গত নভেম্বর মাসে প্রিয় ক্যাম্পাসে গিয়েছিলাম, কিছু ছবি তুলে এনেছিলাম। অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে সেই ক্যাম্পাস। আজ কৃষক ছবি গুলো ব্লগে দিয়ে দিল।..... কিষাণী
এখানে আমরা ক্লাশ করতাম, দোতালার কোনার রুমটা ছিল ক্লাশরুম।
এটাও ফ্যাকাল্টির ছবি।
ফ্যাকাল্টি থেকে লাইব্রেরী তে যাবার পথ, ঐ দেখা যায় লাইব্রেরী
এই নদীর পাশে এমনি কোন বসার জায়গাতে আমরা বসতাম।
এসব নৌকা দিয়ে আমরা ভেসে বেড়াতাম, তবে নৌকাগুলো তখন এত সুন্দর ছিল না।
নদীর পাড়ে বসে জোৎস্না দেখছিলাম এক সন্ধ্যায়। (বিশ্ববিদ্যালয় প্রেম-১৮ তে বলেছিলাম একথা।)
এগ্রোনোমী প্র্যাকটিক্যাল ক্লাশে যাবার পথে দুপাশে আম গাছের সারি।
লাইব্রেরীর সামনের এই মাঠে এক রাতে বসেছিলাম, যেটা এক পর্বে লিখেছিলাম। এছাড়া প্রতি সন্ধ্যাতেই বসতাম কৃষক আর আমি। (১৯ পর্বে বলেছি একথা।)
এই পথ ধরে লাইব্রেরী থেকে হলে ফিরতাম।
ফ্যাকাল্টি থেকে লাইব্রেরী তে যাবার করিডোর, এই পথে এত স্মৃতি।
লাইব্রেরী, যেখানে কেটেছে অধিকাংশ সময়।
লাইব্রেরীর আরেকটি ছবি।
ঐটা কিষাণীর হল।
ফসল লাগানোর জন্য হাতে কলমে ক্লাশগুলো এখানে হোত
এই মাঠে আমরা ধান বুনেছিলাম।
এটা এগ্রিকালচার ফ্যাকাল্টি এবং এডমিনিষ্ট্রেশন বিল্ডিং।
প্র্যাকটিক্যাল ফিল্ড থেকে আরো পেছনে, মাঝে মাঝে বিকেলে বড়ানো হোত।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫২