somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় পনেরটি দেশের গান [লিরিক্স ও ইউটিউব ভিডিও]

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১। একবার যেতে দে না
গায়িকাঃ শাহনাজ রহমতউল্লাহ

একবার যেতে দে না
আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়।
যেথায় কোকিল ডাকে কুহু
দোয়েল ডাকে মুহু মুহু
নদী যেথায় ছুটে চলে
আপন ঠিকানায়।

পিদিম জ্বালা সাঁঝের বেলা
শান বাঁধানো ঘাটে।
গল্প কথার পানশী ভিড়ে
রুপ কাহিনীর বাটে।
মধুর মধুর মায়ের কথায়
প্রান জুড়িয়ে যায়।

ফসল ভরা স্বপ্ন ঘেরা
পথ হারানো ক্ষেতে।
মৌ মৌ মৌ গন্ধে যেথায়
বাতাস থাকে মেতে।
মমতারই শিশিরগুলো
জড়িয়ে থাকে পায়।



২। সবক'টা জানালা খুলে দাও না
শিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমিন

সবক'টা জানালা খুলে দাও না
আমি গাইব, গাইবো বিজয়েরই গান।
ওরা আসবে চুপি চুপি,
যারা এই দেশটাকে ভালবেসে দিয়ে গেছে প্রান।

চোখ থেকে মুছে ফেল অশ্রুটুকু
এমন খুশির দিনে কাঁদতে নেই।
হারানো স্মৃতি বেদনাতে
একাকার করে মন রাখতে নেই।

ওরা আসবে চুপি চুপি,
কেউ যেন ভুল করে গেয়ো না'কো মন ভাঙ্গা গান।
সবক'টা জানালা খুলে দাও না।

আজ আমি সারানিশি থাকব জেগে
ঘরের আলো সব আঁধার করে।
ছড়িয়ে রাখো আতর গোলাপ
এদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে।

ওরা আসবে চুপি চুপি,
কেউ যেন ভুল করে গেয়ো না'কো মন ভাঙ্গা গান,
সবক'টা জানালা খুলে দাও না।



৩। আমায় গেঁথে দাও না মাগো
শিল্পীঃ রুনা লায়লা

আমায় গেঁথে দাও না মা'গো
একটা পলাশ ফুলের মালা।।
আমি জনম জনম রাখবো ধরে
ভাই হারানোর জ্বালা।

আসি বলে আমায় ফেলে সেই যে গেল ভাই,
তিন ভুবনের কোথায় গেলে ভাইয়ের দেখা পাই।
দেব তারই সমাধিতে আমি তোমার হাতের মালা,
ভাই হারানোর জ্বালা।

তারই শোকে কোকিল ডাকে ফোঁটে বনের ফুল
ফুল ফাগুনের মধুর তিথি কেঁদে হয় আকুল।
আজও তারে স্মরণ করে সবাই সাজাই ফুলের ডালা,
ভাই হারানোর জ্বালা।



৪। আমার দেশের মাটির গন্ধে
শিল্পীঃ শাহনাজ রহমতউল্লাহ

আমারও দেশের মাটির গন্ধে
ভরে আছে সারা মন।
শ্যামল কোমল হরষ ছাড়া যে
নেই কিছু প্রয়োজন।

প্রানে প্রানে যেন তাই
তারই সুর শুধু পাই
দিগন্ত জুড়ে সোনা রঙ ছবি
এঁকে যাই সারাক্ষন।

বাতাস আমার সবুজ স্বপ্নে দুলছে
কন্ঠে কন্ঠে তারই ধ্বনি শুধু তুলছে।

গানে গানে আজই তাই
সেই কথা বলে যাই।
নতুন আশার এনেছে জীবনে
সূর্যেরই এ লগন।



৫। গানঃ এই পদ্মা এই মেঘনা।
শিল্পীঃ আবু জাফর/ ফরিদা পারভীন।

এই পদ্মা এই মেঘনা এই যমুনা, সুরমা নদী তটে
আমার রাখাল মন গান গেয়ে যায়
এই আমার দেশ এই আমার প্রেম।

আনন্দ বেদনায় মিলনও বিরহ সংকটে
কত আনন্দ বেদনায় মিলনও বিরহ সংকটে।

এই মধুমতি ধানসিড়ি নদীর তীরে
নিজেকে হারিয়ে যেন পাই ফিরে ফিরে ।।
এক নীল ঢেউ কবিতার প্রচ্ছদ পটে।

আনন্দ বেদনায় মিলনও বিরহ সংকটে
কত আনন্দ বেদনায় মিলনও বিরহ সংকটে।

এই পদ্মা এই মেঘনা এই হাজার নদীর অববাহিকায়
এখানে রমনীগুলো নদীর মত
নদীও নারীর মত কথা কয়।

এই অবারিত সবুজের প্রানটা ছুঁয়ে
নির্ভয়ে নীল আকাশ বক্ষে নিয়ে
যেন হৃদয়ের ভালবাসা হৃদয়ে ফোটে।

আনন্দ বেদনায় মিলনও বিরহ সংকটে
কত আনন্দ বেদনায় মিলনও বিরহ সংকটে।



৬। এক নদী রক্ত পেরিয়ে
কথা ও সুরঃ খান আতাউর রহমান

এক নদী রক্ত পেরিয়ে
বাংলার আকাশে রক্তিম সূর্য আনলে যারা
তোমাদের এই ঋণ কোন দিন শোধ হবে না।
না না না শোধ হবে না।
মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সাত কোটি মানুষের
জীবনের সন্ধান আনলে যারা
সে দানের মহিমা কোন দিন ম্লান হবে না
না না না ম্লান হবে না।।

হয়ত বা ইতিহাসে তোমাদের নাম লেখা রবে না
বড় বড় লোকেদের ভীড়ে
জ্ঞানী আর গুনীদের আসরে
তোমাদের কথা কেউ কবে না।
তবু হে বিজয়ী বীর মুক্তিসেনা
তোমাদের এই ঋণ কোন দিন শোধ হবে না।
না না না শোধ হবে না।।

থাক ওরা পড়ে থাক ইতিহাস নিয়ে
জীবনের দীনতা হীনতা নিয়ে।

তোমাদের কথা রবে সাধারণ মানুষের ভীড়ে
মাঠে মাঠে কিষাণের মুখে
ঘরে ঘরে কিষাণী বুকে
স্মৃতি বেদনার আঁখি নীড়ে।
তবু হে বিজয়ী বীর মুক্তিসেনা
তোমাদের এই ঋণ কোন দিন শোধ হবে না।।



৭। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
শিল্পী : স্বপ্না রায়

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না
আমরা তোমাদের ভুলবো না

দুঃসহ বেদনার কণ্টক-পথ বেয়ে
শোষণের নাগপাশ ছিঁড়লে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না
আমরা তোমাদের ভুলবো না

যুগের এ নিষ্ঠুর বন্ধন হতে
মুক্তির এ বারতা আনলে যারা
যুগের এ নিষ্ঠুর বন্ধন হতে
মুক্তির এ বারতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না
ভুলবো না ভুলবো না

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না
আমরা তোমাদের ভুলবো না

কিষাণ-কিষাণীর গানে গানে
পদ্মা-মেঘনার কলতানে
বাউলের একতারাতে
বাউলের একতারাতে
আনন্দ ঝংকারে আনন্দ ঝংকারে
তোমাদের নাম ঝংকৃত হবে
ঝংকৃত হবে ঝংকৃত হবে ঝংকৃত হবে

নতুন স্বদেশ গড়ার পথে
তোমরা চিরদিন দিশারী রবে
নতুন স্বদেশ গড়ার পথে
তোমরা চিরদিন দিশারী রবে
আমরা তোমাদের ভুলবো না
ভুলবো না ভুলবো না

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না
আমরা তোমাদের ভুলবো না।



৮। একটি বাংলাদেশ
শিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমিন

একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার
সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।

তোমার স্বাধীনতা গৌরব সৌরভে
এনেছে আমার প্রানের সূর্যে রৌদ্রেরও সজীবতা
দিয়েছে সোনালী সুখী জীবনের দৃপ্ত অঙ্গীকার।

সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।

তোমার ছায়া ঢাকা রৌদ্রেরেরও প্রান্তরে
রেখেছি অতল অমর বর্নে মুক্তির স্নেহ মাখা
জেনেছি তুমি জীবন মরণে বিমুগ্ধ চেতনার।

সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।



৯। ও আমার বাংলা মা তোর
শিল্পী: ফাহমিদা নবী

ও আমার বাংলা মা
তোর আকুল করা রূপের সুধায়
হৃদয় আমার যায় জুড়িয়ে

ফাগুনে তোর কৃষ্ণচূড়া
পলাশ বনে কিসের হাসি
চৈতি রাতের উদাস সুরে
রাখাল বাজায় বাঁশের বাঁশি

বোশেখে তোর রুদ্রভয়ান
কেতন ওড়ায় কালবোশেখি
জষ্ঠি মাসে বনে বনে
আম-কাঁঠালের হাট বসে কি

শ্যামল মেঘের ভেলায় চড়ে
আষাঢ় নামে তোমার বুকে
শ্রাবণধারায় বর্ষাতে তুই
সিনান করিস পরম সুখে।



১০। জন্ম আমার ধন্য হলো
শিল্পী: সাবিনা ইয়াসমিন

জন্ম আমার ধন্য হলো
জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো
এমন করে আকুল হয়ে
আমায় তুমি ডাকো।

তোমার কথায় হাসতে পারি
তোমার কথায় কাঁদতে পারি
মরতে পারি তোমার বুকে
বুকে যদি রাখো মাগো।

তোমার কথায় কথা বলি
পাখির গানের মতো
তোমার দেখায় বিশ্ব দেখি
বর্ণ কত শত।

তুমি আমার খেলার পুতুল
আমার পাশে থাক মাগো।

তোমার প্রেমে তোমার গন্ধে
পরান ভরে রাখি
এইতো আমার জীবন-মরণ
এমনি যেন থাকি।
বুকে তোমার ঘুমিয়ে গেলে
জাগিয়ে দিও নাকো মাগো।



১১। তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর পারি দেবো রে
শিল্পীঃ সমবেত সংগীত

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর
পাড়ি দিব রে
আমরা ক'জন নবীন মাঝি
হাল ধরেছি
শক্ত করে রে ।
তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর
পাড়ি দিব রে।

জীবন কাটে যুদ্ধ করে
প্রাণের মায়া সাঙ্গ করে
জীবনের স্বাদ নাহি পাই।।
ঘর-বাড়ির ঠিকানা নাই
দিন-রাত্রি জানা নাই
চলার ঠিকানা সঠিক নাই।
জানি শুধু চলতে হবে
এ তরী বাইতে হবে
আমি যে সাগর-মাঝি রে।

জীবনের রঙে মনকে টানে না
ফুলের ঐ গন্ধ কেমন জানি না
জোছনার দৃশ্য চোখে পড়ে না
তারাও তো ভুলে কভু ডাকে না।

বৈশাখের ওই রুদ্র ঝড়ে
আকাশ যখন ভেঙে পড়ে
ছেঁড়া পাল আরও ছিঁড়ে যায়।।
হাতছানি দেয় বিদ্যুত্‌ আমায়
হঠাত্ কে যে শঙ্খ শোনায়
দেখি ঐ ভোরের পাখি গায়
তবু তরী বাইতে হবে
খেয়া পারে নিতে হবে
যতই ঝড় উঠুক সাগরে
তীরহারা এই ঢেউয়ের
সাগর পাড়ি দিব রে।।


১২। মা গো ভাবনা কেন
শিল্পী: হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

মা গো ভাবনা কেন
আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি

আমরা হারবো না হারবো না
তোমার মাটি একটি কণাও ছাড়বো না
আমরা পাঁজর দিয়ে দুর্গ-ঘাঁটি গড়তে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি

আমরা পরাজয় মানবো না
দুর্বলতায় বাঁচতে শুধু জানবো না
আমরা চিরদিনই হাসিমুখে মরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি

আমরা অপমান সইবো না
ভীরুর মতো ঘরের কোণে রইবো না
আমরা আকাশ থেকে বজ্র হয় ঝরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা
আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।



১৩। সালাম সালাম হাজার সালাম
শিল্পী: আব্দুল জব্বার

সালাম সালাম হাজার সালাম
সকল শহীদ স্মরণে
আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই
তাঁদের স্মৃতির চরণে

মায়ের ভাষায় কথা বলাতে
স্বাধীন আশায় পথ চলাতে
হাসিমুখে যারা দিয়ে গেল প্রাণ
সেই স্মৃতি নিয়ে গেয়ে যাই গান
তাঁদের বিজয় মরণে
আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই
তাঁদের স্মৃতির চরণে

ভাইয়ের বুকের রক্তে আজিকে
রক্ত-মশাল জ্বলে দিকে দিকে
সংগ্রামী আজ মহাজনতা
কণ্ঠে তাদের নব বারতা
শহীদ ভাইয়ের স্মরণে
আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই
তাঁদের স্মৃতির চরণে

বাংলাদেশের লাখো বাঙালি
জয়ের নেশায় চলে রক্ত ঢালি
আলোর দেয়ালি ঘরে ঘরে জ্বালি
ঘুচিয়ে মনের আঁধার কালি
শহীদ ভাইয়ের স্মরণে
আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই
তাঁদের স্মৃতির চরণে।



১৪। সূর্যোদয়ে তুমি, সূর্যাস্তেও তুমি
শিল্পী: সৈয়দ আব্দুল হাদী

সূর্যোদয়ে তুমি
সূর্যাস্তেও তুমি
ও আমার বাংলাদেশ,
প্রিয় জন্মভূমি।

জলসিঁড়ি নদীতীরে
তোর খুশির কাঁপন যেন বাজে
ও... কাশবনে ফুলে ফুলে
তোর মধুর বাসর বুঝি সাজে
তোর একতারা হায় করে বাউল আমায়
সুরে সুরে।

সূর্যোদয়ে তুমি
সূর্যাস্তেও তুমি
ও আমার বাংলাদেশ,
প্রিয় জন্মভূমি।

আঁকা-বাঁকা মেঠো পথে
তোর রাখাল হৃদয় জানি হাসে
ও... পদ্মকাঁপা দিঘী-ঝিলে
তোর সোনার স্বপন খেয়া ভাসে
তোর এই আঙ্গিনায় ধরে রাখিস আমায়
চিরতরে।

সূর্যোদয়ে তুমি
সূর্যাস্তেও তুমি
ও আমার বাংলাদেশ,
প্রিয় জন্মভূমি।



১৫। সুন্দর সুবর্ণ
শিল্পী: সাবিনা ইয়াসমীন

সুন্দর, সুবর্ণ, তারুন্য, লাবন্য
অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য
আমার দু’চোখ ভরা স্বপ্ন
ও দেশ, তোমারই জন্য।

থাকবে নাকো দুঃখ দারিদ্র
বিভেদ-বেদনা-ক্রন্দন
প্রতিটি ঘরে একই প্রশান্তি
একই সুখের স্পন্দন।

আমার দু’চোখ ভরা স্বপ্ন
ও দেশ, তোমারই জন্য।

তোমার জন্য হবো দুরন্ত
তোমার জন্য শান্ত
প্রহরী হয়ে দেব পাহারা
যেথায় তোমার সীমান্ত।

আমার দু’চোখ ভরা স্বপ্ন
ও দেশ, তোমারই জন্য।

সুন্দর, সুবর্ণ, তারুন্য, লাবন্য
অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য
আমার দু’চোখ ভরা স্বপ্ন
ও দেশ, তোমারই জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
১৯টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×