বাংলাদেশে মোটরসাইকেল টায়ারে বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়িকদের জন্য একটি লোভনীয় সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ রাস্তায় মোটরসাইকেল সংখ্যা দিনদিন বৃদ্ধি, ব্যক্তি ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলের সংখ্যা এবং কভিত-১৯ পরবতী সময়ে লক্ষণীয় ভাবে বৃদ্ধি এর প্রথমিক কারণ হিসেবে ধরা হয়েছে।
বাংলাদেশের মোটরসাইকেল ব্যবসায় গত দশ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়েছে। যার প্রভাব পরেছে মোটরসাইকেল টায়ার ব্যবসায় উপর। বিদেশী টায়ার ব্র্যান্ডের সাথে পাল্লা দিয়ে দেশি ব্র্যান্ড গুল এখন অনেক শক্ত প্রতিযোগী হিসাবে বাজার দখল করছে। তাই এই দ্রুত বর্ধনশীল বাজারকে পুঁজি করতে আগ্রহী পক্ষগুলির জন্য উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে, তাই এই প্রতিবেদনে মোটরসাইকেল টায়ার ব্যবসায়ের সুযোগ এবং চ্যালেঞ্জগুলি বিশদ ভাবে আলোচনা করা হলোঃ বর্তমান বাজারের আকার
২০২৩ সালে, বাংলাদেশে মোটরসাইকেল টায়ারের বাজার ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের অনুমান করা হয়েছে, যার প্রত্যাশিত বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১০%।কিন্তু কভিত-১৯ আগে এই মার্কেটের বার্ষিক বৃদ্ধির হার ৬%-৮% এর মধ্যে উঠানামা করত। বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১০% এর কারণ হিসাবে কভিত-১৯ সময় চাকরি হারান, যাতায়তে স্বাচ্ছন্দ্ তাই মোটরসাইকেল পরিবহনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে, মূলত এই কারনেই মটরসাইকেলের বাজার বৃদ্ধি যেমন হচ্ছে ঠিক তেমনি টায়ার ব্যবসার প্রশার ঘটছে।
বাজার বিভাজন
বাজারকে বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করা যেতে পারে টায়ারের প্রকার, মোটরসাইকেলের প্রকার, এবং ভোক্তার পছন্দ অনুযায়ী। প্রধান বিভাগগুলি হল:
টায়ারের প্রকার অনুযায়ী: টিউবলেস, টিউব টাইপ।
মোটরসাইকেলের প্রকার অনুযায়ী: কমিউটার, স্পোর্টস, ক্রুজার
ভোক্তার পছন্দ অনুযায়ী: বাজেট, মধ্যম পর্যায়, প্রিমিয়াম।
বিস্তারিত পরতে এই লঙ্কে ক্লিক করুন --------------------বাংলাদেশে মটরসাইকেল টায়ার ব্যবসার আদ্যপান্ত


অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


