এক নিষ্ঠুর পাগলা রাজা এবং তার ডাইনি মায়ের ইতিকথা! যে তার পাগলামী স্বেচ্ছাচারিতা আর অত্যাচারের শেষে-উন্মাদ হয়ে গিয়েছিলো- এবং তাকে মৃত্যু উপহার দেবার মতো বন্ধুও তার আশেপাশে ছিল না। সেই নিরোর কাহিনী -গোলাম মাওলা রণি ভাইয়ের লেখা পথহারা নাবিক ভাইয়ের ব্লগে মাত্র পড়া শেষ করে বাংলা নিউজে গেলাম।
খবরটি পড়তেই আতকে উঠলাম!!
আমরা কি আবারও সেই পাগলা রাজার আমলেই চলে গেলাম!! নাকি পাগলা রাজার পুনরাবির্ভাব ঘটল!!!!!!
আপনারাও দেখূনতো- ঘটনা কি?
চাকরি পেতে ছাত্রলীগের রেজাল্টের প্রয়োজন নেই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ছাত্রলীগের সব কর্মীকে চাকরি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের আহ্বায়ক ও রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল আজিজ।
সোমবার বঙ্গবন্ধুর ৯৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ছাত্রলীগের বঙ্গবন্ধু হল শাখার আয়োজনে আলোচনা সভায় তিনি সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপির কাছে এ দাবি জানান।
তিনি বলেন, বিভিন্ন কর্মসূচিতে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমন্ত্রিত অতিথির কাছে বিভিন্ন দাবির ফিরিস্তি তুলে ধরেন। আজ তারা কোনো দাবি জানাননি। তাদের পক্ষ থেকে আমিই দাবি জানাচ্ছি যে, ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মীকে চাকরি দিতে হবে।
অধ্যাপক আবদুল আজিজ বলেন, আমি ছাত্রলীগের এক নেতাকে নিয়ে এক মন্ত্রীর কাছে গিয়েছিলাম চাকরির জন্য। কিন্তু ওই ছাত্রলীগ নেতার সব কয়টিতে ‘থার্ড ক্লাস’ থাকায় মন্ত্রী চাকরি দিতে অস্বীকৃতি জানান। তখন আমি ওই ছাত্রলীগ নেতার জামা খুলে তার গায়ে থাকা ক্ষতচিহ্ন দেখাতে বলি।
তিনি বলেন, ছাত্রলীগের নেতাদের রেজাল্টের প্রয়োজন নেই। তাদের গায়ে থাকা ক্ষতচিহ্নই তাদের বড় যোগ্যতা। তাদের আর কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যদিও প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর অবশ্য তার দাবির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন।
তবে আর কি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দাও। দলীয় কার্যালয়ের শাখা খুলে দাও গ্রামে গ্রামে। সুস্থতা, ভব্যতা, সংযম, গণতন্ত্রের বদলে গায়ে থাকা ক্ষতচিহ্নের জমানা চালু করে দাও। আইন প্রশাসন বিচার ব্যবস্থা সব আর কি দরকার! কারণ ক্ষচিহ্ন হতে হলে সেই এগ্রেসিভ মানসিকতাইতো থাকা চাই! ব্যাস।
ক্ষতচিহ্ন দেখিয়ে হয়ে যাবে চাকরী। !!!!!!
বলি হচ্ছেটা কি?
এরা দেশের সবচে শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক! দলীয় লেজুর বৃত্তির জন্য এতটাই উন্মাদ হতে হয়!
পাগলা রাজা -নিরো বুঝি লজ্জায় আবার আরেকবার মরত এই চাটুকার,বিবেকহীন নির্লজ্জ বাক্য শূনে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!