ছাত্রদলের ছেলেরাই ইচ্ছা করে গায়ে পড়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তারা চাইছিল, তাদের ওপর হামলা হোক এবং তা গণমাধ্যমে আসুক।
ছাত্রদল ক্যাম্পাসে ঢুকলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সহসভাপতি আখেরুজ্জামান, সহসভাপতি মোশাররফ হোসেন, বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক তৌহিদ আল তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ নোমান, উপপ্রচার সম্পাদক সাহানুর সাকিলের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী বাধা দেন। ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের একাংশ তখন প্রধান ফটকের বাইরে চলে যায়। এরপর ছাত্রদলের নেতা আরাফাত কয়েকজন নেতা-কর্মী নিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে যান। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তখন রড, হকিস্টিক, ছুরি ও কিরিচ নিয়ে পুলিশের উপস্থিতিতেই হামলা চালান। দৌড়ে পালাতে গিয়ে প্রধান ফটকের কাছে পড়ে যান ছাত্রদলের নেতা দেলোয়ার। এ সময় হকিস্টিক, লাঠি ও ছুরি দিয়ে তাঁকে উপর্যুপরি আঘাত করেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পেটানো হয় মোস্তফা, মাসুদ ও কাজলকেও।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



