somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোথায় ছিল শ্রাবস্তী নগর?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রুপসী বাংলার কবি লিখেছেন:

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য;

ইংরেজিতে এ দুটি লাইনের সার্থক অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগের বিদগ্ধ অধ্যাপক ফকরুল আলম -

Her hair was full of the darkness of a distant Vidisha night,
Her face was filigreed with Sravasti’s artwork.

আমরা প্রায় প্রত্যেকেই জানি যে ওই লাইন দুটি বনলতা সেন সম্বন্ধে বলা হয়েছে। জীবনানন্দের মনে হয়েছে বনলতা সেন এর মুখোশ্রীতে প্রতিভাত হত শ্রাবস্তীর কারুকার্য; কিন্তু শ্রাবস্তীর কারুকার্য বলতে কবি ঠিক কি বোঝাতে চেয়েছেন? প্রাচীন ভারতে শ্রাবস্তী নামে এক নগর ছিল বলে আমরা জানতে পারি। কিন্তু শ্রাবস্তীর কারুকার্য বলতে ঠিক কি বোঝায়? মনে হয় শ্রাবস্তীর কারুকার্য বলতে কবি বুঝিয়েছেন এক ধরনের তাম্রবর্ণের প্রাচীনতা যা নাটরের বনলতা সেন এর মুখে ভেসে উঠত, যা ইতিহাস-সচেতন কবির আবেগের উদ্রেক ঘটিয়েছিল; কিংবা বনলতা সেন এর মুখটি সেই তাম্রবর্ণের প্রাচীন সময়ের প্রতীক, যে প্রতীকের সঙ্কেত উদঘাটনে কবি মগ্ন । প্রাচীন ভারত, তার নগর-জনপদ, তার বিচিত্র জনমানুষ, তাদের আশ্চর্য উত্থানপতনের ক্রমিক ইতিহাস -এসবই বনলতা সেন এর মুখে যেন শিলালিপির মতন খোদিত ছিল এবং সেই সাদাকালো এবং ধূসর জগৎই ছিল শতাব্দীর পরিব্রাজক যুগবিহারী বাংলার শুদ্ধতম কবিটির অন্যতম মোক্ষ।


এ কালের শিল্পীর আঁকা বনলতা সেন। বনলতা সেন এর এই মুখটি যেন এক তাম্রবর্ণের প্রাচীন সময়ের প্রতীক, যে প্রতীকের সঙ্কেত উদঘাটনে কবি জীবনভর মগ্ন ছিলেন। যে প্রতীকের সঙ্কেত উদঘাটনে আমাদেরও প্ররোচিত করেছেন।

কিন্তু কোথায় ছিল শ্রাবস্তী নগর?



প্রাচীন ভারতের মানচিত্র। খিষ্টপূর্ব ৬ষ্ট শতকের দিকে এখানেই গড়ে উঠেছিল ষোলটি স্থানীয় রাজ্য। গঙ্গার উত্তরে কোশল রাজ্যটি দেখা যাচ্ছে। এই রাজ্যেরই এক সমৃদ্ধশালী নগর ছিল শ্রাবস্তী।

প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের শুরু খিষ্টপূর্ব ৬ষ্ট শতকে। এর আগেও যে প্রাচীন ভারতে রাজনৈতিক ইতিহাস ছিল না,তা নয়, তবে সেই ইতিবৃত্তটি আজও তেমন স্পস্ট নয়। রাম শরণ শর্মা, দামোদর ধর্মানন্দ কোসাম্বী প্রমূখ ঐতিহাসিক খিষ্টপূর্ব ৬ষ্ট শতক থেকেই রাজনৈতিক ইতিহাস আলোচনা করেছেন। খিষ্টপূর্ব ৬ষ্ট শতকের দিকে প্রাচীন ভারতে ষোলটি স্থানীয় রাজ্য গড়ে উঠেছিল। বৌদ্ধগ্রন্থ অঙ্গুত্তর নিকয় তে এই রাজ্যগুলির নাম পাওয়া যায়। বৌদ্ধসাহিত্যে এই রাজ্যগুলির ষোড়শ মহাজনপদ বলে অবহিত করা হয়েছে। মজুমদার, রায়চৌধুরী ও দত্ত ‘অ্যাডভান্স হিষ্ট্রি অভ ইন্ডিয়া’ গ্রন্থে লিখেছেন,"In an early Buddhist text we have a list of sixteen great nations that occupied the territory from the Kabul valley to the banks of the Godavari shortly before the rise of Buddhism.” (page, 54)
এই ষোড়শ মহাজনপদগুলি হল: কাশী কোসল অঙ্গ মগধ বজ্জি মল্ল চেদি বৎস কুরু পাঞ্চাল মৎস সুরসেনা অস্মক অবন্তী গান্ধার এবং কম্বোজ।
আমাদের আলোচ্য কোশল।
অধ্যাপক সুনীল চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন। “কোশল একটি বৃহৎ রাজ্য ছিল। এতে অযোধ্যা সাকেত ও শ্রাবস্তী এই তিনটি প্রধান নগর ছিল। অযোধ্যা ছিল সরযূ নদীর তীরবর্তী একটি নগর। অযোধ্যা এবং সাকেত -কে অনেক সময় অভিন্ন মনে করা হয়। কিন্তু রিস ডেভিস উল্লেখ করেছেন যে গৌতম বুদ্ধের সময়ে দুইটি শহরের স্বতন্ত্র অস্তিত্বের কথা জানা যায়। শ্রাবস্তীর বর্তমান নাম সাহেত-মাহেত। এর অবস্থান ছিল রাপ্তী নদীর দক্ষিণ তীরে। (প্রাচীন ভারতের ইতিহাস। প্রথম খন্ড। পৃষ্ঠা,১১২) রাপ্তী নদীর প্রাচীন নাম অচিরাবতী।




প্রাচীন অযোধ্যা নগরীর একটি প্রাসাদ।

ভারতীয় মহাকাব্য রামায়ণ-এর সূত্রপাত কোশল রাজ্যের অযোধ্যা নগরীটি থেকেই। বাল্মীকি একবার প্রশ্ন করেছিলেন: স¤প্রতি পৃথিবীতে যথার্থ গুণবান কে আছেন বলুন তো? প্রত্যুত্তরে দেবর্ষি নারদ বললেন, মর্ত্যে সর্বগুণের আধার একজনকেই আমি জানি। তিনি ইক্ষাকুবংশজাত রাম নামে এক রাজা। ...স্রোতস্বতী সরযূ নদীর তীরে ধনধান্যসমৃদ্ধ, আনন্দকলরোলমুখরিত কোশল নামে এক জনপদ আছে। ত্রিভুবনখ্যাত অযোধ্যা তার নগরী। রাম এর জন্ম সেই অযোধ্যা নগরীতে হয়েছিল। (দ্র.জ্যোতিভূষণ চাকী সম্পাদিত গদ্যে বাল্মীকি রামায়ণ। পৃষ্ঠা, ৩-৭) রাম এর দুই পুত্রের একজনের নাম লভ। তার জন্যই একটি নতুন নগর নির্মাণ করা হয়েছিল; সে নগরের নাম ছিল শ্রাবস্তী। রাম কোশল রাজ্যটি দু-ভাগে ভাগ করে দিয়েছিলেন। লভ পেয়েছিলেন শ্রাবস্তী নগর এবং কুশ কুশবতী নগর। কুশবতী কোশল রাজ্যের অন্য একটি নগর। মহাভারতের তথ্য অনুযায়ী: শ্রাবস্তী নগরের গোড়াপত্তন করেছিলেন কিংবদন্তীতূল্য সম্রাট শ্রাবস্ত । পালি ভাষায় শ্রাবস্তী হল সাবত্থি। বৌদ্ধ ঐতিহ্য বলে সাবত্থি নগরে সাধু সাবত্থা বাস করতেন বলেই ঐ নাম। শ্রাবস্তী নগরের নামসংক্রান্ত আরও এক মজার কাহিনী আছে। যেখানে শ্রাবস্তী নগর গড়ে উঠেছিল সেখানেই এককালে একটি অতিথিশালা ছিল। অতিথিশালায় নানা রাজ্যের বণিকেরা সমবেত হত। বণিকেরা একে অন্যকে জিজ্ঞেস করত কী আছে সঙ্গে? (কিম বানডাম আত্থি?) উত্তরে বলা হত: আমাদের সব আছে। (সাবাম আত্তি) ...এই সাবাম আত্তি শব্দ দুটো থেকেই নাকি নগরের নাম সাবত্থি বা শ্রাবস্তী হয়েছে।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য;


বনলতা সেন। মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; ...বনলতা সেন-এর এই মুখে রামায়ন-মহাভারত, সম্রাট শ্রাবস্ত, সাধু সাবত্থা থেকে শুরু করে কোশল রাজ্যের এক অতিথিশালার কিঞ্চিৎ বিস্ময়কর ইতিবৃত্ত মিশে রয়েছে। যে ইতিহাসের একনিষ্ট আবিস্কারক-পাঠক জীবনানন্দ দাশ ...


জীবনানন্দ দাশ ...

আগেও একবার উল্লেখ করেছিলাম। প্রাচীন ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের শুরুটা হয়েছিল খিষ্টপূর্ব ৬ষ্ট শতকের দিকে। শুধু রামায়ন-মহাভারতের যুগেই নয়- ঐতিহাসিক যুগেও কোশল তার প্রভাব প্রতিপত্তি অক্ষুন্ন রেখেছিল। Buddhist India গ্রন্থে T .W.Rhys Davids কোশল রাজ্যের পরিচয় জানাতে গিয়ে লিখেছেন, “To the north-west there was the kingdom of Kosala-the northern Kosala-with its capital at Savatthi, ruled over at first by King Pasenadi and afterwards by his son Vidudabha. “(page 3)



ভারতবর্ষের মানচিত্রে কোশল রাজ্যের অবস্থান

তার আগে কাশীর সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিল কোশল। খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ট শতকের সময় কোশলরাজ মহাকোশলের সময় কাশী কোশলরাজ্যের অর্ন্তভূক্ত হয়। মহাকোশলের এক মেয়েকে বিবাহ করেছিলেন মগধের রাজা বিম্বিসার। আবারও জীবনানন্দ:

হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে আরো দূর অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি;

কেবল বিম্বিসার নয়- গৌতম বুদ্ধের সঙ্গে শ্রাবস্তী নগরীর সম্পর্ক ছিল নিবিড়। সেও এক আশ্চর্য ইতিহাস। সুদত্ত ছিলেন শ্রাবস্তী নগরের একজন ধনী শ্রেষ্ঠী। সে কালের শ্রেষ্ঠীকে এ কালের ব্যাংকার বলা যায়। সুদত্ত ব্যবসায়ের কাজে মগধের রাজধানী রাজগৃহ নগরে গিয়েছিলেন। ওই রাজগৃহে নগরেই সুদত্ত প্রথম বুদ্ধকে দেখেছিলেন । বুদ্ধের সঙ্গে কথা বলে সুদত্ত বুদ্ধের এক পরম ভক্তে পরিনত হয়। বুদ্ধকে একবার শ্রাবস্তী যাওয়ার অনুরোধ করেন সুদত্ত। বুদ্ধ রাজী হন। কিছুকাল পরের কথা। বুদ্ধ শ্রাবস্তী আসছেন; সঙ্গে কয়েক হাজার শিষ্য। এত লোককে কোথায় থাকবার আয়োজন করা যায়। সুদত্ত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। শ্রাবস্তী নগরের বাইরে যুবরাজ জেত-এর বিশাল একটি বাগান ছিল। সুদত্ত বাগানটি কিনতে চাইলে জেত প্রথমে রাজী হননি। পরে অবশ্য শর্তসাপেক্ষে রাজী হলেন। কি সেই শর্ত? স্বর্ণমুদ্রায় বাগান ঢেকে দিতে হবে। তাই হবে। সদুত্ত সম্মত হলেন। সুদত্ত গো-শকট করে স্বর্ণমুদ্রা এনে বাগান ঢেকে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন । সুদত্তর পরম বুদ্ধভক্তি দেখে জেত অভিভূত হয়ে পড়েন। তিনি সুদত্তকে বাগানখানি দান করলেন। কৃতজ্ঞতাসরূপ সুদত্ত জেত এর নামে বাগানে নাম রাখেন জেতবন। আজ সারা পৃথিবী থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ শ্রাবস্তীর জেতবন দেখতে যায়। রাজকুমার জেত অসম্ভব ধনাঢ্য ছিলেন; তিনি বুদ্ধকে ১৮ কোটি স্বর্ণ মুদ্রা দান করেন।



শ্রাবস্তী নগরেরর বাইরে জেতবন। বুদ্ধ তাঁর জীবনের ৪৫টি বর্ষাকালের মধ্যে ১৯টিই এখানে অতিবাহিত করেছেন। বুদ্ধের মানবিক শিক্ষায় ধন্য জেতবন।



জেতবন।

সুদত্ত বৌদ্ধধর্মের ইতিহাসে চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবেন। পন্ডিত ধর্মানন্দ কোসম্বী লিখেছেন, ‘ ইহার প্রকৃত নাম ছিল সুদত্ত। অনাথদিগকে তিনি অন্ন (পিন্ডক) দিতেন বলিয়া তাঁহাকে অনাথপিন্ডিক বলা হইত।’ (ভগবান বুদ্ধ। পৃষ্ঠা, ১৪।) অনাথপিন্ডিক নামটি বুদ্ধই দিয়েছিলেন। যা হোক। বুদ্ধ শ্রাবস্তী এলেন। ধ্যান করলেন। দান করলেন। শ্রাবস্তী নগরকে অমর করে রাখলেন। শ্রাবস্তী নগরকে অমর করে রাখলেন বাংলার এক কবি ...



গন্ধকুটির। ‘বুদ্ধ ও বৌদ্ধধর্ম এবং প্রাচীন বৌদ্ধ সমাজ’ গ্রন্থে শান্তিকুসুম দাশগুপ্ত লিখেছেন,‘বুদ্ধের ব্যবহারের জন্য সুদত্ত (অনাথ ) গন্ধবাহী কাষ্ঠ দিয়ে একটি কুটির নির্মাণ করলেন, যা বৌদ্ধ সাহিত্যে গন্ধকুটির নামে সুবিখ্যাত’। পৃষ্ঠা ৩৬)।


এ কালের এক মেয়ের ছবি। যাকে বিশাখা বলে ভ্রম হয়। পন্ডিত ধর্মানন্দ কোসম্বী লিখেছেন, ‘বিশাখা নামে শ্রাবস্তী নগরের এক উপাসিকাও বৌদ্ধ ভিক্ষুদের জন্য পূর্বারাম নামক একটি প্রকান্ড প্রাসাদ নির্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন।’ শ্রাবস্তী নগরকে কেন্দ্র করে বিশাখা-র সময়কাল নিয়ে বাণী বসু লিখেছেন ৪৪১ পৃষ্ঠার উপন্যাস, ‘মৈত্রেয় জাতক।’ এমন একটা সময়-যে সময়ের প্রতিচ্ছবি পড়েছিল কুড়ি শতকের বনলতা সেন এর মুখোশ্রীতে।



অনাথপিন্ডিক-এর স্তুপ

প্রাচীন শ্রাবস্তীর নগরীর দেওয়াল এখনও দাঁড়িয়ে আছে। এদের মধ্যে তিনটি প্রাচীন স্থাপাত্য-কাঠামো দেখার জন্য আজও দেশবিদেশের পর্যটকেরা ভিড় করে। আঙ্গুলিমালা স্তুপ, অনাথপিন্ডিক স্তুপ আর একজন জৈন তীর্থঙ্করের উদ্দেশ্যে নিবেদিত প্রাচীন জৈন চৈত্যগৃহ। আর জেতবন তো আছেই। বুদ্ধের নিবাস গন্ধকুঠি। সেটিও দেখতে যায় লোকে। জেতবনে আনন্দবোধি বৃক্ষ রয়েছে। লোকে তাও দেখে।
আমরা অবশ্য এসবের বাইরেও আরও অন্য কিছু খুঁজতে নিতে আগ্রহী হয়ে উঠতে পারি। শ্রাবস্তী নগরের বিশাখা কিংবা নাটোরের বনলতা সেন এর মুখে যেন এক ধূসর তাম্রবর্ণের প্রাচীন সময়ের প্রতীক অঙ্কিত হয়ে গেছে, যে প্রতীকের সঙ্কেত উদঘাটনে জীবনানন্দ জীবনভর মগ্ন ছিলেন। যে প্রতীকের সঙ্কেত উদঘাটনে আমাদেরও প্ররোচিত করেছেন কবি!



তথ্য নির্দেশ:

আবদুল মান্নান সৈয়দ সংকলিত ও সম্পাদিত প্রকাশিত-অপ্রকাশিত কবিতাসমগ্র জীবনানন্দ দাশ
অধ্যাপক সুনীল চট্টোপাধ্যায়; প্রাচীন ভারতের ইতিহাস। (প্রথম খন্ড)
জ্যোতিভূষণ চাকী সম্পাদিত গদ্যে বাল্মীকি রামায়ণ।
শান্তিকুসুম দাশগুপ্ত; ‘বুদ্ধ ও বৌদ্ধধর্ম এবং প্রাচীন বৌদ্ধ সমাজ’।
ধর্মানন্দ কোসম্বী; ভগবান বুদ্ধ।
Fakrul Alam; Jibanananda Das Selected Poems with an Introduction, Chronology, and Glossary
R.C.Majumdar, H.C. Raychaudhuri, Kalikinkar Datta ; An Advanced History of India.
T .W.Rhys Davids; Buddhist India.

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৫
২৯টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×