ভারত এবার আওয়ামীলীগকে নিয়ে যে খেলা টা খেলল, তারপর ও যদি শেখ হাসিনা ভারতের প্রেসক্রিপশনে চলে, তাহলে দেশের প্রাচীন আর প্রধান রাজনৈতিক দলের আর কোন অস্তিত্ব থাকবে না। যত সময় যাচ্ছে, আওয়ামীলীগ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনা কি বুঝতেছেনা আওয়ামীলীগ মুছে যাবে যদি তারা আরও হার্ড লাইনে যায়।
যত হার্ড লাইনে যাওয়া হবে ততো ক্ষতি। কত জন পুলিশ, বিজিবি আছে দেশে? আর দেশের মানুষ কত? দা-কুড়াল নিয়ে তাড়া করলে পুলিশ কি করতে পারবে? প্রতি টা দিন যাচ্ছে আওয়ামীলীগের জীবনী শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। আরে বাবা, হার্ড লাইনে যেয়ে সরকার গঠন করলেও সারা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকবে। অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আসার পথে। ভারত হাসিনা কে আর ও উপরে উঠিয়ে দিচ্ছে, কারন তার দুই দিকেই লাভ। অস্থির দেশে সে আরও অন্তর্ঘাত করতে পারবে। আর স্থবির হলে সব বিদেশী বাজার তার। শুধু একটু রুপী এর অবমূল্যায়ন করে দিবে। কোন সরকার ই তারা গঠন করতে পারবে না। কত লোককে মারবে? এরা তো এখন ও সশস্ত্র প্রতিরোধ করছে না। সেটা শুরু হলে তো পুলিশ ও গা ঢাকা দিবে। কার ঠ্যাকা পড়ছে, হাসিনার জন্য জীবন দিতে? সে তো ৯০ ভাগ জনগনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ফেলেছে। ১ বছর আগে হলেও এমন খারাপ ছিল না তাদের বিরুদ্ধ জনমত। শুধু মাত্র গোঁয়ার্তুমি করেই হাসিনা আওয়ামীলীগের শেষ ডেকে নিয়ে আসছে। এরপর দাফন কাফনের ও কাউকে পাওয়া যাবে না। আওয়ামীলীগকে দিয়েই নিজের আর অন্য দল গুলোর জীবনী শক্তি ক্ষয় করিয়ে দিচ্ছে ভারত। এটা তাদের চাণক্য নীতি। এরশাদ বুঝে সরে পড়েছে। হাসিনা কি কিছুই বুঝবেনা???
সব দিকেই আওয়ামীলীগের ক্ষতি। দেশের ৯০ ভাগ মানুষ তার বিপক্ষে দাড়িয়ে গেছে। কর্মী রা পালিয়ে বাঁচতে চায়। তাদের জীবনের নিরাপত্তা কে দিবে। তাদের তো আর এস এস এফ নাই। মরার উপরে খাঁড়ার ঘা হইছে ইসলাম বিরোধী ইমেজ। একেবারে শেষ করে দিচ্ছে হাসিনা আওয়ামীলীগ কে। তার কি বিন্দু মাত্র প্রজ্ঞা নাই??

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




