আমাদের বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর বিএনপি শাখার আমিরে আযম মোহতারেমা আলহাজ্ব খালেদা জিয়া মুন্সি গঞ্জের সফরে ক্ষতিগ্রস্থ হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে বললেন আগামী বার ক্ষমতায় গিয়ে এই সব ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির সংস্কারের উদ্যেগ নিবেন (হয়ত মন্দিরের জায়গায় তারেক জিয়ার বালা খানা বা জামায়াতের ট্রেনিং সেন্টার করবেন)। বগুড়ায় গিয়ে যারা পুলিশ হত্যা করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদের জন্য নগদ এক লক্ষ টাকা করে প্রত্যেক পরিবারকে দিলেন। বড়ই মহতি উদ্যোগ। কিন্তুক সাথে এও বললেন আপনাদের কে প্রয়োজনে ঢাকা যেতে হতে পারে সরকার পতনের জন্য। আবার অভয় দিয়ে বললেন প্রয়োজনে সেনাবাহিনী বসে থাকবেনা অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট বা ৭ ই নভেম্বর এর মত সেনাবাহিনী ক্ষমতা গ্রহন করে বেগম খালেদা জিয়াকে আবার প্রধান মন্ত্রী বানাবেন। দেশের সুধীজন খালেদার এই বক্তব্যকে গভীর ষড়যন্ত্র হিসাবে মূল্যায়ন করছে। তা করুক, তারা সূধীজন অনেক জ্ঞান রাখেন আর আমি এক অধম তাদের মত জ্ঞান আমার কই? তবে আমি যেটা বুঝি তা হল খালেদা জিয়া তার আপোষহীন ভূমিকায় আছেন। রাজাকারদের বাচানোর জন্য তিনি যে টেন্ডার নিয়েছেন তা অবশ্যই তিনি করবেন। তার সোনার ছেলে যুবরাজ তারেক যখন খাম্বা প্রজেক্ট সহ সকলক্ষেত্রে হাওয়া ভবনের একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে মিঃ ১০ পার্সেন্ট উপাধি লাভ করে গাজীপুরে বালাখানায় হুর গেলবান নিয়ে মত্য থেকেও হয়েযান সাধারন জীবন যাপন কারী সেখানে তার কাছ থেকে এর চেয়ে বেশী কিছু আশাকরা পাগলামী বই কিছু নয়।
বসত ঘরের ২২০ লাইনে যদি কেহ ১১ কেভি ভোল্টেজ এর লাইন দেন তাহালে কি হবে ভেবে দেখেছেন? যার স্কুলের গন্ডি পার হবার মত জ্ঞান ছিলনা তাকে করা হল দলের ও দেশের প্রধান আবার দীর্ঘ সময়ে গোপন আতাত, মিথ্যা আর ধোকাবাজী করতে করতে দুই একটা চাল ভুল হতেই পারে। খালেদার বেলাতেও তাই হয়েছে, এই নিয়ে টেনশন করার কিছু নেই কথায় আছে না পাগলে কিনা কয় আর ছাগলে কিনা খায় .........