প্রাণীর গোস্তই হয়তো বাদ দিয়ে দেবো। মাঝে মাঝে মনে হয় চাইনিজরা যদি প্লাস্টিকের মত কোন পদার্থ দিয়ে গরুর গোস্ত বানাতে পারতো তাহলে এই জ্যান্ত গরুর গোস্ত আর খেতাম না, এখনি বাদ দিয়ে দিতাম।

২) আমার এই রক্ত দেখার ভয় কেবল গরুর ক্ষেত্রে না, সকল প্রাণীর ক্ষেত্রে। আমি যেই ভিডিও সবচেয়ে বেশি দেখার চেষ্টা করেও দেখতে পারি নি সেটা হলো লগি বইঠার ঘটনার ভিডিও। জ্যন্ত মানুষগুলোকে কিভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হলো সেই দৃশ্য বার বার দেখার চেষ্টা করেও দেখতে পারি নি। তেমনি অভিজিৎ হত্যার ভিডিও দেখতেও অনেকদিন সময় লেগেছে। ইদানীং কালের রোহিঙ্গাদের নির্মম ভাবে হত্যা করার দৃশ্যগুলোর কারণে খুব সাবধানে আমি ফেসবুক ব্যবহার করি। কিছু কিছু দৃশ্য চোখে পরার সাথে সাথে স্ক্রল করে নিচে চলে যাই। এমনকি কিছু আইডি থেকে নিয়মিত শুধু রক্ত মাখা ছবি আপলোড করার কারণে তার আইডি আন ফলো করে দিয়েছি, যদিও তার বক্তব্যের সাথে আমি একমত ছিলাম।

৩) প্রত্যেক প্রাণীরই মৃত্যু যন্ত্রণা আছে। আম্রা মশা মারি তারও যন্ত্রণা আছে, তেলাপোকারও যন্ত্রণা আছে। তেমনি ভাবে মাছ, সাপ, ব্যাঙ, গরু, খাশি, মুরগি সবারই মৃত্যুকালে যন্ত্রণা হয়। আমি যেটা বুঝি সেটা হলো যেই প্রাণীর দেহ যত বড় তার মৃত্যু যন্ত্রণা তত বেশি। সেই হিসেবে মশার চেয়ে তেলাপোকা, তেলাপোকার চেয়ে টিকটিকি, টিকটিকি চেয়ে মুরগী, মুরগীর চেয়ে বিড়াল, বিড়ালের চেয়ে ছাগল, ছাগলের চেয়ে, কুকুর, কুকুরের চেয়ে, গরু, গরুর চেয়ে হাতির মৃত্যু যন্ত্রণা বেশি। তেমনি সমুদ্রের মাছ ও বিভিন্ন প্রাণীরও মৃত্যু কষ্ট রয়েছে। গাছ পালার যেহেতু প্রাণ আছে সেহেতু তাদেরও মৃত্যু কষ্ট রয়েছে। কিন্তু গাছ কাটলে যেহেতু চিৎকার করে না, রক্ত বের হয় না দৌড়ে অন্য কোথাও চলে যায় না, লাথ্থি দিয়ে হত্যাকারীকে সরিয়ে দিতে চায় না সেহেতু গাছের বেলায় হিসেবটা এক্টু ভিন্ন, বা ভিন্ন ভাবে দেখাই যায়। তবে বিশেষ প্রয়োজন ব্যাতিত গাছ না কাটার ব্যাপারে সবাই একমত।

৪) একজন বৃদ্ধ রিক্সাওয়ালার পিছনে বসতে আমার খারাপ লাগে। তবুও বসতে হয়। বৃদ্ধ দেখে যদি তার রিক্সায় না উঠি তাহলে সেই লোক খাবে কি? তার পরিবার বাচবে কিভাবে? সেই হিসেব করে বৃদ্ধের রিক্সায় বেশি বেশি বসতে হয়। গন্তব্য পৌছে তার ন্যাহ্য ভাড়ার সাথে ১০ টাকা বাড়ায় দিলেও লোকটির জন্য কষ্ট হয়। তেমনি ভাবে গরু জবাই করা বা না করা এক বিষয়, কিন্তু গরুর যে কষ্ট হয় এটা অস্বিকার করার কোন অপশন নেই, খুউব কষ্ট হয়। কিন্তু ধর্মীয় রীতি মেনে যদি কেহ কোরবাণী করতে চায় সে করতেই পারে, তাই বলে পশুটির কষ্ট নিয়ে ফান করার কিছুই নেই। রক্ত যে খুব ভাল জিনিস না সেটা সবারই জানা থাকার কথা। আমি কোরবাণীটাকে দেখছি ঐ বৃদ্ধ লোকের রিক্সায় চড়ার মতো। চড়তে খুব কষ্ট হয়, তবুও চড়তে হয়....

৫)এবার ফান্দে পরা এক ইঁদুরের গল্প:

- দুই বছর আগেও আমি মিশরে একা এক বাসায় থাকতাম। একবার ইঁদুর খুব ডিস্টার্ব শুরু করলো। এক খাচা এনে খাবার দিয়ে পেতে রাখলাম। বড় এক ইঁদুর ধরা পরলো। দৌড়ে খাঁচার কাছে ছুটে আসলাম। আমাকে দেখে ইঁদুর চিচির মিচির করে চিৎকার শুরু করলো। খাঁচার ভিতরে দৌড়াদৌড়ি করতে করতে শরীর রক্তাক্ত করে ফেললো। এক্টুখানি ফাঁকা দিয়ে মাথে ঢুকিয়ে দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করতে করতে মাথা ছুলে ফেললো। আমি অনেক্ষন দাড়িয়ে দাড়িয়ে দৃশ্য দেখলাম। এরপর এক্টা শক্ত কাঠি নিয়ে খুচা দিতে গিয়ে অনুভব করলাম তার মৃত্যু ভয়। তার শরীর কাপছিলো। তারপরও আরো অনেক্ষণ তার জীবনের কষ্ট অনুভব করলাম। তারপর তাকে ছেড়ে দিয়েছিলাম। খুব ভালো লাগছিলো, যদিও নিজেকে বোকা বোকা লাগছিলো। তারপর এই ঘটনাটি নিয়ে নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করলাম তাহলে এই ক্ষতিকারক ইঁদুরের সমাধান কি হবে? পরে সিদ্ধান্তে পৌঁছলাম যে, বেটার ওয়ে হলো নিজের বাসা পরিস্কার রাখা যাতে এমন ক্ষতিকারক প্রাণী না আসতে পারে এবং তাকে কষ্ট দিয়ে মারতে না হয়।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×