somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শহুরে ফোকলোর - বারেক ফিরিয়া চায়

২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বহু বছর আগের কথা বাংলার অথবা ব্যাকরনের কোন একজন শিক্ষক ক্লাশে আমাকে পড়া ধরিলেন
বল - বারেক ফিরিয়া চায় ইহার অর্থ কি ?
আমি উওরে বলিলাম স্যার - বারেক যদি আমার দিকে ফিরিয়া তাকায় । পুরো ক্লাশে হাসির রোল পড়িয়া গেল । আমাদের ক্লাসে বারেক নামের একজন ছিল ।
সে অকস্মাত খাড়া হইয়া বলিল স্যার এরা খুব জাউরা স্যার ।
এরা তিনজন আমাক দেখলেই কয় স্যার - বারেক কাউয়া মারেক ।
আবার মাঝে মাঝে গানের সুরের মত করেও কয় স্যার ।
বারেক কাউয়া মারেক ।
পুরো ক্লাশের হাসির রোল যেন আর থামেনা ।

স্যার আমাকে পড়া ধরিল তাহাতে বারেক কেন অকস্মাত তেলে বেগুনে উঠিল তাহা আর বোধগম্য হইল না ।
"বারেক ফিরিয়া চায়" স্যারের প্রশ্নের উওর, আর উওর হিসেবে থাকিল না ।
অভিযোগ হিসেবে দাড়িয়ে গেল । স্কুল যেহেতু আমাদের এলাকায় ছিল সেই হেতু আমাদের একটু তোড় জোড় হম্বি তম্বি বেশি ছিল । বারেক আমাদের দেখিলে সমিহ করিয়া চলিত । আজকে স্যারের সামনে সেই সমীহ আর সে রাখিলনা । ভাগ্যিস বারেক বাকী যাহা যাহা বলি তাহা আর স্যারকে নালিশ করিল না ।

স্যার সচরাচর ক্লাশে বেত নিয়ে আসেন না । স্যার এইবার একজন কে বলিলেন যা লাইব্রেরী রুম থেকে ডাবল বেত নিয়ে আয় ।
ডাবল বেত আনা মানে পরিস্থিতি ভয়াবহ । যে বেত আনিতে গেল সে সানন্দে বারান্দা দিয়া পশ্চাদদেশ দোলাইতে দোলাইতে সবচেয়ে মোটা দুখানা ফরিদপুরের বেত আনিল । এদিকে আমাদের তিন গুনধর যারা মামলার আসামী তাদের চেহারা মলিন থেকে মলিনতর হইতে থাকিল । দোয়া ইউনুস পড়িতেছি । ভয়ে হিসুর বেগ যেন রকেটের বেগের চেয়েও বেশি আকারে ধাবমান হইতে লাগিল ।

ক্লাশ থৃতে মনোয়ার স্যারের ক্লাশে, প্রথম ভয়ে এই হিসুর বেগ ধাবমান হইবার বিষয়টি পরিলখ্খিত হয় । প্রয়াত মনোয়ার স্যার গৌড়বর্নের ছিলেন । নাকের নীচে কালো মোচ রাখিত । বড় কলারের শার্ট কোমরে চিপা ও নীচে ঢোলা প্যান্ট পড়িত । হাতে থাকিত বেত । "এই" করিয়া উঠিলে পুরো ক্লাশ চলে যেত পিনপতন নীরবতায় ।

পড়াতে না পারিয়া মনোয়ার স্যারের পিন্ডি চটকানো পেটন খাইয়া দু একজন স্কুল ত্যাগ ও স্কুল বদল পর্যন্ত করিয়াছিল । বহু পরে জেনেছিলাম এই স্কুল ত্যাগ করা ছেলে মেয়েদের এসিরুমে বসা দেশের বাবুরা, সুশিলরা ইংরেজীতে বলে ড্রপ আউট আর বাংলায় বলে ঝরিয়া পড়িয়া যাওয়া শিশু । যেমনটা নুরজাহান রোডের মামার চায়ের দোকানের পাশের দেয়ালে আইন ও শালিশ কেন্দ্রের একখানা পোষ্টার দেখিয়া বুঝিয়াছিলাম জামাই বউকে পেটানো কে বলে পারিবারিক নির্যাতন । পোষ্টার খানা দেখাইয়া মামা একদিন আমাকে বলেছিল মামা জামাই বউরে পিডায় হেইডারে পারিবারিক নির্যাতন কইলে হগ্গল মানষে বুঝবো ?

শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড হামলার পরের দিন সকালে চা খাইতে গেলে দোকানের ভিড় ভাট্টা কমলে এই মামা আমাকে কানে কানে বলেছিল মামা আসল ঘটনা হুনছেন নি ?
আমি - কোনটা ?
দোকানদার মামা- হাসিনা ভ্যানিটি ব্যাগে কইরা গ্রেনেড নিয়া গেছিল !
আমি - তাই নাকি ? কিন্তু সেইটা কেমনে সম্ভব ?
দোকানদার মামা - পেপার পত্রিকা পড়ছেন ? টিভির রেডিওর খবর হুনছেন ?
আমি - না ?
দোকানদার মামা - মন্ত্রী বাহাদুর নিজে কইছে ?
আমি - সিনেমায় দেখনাই গ্রেনেডে পিন থাকে সেইটা নায়ক দাত দিয়ে খুলে বা হাত দিয়ে খুলে তারপর ছুড়ে মারে । তো ভ্যানিটি ব্যাগে থাকলে সেটা তো বাস্ট হতে পারে ? হাসিনা সেটা ভানিটি ব্যাগ থেকে বের করে ছুড়ে মারবে নিজের দলের মানুষের দিকে ? হাসিনার পার্টির লোকজন যারা আশে পাশে ছিল তারা বুঝবেনা !
দোকানদার মামা - আপনি খালি ত্যাড়া কতা কন । মন্ত্রী সাব কি মিথ্যা কতা কইতো নি ?
আমি - যেই দলেরই হোক এডিতো সারাদিনই মিছা কথা কয় ।
দোকানদার মামা - আপনি কড়া পাতির একটা চা খান । আপনারে বুঝান যা্ইতো না ।


এদিকে বিষয়টি ভাল করিয়া বুঝিবার জন্য ডাবল বেত আসিবার পর স্যার বারেক কে তার টেবিলের কাছে ডাকিয়া বলিলেন, তোকে এ কথা ওরা কেন বলে ?
বারেক - কাদো কাদো গলায় আমি জানিনা স্যার ।
আমি জীবনে কোনদিন কাক মারি নাই স্যার । খালি একদিন কালো মোজার মধ্যে টেনিস বল ঢুকাইয়া হাতের মধ্যে নিয়া ঘুরাচিলাম আর মুখ দিয়া কা কা করছিলাম । তখন স্যার অনেকগুলা কাক আমার মাথার উপর দিয়া উড়ছে আর কা কা করছে ।
সেই ঘটনা এরা শোনার পর থেকে আমাক দেখলেই বলে বারেক কাউয়া মারেক ।

এইবার পুরো ক্লাশ শুদ্ধ আরও উচ্চস্বরে হাসিয়া উঠিল । স্যার ডাবল বেত দিয়া টেবিলে ঝন্নাত করিয়া জজ সাহেবদের মত এক বারি দিলে অকস্মাত সকল হাসি ম্লান হইয়া গেল ।
ইত্যবসরে সকলেই বুঝিয়া গিয়েছে কিছুখনের মধ্যে পিন্ডি চটকানো শুরু হইবে । এখন হাসা বিপদজনক ।
বারেকের কাদো কাদো গলা শুনিয়া হিসুর বেগ ও দোয়া ইউনুস পড়িবার বেগ দুটোই বাড়িয়া গেল । এই কাদো কাদো গলা মানে মামলা গুরুতর । দুই ঘার জায়গায় চার ঘা । পশ্চাদদেশের লাল দাগ গুরুতর ।

স্যার - কারা কারা বলে ?
বারেক- স্যার, মামুন, শামীম, লিখন ।
স্যার তিনগুনধরকে ব্লাকবোর্ড ও লেকচার টেবিলের কাছে ডাকিলেন ।
কেন বলিস তোরা বারেক কাউয়া মারেক ?
বারেক কাউয়া মারেক আর এটার মানে কি ?
ভাজা মাছ উল্টে খেতে না পারার মত আমরা উওর দিলাম স্যার ভুল হয়ে গেছে ।
বন্ধু শামীম সে এক প্রস্থ বেশি আগানো ছিল সাথে সাথে কান ধরিয়া বলিল আর হবেনা স্যার এমন ভুল !
শামীমের দেখাদেখি পশ্চাদদেশ বাচাইতে আমিও কান ধরিলাম ।

স্যার - ভুল হলে সেটার তো শাস্তি আছে নাকি ?
আমরা আরবী আলিফ অক্ষরের মত সোজা হইয়া দোয়া ইউনুস পড়িতে লাগিলাম । ওদিকে রকেটের বেগের মত হিসুর বেগ ।
এরপর তিনজনকে স্যার বলিলেন টেবিলের নীচে মাথা ঢোকা ।
আমরা - স্যার ভুল হয়ে গেছে ! মাফ করে দেন ।

স্যার - পাগলা হাকিম নড়ে হুকুম নড়েনা । টেবিলের নীচে মাথা ।
টেবিলের নীচে মাথা ঢোকানো মাত্র তারপর উচা পশ্চাদদেশে শপাং শপাং শপাং ।
তিনজনের পশ্চাদদেশ মোটামুটি বান্দরের পশ্চাদদেশের মত লাল হইয়া গেল । এমন পশ্চাদদেশে পিটাইবার সুবিধা হইল লাল হয়ে যাওয়া পশ্চাদদেশ কাউকে দেখানো যায়না । বেন্চে বসিতে গিয়া কিছু যৎসামান্য বোঝা যায় আরও বেশি বোঝা যায় ছোট অফিস ঘর টয়লেটে ।

তিনজনকে উওম মধ্যম দিবার পর স্যার বারেক কে বলিলেন তুইও টেবিলের নীচে মাথা ঢোকা ? তারপর বারেকের পশ্চাদদেশে দুঘা বসিয়ে দিলেন । তারপর বলিলেন তুই বিচার দিলি ঠিক আছে কিন্তু মুখ খারাপ করলি কেন ? বারেক কে দুঘা দেওয়া মাত্র আমাদের পশ্চাদদেশের ব্যাথা নিমিষেই ভুলিয়া গেলাম । আমরা তিন গুনধর মহাখুশি । মনে মনে বলিলাম সালা বিচার দেওয়া মারাইচো দেখ মজা ।

আর একদিনের ইংরেজী গ্রামার ক্লাশে স্যার আগাম ডাবল বেত লইয়া হাজির । সেদিনের পড়া ভার্বের লিষ্ট । ভার্বের পাস্ট পাটিসেপল বলতে হবে । বরাবরের মত হিসুর বেগ । আমার বাম পাশে শামীম সে এমন ভাবে বলিল স্যার আমার চাচা মারা যাই নাই স্যার । কিন্তু স্যার শুনিল চাচা মারা গেছে । স্যার বলিল বস ।

এরপর আমাকে ধরিল বেয়ারের পাস্ট পার্টিসেপল বল - কাপা কাপা গলায় উওর দিলাম । স্যার বলিল বস । আমার ডানে বন্ধু তইদুল, তাকে স্যার পড়া ধরিবা মাত্র -
সে বলিল স্যার আমার দাদা মারা গেছে স্যার । স্যার আমাকে বল্ল এ তুই সর একটু । যাহাতে বেতের বাড়ী আমার গায়ে না লাগে । তারপর তইদুলকে শপাং শপাং । এরকম বেশ কজন বেশ ভাল মার খেল । স্যার ক্লাশ শেষ করে চলে গেলেন । স্যার যাইবা মাত্র শামীম হো হো করে হাসি । এদিকে তইদুল রেগে মেগে অস্থির । তইদুল একটু তোতলা ছিল
সে বল্ল আমার নি নি নি নিগাল (লিগাল) দাদা মারা গেল সেটা শুনে স্যার আমাকে কোবালো ।
আর শামীম তোর চাচা ম ম ম মরে নাই তোক স্যার কলো ব ব ব বস ।
স্যার কি বা বা বা বা বালটা বুঝল ?
হে !


মামুন, শামীম, লিখন এই তিন গুনধরের সহিত এরি মাঝে আসিয়া যোগ হল শ্রী উজ্বল কুমার । উজ্বল তার গ্রামের স্কুল ছাড়িয়া আমাদের থানা মফস্বলের স্কুলে আসিয়া ভর্তি হইল । বন্ধু হিসেবে পাইল আমাদের তিনগুনধরকে । উজ্বল কে তার গার্ডিয়ান পক্ষ জানিয়ে দিল খুব সাবধান ।

মামুন শামীম লিখন এই তিন বিশ্ব বাউদা পরিষদের সাথে ভুলেও মেশা যাবেনা । কে শোনে কার কথা উজ্বল কে আমাদের নানাবিধ ট্রেনিং দিতে হবে । উজ্বল কে নিয়ে বের হলাম রাতে আখ চুরি করতে । যেটাকে আমাদের এলাকাতে বলে কুশার । শামীম উজ্জল কে নিয়ে জমিতে গেল কুশার চুরি করতে । আমি আর লিখন পাহারাদার হিসেবে রাস্তাতে থাকলাম ।
এই টেনশনের মাঝে লিখন দুই এক মিনিট পর পর বলিতে লাগিল -
মামুন পাপ হবা নয় ? আমরা যে ,এই ভাবে কুশার চুরি করতেছি ?
আল্লাহ গুনাহ দেবেনা ? মহাজ্বালার কথা কোন টাইমে কোন আলাপ । পরে উজ্জল, শামীম কুশার চুরি করিয়া আনিয়া লিখনকে পাপ বিষয়ক সামান্য লেকচার এন্ড পিকচার দিল, তাহাতে লিখন মোটামুটি শান্ত হল । পরবর্তী চুরি গুলোতেও সাথে থাকিল ।

সাথে থাকা জীবন হঠাৎ করিয়া নাই হইয়া গেল । ঝড়ের মত একেক জন একেক দিকে চলিয়া গেলাম । এই চলিয়া যাওয়ার মাঝে যোগ বিয়োগ হল নুতন মুখ । এই নুতন মুখের একজন তন্ময়, একস জাহাংগীরিয়ান মোটামুটি এক প্লেটে ভাত খাওয়া সম্পর্ক । হঠাৎ সে একদিন সুইডেনের উপছালা ইউনিভার্সিটিতে চলিয়া গেল । কালে ভদ্রে ফোনে গল্প হয় । সে কখনো মালমো, গুটেনবার্গ, স্টকহোম, হেলসিংকি, জুরিখ, বার্লিন চষিয়া বেড়ায় ।

কদিন আগে হঠাৎ তন্ময়ের সাথে আলাপ । ওর বাবা মা ওকে বিবাহ দেবার জন্য উঠিয়া পড়িয়া লাগিয়াছে । দেশে গিয়ে এক ডাক্তার তরুনীর সাথে বিবাহের পুর্বালাপে তরুনী তাকে বলিয়াছে সে তার জামাইয়ের সাথে তাহাজ্জুদ নমাজ পড়িতে চায় ও বিবাহের পরে ডিসকো হিজাব করিতে চায় । তন্ময় শুনিবা মাত্র ভো দৌড় । দেশে বিবাহ শাদীর আশা বাদ দিয়া সে পন করিয়াছে কোন সাদা নারীকে বিবাহ করিয়া বাকী জীবন কাটাইয়া দেবে । সদ্য একখানী ভাল চাকুরী পাইয়াছে বিজনেস এনালিটিকসের উপরে ।

আমার সাথে কথা বলিবার সময় জানাইল সে হাসপাতালে থেকে ফেরত এল ।
বল্লাম কেন ?
বাংগালী একজনের সাথে দেখা করিতে গিয়েছিল । উক্ত ব্যাক্তি করোনা আক্রান্ত হইয়া প্রায় পাচ ছয়দিন দিন দুনিয়া কিছুই বুঝিতে পারেন নাই । উক্ত ব্যাক্তির হালহকিকত নামা জানিতে চাইতেই জানাইল ওনি একজন ইলিগাল বাংগালী । ছোটবেলা থেকে ঢাকাতেই মানুষ । শেয়ার ব্যবসা করিতে গিয়া টাকা পয়সা সব হারিয়ে দেনাদারদের পাওনা টাকার শোধ দেবার নিমিত্তে দেশ ছাড়ে । নিজেকে রোহিংগা রিফিউজি হিসেবে দাবী করিয়া শরনার্থী আবেদন দাখিল করিয়াছে এবং এদেশে প্রায় ১০ বছর ধরে আছে স্ত্রী সন্তান দেশে রেখে । পাওনাদারের টাকা পয়সা শোধ করিয়া দিয়াছে । এখন সামনের ভাল দিনের অপেক্ষা । এরমাঝে করোনা হানা দিয়াছে ।

এই হল দেশের একজন বিনিয়গকারীর অবস্থা । এমন প্রায় তেত্রিশ লাখ বিনিয়গকারীর গচ্ছিত টাকা মারিয়া দেবার পর তাদেরকে হার্ভাডে অকসফোর্ডে পড়া দেশের মহান অর্থনীতিবিদ অর্থমন্ত্রী ফটকাবাজ, রাবিশ বলিয়াছিল । এই রাবিশদের ট্যাকসের টাকাতে এই অর্থমন্ত্রী মাউন্টএলিজাবেদে, বামরুনগ্রাদে চিকিৎসা করিয়াছেন । চিকন চালের ভাত খেয়েছেন । এখন অবসর জীবন যাপন করছেন । দেশের বিনিয়গকারী যদি শরনার্থী হয় তাহলে বিদেশী বিনিয়গকারী কি আসিবে ? গরুর দড়ি দিয়ে ট্রাফিক ব্যবস্থার শহর দেখতে ? স্যাটেলাইট দিয়ে হাল চাষ ও উন্নয়নের বগল বাজানো গল্প আর কত ?
ওদিকে বিনিয়গকারী হেলসিংকির হাসপাতালের জানালা দিয়া সাদা বরফে ঘেরা শহর দেখিতে দেখিতে বিদেশ বিভুইয়েতে পরিবার পরিজন ছাড়িয়া শুভদিন বারেক ফিরিয়া আসিবার মাহেন্দ্রক্ষন গুনিতেছে ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৯
৭টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×