somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সোহানী
হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

আপনার শিশু সন্তানকে কিভাবে বাচাঁবেন নরপশুদের হাত থেকে !!!!!-(রি-পোস্ট)

১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বি:দ্র: সময়ের প্রয়োজনে ২০১৪ সালের লিখাটা রিপোস্ট করলাম। (যদিও লিখাটা আমার অনুমতি ছাড়াই ঢাকা অনলাইন সহ অনেকে কপি পেস্ট করেছে)।

ক'দিন পরপরই একটা করে ধর্ষনের ঘটনা সাথে হত্যাকান্ড ঘটে তারপর কিছু আমরা কয়েকদিন নিয়মমাফিক চিল্লাপাল্লা করি, ফেসবুক অনলাইন এ্যাক্টিভিষ্টরা তোলপাড় করে এরপর যথারীতি চুপচাপ...। তাই বলে মনে করার কোন কারন নাই যে এর মধ্যে কোন ঘটনা ঘটেনি। প্রতিমূহুর্তে কোন না কোন নারী বা শিশু ধর্ষনের স্বীকার হচ্ছে সেটা লোকচক্ষুর সামনে বা আড়ালে....

বেশীরভাগই শিশু যৌন নির্যাতনকারী শিশুটির খুবই পরিচিত বা নিকটজন। সত্যিই অবাক হতে হয় কিভাবে নিজেদের মধ্যে ভালো মুখোশের আড়ালে হায়েনা পশুগুলো কোমল শিশুটিকে ধর্ষন করার জন্য উৎ পেতে থাকে। এটাই বাস্তবতা যে পরিমলরা যেমন নামকরা স্কুলের ছাত্রীদের রেহাই দেয় না তেমনি গ্রামের অক্ষাত স্কুল বা মাদ্রাসার ছাত্র ও রেহাই পায় না এসব মুখোশধারী শয়তানদের হাত থেকে। আপনারই অগোচরে আপনার আদরের সন্তানটি যে আপনার খুব বিশ্বাসী বন্ধুর দ্বারা নিগৃহিত হচ্ছে না তার গ্যারান্টি কোথায়!!!!!

আর সে কারনে আমাকে আপনাকেই সাবধান হতে হবে। আমাদের সন্তানকেই আমাদেরই বাচাঁতে হবে। ফেইসবুকে পাওয়া চমৎকার এ লিখাটিতে "কিভাবে আপনার শিশু সন্তানকে সেক্সুয়াল এবিউজ থেকে বাচাঁবেন" তার কিছু টিপস্ দেয়া আছে যা সকল মা/বাবার অবশ্যই পাঠ্য ....... এ লিখাটি অরিজিনাল ভার্সান ইংরেজিতেই ... তবে মূল অর্থ একই রেখে আমাদের সমাজের আঙ্গিকে নিজের কিছু অভিজ্ঞতা সহকারে আমি বাংলায় অনুবাদ করে শেয়ার করলাম।

১) আপনার সন্তানকে কখনই কারো কোলে বসতে দিবেন না বা তাকে জড়িয়ে ধরে কাউকে আদর করতে দিবেন না। বিশেষ করে বাচ্চা যখন একটু বড় হয়ে যায়। এমন কি সে আপনার যতই নিকট আত্বীয় হোক না কেন। শুনতে খারাপ লাগলেও মনে রাখবেন আপনার ভাইয়ের কাছে ও আপনার সন্তান নিরাপদ নয়। শিশুরা কিন্তু প্রথম নির্যাতিত হয় খুব কাছের কারো দ্বারা যেমন কাজের লোক, আপন চাচা/ মামা/খালু/ফুফা।

আরেকটি বিষয়, আমরা মোটামুটি মধ্যবিত্ত বা নিন্ম মধ্যবিত্ত শ্রেনীর মানুষ। আমাদের বাসায় প্রায় আত্বীয় স্বজন বেড়াতে আসে আর আমরা জায়গার অভাবের কারনে আমাদের সন্তানকে তাদের সাথে রাতে থাকতে দেয়। আপনি কখনই তা করতে দেবেন না। আপনার অগোচরে সেই হয়তো আপনার সন্তানকে নির্যাতন করছে রাতের পর রাত। আপনার শিশু তার উপস্থিতিতে আপনাকে কিছুই শেয়ার করতে পারছে না।

২. আপনার শিশু সন্তানকে কখনই কারো সামনে কাপড় পাল্টাবেন না এমন কি নিজেও পাল্টাবেন না। ওদেরকে শিক্ষা দিন যে কাপড় পাল্টাতে হয় ঘরের দরজা বন্ধ করে কখনই কারো সামনে নয়।

মার্জিত ড্রেস পরার শিক্ষা দিন.... হট/সেক্সি লাগছে তাকে এ ধরনের কথা কাউকে বলার সুযোগ দিবেন না বা উৎসাহ দিবেন না। বয়সের সাথে সাথে ড্রেসকোড তাকে শেখান বিশেষ করে মেয়ে বাচ্চাদের।

৩. অনেকেই আপনার শিশু সন্তানকে আদর করে আমার বউ বা আমার ছেলের বউ বা আমার ডার্লিং বলে ডাকে। কখনই তা প্রশ্রই দিবেন না। আপনি হয়তো জানেন না এ ডাকের পিছনে ভিন্ন কোন উদ্যেশ্য থাকলে ও থাকতে পারে। এবং বাচ্চাটি এ ধরনের পরিচয়ের আড়ালে নির্যাতন করা হচ্ছে না তার গ্যারিন্টি কোথায়।

৪. আপনার শিশু সন্তান যখন কোথাও খেলতে যায় তখন অবশ্যই নজরেও রাখবেন, সে কি ধরনের খেলা খেলছে বা কাদের সাথে খেলছে কারন দেখা যায় খেলার ছলে ইয়ং ছেলেদের দ্বারাই বেশী যৌন হয়রানির শিকার হয় বাচ্চারা অথবা সে বাসার বড় কারো দ্বারা সে নির্যাতিত হচ্ছে আপনার অজান্তে।

এছাড়া ও নিরব সময় যেমন দুপুর বেলা যখন আপনি ঘুমে থাকেন তখন অবশ্যই বাচ্চাদের বাইরে বের হওয়ার অনুমতি দিবেন না। সে খেলতে বের হতে চাইলে অবশ্যই তাকে দেখাশুনা করতে পারে এমন বিস্বস্ত কাউকে দায়িত্ব দিবেন।

৫. কোন আত্বীয় বা বন্ধুদের বাসায় আপনার শিশু সন্তানকে জোর করে পাঠাবেন না যেখানে সে কমফোর্ট ফিল করে না বা সে সেখানে যেতে চায় না অথবা এমন কোন আত্বীয়র কাছে পাঠাবেন না যেখানে সে আগে খুব পছন্দ করতো যেতে এখন সেখানে যেতে চায় না। অথবা আগে যেতে চাইতো না এখন যেতে চায়, উভক্ষেত্রেই খতিয়ে দেখুন কোন সমস্যা আছে কিনা!!!!

৬. আপনি হঠাৎ খেয়াল করলে আপনার উচ্ছল প্রানবন্ত শিশু সন্তানটি খুব চুপচাপ হয়ে গেছে.... আপনাকেই এগিয়ে আসতে হবে সবার আগে কেন সে এমন আচরন করছে। মনে রাখবেন শিশুটির আচরন বদলে যাওয়ার পিছনে অবশ্যই কিছু আছে..ওকে অবজার্ভ করুন। তারপর ধীরে ধীরে কৌশলে তা জানার চেস্টা করুন কারনটি। ... আপনিই ওর সবচেয়ে আপন, আপনি যদি তার সমস্যার সমাধান না করেন তাহলে কেউই করতে পারবে না।

৭. যৌন শিক্ষা বিষয়ে আপনি হবেন ওর আসল শিক্ষক। যৌন শিক্ষা দিতে আপনাকেই সাবধানভাবে এগিয়ে আসতে হবে কারন আপনিই একমাত্র তাকে এ গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে সঠিক পথে শিক্ষা দিতে পারবেন। আপনি তাকে যৌন বিষয়ে শিক্ষা না দিলে সমাজই তাকে শিখাবে তবে তা সম্পূন্য ভুল ভাবে।

৮. টিভি বা যেকোন শো/কার্টুন/সিনেমা বাচ্চাদের দেখানের অাগে নিজে দেখে নিবেন এতে আপত্তিকর কিছু আছে কিনা। যদি থেকে থাকে তবে তাকে বুঝিয়ে তা দেখা থেকে বিরত রাখুন। অবশ্যই জোর করে নয়, তাকে ভালো মন্দ দিকটা বোঝান।

আমার বাচ্চা ডিসকোভারী চ্যানেল খুব পছন্দ করে তবে আমিই তাকে বেছে দিয়েছি কোন কোন শো সে দেখবে ... এডাল্ট শোগুলো আমি তাকে দেখতে বারন করেছি, তাকে বুঝিয়েছি কেন তা দেখা উচিত নয়। তারপরও প্রশ্ন থেকে যায় কারন অনেক এ্যনিমেল শো তে ও পশুর সেক্স দেখায় যা তাকে বিব্রত করতে পারে। সুযোগ থাকলে নিজে পাশে থাকেন এ ধরনের টিভি শো দেখার সময়।

৯. অনেক আপত্তিকর চ্যানেল আছে যা চালু থাকলে আপনার সন্তান কৌতুহলী হয়ে তা দেখতে চাইবে। অবশ্যই তা বন্ধ রাখুন। নিজেও দেখবেন না ওকে দেখাবেন না। কারন শিশুদের কৌতুহল অনেক বেশী আর নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি সবারই কৌতুহল আরো বেশী থাকে।

তবে অনেক বেশী সাবধান হবেন ইন্টারনেট এর পর্ন সাইটগুলোর ব্যাপারে। ব্লগার জিসান এর পর্ন সাইট ব্লক করার পরামর্শ আমার ভালো লেগেছে। আপনার সন্তান কি ধরনের সাইট ভিজিট করে নজরে রাখুন। ওকে নৈতিক শিক্ষা দিতে চেস্টা করুন। একদিনে তা সম্ভব নয় তা ধীরে ধীরে করুন।

১০. আপনার শিশুকে বলুন কখনই কাউকে যেন এলাউ না করে যৌনাঙ্গ হাত দিতে। আর এমন কিছু ঘটলে অবশ্যই আপনাকে যেন জানায়। তার যৌনাঙ্গ কিভাবে পরিস্কার রাখতে হবে আপনি নিজেই তা শিখান। তাকে যৌনাঙ্গ নিজে পরিস্কার রাখার প্রয়োজনীয়তা শিক্ষা দিন। তবে মনে রাখবেন ৩ বছরের পর থেকে আপনিও তার অঙ্গে হাত দিবেন না।

১১. আপনার শিশুকে সব ধরনের পর্ণ উপাদান থেকে দূরে রাখবেন, তাকে বোঝান এর খারাপ দিক। মিউজিক, ভিডিও, ছবি, মুভি এমন কি কোন নিকট আত্বীয় যাকে আপনার কোন কারনে সন্দেহ হয়, তার থেকে দূরে রাখেন। খেলার ছলে বা কোথাও বেড়াতে গেলে কারো হাতেই শিশুকে দিবেন না।

শিশু লুকিয়ে কিছু করছে কিনা ডিটেকটিভ হিসেবে নয় মা/বাবা হিসেবে জানতে চান। ওর বন্ধু হোন শত্রু নয় কিছুতেই। আপনার অতি খবরদারী কিন্তু শিশুকে ওই খারাপ পথেই ঠেলে দিবে তাই বেশী শাসন নয, পরিমিত বিহেব করুন এ বিষয়ে। কেয়ারফুল্লি কেয়ারলেস হোন সবসময়।

১২. অনেক ভিড়ের মাঝে অস্বস্তিকর স্পর্শকে চিনতে সাহায্য করনি। এ ধরনের স্পর্শ থেকে ওরা কিভাবে রক্ষা করবে নিজেকে তা বলুন। অযথা বকা বা পাহারা নয় ... ওদের বুঝিয়ে বলুন। ওদেরকে নিজেকেই বাচাঁর কৈাশল শেখান।

১৩. যদি আপনার শিশু কারো সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলে বা কম্লেইন করে অবশ্যই তা গুরুত্ব সহকারে নিবেন, কোনভাবেই অবহেলা করবেন না হোক না আপনার খুব কাছের মানুষ। সে আত্বীয়কে হয়তো আপনি কিছু বলতে পারবেন না তবে নিজের সন্তানকে তো অন্তত বাচাঁতে পারবেন।

১৪. আর দয়া করে জি বাংলা বা স্টার প্লাসের মতো চ্যানেলগুলো থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখেন। আপনি জানেন না আপনার অজান্তে তাকে কতটা নিচে নামাচ্ছেন.... অসুস্থ পরিবেশ, প্রেম, পরকীয়া, কুটনামী, অতি সাজগোজ, সেক্সি ড্রেস, ঝগড়া, কুটকৈাশলী বিষয়ে শিক্ষা দিচ্ছেন তাকে দিনের পর দিন। আপনি দেখবেন আর বাচ্চাদের দেখাবেন না তা হবে না, আপনাকেই বন্ধ করতে হবে সবার আগে। আমার এক সহকর্মী কলকাতার, তাকে প্রশ্ন করেছিলাম তাদের সামাজিক পরিবেশ জি বাংলা বা স্টার প্লাসের মতো কিনা। সে বললো, জি বাংলা বা স্টার প্লাস তাদের ওখানে দেখানো হয়না। ওটা শুধু বাংলাদেশের জন্য চ্যানেলগুলো চালু রেখেছে। কারন তারা জানে এসব নোংরামী দেখে তাদের বাচ্চাগুলোকে অসুস্থ পরিবেশের শিক্ষা দেয়া হবে। আর আমরা ওদের আবর্জনা মাথায় তুলে নিচ্ছি... ছি: আমাদের। আমাদের এতো চমৎকার চ্যানেল ও নাটক আছে তা আমরা দেখি না। অনেক দেশই ভ্রমণ করেছি ....কোন দেশ পাইনি আমাদের মতো আমাদের মতাে স্টুপিট যারা কোটি কোটি টাকা ঢেলে নিজেদের কালচার, প্রজন্মকে নস্ট করে চলছে দিনের পর দিন।


আমি চাইল্ড এবিউজ এর উপর কিছু কাজ করেছিলাম এক সময় এবং এক ট্রেনিং এ বিশ্বের নাম করা জেন্ডার স্পেশিয়ালিস্ট কামলা ভাসিন তারঁ নিজের জীবনের অনেক কিছুই শেয়ার করেছিলেন... সবচেয়ে বড় কথা সন্তানের ব্যাপারে কখনই কাউকে বিশ্বাস করা যাবে না, কারন আপনি জানেন না আপনার অজান্তে আপনার শিশুটি অত্যাচারিত হচ্ছে কিনা। আমরা সে ট্রেনিং এ এমন কিছু সহকর্মীকে পেয়েছি যারা কিনা তার চাচা/কাজিন/দুলাভাই/কাজের লোক দ্বারা দিনের পর দিন এবিউজ হয়েছিল কিন্তু কাউকে বলতে পারেনি। কারন কেউ তাকে বিশ্বাস করেনি বা গুরুত্ব দেয়নি। অনেকদিন পর আমাদের মাঝে মানসিক আর শারিরিক নির্যাতনে কথা বলতে পেরে অঝরে কেঁদেছিল।

আপনি কি বুঝতে পারেন এ ধরনের ঘটনার ভিতর দিয়ে গেলে শিশুটির স্বাভাবিক ভাবে বড় হতে কতটা বাধাঁর সৃষ্টি হয় তার মনযোগতে। রাস্ট্র যেহেতু কোনভাবেই এগিয়ে আসছে না তাই আমাকে আপনাকেই এগিয়ে আসতে হবে বাচাঁতে হবে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে।

আমার আরেকটি লিখা:
ধর্ষন বা তেতুল তত্ত্ব বিতর্ক আর মাঝখানে শিশুদের পান্না বা পরিমলদের হাতে বর্গা .......

মূল লিখা: ''protect children'' , ফেইসবুক পেজ।
ছবি : গুগল
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৭
৩৩টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×